Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home পশ্চিমা বিশ্বে বর্ণবাদ ও মুসলিম বিদ্বেষ ঘুচবে কবে?
    ইতিহাস ইসলাম ধর্ম মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার সম্পাদকীয়

    পশ্চিমা বিশ্বে বর্ণবাদ ও মুসলিম বিদ্বেষ ঘুচবে কবে?

    July 31, 20196 Mins Read

    জুমবাংলা ডেস্ক: পশ্চিমা বিশ্বে জড়বিজ্ঞানের অনেক উন্নতি হয়েছে। সে উন্নতির সুফল সারা বিশ্বই ভোগ করছে। মানুষের দৃষ্টিশক্তিও তাতে আলো পেয়েছে। সে আলোয় মানুষ বস্তুগত নানা সুবিধা চাক্ষুষ করতে পারছে। দেখছে জাগতিক হাজারও সুযোগ-সুবিধা। মানুষ সেসব সুযোগ-সুবিধা ভোগে আজ মাতোয়ারা। তারা তা ভোগ করছে অন্ধের মত, বিশেষত ইউরোপের মানুষ। সেইসঙ্গে ইউরোপ দ্বারা যাদের মন-মানসিকতা তৈরি, তারাও। তবে দীর্ঘদিন ধরে মুসলিমদের প্রতি তাদের বিদ্বেষ ও বর্ণবাদের সমস্যা এখনও প্রকট।

    কুরআন মাজীদ বলছে-

    فَاِنَّهَا لَا تَعْمَی الْاَبْصَارُ وَ لٰكِنْ تَعْمَی الْقُلُوْبُ الَّتِیْ فِی الصُّدُوْرِ.

    প্রকৃতপক্ষে চোখ অন্ধ হয় না, বরং অন্ধ হয় সেই হৃদয়, যা বক্ষদেশে বিরাজ করে। -সূরা হজ (২২) : ৪৬

    অন্তর্দৃষ্টি আলো পায় নবুওয়াতের আলোকধারা থেকে। পশ্চিমা জগৎ হযরত ঈসা-মসীহ আলাইহিস সালামের সঙ্গে নিজেদের সম্পর্ক গড়েছিল বটে, কিন্তু তাঁর নবুওয়াতের আলো গ্রহণের সুযোগ তাদের হয়নি। কারণ ততদিনে পৌলের প্রতারণায় সে আলোর স্থান দখল করে নিয়েছিল পৌত্তলিকতার অন্ধকার।

    তারা সে অন্ধকারেই গা ভাসাল। ফলে তাদের মনোজগত আর আলোকের সন্ধান পেল না। অন্ধকারের ভেতরই তাদের দিন কাটতে থাকল। ইত্যবসরে উদিত হল নবুওয়াতে মুহাম্মাদীর সূর্য। তার আলোয় এশিয়া-আফ্রিকা উদ্ভাসিত হল। কিন্তু ইউরোপ নিজ দরজা-জানালা বন্ধ করে রাখল। তার অন্তরলোকে সে আলো প্রবেশ করতে দিল না। তাই সব জায়গা থেকে জুলমাত ও জাহিলিয়াতের অবসান ঘটলেও ইউরোপের জাহিলিয়াত আর খতম হল না।

    সে জাহিলিয়াতেরই বীভৎস প্রকাশ আমরা দেখলাম নিউজিল্যান্ডের ক্রাইস্টচার্চে, যদিও দেশটি ইওরোপের সীমানা থেকে বহুদূরে। ক্রাইস্টচার্চ- খৃষ্টমন্দির। নগরের এক বাহারি নামই বটে। এমন বাহারি নাম খৃষ্টজগতের পূব-পশ্চিম সবখানেই আছে। কিন্তু নামসর্বস্বতাই এ জাতির বিশেষত্ব। তারা যিশুখৃষ্টের পরিচয়ে পরিচিত, কিন্তু তাঁর শিক্ষার সাথে সম্পর্করহিত।

