Close Menu
Bangla news
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • অর্থনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • শিক্ষা
  • আরও
    • লাইফস্টাইল
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • বিভাগীয় সংবাদ
    • স্বাস্থ্য
    • অন্যরকম খবর
    • অপরাধ-দুর্নীতি
    • পজিটিভ বাংলাদেশ
    • আইন-আদালত
    • ট্র্যাভেল
    • প্রশ্ন ও উত্তর
    • প্রবাসী খবর
    • আজকের রাশিফল
    • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
    • ইতিহাস
    • ক্যাম্পাস
    • ক্যারিয়ার ভাবনা
    • Jobs
    • লাইফ হ্যাকস
    • জমিজমা সংক্রান্ত
Facebook X (Twitter) Instagram
Bangla news
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • অর্থনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • শিক্ষা
  • আরও
    • লাইফস্টাইল
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • বিভাগীয় সংবাদ
    • স্বাস্থ্য
    • অন্যরকম খবর
    • অপরাধ-দুর্নীতি
    • পজিটিভ বাংলাদেশ
    • আইন-আদালত
    • ট্র্যাভেল
    • প্রশ্ন ও উত্তর
    • প্রবাসী খবর
    • আজকের রাশিফল
    • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
    • ইতিহাস
    • ক্যাম্পাস
    • ক্যারিয়ার ভাবনা
    • Jobs
    • লাইফ হ্যাকস
    • জমিজমা সংক্রান্ত
Bangla news
Home দক্ষিণ ভারতের বিভিন্ন শহরে হাতি যেভাবে মানুষের সঙ্গে একত্রে বসবাস করছে
আন্তর্জাতিক

দক্ষিণ ভারতের বিভিন্ন শহরে হাতি যেভাবে মানুষের সঙ্গে একত্রে বসবাস করছে

Mohammad Al AminAugust 12, 20218 Mins Read
Advertisement

জুমবাংলা ডেস্ক: বছর কয়েক আগে টার্শ থেকাকারা যখন ভারতের পাহাড়ি সরু একটি পথ দিয়ে গাড়ি চালিয়ে যাচ্ছিলেন, তিনি দেখতে পেলেন দন্তহীন বিশাল একটি পুরুষ হাতি তার দিকে এগিয়ে আসছে। খবর বিবিসি বাংলার।

থেকাকারা বলছিলেন, গাড়ি ঘোরানোর কোনও জায়গা ছিল না, তাই আমি গাড়ি থামিয়ে বাইরে বের হয়ে এলাম এবং পেছন দিকে দৌড়াতে শুরু করলাম।

তিনি বলেন, আপনি যদি হাতির খুব কাছে যান সে আপনার ওপর হামলা করবে এবং আপনি যদি একটি গাড়িতে থাকেন, তারা তাতে হামলা চালানোর ভান করবে।

তবে স্থানীয় শিশুরা, যারা সেসময় রাস্তার পাশ দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিল, থেকাকারার ভয় পাওয়া দেখে তারা খুব মজা পাচ্ছিল।

“তারা বললো, ভয় পাবেন না। এই হাতিটি একটি গরুর মতো। এটা পানি খেতে আসছে এবং আপনার কোনও ক্ষতি করবে না।”

তারা ঠিকই বলেছিল।

থেকাকারাকে বিস্মিত করে দিয়ে হাতিটি তাকে উপেক্ষা করে নিচে পানির একটি উৎসের দিকে এগিয়ে গেল।

থেকাকারা হাতি নিয়ে গবেষণা করছেন। ইতোমধ্যে তিনি দক্ষিণ ভারতে গুডালুর বন বিভাগে কাজ করেছেন যেখানে তিনি বেশ কয়েকবার হাতির মুখোমুখি হয়েছেন। তার কাছে হাতির এই আচরণ অস্বাভাবিক মনে হলো। এ বিষয়ে তিনি আরও জানার জন্য কৌতূহলী হয়ে উঠলেন।

