Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home ডা. সাবরিনার যত অজানা কাহিনী
    বিভাগীয় সংবাদ রংপুর

    ডা. সাবরিনার যত অজানা কাহিনী

    Shamim RezaJuly 21, 20207 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক : দিনাজপুরের মেয়ে ডা. সাবরিনা। বেড়ে ওঠেন ঢাকার শ্যামলীর পিসি কালচার রোডের নিজস্ব বাড়িতে। মাঝে বেশ কিছুদিন পরিবারের সঙ্গে দেশের বাইরে থাকার কারণে পাশ্চাত্য জীবনধারায় অভ্যস্ত ছিলেন তিনি। ১৯৯৩ সালে ঢাকার ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে এসএসসি পাস করেন সাবরিনা। এরপর এমবিবিএস পাস করেন সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ থেকে। এই কলেজে থাকাকালেই বেপরোয়া হয়ে ওঠেন এই প্রতারক চিকিৎসক।

    স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজের ২২ ব্যাচের এই ছাত্রী বন্ধুদের সঙ্গে মাঝেমধ্যেই মেতে উঠতেন ডিসকো আর মদের আড্ডায়। রাত-বিরাতে তাদের সঙ্গে ছুটে যেতেন লং ড্রাইভে। একপর্যায়ে ছাত্রাবস্থাতেই বিয়ে করে ফেলেন সহপাঠীকে। তবে বেশি দিন টেকেনি সেই বিয়ে।

    বন্ধুর সাথে ছাড়াছাড়ি হওয়ার পর বেশ কিছুদিন একা থাকেন সাবরিনা। পরবর্তী সময়ে তিনি বিয়ে করেন এক ধনাঢ্য ব্যবসায়ীকে। সিই ঘরে সাবরিনার দুই সন্তান রয়েছে। কিন্তু সেই সংসারও বেশিদিন টেকেনি।

    দ্বিতীয় সংসার ভাঙার পর আরিফকে বিয়ে করেন সাবরিনা। নাম প্রকাশ না করার অনুরোধ জানিয়ে সাবরিনার এক আত্মীয় জানান, ২০১৪ সালের দিকে আরিফ রোগী হিসেবে মোহাম্মদপুরের হুমায়ুন রোডের বিডিএম হাসপাতালে ডা. সাবরিনার কাছে যেতেন। বিডিএম হাসপাতালে প্রাইভেট চেম্বার করতেন ডা. সাবরিনা। সেখানে রোগী হিসেবে যাতায়াতের সুবাদে আরিফ নিজেকে প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী ও ওভাল গ্রুপের সিইও পরিচয় দেন। স্বামীর সঙ্গে আগেই ছাড়াছাড়ি হয়ে যাওয়ায় সাবরিনা তখন ছিলেন অনেকটা নিঃসঙ্গ। সেই সুযোগ নেন আরিফ। সাবরিনার আগের সংসারে থাকা সন্তানদের দায়িত্বও নিতে রাজি হন আরিফ। ২০১৫ সালে বিয়ে করেন তারা। বিয়ের পর সাবরিনা-আরিফ দেশে-বিদেশে ঘুরে বেড়িয়েছেন। সেইসব ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশ করেছেন।

       

    সূত্রমতে, আরিফের সঙ্গে বিয়ের পর বেপরোয়া হয়ে ওঠেন সাবরিনা। দু’জনে দেশে-বিদেশে ঘুরে বেড়ানোর পাশাপাশি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট ও ঠিকাদারি কাজ পেতে নানামুখী তদবির করেন সাবরিনা। এক্ষেত্রে সাবরিনা বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন (বিএমএ) ও স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ (স্বাচিপ)-এর কয়েকজন নেতাকে কাজে লাগান বলেও অভিযোগ রয়েছে।

    জানা যায়, জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের কার্ডিয়াক সার্জারি বিভাগের রেজিস্ট্রারের দায়িত্ব পালন করে আসা ডা. সাবরিনা জেকেজি হেলথকেয়ারের প্রধান নির্বাহী আরিফুল হক চৌধুরীর চতুর্থ স্ত্রী ছিলেন। আরিফের এক স্ত্রী থাকেন রাশিয়ায়, অন্যজন লন্ডনে। আরেকজনের সঙ্গে তার ছাড়াছাড়ি হয়ে যায়। তবে ছাড়াছাড়ির পরও সাবেক ওই স্ত্রী উচ্চমহলে আরিফের জন্য দেনদরবার করে যাচ্ছেন।