    তাঁর শিক্ষা ছিল তাওহীদ ও একত্ববাদী। এরা বিশ্বাসী ত্রিত্ববাদ ও পৌত্তলিকতায়। তাঁর শিক্ষা ছিল অহিংসা। এরা চরম জিঘাংসু। তিনি ছিলেন ক্ষমাশীল। এরা আগ্রাসী। অন্যসব নবীর মতই তিনি ছিলেন উদার ও মানবতাবাদী, কিন্তু আজকের খৃষ্টজগত চরম সংকীর্ণ ও বর্ণবাদী।

    নবুওয়াতী শিক্ষায় বর্ণবাদের কোনও স্থান নেই, শারীরিক রঙের তো নয়ই। কখনও কোনও আসমানী ধর্ম মানুষের সাদাকালো রঙে প্রভেদ করেনি। তা ইউরোপের মানুষ খৃষ্টান হওয়া সত্ত্বেও আজও কেন বর্ণবাদী? তারা বর্ণবাদী এ কারণে যে, হযরত ঈসা-মসীহ আলাইহিস সালামের মূল শিক্ষার সঙ্গে তাদের কোনও সম্পর্ক নেই। তাঁর নামে যা আছে তা কেবলই সেন্ট পৌলের নসীহত। সে নসীহতের সঙ্গে আসমানী শিক্ষার সম্পর্ক না থাকায় তা পশ্চিমাদের মনের অন্ধকার ঘুচাতে পারেনি।

    তারা সাদা চামড়ার মানুষ বটে, কিন্তু তাদের মন নিকষ কালো। তা বর্ণবাদের জাহিলিয়াতে আচ্ছন্ন। যে কারণে সাদাকেই তারা শ্রেষ্ঠজ্ঞান করে। কেবল শ্রেষ্ঠই নয়, তাদের দৃষ্টিতে যাদের চামড়া সাদা তারাই যেন মানুষ, কালো চামড়ার লোক অন্য কোনও জীব।

    মানুষ হলেও পূর্ণাঙ্গ মানুষ নয়; ঊনমানুষ মাত্র, যাদের নেতৃত্ব দেওয়ার অধিকার তো নেই-ই, এমনকি মানুষ হিসেবে তারা শ্বেতাঙ্গদের সমান অধিকার রাখে না; বরং সাদাদের সঙ্গে মিশে থাকারও কোনও অধিকার তাদের নেই। অর্থাৎ মনেপ্রাণে তারা শ্বেতাঙ্গ আধিপত্যে বিশ্বাসী। সেই আধিপত্যবাদের হিংস্র ও নগ্ন প্রকাশই ঘটে গেল ক্রাইস্টচার্চের নূর মসজিদে। শ্বেতাঙ্গ আধিপত্যবাদী হিংস্রতার এটাই একমাত্র ঘটনা নয়। এর আগে শ্বেতাঙ্গ বন্দুকধারীর গুলিতে নরওয়েতে ৭৭ জন প্রাণ হারিয়েছে। আমেরিকার বিভিন্ন স্থানে শ্বেতাঙ্গ চরমপন্থীর গুলিতে বহু অশ্বেতাঙ্গের প্রাণহানি হয়েছে।

    এসব নরঘাতকের অন্তরে বর্ণবিদ্বেষ এত প্রবল যে, অশ্বেতাঙ্গ হত্যায় তাদের বুক এতটুকু কাঁপে না; বরং তাতে যেন তারা বুকে আরাম বোধ করে। নিউজিল্যান্ডের হত্যাকা- দ্বারা এমনটাই অনুমান করা যায়। খবরে প্রকাশ-শ্বেতাঙ্গ বন্দুকধারীর উপর্যুপরি গুলিতে একের পর এক লাশ পড়তে থাকে, লাশের স্তুপ বনে যায়, তারপরও সেই স্তুপের উপর সে একের পর এক গুলি চালাতে থাকে। গুলিতে আহতরা হামাগুড়ি দিয়ে পালানোর চেষ্টা করে।

