Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home দিল্লিতে ভা ঙা হলো ৬০০ বছরের পুরনো মসজিদ, আশ্রয়হীন অনাথ শিশুরা
    আন্তর্জাতিক

    দিল্লিতে ভা ঙা হলো ৬০০ বছরের পুরনো মসজিদ, আশ্রয়হীন অনাথ শিশুরা

    জুমবাংলা নিউজ ডেস্কFebruary 11, 20247 Mins Read
    Advertisement

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক : শুধু মসজিদই নয়, সংলগ্ন মাদ্রাসা, যেখানে ফাওয়াদসহ আরো ২৫ অনাথ শিশুর লেখাপড়া চলত, সেটিও মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দেওয়া হয়েছে।

    দুই বছর আগে বাবা-মায়ের আকস্মিক মৃত্যুর পর শিশু ফাওয়াদের (১২) ঠাঁই হয়েছিল ভারতের রাজধানী দিল্লির একটি মসজিদে, সেখানকার মাদ্রাসায় তার পড়ালেখাও চলছিল।

     দিল্লিতে ভা ঙা হলো ৬০০ বছরের পুরনো মসজিদ, আশ্রয়হীন অনাথ শিশুরা
    ৬০০ বছরের পুরনো মসজিদটি এখন ধ্বংসস্তুপ। ছবি: বিবিসি

    এই আশ্রয়ে আসার পর ফাওয়াদ অনেকটাই স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছিল। কারণ তার প্রিয় সবুজ ঘাস পাতা, গাছের মতই মসজিদের রঙও সবুজ।

    দিল্লিতে ফাওয়াদের ‘ঘর’ ছিল এই ৬০০ বছরের পুরনো আখুন্দজি মসজিদ, যার টানা বিম, পিলার এমনকি খিলানপথগুলোও সবুজে রাঙানো।  খবর-বিবিসি’র

    কিন্তু যে সবুজ রঙয়ে ফাওয়াদ খুঁজে পেয়েছিল নিরাপত্তা, একদিনের নোটিসে সেই আশ্রয়ই হারিয়ে ফেলেছে সে।

    অবৈধ স্থাপনা, এমন অভিযোগে গত ৩০ জানুয়ারি মসজিদটি গুঁড়িয়ে দেয় কেন্দ্র পারিচালিত নগর পরিবকল্পনা সংস্থা দিল্লি উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (ডিডিএ)।

    শুধু মসজিদই নয়, সংলগ্ন মাদ্রাসা, যেখানে ফাওয়াদসহ আরো ২৫ অনাথ শিশুর লেখাপড়া চলত, সেটিও মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দেওয়া হয়েছে। মসজিদ সংলগ্ন একটি করবস্থান আর মসজিদ প্রাঙ্গণে থাকা একজন সুফি সাধকের মাজাও গুঁড়িয়ে দিয়েছে ডিডিএ।

    দিল্লিতে যে সাতটি শহর মধ্যযুগের ইতিহাস বহন করে চলেছে, তার একটি মেহরাউলি। এখানকার ৭৮৪ একর বনভূমির সঞ্জয় ভ্যান এলাকায় ছিল মসজিদটির অবস্থান। প্রাচীন স্থাপনার ধ্বংসাবশেষ আর স্মৃতিস্তম্ভগুলো এখনো এই এলাকার সমৃদ্ধ অতীত বহন করে চলেছে।

    ডিডিএ বলছে, মসজিদটি ছিল ‘অবৈধ স্থাপনা’, যেটি কোনো বাধা ছাড়াই ভাঙ্গা হয়েছে।

    কিন্তু মসজিদের ইমাম জাকির হুসাইন এবং তাদের আইনজীবী শামস খাজার ভাষ্য, দিল্লির ইসলামিক সম্পত্তি দেখভালের দায়িত্বে থাকা দিল্লি ওয়াকফ বোর্ডের সম্পত্তি ছিল মসজিদটি।

    জাকির হুসাইনের দাবি, স্থাপনাটি গুঁড়িয়ে দেওয়ার আগে কর্তৃপক্ষ তাদের কোনো লিখিত নোটিসও দেয়নি।

