করটিয়া বাইপাস থেকে টাঙ্গাইলের সামনের অংশে ৪০ কি.মি পুরোটাই যানজট। সেখানে গাড়ি গুলো ঠাঁয় দাঁড়িয়ে আছে। এই জায়গা কখন যানজট মুক্ত হবে, সে সর্ম্পকে জানে না কেউই। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত এই মহাসড়কের ঘরেফেরা মানুষেরা এই ৪০ কি.মি জায়গাতেই দুর্ভোগে পড়েছে। ২ ঘণ্টায় ১ কিমি অতিক্রম করেছে বাসগুলো। সেই অবস্থা এখনও চলছে।
বগুড়াগামী শাহ ফতেহ আলী বাসের হেলপার রেজা বলেন, ‘তাদের অন্য বাস সকাল ৯টা থেকে বিকালে ৫টা পর্যন্ত সময় নিয়ে টাঙ্গাইলের এই ৪০ কিমি অংশ পার হয়েছে। ঢাকা থেকে টাঙ্গাইলে যানজট থাকলেও বিকেল থেকে যানযট মুক্ত হয়েছে এই অংশে। তাই মাত্র সাড়ে ৩ ঘন্টায় মির্জাপুরে পৌঁছালাম। তবে সামনের দিকে আর যাওয়া যাবে না।
মেহেরপুরগামী সুপার সনি গাড়ির চালক হাবিবুর বলেন, ‘ঢাকা থেকে এ পর্যন্ত চার লেনের সুবিধা পেয়েছি। তাই দ্রুত এসেছি। এলেঙ্গার পর থেকে বঙ্গবন্ধু সেতু পর্যন্ত দুই লেনে গাড়ি চালাতে হয়। যানবাহনের চাপ দ্বিগুণেরও বেশি বেড়ে যায়। রাস্তাও ভাল না। সব কিছু মিলে ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হয়।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।