Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সঙ্গে আছেন’
    ইসলাম ধর্ম

    ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সঙ্গে আছেন’

    Saiful IslamMarch 29, 2020Updated:March 29, 20207 Mins Read
    Advertisement

    ধর্ম ডেস্ক : ধৈর্য ধারণকারীর সাফল্য সুনিশ্চিত, কারণ মহান রাব্বুল আলামিন আল্লাহ তায়ালা ধৈর্য ধারণকারীর সঙ্গে থাকেন; আর আল্লাহ তায়ালা যার সঙ্গে থাকবেন, তার সফলতা অবধারিত।

    পবিত্র কোরআনুল কারিমে আল্লাহ বলেন,

    ‘ইয়া আইয়ুহাল্লাজিনা আমানুসতাঈনু বিসসবরি ওয়াস সলাতি; ইন্নাল্লাহা মাআস সাবিরিন।’

    অর্থ: ‘হে মুমিনগণ! ধৈর্য ও সালাতের মাধ্যমে তোমরা সাহায্য প্রার্থনা করো। নিশ্চয়ই আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সঙ্গে আছেন। (সূরা: বাকারা, আয়াত : ১৫৩)।

       

    আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কোরআনে আরো বলেছেন, ‘ইয়া আইয়ুহাল্লাজিনা আমানুসবিরু ওয়া সাবিরু ওয়া রাবিতু; ওয়াত্তাকুল্লাহা লাআল্লাহুম তুফলিহুন’

    অর্থ: ‘হে ইমানদারগণ! তোমরা ধৈর্য ধারণ করো, ধৈর্যের প্রতিযোগিতা করো এবং যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত থাকো। আল্লাহকে ভয় করো, যাতে তোমরা সফলকাম হতে পারো। (সূরা : আলে ইমরান, আয়াত : ২০০)।

    ধৈর্য মানবজীবনে পরীক্ষাস্বরূপ :

    মহান রাব্বুল আলামিন আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কোরআনুল কারিমে ইরশাদ করেন, ‘তাবারকাল্লাজি বিইয়াদিহিল মুলকু ওয়া হুওয়া আলা কুল্লি শাইয়িন কদির। আল্লাজি খলাকাল মাওতা ওয়াল হায়াতা, লিইয়াবলুওয়াকুম আইয়ুকুম আহ্ছানু আমালা; ওয়া হুওয়াল আজিজুল গফুর।’

    অর্থ: মহামহিমান্বিত তিনি সর্বময় কর্তৃত্ব যাঁর করায়ত্ত; তিনি সর্ববিষয়ে সর্বশক্তিমান। যিনি সৃষ্টি করেছেন মৃত্যু ও জীবন, তোমাদিগকে পরীক্ষা করার জন্য- কে তোমাদের মধ্যে কর্মে উত্তম? তিনি পরাক্রমশালী, ক্ষমাশীল। (সূরা : মুলক, পারা: ২৯, আয়াত: ১-২)।

    ধৈর্যশীলদের জন্য রয়েছে সফলতার সুসংবাদ!

    ধৈর্যশীলদের বিষয়ে মহান আল্লাহ তায়ালা কোরআনুল কারিমে আরো বলেন, ‘আমি তোমাদিগকে কিছু ভয়, ক্ষুধা এবং ধন-সম্পদ, জীবন ও ফল-ফসলের ক্ষয়ক্ষতি দ্বারা অবশ্যই পরীক্ষা করব। তুমি শুভ সংবাদ দাও ধৈর্যশীলদের, যারা তাদের ওপর বিপদ আপতিত হলে বলে, (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন) ‘আমরা তো আল্লাহর এবং নিশ্চিতভাবে তাঁর দিকেই প্রত্যাবর্তনকারী’। (সূরা : বাকারা, আয়াত: ১৫৫-১৫৭)।