    ১২ বছর বয়সী অনাথ শিশু ফাওয়াদ তার প্রিয় সবুজ রঙ আর দেখবে না। ছবি: বিবিসি

    তার অভিযোগ, ডিডিএর উচ্ছেদ অভিযানে অনেক কোরান শরীফ নষ্ট হয়েছে, অনাথ শিশুদেরকে তাদের জিনিসপত্রও সঙ্গে নিতে দেওয়া হয়নি এবং কাগজপত্রে বৈধ মসজিদটি তাদের কাছ থেকে কেড়ে নেওয়া হয়েছে।

    “তারা আমাদেরকে বাইরে প্রচণ্ড ঠান্ডার মধ্যে প্রার্থনা ছাড়া কিছুই করতে দেয়নি,” বলেন ইমাম জাকির হুসাইন।

    এমন পরিস্থিতিতে দিল্লির হাই কোর্ট গত সোমবার স্থানটির ওপর ‘স্থিতাবস্থা’ দিয়েছে। পরবর্তী শুনানি পর্যন্ত এই স্থিতাবস্তা থাকবে।

    ডিডিএ বলছে, মসজিদটি যে ভূমিতে ছিল, সেটি তাদের সম্পত্তি।

    কর্তৃপক্ষের হর্টিকালচার বিভাগের প্রধান কমিশনার রাজীব কুমার তিওয়ারি বিবিসিকে বলেন, “আমরা জায়গাটি পরিস্কার করার সময় কিছু বই পেয়েছি, যেগুলো আমাদের কাছ থেকে নিয়ে যেতে বলেছি মসজিদ কর্তৃপক্ষকে।”

    শুধু এই মসজিদই নয়, ওইদিনের পর থেকে ডিডিএ মেহরাউলির আরো কয়েকটি ঐতিহাসিক স্থাপনা ধ্বংস করেছে। এর মধ্যে দিল্লিতে আসা প্রথমদিকের সুফি সাধকদের একজনের মাজারও রয়েছে বলে দাবি করছেন অনেকে।

    এ ঘটনায় ক্ষুব্ধ সংরক্ষণবাদী ও ইতিহাসবিদরা বলছেন, প্রাচীন ঐতিহ্যের এমন ‘অমানবিক’ ধ্বংস শহরের প্রাণের গভীরে আঘাত করেছে।

    দিল্লির প্রতিটি কোণায় কোণায় রয়েছে প্রাচীন ইতিহাসের ছোঁয়া। অতীত আর বর্তমানের মিশেলের এই শহরের পথে পথে যেমন রয়েছে আধুনিক পাব আর রেস্তোরাঁ, আবার হয়ত এর অলিগলিতেই চোখে পড়বে ১২ শতকের কোনো স্মৃতিস্তম্ভ কিংবা স্থাপনা।

    নিজেদের পুরনো আবাসকে ভুলতে পারছে না অনাথ শিশুরা। ছবি: বিবিসি

    “অবিশ্বাস্য সমৃদ্ধ অতীত দিল্লিকে একটি অনন্য শহর হিসেবে দাঁড় করিয়েছে। এটিকে অগ্রগতি কিংবা উন্নয়নের বিপরীতে দাঁড় করানো হচ্ছে এক ধরনের ‘মিথ্যা বিভক্তি’,” বলছিলেন ইতিহাসবিদ সোহাইল হাশমি।

    এ অঞ্চলের বনভূমি এবং আবাসের চেয়েও সুপ্রাচীন এসব স্থাপনার গায়ে ‘অবৈধ’ তকমা জুড়ে দেওয়া নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন সমালোচকরা।

    তাদের অভিযোগ, পরিকল্পিত এই উচ্ছেদ অন্যায়ভাবে শুধু মুসলিম সংস্কৃতি ও ঐতিহাসিক স্থাপনাগুলোকে লক্ষ্য করেই পরিচালিত হচ্ছে।

    ডিডিএর তথ্যই বলছে, সঞ্জয় ভ্যান এলাকার যে ২০টি ধর্মীয় স্থাপনা উচ্ছেদের পরিকল্পনা রয়েছে, তার মধ্যে ১৬টিই মসুলিম সাধকদের মাজার, বাকি চারটি মন্দির।