    তাদের উপরও সে গুলি চালায়। সে একদম নির্বিকার। গুলি চালাতে থাকে ঠাণ্ডা মাথায়। হেলমেটে ভিডিও রেকর্ডার রেখে নিজ নৃশংসতার ছবিও তুলতে থাকে। এর দ্বারাই অনুমান করা যায় কী পরিমাণ অশ্বেতাঙ্গবিদ্বেষ সে নিজ অন্তরে পোষণ করে।

    কালোদের প্রতি এহেন বিদ্বেষ সাদা চামড়ার মানুষদের মধ্যে নতুন জন্ম নেওয়া কোনও খাসলাত নয়। এর ইতিহাস অনেক পুরোনো। বৃটিশ সাম্রাজ্যবাদ সারা বিশ্বে যখন তাদের কলোনি বিস্তার করে, তখনও তারা অশ্বেতাঙ্গদের প্রতি অমানবিক আচরণ করত। তাদেরকে পশুর মত বেচাকেনা করত।

    দাস ব্যবসা ছিল তাদের অর্থনৈতিক উন্নয়নের একটি বড় উৎস। তারা সেসব দাসদের বিভিন্ন কলকারখানা, কয়লার খনি, লোহার খনি, সোনার খনি, চা-বাগান, নীলচাষ ইত্যাদির শ্রমসাধ্য কাজে ব্যবহার করত এবং তাতে তাদের প্রতি যে অমানুষিক আচরণ করা হত, তাতে হাজার হাজার শ্রমিকের অকাল প্রাণবিয়োগ ঘটত। আমাদের এ দেশে নীলকরদের অত্যাচার মানবেতিহাসের এক কালো অধ্যায়। বস্তুত পশ্চিমা ঔপনিবেশের চরম উৎকর্ষ সাধিতই হয়েছিল বিশ্বব্যাপী লাখ লাখ অশ্বেতাঙ্গ হত্যার বুনিয়াদে।

    পরবর্তীকালে পশ্চিমা দেশগুলোতে শ্বেতাঙ্গ আধিপত্যবাদ ক্রমান্বয়ে আরও সহিংস হয়ে উঠতে থাকে। ঊনবিংশ ও বিংশ শতাব্দীতে উগ্র শ্বেতাঙ্গ শ্রেষ্ঠত্ববাদী সংগঠন কে.কে.কে (ক্লু ক্লাক্স ক্লান) আমেরিকায় কৃষ্ণাঙ্গ হত্যায় মেতে ওঠে। তাদের আক্রমণে লাখ লাখ কৃষ্ণাঙ্গ প্রাণ হারায়।

    একপর্যায়ে ভারতের হিন্দু বর্ণবাদী বজরঙ্গ ও আরএসএস-এর মত এ সংগঠনটিও মার্কিন শ্বেতাঙ্গদের ব্যাপক সমর্থন লাভ করে। বর্তমানে স্বতন্ত্রভাবে এ সংগঠনটির তেমন একটা তৎপরতা না থাকলেও ইউরোপ-আমেরিকায় শ্বেত বর্ণবাদ আজ এক প্রতিষ্ঠিত বাস্তবতা। গোটা শ্বেত সমাজই আজ অমানবিক এ দৃষ্টিভঙ্গীতে চরমভাবে আচ্ছন্ন। ফলে তাদের দৃষ্টিতে অশ্বেতাঙ্গ হত্যা, তা গণহত্যাই হোক না কেন, এমন কোনও অপরাধ নয়, যা সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করতে হবে, যদিও অশ্বেতাঙ্গ কোনও ব্যক্তির হাতে সাদা চামড়ার কারও গায়ে সামান্য একটু আঁচড়ও মারাত্মক খুন-খারাবির পর্যায়ে গণ্য হয়ে থাকে।