    আজও আমরা বিপদ-আপদে পড়লে পড়ি, ‘ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন’ (নিশ্চয় আমরা তো আল্লাহরই এবং নিশ্চিতভাবে আমরা তাঁর নিকটেই প্রত্যাবর্তনকারী)। কিন্তু এটি আমরা পড়ি অধৈর্য হয়ে পড়লে তখনই। মূলত আমরা এর দর্শন ভুলে গিয়ে এটিকে প্রথায় পরিণত করেছি।

    আসলে বিপদ-আপদ, রোগ-বালাই তথা বিভিন্ন মহামারীতে আমাদের অধৈর্য হলে চলবে না। আল্লাহ তায়ালার নিকট সাহায্য চাওয়ার পাশাপাশি বিপদ-আপদ, রোগ-বালাই ও মহামারী থেকে বাচাঁর জন্য আমাদের ধৈর্যের সঙ্গে ফিকিরও করতে হবে।

    কারণ মহান রাব্বুল আলামিন আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কোরআনুল কারিমে সূরা আনফালে এ বিষয়ে ইরশাদ করে বলেন, ‘কোনো জাতির ভাগ্য পরিবর্তন আল্লাহ ততক্ষণ পর্যন্ত করেন না, যতক্ষণ সেই জাতি তার কর্মনীতির পরিবর্তন না করে।’ (সূরা : আনফাল, আয়াত : ৫৩)।

    ইসলামের ইতিহাসে দেখা যায় আল্লাহ তায়ালা তাঁর প্রিয় নবী-রাসূলদেরকে বিভিন্ন বিপদ-আপদ, রোগ-বালাই ও মহামারী ইত্যাদির মাধ্যমে ধৈর্য ও ঈমানি পরীক্ষা নিয়েছেন। যদিও রাব্বুল আলামিন আল্লাহ তাঁর প্রিয় বান্দাদের পরীক্ষা ছাড়াই নাজাত দিতে সক্ষম; তথাপি পরীক্ষার মাধ্যমে তাদের ঈমানি শক্তিকে মজবুত করেছেন। এবং রাব্বুল আলামিন আল্লাহ তায়ালাই যে সর্ব বিষয়ে ক্ষমতাবাদ ও সর্বশক্তিমান তারও নির্দশন দেখিয়েছেন।

    নিম্নে নবী-রাসূলদের এমনই কিছু ধৈর্য ও ঈমানি পরীক্ষার ঘটনা নিয়ে আলোচনা করা হলো। আশা করা যায়, এর মাধ্যমে বর্তমান বিশ্বের মহামারী করোনাভাইরাসে আমরাও ধৈর্য ও ঈমানি পরীক্ষায় সফলকাম হবো। ইনশাআল্লাহ!

    > যেদিন নবীজি (সা.) আবু বকর (রা.)-কে সঙ্গে নিয়ে মক্কা ত্যাগ করেন, যে ঊষালগ্নে, সেদিন তাঁরা দুজনে একটা গুহার মধ্যে আশ্রয় নিয়েছিলেন। পেছন থেকে শত্রু যখন একেবারে নাকের ডগায় চলে এলো, একেবারে গুহার মুখে, তখন ক্ষণিকের জন্য ভয় পেয়ে যান আবু বকর (রা.)। তিনি বললেন, ‘ইয়া রাসূলাল্লাহ (সা.)! এই বুঝি তারা আমাদের দেখে ফেললো’। তখন নীজি (সা.) প্রতিউত্তরে যা বলেছিলেন, তা কোরআনে স্থান পেয়ে গেছে। তিনি বলেছিলেন, ‘হতাশ হয়োনা। নিশ্চয় আল্লাহ আমাদের সঙ্গে আছেন’।