    ইতিহাসবিদ হাশমি বলেন, “স্পষ্টতই একটি প্যাটার্ন (উচ্ছেদের) দাঁড় করানো হচ্ছে, আর এটি এমন একটি দেশের জন্য উদ্বেগজনক, যেখানে সব ধর্মের সঙ্গে সমান আচরণ করা হয়।”

    অন্যদিকে ডিডিএর প্রধান কমিশনার রাজীব কুমার তিওয়ারি বলছেন, ‘সম্পূর্ণ আইনি’ একটি বিষয়ে অপ্রয়োজনীয়ভাবে ধর্মীয় রঙ চড়ানো হচ্ছে।

    তিনি বলেন, সরকারি জমি দখলের বিরুদ্ধে ডিডিএ নিয়মিতভাবে অভিযান চালিয়ে আসছে, যেখানে অনেক মন্দিরও ভাঙ্গা পড়ছে।

    মসজদিটি উচ্ছেদের দিনে ওই এলাকায় অবৈধ পাঁচটি মন্দিরও গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে বলে দাবি করেছেন তিনি।

    “আমরা শুধু আমাদের দায়িত্ব পালন করছি,” বলেন তিওয়ারি।

     

    দুঃস্বপ্নের সেই দিন

    ক্ষতিগ্রস্তরা বলছেন, মসজিদ ভাঙার ঘটনাটি ছিল অঘোষিত ও বিশৃঙ্খল।

    মসজিদে বসবাস করা নয়টি শিশুর সঙ্গে কথা বলেছে বিবিসি। তারা জানিয়েছে, ভোর পাঁচটায় নামাজের জন্য ঘুম থেকে উঠতেই তারা একটি বিকট শব্দ শুনতে পায়।

    ওমর নামের এক শিশু বলে, “আমি কয়েক ডজন পুলিশ, কয়েকটি বুলডোজার এবং ‘কিছু ক্রুব্ধ চেহারার’ লোক দেখেছি, যারা চিৎকার করে আমাদেরকে বাইরে আসতে বলছিল।”

    এরপরই ছুটে আসেন ইমাম জাকির হুসাইন। চিৎকার করে তিনি শিশুদের বলতে থাকেন, “দৌড়াও দৌড়াও, যা পারো তা নিয়ে দৌড় দাও।”

    ওমর শুধু হাতে করে একটি জ্যাকেট আর জুতাজোড়া নিতে পেরেছিল। মুরিদ নামের একটি শিশু কিছুই নিতে পারেনি। ১০ বছর বয়সী আরো পাঁচটি শিশু জ্যাকেট কিংবা জুতা কোনোটাই সঙ্গে নিতে পারেনি সেদিন।

    “আমি সৌভাগ্যবান, অন্তত আমার খাবারের প্লেট আর খেলার ব্যাটটি আনতে পেরেছি,” বলে জাফর নামের আরেক শিশু।

    শুধু যে শিশুরাই আশ্রয়হীন হয়েছে তা নয়, মসজিদের কাছেই একটি বাড়িতে পরিবার নিয়ে বাস করা ইমাম জাকির হুসাইনও ঘরহারা হয়েছেন।

    আবেগতাড়িত ইমাম জাকির জানান, তিনি এখনও প্রতিদিন ওই জায়গায় যান। সেখানে পাহারায় থাকা পুলিশের বাধা না পাওয়া পর্যন্ত তিনি যতটা সম্ভব ভাঙ্গা মসজিদের কাছে যাওয়ার চেষ্টা করেন।

    মাদ্রাসার ইংরেজি ও হিন্দি ভাষার শিক্ষক মুজাম্মিল সালমানি বলেন, মসজিদের পাশের কবরস্থানে তারা চাচার কবর রয়েছে। উচ্ছেদের পর তারা সেখানে গিয়ে কবরের নামফলকের কিছু ভাঙা টুকরো পেয়েছেন।

    “মানুষ বুঝতে পারছে না- এটা শুধু একটি মসজিদ, কবরস্থান কিংবা মাদ্রাসা ছিল না, এটি ছিল একটি (অনাথ শিশুদের) আশ্রয়।”

