Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home জেলা প্রশাসক-ইউএনও-এসিল্যান্ডের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতার মামলা
    ঢাকা বিভাগীয় সংবাদ

    জেলা প্রশাসক-ইউএনও-এসিল্যান্ডের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতার মামলা

    Saiful IslamNovember 28, 20203 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক : টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে কোটি কোটি টাকার ৮৬ শতাংশ সরকারি জমি উদ্ধার করে বিএনপি নেতার করা মামলার আসামি হয়েছেন টাঙ্গাইলের জেলা প্রশাসক ড. মো. আতাউল গনি, মির্জাপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আবদুল মালেক ও উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. জুবায়ের হোসেন।

    বিএনপি নেতা ফিরোজ হায়দার খান আদালত অবমাননার অভিযোগ এনে হাইকোর্টে তাদের বিরুদ্ধে এই মামলা দায়ের করেন। এ ব্যাপারে বৃহস্পতিবার রাতে বিষয়টি জানাজানি হয়। এর পর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আবদুল মালেক বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

    মির্জাপুর গোড়াই শিল্পাঞ্চলের নাজিরপাড়া এলাকায় সিএস খতিয়ান ৩০৯, এসএ খতিয়ান ইজা-১ ও ২৮৬১ নম্বর দাগে ৮৪ শতাংশ সরকারি পুকুর রয়েছে। এ ছাড়া ২ নম্বর খতিয়ানে ৩৩০০ নম্বর দাগে সড়ক ও জনপথ বিভাগের ৬ শতাংশ জমি রয়েছে। এই জমি করটিয়া জমিদার ওয়াজেদ আলী খান পন্নীর কাছ থেকে ১৯৪১ ও ১৯৪২ সালে গোড়াই এলাকার ওয়াজেদ আলীর ছেলে আবদুল মান্নান জমিদারী পত্তন নেন।

    পরবর্তীতে টাঙ্গাইল জেলা ইটভাটা মালিক সমিতির সভাপতি বিএনপি নেতা ফিরোজ হায়দার খান ২০০৭ সালে ১৯ জুলাই মির্জাপুর রেজিস্ট্রি অফিসে আবদুল মান্নানের স্ত্রী জেবুননেছার কাছ থেকে ২৪১১ ও ২৪১২ নম্বর দলিল মূলে ক্রয় করেন। পরে এলার্ট নোটিশের (ল্যান্ড ট্রান্সফার) মাধ্যমে মির্জাপুর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) অফিস থেকে ৭৩/২০০৭/০৮ ও ৭৪/২০০৭/০৮ নম্বরে নিজ নামে দুটি নামজারি করেন। নিজ নামে নামজারি করাতে পারলেও খাজনা প্রদানের জন্য হোল্ডিং চালু করতে পারেননি ফিরোজ হায়দার খান।

    চলমান জরিপে ফিরোজ হায়দার খানের নামে জমিটি মাঠ জরিপে রেকর্ড হয়। পরবর্তীতে উক্ত রেকর্ডের বিরুদ্ধে সরকার পক্ষ টাঙ্গাইল জোনাল সেটেল্টমেন্ট অফিসে আপত্তি (১১৮০৪/০৯) দাখিল করেন। আপত্তির প্রেক্ষিতে জোনাল সেটেল্টমেন্ট অফিস ফিরোজ হায়দারের নামে রেকর্ড বাতিল পূর্ব ১৪/০৬/২০১০/৮৩৮(৪) নম্বর স্মারকে পুনরায় শুনানির আদেশ দেন।

    ফিরোজ হায়দার খান শুনানিতে উপস্থিত না হয়ে টাঙ্গাইলের জোনাল সেটেল্টমেন্ট কর্মকর্তা মাহবুবা হাসনাতের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে ৫৭৯১/২০১০ রিট পিটিশন দায়ের করেন। রিট পিটিশনের প্রেক্ষিতে হাইকোর্ট পুনরায় শুনানির চিঠির কার্যক্রম স্থগিত করেন। সেইসঙ্গে উক্ত পুকুর ফিরোজ হায়দার খানকে ভোগ করার নির্দেশ দেন হাইকোর্ট।