    > নবীজি (সা.) এর ওপর ঘনিয়ে এসেছিলো এক ঘোরতর বিপদ। মক্কার মুশরিকেরা তাঁকে হত্যা করার পাঁয়তারা করছিলো। তখন, আল্লাহর নির্দেশে নীজি (সা.) এই বিপদ এড়াতে মক্কা ছেড়ে মদিনা অভিমুখে রওনা করেন। দেখুন, বিপদ থেকে বাঁচার জন্য নীজি (সা.) এর কি কোনো তাওয়াক্কুল ছিলো না? তিনি কি ভেবেছেন, ‘আরে! আল্লাহ বাঁচালে আমাকে মক্কাতেই বাঁচাবেন। মারলে মক্কাতেই মারবেন। আমি মক্কা ছাড়বো কেনো?’ আর, আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া’তায়ালাও কি তাঁকে দিয়ে এমনটা করিয়েছেন? না। তিনি বরং নীজি (সা.)-কে মক্কা ছেড়ে চলে যেতে বললেন। নবীজি (সা.) এর তো তাকওয়ার কোনো ঘাটতি ছিলো না। তাওয়াক্কুলের কোনো কমতি ছিলো না। এমন ধারণা করাই পাপ হবে। তাহলে কেনো তাঁকে সেদিন মক্কা ছাড়তে হলো? অবশ্যই সতর্কতার অংশ হিশেবে। শত্রুর চোখ এড়াতে কেনো তাঁকে গুহার মধ্যে আশ্রয় নিতে হলো? আল্লাহ তো চাইলে তাঁকে এমনিই বাঁচিয়ে দিতে পারতেন। এটাও সতর্কতা। আর, এই সতর্কতা কখনোই তাওয়াক্কুল পরিপন্থী নয়।

    > মুসা (আ.) এর কথাই ধরুন। পেছনে ফেরাউনের বিশাল সৈন্যবহর, আর সামনে কূল-কিনারাহীন লোহিত সাগর। এমতাবস্থায় ঘাবড়ে গেলো মূসা (আ.) এর সঙ্গীরা। ভাবলো, ‘এই বুঝি তারা আমাদের ধরে ফেললো’। তখন মুসা (আ.) শোনালেন অভয় বাণী। বললেন, ‘আল্লাহ সঙ্গে আছেন’। এমন মুহূর্তে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া’তায়ালা মুসা (আ.)-কে কি করতে বললেন? তিনি মুসা আলাইহিস সালামকে বললেন তার লাঠি দিয়ে পানিতে আঘাত করতে। মুসা (আ.) তা-ই করলেন, আর সঙ্গে সঙ্গে সমুদ্র দুভাগ হয়ে, তাতে তৈরি হয়ে গেলো একটি শুষ্ক রাস্তা। আচ্ছা, কেনোইবা মুসা (আ.)-কে লাঠি দিয়ে পানিতে আঘাত করতে হলো? আল্লাহ কি চাইলে এমনিতেই রাস্তা তৈরি করে দিতে পারেন না? কিন্তু না, আল্লাহ চান বান্দা যেন তার চেষ্টাটুকু করে। বাকিটা আল্লাহর হাতে।

    > নূহ (আ.) এর কথা স্মরণ করুন। যখন তাঁর জাতি একেবারে অবাধ্য, উচ্ছৃঙ্খল হয়ে উঠলো, যখন তাদের ওপর আল্লাহর আজাব অত্যাসন্ন হয়ে আসলো, তখন আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া’তায়ালা নূহ (আ.)-কে বললেন একটা নৌকা তৈরি করে নিতে। তাঁর জাতির ওপরে যে ভয়ঙ্কর বন্যা আপতিত হবে, তা থেকে বাঁচার জন্যে তারা যেন সেই নৌকায় উঠে পড়ে। খেয়াল করুন, আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া’তায়ালা কি চাইলে নূহ (আ.)-কে নৌকা বানানো ব্যতীতই সেই বন্যার হাত থেকে বাঁচাতে পারতেন না? অবশ্যই পারতেন। কিন্তু, তিনি কেনো তাহলে নুহ (আ.)-কে নৌকা তৈরির আদেশ করেছিলেন? ওই যে, আল্লাহ চান বান্দা যেন তার নিজের চেষ্টাটুকু করে। সে যদি আন্তরিক হয়ে নিজের কাজটুকু করে ফেলে, সেটাকে সম্পূর্ণতা আল্লাহ দিয়ে দেন।

