
ঢাকায় তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফর শেষে সোমবার (২৪ নভেম্বর) সকালে ভুটানের প্রধানমন্ত্রী শেরিং তোবগে দেশে ছাড়েন।
সফরের প্রথম দিনে তিনি হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রধান উপদেষ্টা দ্বারা উষ্ণ স্বাগত পান। অনুষ্ঠানে গার্ড অব অনার এবং তোপধ্বনির মাধ্যমে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর আগমনকে মর্যাদা দেওয়া হয়। পরে তিনি সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে যান, শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন এবং একটি গাছের চারা রোপণ করেন।
সফরের সময় রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রী সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। এছাড়া পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন ও বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলাদাভাবে বৈঠক করেন।
শনিবার ভুটানের প্রধানমন্ত্রী ও বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা উষ্ণ ও সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে আনুষ্ঠানিক বৈঠক করেন। বৈঠকে তারা দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের পূর্ণাঙ্গ পর্যালোচনা করেন এবং বাণিজ্য, সংযোগ, অর্থনৈতিক সহযোগিতা ও জনগণের মধ্যে সম্পর্ক বৃদ্ধিকে বিশেষ গুরুত্ব দেন।
প্রধানমন্ত্রী তোবগের সঙ্গে এই সফরে ছিলেন ভুটানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিয়নপো ডি এন ধুঙ্গিয়েল, শিল্প ও বাণিজ্যমন্ত্রী লিয়নপো নামগিয়াল দরজি এবং অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
এর আগে শনিবার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছালে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে প্রধান উপদেষ্টা স্বাগত জানান। এছাড়া গার্ড অব অনার এবং তোপধ্বনি দেওয়া হয়। পরে তিনি সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে যান, শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন এবং সেখানে একটি গাছের চারা রোপণ করেন।
ভুটানের প্রধানমন্ত্রী তোবগে রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন এবং বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন আলাদাভাবে সফররত ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।
শনিবার ভুটানের প্রধানমন্ত্রী ও বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা উষ্ণ ও সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে আনুষ্ঠানিক বৈঠক করেন। বৈঠকে তারা দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের পূর্ণাঙ্গ পর্যালোচনা করেন, বিশেষ গুরুত্ব দেন বাণিজ্য, সংযোগ, অর্থনৈতিক সহযোগিতা ও জনগণের মধ্যে সম্পর্ক বাড়াতে।
উল্লেখ্য, প্রধানমন্ত্রী তোবগের সঙ্গে এই সফরে ছিলেন ভুটানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিয়নপো ডি এন ধুঙ্গিয়েল, শিল্প ও বাণিজ্যমন্ত্রী লিয়নপো নামগিয়াল দরজি এবং ভুটানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।