হাতিরা আসছে শহরে

পরে থেকাকারা জানতে পারলেন যে স্থানীয় লোকেরা তাদের এলাকায় বেড়াতে আসা এই বন্য হাতিটির নাম দিয়েছে গনেশান। হিন্দু পুরাণ কাহিনীতে হাতির মস্তক-ধারী দেবতারও এই একই নাম।

বিশ্বের বিভিন্ন দেশে হাতিরা প্রায়শই লোকালয়ে চলে আসছে খাদ্য ও পানির খোঁজে।

সাধারণত কয়েকদিন পরেই তারা অরণ্যে ফিরে যায়। কিন্তু দক্ষিণ ভারতে গনেশানের মতো বহু বন্য হাতি এখন লোকালয়ে চলে এসে মানুষের সাথে বসবাস করতে শুরু করেছে। শুধু তাই নয়, বছরের বেশিরভাগ সময় তারা এখন বন জঙ্গলের লাগোয়া এসব শহরেই কাটিয়ে দিচ্ছে।

গুডালুর শহর এবং তার পার্শ্ববর্তী গ্রামগুলোতে প্রায় আড়াই লাখ মানুষের বসবাস। পাঁচশ বর্গকিলোমিটার আয়তনের অরণ্যটিতে আছে চা ও কফি বাগান। এখানে প্রায় দেড়শটির মতো বন্য হাতির বাস।

এসব হাতির কেউ কেউ নগর-জীবনের সাথে এতোটাই অভ্যস্ত হয়ে পড়েছে যে তাদের উপস্থিতিতে আতসবাজি ফুটালে অথবা জোরে জোরে ড্রাম বাজালে গনেশানের মতো অন্য হাতিরাও তাদের কখনও আক্রমণ করে না।

থেকাকারা বলেন, এতোদিন আমি যা কিছু জানতাম এই আচরণ তার বিপরীত। তার যুদ্ধ করার কোনও মনোভাবই ছিল না।

প্রাণী কল্যাণ বিষয়ক বহু গ্রুপ বন্য হাতিকে পোষ মানানো ও তাদের প্রশিক্ষণ দেওয়ার বিরোধিতা করে। তার পরেও বিশ্বের বহু দেশে এই চর্চা অব্যাহত রয়েছে।

এই প্রক্রিয়া কয়েক মাস ধরে চলতে পারে এবং এটা করতে গিয়ে হাতিকে কোথাও একাকী আটকেও রাখা হয়। শুধু তাই নয়, হাতিটি “তার রক্ষণাবেক্ষণকারীকে মান্য না করা পর্যন্ত তার ওপর নির্যাতনও” চালানো হয়।

তবে যাই হোক, থেকাকারার আবিষ্কার থেকে ধারণা করা যায় যে বন্য হাতিরাও মানুষের সঙ্গে একত্রে বসবাসের জন্য অনেক কিছু শিখতে পারে।

ট্যাঙ্ক থেকে পানি খাওয়া এবং খাবার চুরি

গুডালুর হাতি প্রকল্পের একজন শীর্ষ গবেষক হিসেবে, থেকাকারা ওই এলাকার সবগুলো হাতির ওপর গবেষণা চালানোর সিদ্ধান্ত নিলেন। মোট ৯০টি বন্য হাতি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহ করলেন। এর মধ্যে পাঁচটি হাতি মানুষের সঙ্গে একত্রে বসবাস করতো।

তার গবেষণায় দেখা গেছে, সাধারণত বয়স্ক পুরুষ হাতিরাই শহরে এসে আশ্রয় নেয়। খাদ্য ও পানি সংগ্রহ করে তারা সেখানে কিভাবে বেঁচে থাকে সেই বিষয়েও গবেষণা থেকে অনেক কিছু জানা যায়।