    দেশে মার্চের ৮ তারিখে করোনার সংক্রমণ হওয়ার পর থেকে এই মহামারিকে কাজে লাগানোর চিন্তাভাবনা করছিলেন আরিফ-সাবরিনা। এরপর সাবরিনার হাত ধরেই করোনার স্যাম্পল কালেকশনের কাজটি বাগিয়ে নেয় অখ্যাত জোবেদা খাতুন সর্বজনীন স্বাস্থ্য সেবা বা জেকেজি হেলথ কেয়ার নামের এই প্রতিষ্ঠানটি। এপ্রিল মাসে দেশে করোনাভাইরাসের নমুনা পরীক্ষার জন্য অনুমতি পায় তারা। নমুনা পরীক্ষায় টেকনোলজিস্ট ও স্বেচ্ছাসেবকদের প্রশিক্ষণের জন্য তাদের রাজধানীর তিতুমীর কলেজে প্রশিক্ষণ কেন্দ্র স্থাপনের জায়গা করে দেয়া হয়। ১২ এপ্রিল স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদ জেকেজির প্রস্তুতি দেখতেও যান তিতুমীর কলেজে। তিতুমীরে ছিলেন জেকেজির অন্তত ২০০ কর্মী।

    জেকেজির কর্মীরা তিতুমীরে আসার পর শুরু থেকেই মাদকের আখড়া গড়ে তোলেন। তাদের সহোযোগিতা করেন আরিফুল ও সাবরিনা। রাতে চলতো উচ্চশব্দে নাচ-গান। মুসলিম প্রধান দেশেও তারা রমজানের কোনো বিধিনিষেধ না মেনে রোজার সময়ে কমপক্ষে দশটি সাউন্ড বক্স বাজিয়ে গানের সাথে সাথে নানান ভঙ্গিতে অশ্লীল নৃত্য প্রদর্শন করতো। যা নিয়ে স্থানীয়রা কয়েকবার অভিযোগ করলেও আরিফুলের ভাড়াটে ক্যাডারদের ভয়ে তারা কিছু করতে পারেননি। অভিযোগ রয়েছে জেকেজির কথিত স্বাস্থ্যসেবা দিতে আসা মেয়েরা অশালীন পোশাক পরে ঘুরে বেড়াতো। তিতুমীরের ৪র্থ শ্রেণির কর্মকর্তারা এ বিষয়ে একাধিকবার অভিযোগ করেও কোনো লাভ হয়নি। উল্টো তাদের ওপর হামলা চালায় আরিফুল চৌধুরীর ভাড়াটে ক্যাডার বাহিনী। সেই সব ঘটনা গণমাধ্যমেও আসে।

    তিতুমীর কলেজের কর্মীরা যখন জেকেজির নানান অনৈতিক কর্মকাণ্ড দেখতে ও জানতে পারেন তখন তাদের মুখ বন্ধ রাখার জন্য কয়েকবার হুমকি দেয়া হয়। এক পর্যায়ে তাদের মুখ বন্ধ করতে হামলার নির্দেশ দেন জেকেজির চেয়ারম্যানের দায়িত্বে থাকা সাবরিনা। তার নির্দেশ পেয়ে জেকেজির ক্যাডার বাহিনী ২ জুন রাত ২টার দিকে তিতুমীরের ৪র্থ শ্রেণির কর্মীদের ওপর হামলা চালায়। এরপর সাবরিনা এই হামলার ঘটনা সাজাতে গভীর রাতে সড়ক অবরোধ করে নানান ধরনের স্লোগান দেন এবং পরদিন ক্যাম্পাসে সাংবাদিকরা সংবাদ সংগ্রহ করতে গেলে তাদের ওপরও হামলা চালানো নির্দেশ দেন সাবরিনা। চেয়ারম্যানের নির্দেশ পেয়ে সে সময় দুই সাংবাদিকের ওপর হামলা চালায় জেকেজির ক্যাডাররা।

    এরপর ৩ জুলাই থেকে বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রথমবারের মতো আলোচনায় উঠে আসে জেকেজি ও সাবরিনা। এরপর ১৫ জুন একটি অনলাইন পত্রিকায় জেকেজির দুর্নীতির বিষয়টি উঠে আসে। পরে বেশ কয়েকজন ভুক্তোভোগী জেকেজির প্রতারণার বিষয়টি প্রশাসনের নজরে আনেন। এরপর অভিযান চালিয়ে ২৩ জুন (মঙ্গলবার) জেকেজি হেলথ কেয়ারের সিইও আরিফুল হক চৌধুরীসহ পাঁচজনকে আটক করে পুলিশ। একে একে চাঞ্চল্যকর সব তথ্য বেরিয়ে আসতে শুরু করে। জানা যায়, জেকেজি হেলথ কেয়ারের কোনো ল্যাব বা পরীক্ষাগার ছিলো না। কম্পিউটারে ফলাফল লিখে ই-মেইলে তা রোগীর কাছে পাঠিয়ে দিতেন।

