১৯০১ সাল থেকে এ পর্যন্ত (২০২৪) রসায়নে নোবেল পুরস্কার দেওয়া হয়েছে ১১৬ বার, পেয়েছেন ১৯৫ জন আলাদা বিজ্ঞানী। প্রথম ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কারণে ১৯১৬, ১৯১৭, ১৯১৯, ১৯২৪, ১৯৩৩, ১৯৪০, ১৯৪১ ও ১৯৪২—এই আট বছর রসায়নে নোবেল পুরস্কার দেওয়া হয়নি।
মাত্র ৮ জন নারী এ পর্যন্ত (২০২৪) নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন। তাঁরা হলেন পোলিশ বিজ্ঞানী মেরি কুরি (১৯০৩), তাঁর মেয়ে আইরিন জুলিয়েট কুরি (১৯৩৫), ব্রিটিশ বিজ্ঞানী ডরোথি ক্রোফুট হজকিন (১৯৬৪), ইসরায়েলী বিজ্ঞানী অ্যাডা ই. ইউনাথ (২০০৯), যুক্তরাষ্ট্রের বিজ্ঞানী ফ্রান্সেস আর্নল্ড (২০১৮), একই দেশের জেনিফার ডাউডনা (২০২০), ফ্রান্সের এমানুয়েল শারপঁতিয়ে (২০২০) এবং যুক্তরাষ্ট্রের ক্যারোলিন রুথ বারতোজ্জি (২০২২)।
২০২৪ সাল পর্যন্ত দুজন বিজ্ঞানী রসায়নে দুই বার করে নোবেল পেয়েছেন। যুক্তরাষ্ট্রের ব্যারি শার্পলেস ২০০১ ও ২০২২ সালে নোবেল পেয়েছেন। আর যুক্তরাজ্যের ফ্রেডরিখ স্যাঙ্গার ১৯৫৮ ও ১৯৮০ সালে পেয়েছিলেন রসায়নে নোবেল।
২০২৪ সাল পর্যন্ত রসায়নে নোবেল পুরস্কার পাওয়া সর্বকনিষ্ঠ বিজ্ঞানীর নাম ফ্রেডরিখ জুলিয়েট (৩৫)। ১৯৩৫ সালে তিনি নতুন ধরনের তেজস্ক্রিয় আইসোটোপ সংশ্লেষণের জন্য রসায়নে নোবেল পুরস্কার পান।
সবচেয়ে বয়স্ক বিজ্ঞানী হিসেবে রসায়নে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন জার্মান বিজ্ঞানী জন বি. গুডএনাফ। ৯৭ বছর বয়সে, ২০১৯ সালে তাঁকে লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি উদ্ভাবনের জন্য মিখাইল স্ট্যানলি উইটিংহাম এবং আকিরা ইয়োশিনোর সঙ্গে যৌথভাবে রসায়নে নোবেল পুরস্কার দেওয়া হয়।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।