থেকাকারা বলেন, আমরা তিন বছর ধরে গনেশানকে অনুসরণ করি। সে কখনও জঙ্গলের ভেতরে যায়নি। সবসময়ই মানুষের সঙ্গে থেকেছে। সে নিয়মিত রাস্তার পাশে ঘুমাতো। তাকে শুঁড় দিয়ে বাসের গায়ে ধাক্কা দিতেও দেখা গেছে। এর ফলে কখনও কখনও বাসের সামনের কাঁচও ভেঙে গেছে। কয়েকটি টুক টুকের ওপরেও সে হামলা চালিয়েছে।

মানুষের বাসাবাড়িতে বসানো পানির ট্যাঙ্ক থেকে পানি খেতেও অভ্যস্ত হয়ে পড়ে গনেশান।

হাতির কারণে কখনও কখনও চা বাগানের কাজেও বিঘ্ন ঘটতো, গাড়ি চলাচল থেমে যেত, কখনও কখনও সে বিক্রেতার কাছ থেকে ফলমূল এবং শাকসবজি নিয়ে যেত কিন্তু সে কারও ক্ষতি করতো না।

গুডালুর রেঞ্জ তিনটি রাজ্যজুড়ে বিস্তৃত নীলগিরি রিজার্ভের অংশ। এই অরণ্যে ছয় হাজারেরও বেশি এশীয় হাতির বাস। এখানে কিছু বাঘও আছে। ভারতে বন্যপ্রাণীর জন্য অত্যন্ত সুরক্ষিত এই এলাকা।

থেকাকারার হিসেবে কুড়িটিরও বেশি বন্য হাতি এখন দক্ষিণ ভারতের বিভিন্ন শহরে বসবাস করছে। এরকম একটি হাতির নাম রিভাল্ডো যে উটি শহরের বিখ্যাত হিল স্টেশনে আশ্রয় নিয়েছে।

রিভাল্ডোর একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে যাতে দেখা যাচ্ছে সে এক ব্যক্তির হাত থেকে চিকেন বিরিয়ানি ছিনিয়ে নিয়ে খেতে শুরু করেছে।

কিন্তু একজন হাতি গবেষক হিসেবে থেকাকারা খুব সহজেই বুঝতে পারছিলেন আসলে সেখানে কী হচ্ছে।

থেকাকারা বলেন, আসলে হাতিরা ভাত ও লবণ খুব পছন্দ করে। ঘটনাক্রমে তাতে চিকেন ছিল। হাতিরা নিরামিষভোজী।

বন্য হাতিরা তাদের বেশিরভাগ সময়ই কাটায় খাবার ও পানির সন্ধান করতে গিয়ে।

থেকাকারা বলছেন, শহর এলাকায় তাদের যা কিছু প্রয়োজন সেসব তারা দুই ঘণ্টারও কম সময়ের মধ্যে পেয়ে যায়। তারা যেসব শস্য ও রান্না করা খাবার খায় তাতে ক্যালরির পরিমাণ খুব বেশি থাকে। তাই তাদের খুব বেশি খেতে হয় না।

তবে খারাপ দিক হচ্ছে যে এসব খাবারের খুব বেশি পুষ্টিগুণ থাকে না। খাবারের জন্য তাদেরকে খুব বেশি দূরেও যেতে হয় না।

থেকাকারা বলেন, একারণে দিনের বেশিরভাগ সময় তারা চুপ করে বসে থাকে। ফলে তাদের শরীরচর্চা হয় না। একারণে এসব হাতি আকারে খুব বড় হয়।

মানুষেরও মানাতে হবে

গত কয়েক বছরের অভিজ্ঞতা থেকে স্থানীয় লোকজনও বুঝতে পেরেছে যে হাতির সঙ্গে একত্রে বসবাস করতে হলে তাদেরকেও হাতির সঙ্গে মানিয়ে চলতে হবে, যেমনটা হাতিরা করেছে, তারাও মানুষের ওপর হামলা করছে না।