    আরিফুল হক চৌধুরী গ্রেপ্তারের পর থেকেই অভিযোগ ওঠে তার স্ত্রী ডা. সাবরিনা আরিফ চৌধুরী জেকেজির সার্বিক কাজে শুরু থেকেই তাকে সহায়তা করে আসছিলেন। সাবরিনা নিজে জানিয়েছেন তিনি তিতুমীরের স্বেচ্ছাসেবীদের প্রশিক্ষণ দিয়েছেন যারা কিনা গ্রেপ্তার আতঙ্কে কলেজ ছেড়ে পালিয়েছেন। অভিযোগ রয়েছে ভুয়া পরীক্ষা সনদ দিতেন এসব কথিত স্বেচ্ছাসেবীরাও। আর তাদের প্রশিক্ষণ দিয়েছেন সাবরিনা আরিফ।

    এ সময় সাবরিনা দাবি করেন আরিফ চৌধুরী আর তার স্বামী নন। তাকে ডিভোর্স লেটার পাঠিয়েছেন সাবরিনা। দুই মাসের মধ্যে সেটা কার্যকর হবে। এর মাঝে নিজের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকের নাম পরিবর্তন করেন সাবরিনা। আগে তার নাম ‘সাবরিনা আরিফ চৌধুরী’ থাকলেও স্বামী জেলে যাওয়ার পর পরই তিনি তা বদলে করেন ‘সাবরিনা মিষ্টি চৌধুরী’। একই সাথে তিনি নিজের ফেসবুক প্রোফাইল থেকে স্বামীর সাথে থাকা সব ছবি মুছে ফেলেন।

    বেশ কিছু বিষয়ে তদন্তের পর ১২ জুলাই (রোববার) সাবরিনাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। পরে তাকে সোমবার ঢাকার মহানগর হাকিম শাহিনুর রহমানের আদালতে হাজির করা হলে তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করা হয়।

    রিমান্ডের প্রথমদিনে সাবরিনা জিজ্ঞাসাবাদে প্রতারণার মাধ্যমে জেকেজিকে কাজ পাইয়ে দেয়ার বিষয়টি স্বীকার করেছেন। তবে, তিনি যে জেকেজির চেয়ারম্যান তা স্বীকার করেননি।

    এরপর আরিফুল হক চৌধুরী ও তার স্ত্রী প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান ডা. সাবরিনা আরিফ চৌধুরীকে মুখোমুখি করে জিজ্ঞাসাবাদ করে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। এ সময় তারা প্রাথমিকভাবে জেকেজি হেলথকেয়ারে করোনার ভুয়ার রিপোর্ট দেয়ার বিষয়টি স্বীকার করেছেন। তবে প্রতারণার জন্য তারা দু’জনই একে অপরকে দোষারোপ করছেন।

    এর মাঝে গ্রেপ্তারের আগে আরিফ স্ত্রীর সঙ্গে আপত্তিকর অবস্থায় দেখতে পেয়ে সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের এক চিকিৎসককে মারধর করেন। এ ঘটনায় স্বামীর বিরুদ্ধে শেরেবাংলা নগর থানায় জিডি করেন ডা. সাবরিনা। সব আলোচনার পাশাপাশি সাবরিনার বস ডা. কামরুল হাসান মিলনের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতার বিষয়টি বেশ চর্চা হচ্ছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। চাউর হয়েছে ডা. কামরুলের সঙ্গে ‘মাখামাখি’ সম্পর্ক ছিল সাবরিনার।

    সূত্র বলছে, দীর্ঘদিন ধরে জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটের কার্ডিয়াক সার্জারি বিভাগকে অনিয়মের স্বর্গরাজ্য করে রেখেছেন ডা. সাবরিনা আরিফ চৌধুরী। আর ছায়া হয়ে পাশে থেকেছেন ‘ইউনিট প্রধান’ ডা. কামরুল হাসান মিলন। এক বছর ধরে কার্ডিয়াক সার্জারির বিভাগীয় প্রধানের কক্ষ এবং পদবি অবৈধভাবে দখল করে রেখেছেন মিলন। তাদের অনিয়মে অতিষ্ঠ হাসপাতালের কর্মকর্তা-কর্মচারীরাও।

    জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটের কার্ডিয়াক সার্জারি বিভাগের একটি ইউনিটের প্রধানের দায়িত্বে আছেন ডা. কামরুল হাসান মিলন। তার অধীনেই রেজিস্ট্রার চিকিৎসক হিসেবে কাজ করতেন ডা. সাবরিনা আরিফ চৌধুরী। অভিযোগ রয়েছে, মিলনের ছত্রছায়াতেই অনিয়মের চূড়ায় উঠেছিলেন সাবরিনা।