    তাদের দৃষ্টিতে সাধারণত অশ্বেতাঙ্গ বলতে ইসলাম ধর্ম অনুসারীদেরই বোঝায়। বাস্তবিকপক্ষে এ ধর্মের অনুসারীদের মধ্যে শ্বেতাঙ্গ অপেক্ষা অশ্বেতাঙ্গই বেশি। তাদের কাছে অশ্বেতাঙ্গ ও মুসলিম অনেকটা সমার্থবোধক। কাজেই অশ্বেতাঙ্গবিদ্বেষ মুসলিমবিদ্বেষেরই নামান্তর। মুসলিমদের গায়ের চামড়া যেহেতু সাদা নয়, তাই তারা যেন মনুষ্য পদবাচ্যই নয়।

    এদের প্রতি পশুর মত আচরণ কর, চাই তো তুচ্ছ তুচ্ছ কারণে খুন করে ফেল। তাদের এ ঘৃণা বিষাক্ত রূপ লাভ করেছে কিছুটা রাজনৈতিক কারণেও। এককালে তারা সারা মুসলিম জাহান কবজা করেছিল। সেই কবজা থেকে মুক্তির লক্ষ্যে মুসলিম জাতি প্রাণপণ লড়াই করেছে। তা কেন তারা লড়াই করবে? তাদের চামড়া যখন সাদা নয়, তখন সাদাদের অধীন হয়ে থাকাই তো তাদের নিয়তি। সে অধীনতার শিকল ছিন্ন করতে চাওয়া চরম বেআদবী।

    তাই তাদের দমন করার জন্য সবরকম লোমহর্ষক জুলুম-নিপীড়ন তাদের উপর চালানো হয়েছে। তা সত্ত্বেও যখন দমিয়ে রাখা যায়নি এবং অগত্যা তাদের দেশ তাদের হাতে ছেড়ে দিয়ে আপন দেশে ফিরে যেতে হয়েছে, তখন পরাজয়ের বেদনা তাদের অশ্বেতাঙ্গবিদ্বেষ আরও লেলিহান করে তুলেছে। এর থেকেই তারা শুরু করেছে নতুন খেলা- ভূ-রাজনৈতিক খেলা। এ খেলায় তারা সবরকম বেঈমানী ও বিশ্বাসঘাতকতাকে জায়েয করে নিয়েছে।

    আজ সারা বিশ্বে যত অশান্তি, যত সন্ত্রাস ও সহিংসতা, তা তাদের সেই বেঈমানীসুলভ কারসাজিরই ফল। তারা ফিলিস্তীনের জনগণকে বাস্তুহারা করেছে। তারা স্বাধীনতাকামী কাশ্মিরীদেরকে পরাধীন করে রেখেছে। আফগানিস্তান, আরাকান, লেবানন, সিরিয়া, সোমালিয়া, উইঘুর, বসনিয়া, চেচনিয়া, ইরাক, লিবিয়াসহ পৃথিবীর দেশে দেশে অশান্তির আগুন জ¦ালিয়ে রেখেছে। কারণ একটাই- তারা অশ্বেতাঙ্গ এবং তারা মুসলিম।

    তাদের ভিটেমাটি ও তাদের মানবাধিকার নিয়ে নিজেদের মধ্যে ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় মেতে থাকাটা যেন শ্বেতাঙ্গদের জন্মগত অধিকার। তাদের সে ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় নিজেদের অস্তিত্ব বিসর্জন দেওয়া এসব দেশের জনসাধারণের অবশ্যকর্তব্য। সে কর্তব্য পালন না করে যদি অস্তিত্ব রক্ষার জন্য কিছুমাত্রও নড়াচড়া করে, তবে তা কঠিনতম পাপ। এরূপ নড়াচড়া সন্ত্রাস, সহিংসতা এবং জঙ্গিবাদ নামে আখ্যায়িত হতে বাধ্য।