নগর এলাকায় বসবাস করে এরকম বড় হাতিগুলোর একটি ভারাদান। এটি প্রায়শই গুডালুরের ছোট্ট একটি শহর থোরাপল্লীর একটি রেস্তোরাঁতে আসে। রেস্তোরাঁয় বেঁচে যাওয়া খাবার দাবারও হাতিটির জন্য রেখে দেওয়া হয়।

থেকাকারা বলেন, রেস্তোরাঁর মালিকরা শাক-সবজির ফেলে দেওয়া অংশ এবং কলাপাতা (দক্ষিণ ভারতে রেস্তোরায় সাধারণত কলাপাতায় খাবার পরিবেশন করা হয়) হাতিটির জন্য রেখে দেয়।

থেকাকারা বলছেন, ওই রেস্তোরাঁতে বসে রাতের খাবার খাওয়ার সময় তিনি ভারাদানকে দেখেছেন। হাতিটি যখন খেতে শুরু করলো তখন সেখানে লোকজন জড়ো হয়ে গেল। কেউ কেউ ছবি তুলতে লাগল। একজন তরুণ একটু বেশি উত্তেজিত হয়ে গেল এবং সে আরও ভালো ছবি তোলার আশায় হাতিটির লেজ ধরে টান দিল।

ওই তরুণ চেয়েছিল হাতিটি তার দিকে ঘুরে ক্যামেরার দিকে তাকাবে।

থেকাকারা বলেন, আমি স্তম্ভিত হয়ে গেলাম। হাতিটি পা দিয়ে পেছন দিকে লাথি মারল কিন্তু তার নাগাল পেল না। সে আবার খাওয়া শুরু করলো।

হাতিটি কোনও মানুষকে আক্রমণ করলো না। ভারাদানের এই শান্ত আচরণের কারণে লোকজন তাকে ‘গুড বয়’ বলে ডাকতো। স্থানীয় লোকজন কখনও কখনও তার সঙ্গে পোষা প্রাণীর মতো আচরণ করতো। এমনকি তারা হাতিটির সঙ্গে কথাও বলতো।

কিন্তু এর পর সে যখন ঘুরতে বের হতো তখন তার সঙ্গে অল্প বয়সী আরও দুটো পুরুষ হাতি যোগ দিলে পরিস্থিতি বদলে গেল।

ওই দুটো হাতি সবজি ও ফল খাওয়ার জন্য দোকানের শাটার ও জানালা ভেঙে ফেলতে শুরু করে। তারা লোকজন তাড়া করতেও শুরু করলো। একারণে এক ধরনের ভয় ও আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ল।

শহর ছেড়ে যেতে চায় না

বন বিভাগের কর্মকর্তারা আশঙ্কা করছিলেন বন্য হাতিরা যদি লোকজনের ওপর আক্রমণ করতে শুরু করে সেখানে হয়তো হতাহতের ঘটনা ঘটতে পারে।

এই পরিস্থিতিতে রিভাল্ডোকে জঙ্গলে ফেরত পাঠানোর জন্য তারা বেশ কয়েকবার চেষ্টাও চালায়।

থেকাকারা বলেন, এক ব্যক্তি হাতির জন্য বাইরে কাঁঠাল রেখে দিতে শুরু করলে রিভাল্ডো উটি শহরে আসতে শুরু করে।

কাঁঠাল খাওয়া শেষ হওয়ার পরেও রিভাল্ডো কোথাও যেত না। রিসোর্টের মালিকরা তখন তাকে খাবার দাবার দিতে শুরু করে। তাদের উদ্দেশ্য ছিল তাকে পর্যটকদের জন্য আকর্ষণীয় করে তোলা। রিভাল্ডোরও এতে আপত্তি ছিল না, বরং সে লোকজনের সঙ্গে খেলাধুলা করতে শুরু করে।