    ফিরোজ হায়দার খান রাতের আঁধারে পুকুরে মাটি ভরাট করে শ্রেণি পরিবর্তনের কাজ শুরু করেন। এ ছাড়া পুকুরের চারপাশে প্রাচীর নির্মাণ করেন। বিষয়টি জানতে পেরে উপজেলা প্রশাসনের লোকজন ঘটনাস্থলে গিয়ে তার কাজ বন্ধ করেন এবং সরকারি মালিকানা পুকুর সাইনবোর্ড ঝুলিয়ে দেন।

    পরবর্তীতে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে উপজেলা প্রশাসন পুকুরের চারপাশের প্রাচীর ভেঙে ভেকু মেশিন দিয়ে মাটি সরিয়ে পুনরায় পুকুরে পরিণত করেন। পরে চলতি বছরের ১৬ সেপ্টেম্বর বিএনপি নেতা ফিরোজ হায়দার খান আদালত অবমাননার অভিযোগ এনে হাইকোর্টে টাঙ্গাইলের জেলা প্রশাসক ড. মো. আতাউল গনি, মির্জাপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আবদুল মালেক ও উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. জুবায়ের হোসেনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন।

    এ ব্যাপারে বিএনপি নেতা ফিরোজ হায়দার খানের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, আমি আইন অমান্য করি নাই। আইনকে শ্রদ্ধা দেখিয়ে আদালতে মামলা করেছি। আদালত যে রায় দিবে আমি তা মেনে নিব।

    উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. জুবায়ের হোসেন জানান, ২০১৩ সালে হাইকোর্টের একটি আদেশ আছে। তাতে বলা আছে- কোনো জলাধার ভরাট করা যাবে না। ফিরোজ হায়দার খান সেই আইন অমান্য করেছেন। আমরা তার বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নিয়েছি।

    উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আবদুল মালেক বলেন, ফিরোজ হায়দার খানের বিরুদ্ধে প্রশাসনের পক্ষ থেকে যথাযথ ব্যবস্থা নেয়া হবে।

    টাঙ্গাইলের জেলা প্রশাসক ড. মো. আতাউল গনির সঙ্গে কথা হলে তিনি বলেন, প্রশাসন জনস্বার্থে রাষ্ট্রের পক্ষে কাজ করছে। ফিরোজ হায়দার খান উচ্চ আদালতকে ভুল বুঝিয়ে অন্যায়ভাবে ব্যবহার করে কোটি কোটি টাকার সরকারি সম্পত্তি আত্মসাৎ করার চেষ্টা করছেন। সূত্র : যুগান্তর।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    Related Posts
    Jessore

    যশোরে শিক্ষার্থীদের মধ্যে বাড়ছে এইচআইভি সংক্রমণ, ১০ মাসেই দ্বিগুণ

    October 29, 2025
    Jibba

    জিহ্বা কেটে দেওয়া সেই গাভিটি এখন সুস্থ, খাচ্ছে খাবার

    October 29, 2025
    Rab

    লালমনিরহাটে বিপুল পরিমাণ মাদকদ্রব্য এস্কাফ ও গাঁজা উদ্ধার

    October 28, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Jessore

    যশোরে শিক্ষার্থীদের মধ্যে বাড়ছে এইচআইভি সংক্রমণ, ১০ মাসেই দ্বিগুণ

    Jibba

    জিহ্বা কেটে দেওয়া সেই গাভিটি এখন সুস্থ, খাচ্ছে খাবার

    Rab

    লালমনিরহাটে বিপুল পরিমাণ মাদকদ্রব্য এস্কাফ ও গাঁজা উদ্ধার

    লংগদু সদর হাসপাতালে দুদকের অভিযান

    Savar

    সাভারে যুবদলের ৪৭ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে বর্ণাঢ্য র‍্যালি অনুষ্ঠিত

    খতিব মহিবুল্লাহ

    খতিব মহিবুল্লাহ নিখোঁজের ঘটনায় নতুন করে যা জানা গেল

    যশোরে কিশোর গ্যাং

    যশোরে বার্মিজ চাকুসহ কিশোর গ্যাংয়ের তিন সদস্য আটক

    UP

    হাতে-পা ধরেও মাফ মেলেনি, যুবককে পেটালেন ইউপি সদস্য

    জামালপুরে কাভার্ড

    জামালপুরে কাভার্ড ভ্যানের চাপায় প্রাণ গেল ৪ জনের

    Manikganj

    মানিকগঞ্জে বিনামূল্যে স্বাস্থ্যসেবা পেল পাঁচ শতাধিক মানুষ

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.