মুহূর্তে বদলে গেল পরিবেশ। শোকে মূহ্যমান এলাকা হয়ে উঠল উত্ফুল্ল। দাফনের প্রস্তুতি বাদ দিয়ে অবিলম্বে ফুরকানকে নিয়ে উত্তরপ্রদেশের রাম মনোহর লোহিয়া হাসপাতালে ছুটল তাঁর পরিবার। সেখানে গিয়ে দেখা গেল তখনও তরতাজা ছেলেটির শরীরে প্রাণ ধুকপুক করছে। সঙ্গে সঙ্গে দেওয়া হল অক্সিজেন সাপোর্ট।
২১ জুন সড়ক দুর্ঘটনার কবলে পড়ার পর থেকে একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিত্সা চলছিল ফুরকানের। তার দাদা মহম্মদ ইরফানের অভিযোগ, ‘হাসপাতালে ওকে আইসিইউতে রাখা হয় আর প্রতিদিন বড় অঙ্কের চার্জ নিতে থাকে ওরা। আমরা ৭ লাখ টাকা দিয়েছি। যখন হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে জানালাম আমাদের আর টাকা নেই, তখন সোমবার ওরা ফুরকানকে মৃ*ত বলে ঘোষণা করল ‘
তিনি আরও বলেন, ‘ওকে বাড়ি আনার পর পরিবারের একজন লক্ষ করে ফুরকানের শ্বাস চলছে। কয়েকজন ওর হাত-পা নড়তেও দেখলেন। তখনই ওকে হাসপাতালে ভর্তি করি।’
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।