    মসজিদটির ইতিহাস সম্পর্কে খুব বেশি তথ্য জানা যায়নি। তবে অনেকে বলেন, ১৩ শতকে ভারতের প্রথম মুসলিম নেত্রী রাজকন্যা রাজিয়া সুলতানা এটি নির্মাণ করেছিলেন। অনেকে আবার বলেন, এটি আরো পুরনো। ইতিহাসবিদ হাশমির মতে, স্থাপনাটিতে ব্যবহৃত ধুসর ইট ইঙ্গিত দেয়, এটি ৬০০-৭০০ বছর আগে সুলতানি আমলে নির্মিত হয়ে থাকতে পারে।

    আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়ার (এএসআই) নথি বলছে, ১৯৮৩ সালে শেষ মুঘল সম্রাট বাহাদুর শাহ জাফরের সময় মসজিদটি সংস্কার করা হয়েছিল। সেখানে সম্রাটের নিজের হাতে লেখা একটি শিলালিপিও ছিল, বলছেন ইতিহাসবিদ রানা সাফভি।

    যদিও পরবর্তীতে মসজিদটির কাঠামোতে আধুনিকভাবে পরিবর্তন আনা হয়েছে।

    ইতিহাসবিদ সাফভি বলেন, ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ অংশ মসজিদটি সংরক্ষণ করা উচিত ছিল।

    “শেষ মুঘল সম্রাটের কাছে গুরুত্বপূর্ণ যে মসজিদ, সেটি কিভাবে তুচ্ছ হতে পারে,” প্রশ্ন তার।

    বিস্ময়কর হলেও সত্যি, ডিডিএ দাবি করছে, তাদের কাছে মসজিদটির ঐতিহাসিক কোনো তথ্য নেই।

    “মসজিদটি ধ্বংসের পর ইতিহাসবিদদের দাবির পর আমি বিষয়টি জানতে পারি। স্থাপনাটি দেখতেও আধুনিক ছিল, পুরনো মনে হয়নি। আমরা জাতীয়ভাবে গুরুত্বপূর্ণ ঘোষিত স্মৃতিস্তম্ভগুলো রক্ষা থেকে দূরে সরে গেছি আর এটির  (মসজিদ) তেমন রেকর্ডও নেই,” বলেন ডিডিএর প্রধান কমিশনার রাজীব কুমার তিওয়ারি।

    স্থানীয় সমাজের লাইফলাইন ছিল মসজিদ

    উসামা নামের একজন জানালেন, মেহরাউলির মানুষের কাছে মসজিদটি ছিল সামাজিকতার অন্যতম প্রাণকেন্দ্র, নিরাপদ আশ্রয় এবং প্রাণ বাঁচানোর একটি জায়গা।

    অবসরে এলাকার ইতিহাস নিয়ে চর্চা করা উসামা বিভিন্ন উৎসবের সময় মসজিদের শিশুদের সঙ্গে কাটানো এবং বিভিন্ন স্থান থেকে নামাজ পড়তে আসা মানুষের সঙ্গে সাক্ষাতের স্মৃতি মনে করেছেন।

    “বনের ভেতরে হলেও জায়গাটি ছিল সামাজিক কেন্দ্রের মতো, যেখানে সবাই আসতে পারত। শুধু ঐতিহাসিকই দিকে থেকেই নয়, বাস্তবেই এটি তাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ ছিল।”

    নিজেদের পুরনো আবাসকে ভুলতে পারছে না অনাথ শিশুরা।

    শহরের যে কটি সবুজ স্থান টিকে আছে তার একটি হচ্ছে সঞ্জয় ভ্যান এলাকা। দ্রুত নগরায়নের হুমকি থেকে রক্ষায় ১৯৯০ সালে সংরক্ষিত বনাঞ্চল হিসেবে ঘোষণা করা হয় জায়গাটিকে। এরপরই ডিডিএ সেখানে অবৈধ দখলের বিরুদ্ধে বেশ কয়েকটি অভিযান চালায়।

    তবে ইতিহাসবিদরা বলছেন, এলাকাটিকে সংরক্ষিত হিসেবে ঘোষণার অনেক আগে থেকেই মসজিদটি ছিল, তাই এটিকে অবৈধ বলার সুযোগ নেই।