    এ জাতীয় চরমপন্থী নাম দিয়ে আজ দুনিয়ার শ্বেতাঙ্গ আধিপত্যবাদীরা বিভিন্ন দেশের মুসলিম স্বাধীনতাকামীদের নিষ্ঠুরভাবে দমন করছে। আমরা অস্বীকার করব না যে, ইসলাম প্রতিষ্ঠার নামে গঠিত কোনও কোনও চরমপন্থী সংগঠন সম্পর্কে বিভিন্ন স্থানে নির্বিচার নরহত্যার অভিযোগ আছে। তার মধ্যে কোনও কোনও অভিযোগ অমূলকও নয়। কিন্তু জনবিচ্ছিন্ন এসব ঘটনাকে কিছুতেই মুসলিম উম্মাহ’র জাতীয় চরিত্র হিসেবে আখ্যায়িত করা যায় না এবং একে ইসলামী শিক্ষা-দীক্ষার সাথে সম্পৃক্ত করাটাও ইনসাফসম্মত কথা হতে পারে না।

    নির্বিচার মানুষ হত্যা করে ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার কোনও ধারণা কুরআন-সুন্নাহে দেওয়া হয়নি। ইসলামের অনুসারীগণ কোনও কালে তা করেওনি। সবকালেই ইসলামের প্রচার ও প্রতিষ্ঠা দা‘ওয়াতী পন্থায়ই হয়েছে। জিহাদ (দুঃখজনকভাবে যে মোবারক আমলটি এখন অবহেলিত) তা তো ইলায়ে কালিমাতিল্লাহর জন্য এবং ফিতনা ও ফাসাদ দূর করার জন্য। মানুষকে ইসলাম গ্রহণে বাধ্য করার জন্য নয়। ইসলামের দাওয়াত ও ইসলামের মানবতাবাদী শিক্ষায় উদ্বুদ্ধ হয়েই দিকে দিকে মানুষ ইসলাম গ্রহণ করেছে। জুলুম-নিপীড়নে অতিষ্ঠ আদমসন্তান কুরআন-সুন্নাহ’র ইনসাফ ও সাম্যবাদের শিক্ষায় মুগ্ধ হয়েই ইসলামের ছায়াতলে আশ্রয় নিয়েছে।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    Related Posts
    ৫৪টি ফ্লাইটে সৌদি

    ৫৪টি ফ্লাইটে সৌদি পৌঁছেছেন ২২ হাজারের বেশি হজযাত্রী

    May 4, 2025
    নামাজের সময়সূচি ২০২৫

    নামাজের সময়সূচি : ৪ মে, ২০২৫

    May 4, 2025
    লোক দেখানো ইবাদত

    লোক দেখানো আমল আল্লাহর দরবারে মূল্যহীন

    May 3, 2025
    সর্বশেষ সংবাদ
    মহাবিশ্বে সোনার বিকল্প উৎস পেলেন বিজ্ঞানীরা
    public-ad
    মাঠ প্রশাসনের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য সুখবর
    AI in Small Business
    How to Use AI in Small Business for Enhanced Productivity
    iPhone 14 Pro Max
    iPhone 14 Pro Max: Price in Bangladesh & India with Full Specifications
    Faceless YouTube Channel
    How to Start a Faceless YouTube Channel: Ultimate Guide
    Faceless Video Ideas 2025
    Faceless Video Ideas 2025: Unboxing Products Under $10
    Tecno Spark 20 Pro Plus
    Tecno Spark 20 Pro Plus: Price in Bangladesh & India with Full Specifications
    Shah Rukh-Allu Arjun
    এক সিনেমায় শাহরুখ ও আল্লু অর্জুন, যা বললেন অভিনেতা বিজয়
    Increase RPM in AdSense
    How to Increase RPM in AdSense: Boost Your Earnings
    Honor X9b বাংলাদেশে ও ভারতে দাম বিস্তারিত স্পেসিফিকেশনসহ
    Honor X9b বাংলাদেশে ও ভারতে দাম বিস্তারিত স্পেসিফিকেশনসহ
    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.