গত কয়েক বছরে স্থানীয় লোকজন ও হাতির ভয়ভীতি সব কেটে গেছে।

তার পরেও বনবিভাগের কর্মকর্তাদের আশঙ্কা ছিল যে হাতিরা হয়তো একদিন স্থানীয় লোকজনের ওপর চড়াও হতে পারে। একারণে তারা হাতিগুলোকে জঙ্গলে ফেরত পাঠাতে বারবার চেষ্টা চালায়। এই কাজে সফল হওয়ার জন্য তাদের ‘প্রশিক্ষিত হাতিও’ ব্যবহার করা হয়। রিভাল্ডোকে ধরে তাকে ফেলে আসা হয় জঙ্গলের অনেক গভীরে।

কিন্তু ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই সে ৪০ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে আবার শহরে ফিরে আসে।

থেকাকারা বলছেন, তিনি ১৫ বছর ধরে ওই শহরে বসবাস করছেন এবং এই হাতিটি হচ্ছে প্রথম কোনও বন্যপ্রাণী যে মানুষের সাথে মিলেমিশে বসবাস করতে শিখে গেছে।

বন্যপ্রাণীর হাতে মানুষ হত্যা

গত আট বছরে গুডালুর ফরেস্ট ডিভিশনে হাতির হাতে ৭৫ জন নিহত হয়েছে কিন্তু মাত্র একটি হত্যার জন্য দায়ী করা হচ্ছে শহরে চলে আসা একটি হাতিকে।

থেকাকারা বলছেন, জেমস লরিস্টন নামের ওই হাতিটি এখনও লোকালয়ে মানুষের সাথে মিলেমিশে বসবাস করছে, কারণ লোকজন ওই ঘটনাকে ‘উদ্দেশ্যমূলক হত্যাকাণ্ড’ হিসেবে না দেখে ‘একটি দুর্ঘটনা’ বলে বিবেচনা করছে।

“বন্য হাতির কারণে কেউ মারা গেলে স্থানীয়রা ওই শহরে যেসব হাতি আছে সেগুলোর কোনো ক্ষতি করে না। তারা জানে যে এসব হাতি খুব শান্তিপূর্ণ।”

হাতি ও মানুষের সহাবস্থান বাড়ছে

ভারতে মোট হাতির সংখ্যা ২৭ হাজারের মতো। এদের মধ্যে অনেক হাতিই বাস করে সুরক্ষিত বনাঞ্চলের বাইরে।

থেকাকারা বিশ্বাস করেন হাতি ও মানুষের মধ্যে যেভাবে সহাবস্থান তৈরি হচ্ছে তার ফলে এই বন্যপ্রাণীটির বেঁচে থাকা সহজ হবে এবং এদের সংখ্যাও বাড়বে।

তিনি বলেন, জীববিজ্ঞানের মতে একেকটি প্রাণী একেকভাবে আচরণ করে থাকে। কিন্তু এখন আমাদেরকে প্রত্যেকটি হাতির আচরণ পরীক্ষা করে দেখতে হবে তাদের সম্পর্কে আরও বেশি করে জানার জন্য। এটা শুরুও হয়েছে।

থেকাকারা পড়াশোনা করেছেন যুক্তরাজ্যের অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে। তিনি আশা করছেন তার প্রকল্পের ফলে যেসব হাতি ঝামেলা করে সেগুলো সম্পর্কে আরও বেশি করে জানা যাবে এবং তাদের সংরক্ষণের কাজও সহজ হবে।

তিনি বলেন, যেসব কারণে বন্য হাতি বনজঙ্গল ছেড়ে লোকালয়ে চলে আসছে মানুষের সঙ্গে বসবাসের জন্য, তাতে তিনি একটি বিশেষ প্রবণতা দেখতে পাচ্ছেন। তিনি মনে করেন এই প্রবণতা অব্যাহত থাকবে।

