হামলার পর সন্দেহাভাজন হিসেবে গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিই এমনটি জানিয়েছেন। ৪০ বছর বয়সী সন্দেহভাজন ব্যক্তি প্রসিকিউটরদের জানান, তার স্ত্রীর সঙ্গে পরকীয়া সম্পর্ক ছিল ওই পাদ্রীর। আর এর জের ধরেই ৫২ বছরের ওই পাদ্রীকে গুলি করেন তিনি।
এদিকে হামালার শিকার সেই পাদ্রী কয়েকদিন কোমায় থাকার পর গত বুধবার তার জ্ঞান ফিরেছে।
এর আগে হামলার ঘটনার দিন রাতেই লিঁওর পাবলিক প্রসিকিউটর নিকোলাস জ্যাকেট জানান, ঘটনার সঙ্গে সম্পৃক্ত সন্দেহে একজনকে আটক করা হয়েছে। যদিও যাকে আটক করা হয়েছে তার কাছে বন্দুক পাওয়া যায়নি।
এ ঘটনায় ফ্রান্সের প্রধানমন্ত্রী জঁ ক্যাটেক্স বলেন, সরকার সকল ধর্মের মানুষ যাতে নির্বিঘ্নে উপাসনা করতে পারেন সেই ব্যবস্থা নেবে।
তার আগে ফ্রান্সেরই আরেক শহর নিসের একটি গির্জায় হামলাকালে ছুরির আঘাতে তিনজন মারা যান। ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল ম্যাক্রোঁ এই হত্যাকাণ্ডকে “ইসলামি সন্ত্রাসী হামলা” বলে আখ্যা দেন। এরপর দেশটির বিভিন্ন উপাসনালয় ও গুরুত্বপূর্ণ স্থানে সেনা মোতায়েন করা হয়।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।