    > মারঈয়াম (আ.) এর কথা স্মরণ করা যায় এখানে। ঈসা (আ.)-কে গর্ভে ধারণ করার পরে যখন তার প্রসববেদনা শুরু হয়, সেদিন আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া’তায়ালা তাকে একটা খেঁজুর গাছের ডাল ধরে নাড়া দিতে বলেছিলো। ডাল ধরে নাড়া দিলে খেঁজুর ঝরে পড়বে এবং ওই খেঁজুর তিনি খেতে পারবেন। দেখুন, আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া’তায়ালা হুকুম করলে গাছ থেকে খেঁজুর কি এমনিই ঝরে পড়তো না মারঈইয়াম (আ.) এর জন্য? অবশ্যই পড়তো। কিন্তু তিনি তা না করে, মারঈয়াম (আ.)-কে ওই অবস্থায়, যখন তিনি প্রসববেদনায় কাতর, তখন বললেন গাছের ডাল ধরে নাড়া দিতে। কেনো বলেছিলেন? আগেই বলেছি, আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া’তায়ালা চান বান্দা যেন তার নিজের দায়িত্বটুকু, নিজের চেষ্টাটুকু করে, আর বাকিটা আল্লাহর ওপর সোপর্দ করে দেয়।

    আজকে, আমাদের সামনে এসেছে এক ভয়াবহ দুঃসময়। আমরা অবলোকন করছি একটি ভয়ঙ্কর মহামারী কাল। এই দুঃসময় কাটাতে হলে, অবশ্যই অবশ্যই আমাদের দায়িত্বটুকু পালন করতে হবে। আমরা যদি আমাদের দায়িত্বটুকু পালন করি, আশা করা যায়, ইনশাআল্লাহ! আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া’তায়ালা এই বিপদ থেকে উত্তরণের পথ আমাদের জন্য সহজ করে দেবেন।

    ‘এতো সতর্ক হয়ে কি হবে? আল্লাহ আমাকে বাঁচিয়ে দেবেন। আর মরণ থাকলে তো মরতে হবেই’- এই জাতীয় কথাবার্তা যারা বলছেন, তাদের প্রতি অনুরোধ নীজি (সা.) এর ঘটনাটা আরেকবার পড়ার জন্যে। তাঁকে হত্যার চক্রান্ত হচ্ছে জানতে পেরে তিনি মক্কা ত্যাগ করেছেন। শত্রুর চোখ এড়াতে তিনি গুহার ভেতরে আশ্রয় নিয়েছিলেন। বিপদের মুখে তিনি, ‘আরে, আল্লাহ বাঁচিয়ে দেবে’ বলে গা ছাড়া ভাব দেখাননি। বরং, বিপদ এড়াতে নিজের যেটুক করা দরকার, তার সবটুকু করেছেন। সঙ্গে রেখেছেন আল্লাহর ওপর অগাধ তাওয়াক্কুল। এটাই তো নববী পদ্ধতি।

