নতুন আইনের আওতায় ধর্ষণে অভিযুক্ত ব্যক্তিদের নামের একটি জাতীয় তালিকা তৈরি করা হবে। এ ছাড়া ভুক্তভোগী ব্যক্তির নাম-পরিচয় গোপন রাখার বিষয় নিশ্চিত করা ও কিছু ক্ষেত্রে ধর্ষককে রাসায়নিক পদ্ধতিতে খোজাকরণ করা হবে।
এ আইন কার্যকর হলে বিশেষ দ্রুত বিচার আদালত ধর্ষণ মামলার শুনানি করবে। আর চার মাসের মধ্যে মামলার রায় ঘোষণা করা হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এই আইনের অধীনে প্রধানমন্ত্রী ধর্ষণবিরোধী একটি সেল গঠন করবেন। যারা ছয় ঘণ্টার মধ্যে ভিকটিমের মেডিক্যাল পরীক্ষা সম্পন্ন করবেন।
লাহোরের কাছে এক নারীকে গণধর্ষণ ও নির্যাতনের ঘটনায় মানুষের মধ্যে ক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ার পর সম্প্রতি ওই অরডিন্যান্স জারি করা হয়। পরে প্রেসিডেন্ট তাতে সই করলেন।
একটি মহাসড়কের পাশে দুই সন্তানের সামনে ঐ নারী নির্যাতনের শিকার হন। লাহোরের পুলিশের শীর্ষ কর্মকর্তা ওই ঘটনার পরদিন এক বক্তব্যে মন্তব্য করেন যে ঘটনার জন্য ওই নারীও আংশিকভাবে দায়ী ছিলেন।
যৌন নির্যাতনের ঘটনার পাশাপাশি পুলিশ কর্মকর্তার বিরুপ মন্তব্যের পর পাকিস্তানের বিভিন্ন জায়গায় বিক্ষোভ শুরু করে মানুষ। যার প্রেক্ষিতে পাকিস্তানের সরকার ঐ বিষয়ে পদক্ষেপ নেয়ার প্রতিশ্রুতি দেয়।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।