    অভিযোগ রয়েছে, সাবরিনা দিনের পর দিন কাজ না করেই নিতেন বেতন। ডা. মিলনের সুনজরে থাকায় অনুপস্থিত থাকার পরও নাম উঠে যেত হাজিরা খাতায়।

    সর্বশেষ তিন দিনের রিমান্ড শেষে সাবরিনাকে আবারও রিমান্ডে নেয়ার আবেদন করা হবে বলে জানিয়েছে ডিবি পুলিশ। বৃহস্পতিবার দুপুরে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের প্রধান অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার আব্দুল বাতেন একথা জানান।

    তিনি বলেন, সাবিনার রিমান্ড শেষ হলে আদালতের কাছে তাকে আরো রিমান্ডের জন্য আবেদন করা হবে।

    আব্দুল বাতেন আরো বলেন, সাবরিনার প্রতিষ্ঠানটির করোনা স্যাম্পল কালেকশনের অনুমোদন ছিল; কিন্তু তাদের সার্টিফিকেট দেয়ার অনুমোদন ছিলো না। তারা অবৈধভাবে সেই কাজটি করেছে। তবে যে সার্টিফিকেটগুলো দিয়েছে সেগুলো কতটুকু সত্য মিথ্যা সেই তদন্ত এখনো বাকি আছে। আমরা আদালতের কাছে সাবরিনার আরো রিমান্ড আবেদন করবো। যে বিষয়গুলো বাকি আছে আমাদের সন্দিহান সে বিষয়গুলো নিয়ে কথা বলবো।

    ডিবির সূত্র বলছে, জিজ্ঞাসাবাদে সাবরিনা সব সময় নিজের দায় এড়িয়ে চলছেন। কিন্তু তিনি যে প্রতারণার সাথে জড়িত এরই মধ্যে বেশ কিছু প্রমাণ মিলেছে।

    এদিকে তদন্ত-সংশ্লিষ্ট একজন নাম প্রকাশ না করা শর্তে বলেছেন, সাবরিনা তো দারুণ স্মার্ট। গ্রেপ্তারের আগেই মনে হয়ে তিনি কারো কাছে প্রশিক্ষণ নিয়েছেন কীভাবে তদন্ত কর্মকর্তাকে মোকাবিলা করবেন। কীভাবে কতটুকু উত্তর দেবেন। ভয়ংকর প্রতারণায় লিপ্ত প্রতিষ্ঠান জেকেজির সঙ্গে নিজের সম্পৃক্ততার বিষয়টি বরাবরই এড়িয়ে যাচ্ছেন ডা. সাবরিনা আরিফ চৌধুরী। তবে নিজের রেখে দেয়া প্রমাণ সামনে আনলেও তা আনঅফিসিয়াল বলে দাবি করছেন তিনি।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    Related Posts
    Manikganj SP

    পূজার নিরাপত্তায় সন্তোষ মানিকগঞ্জের সনাতন ধর্মাবলম্বীরা

    September 22, 2025

    কারাগারে পরিচয়ের পর বিয়ে, শয়নকক্ষে মিললো স্বামীর মরদেহ

    September 22, 2025
    Gazipur

    গাজীপুরে অপহৃত নাবালিকাকে ধর্ষণের ঘটনায় যুবক গ্রেপ্তার

    September 22, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Jolil a

    বক্স অফিসে জমজমাট দুই জলির লড়াই

    নিমপাতা

    নিমপাতা কেন তিতা হয়? অনেকেই জানেন না

    নখে সাদা দাগ

    নখে সাদা দাগ হয় কেন, অনেকেই এর কারণ জানেন না

    পশ্চিমাদের হুমকির প্রতিক্রিয়ায় পাল্টা হুংকার পুতিনের

    পশ্চিমাদের হুমকির প্রতিক্রিয়ায় পাল্টা হুংকার পুতিনের

    Angelina Jolie

    আমি আর আমার দেশকে চিনতে পারি না : অ্যাঞ্জেলিনা জোলি

    যুক্তরাজ্যে যেতে চাইলে মেধাবীদের লাগবে না ভিসা ফি

    মেধাবীদের ভিসা ফি লাগবে না, নতুন নিয়মের কথা ভাবছে যুক্তরাজ্য

    বাংলাদেশ দলে দুঃসংবাদ

    ভারত ম্যাচের আগে বাংলাদেশ দলে দুঃসংবাদ

    How to Find the Luminescent Oath Rod in Genshin Impact

    How to Find the Luminescent Oath Rod in Genshin Impact

    Donna Kelce on Travis Kelce and Taylor Swift Starting a Family

    Donna Kelce on Travis Kelce and Taylor Swift Starting a Family

    Skoda Automotive Innovations: A Leader in the Automotive Industry

    Skoda Automotive Innovations: A Leader in the Automotive Industry

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.