ওয়ার্মহোল আসলে একটি তাত্ত্বিক ধারণা। আইনস্টাইনের জেনারেল থিওরি অব রিলেটিভিটির সঙ্গে এই ধারণা সংগতিপূর্ণ। ধারণাটি হলো, শত শত আলোকবর্ষ দূরের বা কম দূরত্বের অস্তিত্বশীল কোনো কিছু, সময়ের কোনো অবস্থান বা একাধিক বিশ্বের সঙ্গে ওয়ার্মহোল সংযোগ সাধন করে।
ধারণাটি খুব মজার। এর সঙ্গে টাইম মেশিনের একটা যোগাযোগ আছে। এই টাইম মেশিন নিয়ে আমাদের কৌতূহলের শেষ নেই। ধরা যাক ঢাকায়, আমাদের বাসায় টাইম মেশিনে বসে অতীতে যাত্রা শুরু করলাম। একটা ওয়ার্মহোলের মধ্য দিয়ে সুড়ুৎ করে, ধরা যাক, দুই হাজার বছর অতীতে চলে গেলাম।
তাহলে কী মজাই না হতো! স্থান একই, শুধু পার্থক্য চতুর্থ মাত্রার, মানে সময়ের। আমাদের বাসাটা চেনা যাচ্ছে না। চারপাশে কংক্রিটের দালানকোঠার ভিড় নেই। যানজটমুক্ত পথঘাট। চারদিক সবুজ। ছোট শহর। জনসংখ্যার ভিড় নেই। এর চেয়ে মজা আর কী হতে পারে, তাই না? তবে ওয়ার্মহোল বাস্তবে আদৌ আছে কি না, তার কোনো প্রমাণ নেই। এটা এখনো তাত্ত্বিক ধারণার মধ্যেই আটকে আছে।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।