থেকাকারা বলেন, আবাসিক এলাকায় এখন তিনটি হাতি আছে। তাদের মধ্যে দুটো নারী এবং একটি শিশু। আমরা দেখছি যে তারা রাস্তার পাশে শান্তিপূর্ণভাবেই বসবাস করছে।

নগরে চলে আসা এই হাতিগুলো এখন স্থানীয় বহু মানুষের মন জয় করে নিয়েছে।

গনেশান নামের যে হাতির সঙ্গে থেকাকারার প্রথম দেখা হয়েছিল সরু একটি পাহাড়ি পথে, তার কয়েক বছর পর, দুর্ভাগ্যজনকভাবে, হঠাৎ উপর থেকে নিচে পড়ে গিয়ে সে মারা গেছে।

বনবিভাগের কর্মকর্তারা তাকে সমাহিত করার পর স্থানীলয় লোকজন, গনেশান নামের যে হাতিটি তাদের সঙ্গে আট বছরেরও বেশি সময় ধরে বন্ধুর মতো বসবাস করেছে, তার প্রতি ভালবাসা প্রকাশের জন্য একটি শোকসভার আয়োজন করে।

জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
আন্তর্জাতিক একত্রে করছে দক্ষিণ বসবাস, বিভিন্ন ভারতের মানুষের যেভাবে শহরে সঙ্গে হাতি
Related Posts
বাবরি মসজিদ তৈরির ঘোষণা

ভারতের ঐতিহাসিক ‘বাবরি মসজিদ’ তৈরির ঘোষণা

November 23, 2025

ফিনল্যান্ড : সবচেয়ে সুখী দেশটির স্বাধীনতার ইতিহাস সুখকর ছিল না

November 23, 2025
সন্তান তৈরির কারখানা

টাকার বিনিময়ে জন্ম, দম্পতিদের জন্য ‘সন্তান তৈরির কারখানা’

November 23, 2025
Latest News
বাবরি মসজিদ তৈরির ঘোষণা

ভারতের ঐতিহাসিক ‘বাবরি মসজিদ’ তৈরির ঘোষণা

ফিনল্যান্ড : সবচেয়ে সুখী দেশটির স্বাধীনতার ইতিহাস সুখকর ছিল না

সন্তান তৈরির কারখানা

টাকার বিনিময়ে জন্ম, দম্পতিদের জন্য ‘সন্তান তৈরির কারখানা’

প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প

শুল্ক হুমকি দেখিয়ে পাঁচটি যুদ্ধ থামিয়েছি: ট্রাম্পের দাবি

ঘূর্ণিঝড় ফিনা

শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ‘ফিনার’ আঘাতে লণ্ডভণ্ড ডারউইন

Jati

ঢাকায় ভূমিকম্পের ঘটনায় জাতিসঙ্ঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সংহতি প্রকাশ

মামদানির সঙ্গে ট্রাম্প

মামদানির সঙ্গে ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠতা কেন?

gold reserve in the world

বিশ্বে কোন দেশের রিজার্ভে কত সোনা, বাংলাদেশের অবস্থান কত

জেলেনস্কি

যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থন হারানোর শঙ্কায় জেলেনস্কি

৯ স্ত্রী

৯ স্ত্রীকে সন্তুষ্ট করতে গিয়ে বিপদে, সক্ষমতা বাড়াতে যা করলেন যুবক

  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • অর্থনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • শিক্ষা
  • আরও
    • লাইফস্টাইল
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • বিভাগীয় সংবাদ
    • স্বাস্থ্য
    • অন্যরকম খবর
    • অপরাধ-দুর্নীতি
    • পজিটিভ বাংলাদেশ
    • আইন-আদালত
    • ট্র্যাভেল
    • প্রশ্ন ও উত্তর
    • প্রবাসী খবর
    • আজকের রাশিফল
    • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
    • ইতিহাস
    • ক্যাম্পাস
    • ক্যারিয়ার ভাবনা
    • Jobs
    • লাইফ হ্যাকস
    • জমিজমা সংক্রান্ত
© 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.