    এখন মেহরাউলির অন্য পুরনো স্থাপনাগুলোও হুমকিতে পড়বে এমন শঙ্কা প্রকাশ করে তারা বলছেন, এসব স্থাপনা সংরক্ষণ করা খুবই জরুরি।

    “বনভূমিরও দরকার আছে, সেটি নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই। কিন্তু এখানে বন আর ঐতিহাসিক স্থাপনার মধ্যে দ্বন্দ্ব থাকাও উচিত নয়। দুটোই সংরক্ষণ করা উচিত,” বলেন ইতিহাসবিদ সোহাইল হাশমি।

    অবশেষে আদালত

    ২০২৩ সালে ডিডিএ হাই কোর্টে একটি প্রতিবেদন দেয়, যেখানে তারা বলেছিল, মেহরাউলিতে দিল্লি ওয়াকফ বোর্ডের অধীন মসজিদ, কবরস্থান এবং অন্য কোনো সম্পত্তি তারা ধ্বংস করবে না, কারণ সেগুলো বোর্ডের সম্পত্তি এবং ধর্মীয় গুরুত্ব বহন করে।

    কিন্তু গত সপ্তাহে কেন্দ্র পরিচালিত এই কর্তৃপক্ষ দাবি করে, এ ধরনের বিষয়গুলো দেখভালের জন্য গঠিত একটি ধর্মীয় কমিটি মসজিদটি ভাঙ্গার অনুমতি দিয়েছিল।

    আদালতে ডিডিএর এই দাবি চ্যালেঞ্জ করে মসজিদ কর্তৃপক্ষ বলেছে, ডিডিএ আদালতের ২০২২ সালের একটি রায় লঙ্ঘণ করেছে।

    ওই রায়ে ওয়াকফ মালিকানাধীন ভূমি চিহ্নিত এবং কোনো স্থাপনা ধ্বংসের আগে তার সীমানা নির্ধারণ করতে ডিডিএকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল।

    আইনজীবী এবং অধিকারকর্মী প্রশান্ত ভূষণ বলেন, এক্ষেত্রে বিদ্যমান আইনের যথেচ্ছ ব্যবহার হয়েছে বলে মনে হচ্ছে।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ৬০০ অনাথ আন্তর্জাতিক আশ্রয়হীন ঙা দিল্লিতে পুরনো বছরের ভা মসজিদ শিশুরা হলো
    Related Posts
    Malaysia

    মালয়েশিয়ায় বিদেশি কর্মীদের জন্য ট্যাক্স নিয়ে সুখবর

    August 1, 2025
    frozen embryo birth

    ৩০ বছর ধরে সংরক্ষিত ভ্রূণ থেকে শিশুর জন্ম

    August 1, 2025
    visa

    বাংলাদেশিদের জন্য ভিসা আবেদন ফি নিয়ে দু:সংবাদ দিলো ভারত

    July 31, 2025
    সর্বশেষ খবর
    HBSE 10th Compartment Result 2025

    HBSE 10th Compartment Result 2025 Released: Check Scores Online Now

    UK Online Safety Act

    UK Online Safety Act Ignites 1,400% VPN Surge as Privacy Fears Escalate

    Josh Richards: From TikTok Sensation to Entrepreneurial Powerhouse

    Josh Richards: From TikTok Sensation to Entrepreneurial Powerhouse

    How To Get My Husband On My Side Chapter 116

    How To Get My Husband On My Side Chapter 116 Release Details and Spoilers

    Riyaz Aly: The TikTok Sensation Redefining Social Media Influence

    Riyaz Aly: The TikTok Sensation Redefining Social Media Influence

    Nisha Guragain: The TikTok Trailblazer Inspiring Millions

    Nisha Guragain: The TikTok Trailblazer Inspiring Millions

    Arishfa Khan: Rising Star of Indian Digital Entertainment

    Arishfa Khan: Rising Star of Indian Digital Entertainment

    Faisal Shaikh: The Rising Star Redefining Digital Stardom

    Faisal Shaikh: The Rising Star Redefining Digital Stardom

    Hero Pleasure Plus

    Hero Pleasure Plus Review: Style, Ease & Performance Redefine Women’s Commuting

    Fantastic 4

    দেশের প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাচ্ছে ‘ফ্যান্টাস্টিক ফোর’

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.