    তাহলে, আমরা কিভাবে এতো উদাসীন হচ্ছি? এতো অসতর্ক থাকছি? ভাবুন তো, এটা কি সত্যিই তাওয়াক্কুলের অংশ কিনা? ঈমানের জজবা কিনা? মুসা (আ.) নিজের চেষ্টা করেননি? নূহ (আ.) নিজের চেষ্টা করেননি? মারঈয়াম (আ.) প্রসববেদনা নিয়ে নিজের চেষ্টা বাদ রেখেছিলেন? না। তাহলে, কোন ঈমানের বলে, কোন তাওয়াক্কুলের বলে আমরা এমন গা ছাড়া ভাব দেখাচ্ছি আর বলছি- ‘আরে, আমার কিচ্ছু হবে না?’ নবীজি (সা,) এর একটা হাদিস থেকে আমরা জেনেছি, মহামারীতে কোনো ঈমানদার ব্যক্তি মারা গেলে তিনি শহিদের মর্যাদা পাবেন। নিঃসন্দেহে খুব ভালো মর্যাদা। কিন্তু, এই হাদিস টেনে যারা বলছেন, ‘আরে, মরলে তো শহিদ হবো। তাহলে এতো ভয় কিসের? শহিদ হওয়ার সাধ নেই মনে?’ সত্যি? মহামারীতে মরলে শহিদ হবেন- এজন্যে আপনি মহামারীকে পাত্তা দিতে চাইছেন না? শহিদ হওয়ার জন্যে? তাহলে, নবীজি (সা.) যে বলেছেন, মহামারী আক্রান্ত এলাকায় বাইরে থেকে যেন কেউ না ঢুকে, ভেতরের কেউ যেন বাইরে না যায়’- এই হাদিসটাকে আপনি কিভাবে ব্যাখ্যা করবেন? শহিদ হওয়া এতো সহজ হলে তো তিনি উৎসাহ দিতেন বেশি করে মহামারী এলাকায় ঢুকার জন্যে। আর, সেদিন যে ওমর (রা.) এতোগুলো সাহাবিদের নিয়ে মহামারী আক্রান্ত এলাকায় না ঢুকে চলে এসেছিলেন, তাহলে তারা কি শহিদ হয়ে যাওয়ার সুযোগটা হাতছাড়া করেছিলেন?

    মহান বাব্বুল আলামিন আল্লাহ তায়ালা মুসলিম উম্মাহকে করোনাসহ সব সংক্রামক মহামারী, রোগ-ব্যাধি ও বিপদ-আপদে কোরআন-হাদিসের উল্লেখিত আমল ও সতর্কতার নির্দেশ মেনে চলার তাওফিক দান করুন। আমিন।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    Related Posts
    নবী (সা.)

    প্রিয় নবী (সা.)-এর দৃষ্টিতে শিক্ষা ও শিক্ষকের স্থান

    October 5, 2025
    মর্যাদা বৃদ্ধির বিশেষ ১০ আমল

    আল্লাহর কাছে মর্যাদা বৃদ্ধির বিশেষ ১০ আমল

    October 4, 2025
    ওমরাহ

    ওমরাহর নিয়মে বড় পরিবর্তন

    October 4, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Darcey Silva

    Darcey Silva Split Rumors Ignite After Cryptic Social Media Outburst

    Sora 2 AI video generator

    OpenAI’s Sora 2 Video Tool Sparks Hollywood Backlash Over IP Rights

    Alexis Bellino wedding

    Alexis Bellino and John Janssen Celebrate Lavish Wedding with RHOC Friends

    iPad Pro M5 chip

    Next iPad Pro to Feature M5 Chip and Increased RAM, Leaks Suggest

    Thomas Forrester

    Thomas Forrester’s Disappearance Sparks Fan Outcry on The Bold and the Beautiful

    Steve Jobs Legacy

    Apple CEO Tim Cook Honors Steve Jobs on 14th Anniversary of His Passing

    Amazon Prime Big Deal Days

    Amazon Prime Big Deal Days Unleashes Record-Low Prices on Apple Tech

    Nicole Kidman divorce

    Nicole Kidman Divorce: Urban’s Tour Continues as Financial Details Emerge

    Mark Sanchez stabbing

    Latest Update: Mark Sanchez Stabbing and Arrest Explained

    GTA 6

    GTA 6 এর বিলম্ব নিয়ে সর্বশেষ: ৫টি নিশ্চিত তথ্য

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.