দেশে করো’না ভাই’রাস ছড়িয়ে পড়ছে খুব দ্রুত। ইতিমধ্যেই পরি’স্থিতি নিয়’ন্ত্রণে মাঠে নেমেছে সেনাবাহিনী। লকডা’উন ঘোষণা করা হয়েছে মাদারীপুরের শিবচর উপজেলা। এ অবস্থায় দেশে আগামী এক সপ্তাহ করো’না পরি’স্থিতি নিয়’ন্ত্রণের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছেন চট্টগ্রাম স্বাস্থ্য বিভাগের দুই কর্মকর্তা।
বৃহস্পতিবার এমন কথা বলেন চট্টগ্রামের বিভাগীয় পরিচালক (স্বাস্থ্য) হাসান শাহরিয়ার কবির ও সিভিল সার্জন শেখ ফজলে রাব্বি মিয়া। সিভিল সার্জন শেখ ফজলে রাব্বি মিয়া বলেন, ”পরি’স্থিতির অব’নতি হচ্ছে খুব দ্রুত। আগামী সাতদিন আমাদের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। এ অবস্থায় স্বাস্থ্য, আইনশৃ’ঙ্খলা ও জেলা প্রশাসনকে সম’ন্বিতভাবে কাজ করতে হবে।”
তিনি আরও বলেন, ”করো’না ছড়িয়ে পড়ার পর প্রায় ২৫ লাখ প্রবাসী দেশে ফিরেছেন। যে যেখান থেকে হোক, তাদের তথ্যগুলো ভেরিফাই করতে হবে। তারা কী অবস্থায় আছে, রোগের কোনো ল’ক্ষণ আছে কিনা, কাদের সঙ্গে থাকছে। এ তথ্য অনুযায়ী সম’ন্বিত ব্যবস্থা নিতে হবে। দেশে করো’নার উপ’স্থিতি জানার পর প্রথম সপ্তাহ চলে গেছে। ইতিমধ্যেই আমরা ভালো কিছু প্রস্তুতি নিতে পেরেছি। কারও শরীরে যদি করো’নার উপ’স্থিতি থাকে তাহলে এই সপ্তাহেই তা প্রকাশ পাবে।”
ফজলে রাব্বি মিয়া বলেন, ”এ অবস্থায় কেউ যদি করো’না রো’গী হন এবং তার সং’স্পর্শে যারা ছিলেন তাদেরকেও স্থায়ী কোয়ারেন্টাইনে রাখার চিন্তা করা হচ্ছে। আশার কথা হচ্ছে চট্টগ্রামে এখনো কোনো করো’না পজেটিভ রো’গী পাওয়া যায়নি। অনেকে বলেছেন চট্টগ্রামে করো’না পরীক্ষার সুযোগ নেই। আসলে বিষয়টি পুরোপুরি সত্য নয়।”
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।