জুমবাংলা ডেস্ক : ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলায় দুই ট্রেনের সংঘর্ষের পর উদ্ধার কাজে নেমেছে র্যাব-পুলিশ, ফায়ার সার্ভিস ও আনসার সদস্যরা। স্থানীয় জনগণও সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছে। ট্রেন দুর্ঘটনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৫ জনে দাঁড়িয়েছে।
দুর্ঘটনার পর পরই স্থানীয় জনগণের পাশাপাশি র্যাব, পুলিশ, ফায়ার সার্ভিস ও আনসার সদস্যদের পাশাপাশি স্থানীয় জনগণকেও দেখা যাচ্ছে উদ্ধার কাজে হাত বাড়িয়ে দিতে।
মঙ্গলবার (১২) ভোর রাত পৌনে তিনটার দিকে কসবা উপজেলার ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলপথের মন্দবাগ রেলওয়ে স্টেশনে এ দুর্ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় শতাধিক যাত্রী আহত হয়েছেন।
তবে হতাহতদের নাম-পরিচয় জানা যায়নি।দুর্ঘটনার প্রকৃত কারণ অনুসন্ধানের জন্য তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে জেলা প্রশাসন।ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলপথের মন্দভাগ রেলওয়ে স্টেশনের ক্রসিংয়ে আন্তঃনগর উদয়ন এক্সপ্রেস ও তুর্না নীশিতা ট্রেনের মধ্যে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
ঘটনার পর থেকে চট্টগ্রামের সঙ্গে সিলেট ও ঢাকার রেল যোগাযোগ বন্ধ রয়েছে।আখাউড়া রেলওয়ে থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শ্যামলকান্তি দাস জানান, মন্দভাগ রেলওয়ে স্টেশনে সিলেট থেকে ছেড়ে আসা চট্টগ্রামগামী আন্তঃনগর উদয়ন এক্সপ্রেস ও চট্টগ্রামগামী আন্তঃনগর তুর্না নীশিতা এক্সপ্রেস ট্রেনের সংঘর্ষ হয়।
দুটি ট্রেনের কয়েকটি বগি লাইনচ্যুত হয়েছে। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত ১৫ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। দুমড়ে-মুচড়ে যাওয়া বগির নিচে আরও মরদেহ থাকতে পারে। হতাহতদের উদ্ধার কাজ চলছে।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।