Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home পুরুষের চোখে যৌ.ন আকর্ষণ ধরে রাখার জন্য পায়ের আকার বিকৃত করত নারীরা
    অন্যরকম খবর

    পুরুষের চোখে যৌ.ন আকর্ষণ ধরে রাখার জন্য পায়ের আকার বিকৃত করত নারীরা

    April 27, 20243 Mins Read

    নিজেদের সৌন্দর্য ধরে রাখার জন্য নারীদের বিভিন্ন অদ্ভুত ধরনের কৌশল অবলম্বন করার নজির রয়েছে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই অবশ্য সেই সৌন্দর্যের সংজ্ঞায়ন করেছে পুরুষ। কাম, আনুগত্য ও আধিপত্যের প্রতীক হয়ে রয়েছে এসব সৌন্দর্যের ধারণা।

    পুরুষের চোখে

    দশম শতকে চীনের নারীরা পায়ের পাতার আকার পরিবর্তন করার জন্য ‘ফুটবাইন্ডিং’ পদ্ধতি ব্যবহার করতেন। সে সময় ছোট পায়ের পাতাই ছিল সৌন্দর্যের প্রতীক। এই প্রক্রিয়ায় নারীরা খুব শক্ত করে ব্যান্ডেজ করে পায়ের পাতার আকৃতি পরিবর্তন করতেন। এর ফলে পায়ের আকার বিকৃত হয়ে ভাঁজ হয়ে যেত।

    সাধারণত চার থেকে ছয় বছর বয়সের মধ্যে মেয়েদের ফুটবাইন্ডিং শুরু করা হতো। মা, দাদি বা বয়স্ক নারী আত্মীয় প্রথমবারের মতো মেয়ের পা বেঁধে দিতেন। পায়ের দৈর্ঘ্য মাত্র ৩ ইঞ্চির মধ্যে রাখাই ছিল চূড়ান্ত লক্ষ্য। তবে খুব কম নারীই সেই লক্ষ্য অর্জন করতে পেরেছিলেন।

    ব্যান্ডেজ করার আগে হাড় ও টিস্যু নরম করার জন্য পা গরম পানিতে ভিজিয়ে রাখা হতো। পায়ের ছোট আঙুলগুলো নিজের দিকে টেনে ব্যান্ডেজ দিয়ে মোড়ানো হতো। পায়ের আঙুলগুলো নিচে ভাঁজ করার পর কাপড়ের ফিতা দিয়ে শক্তভাবে বাঁধা হতো। প্রতিবার ব্যান্ডেজ খোলার করার পর পা পরিষ্কার করে আবার ব্যান্ডেজ করা হতো। সে সময় মৃত চামড়া, ফোসকা, শুকিয়ে যাওয়া রক্ত ও পুঁজ পরিষ্কার করা হতো। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এসব ব্যান্ডেজ আরও শক্ত করে বাঁধা হতো। এভাবে ধীরে ধীরে আঙুল বেঁকে গিয়ে পা আরও সংকুচিত হতো।

    প্রক্রিয়াটি অত্যন্ত যন্ত্রণাদায়ক ছিল। ব্যান্ডেজের ওপরে আলংকারিক জুতা ও লেগিংস পরা হতো। সময় ও বিভিন্ন অনুষ্ঠানের ওপর ভিত্তি করে এসব আলংকারিক জুতা ও লেগিংস পরা হতো।

    এই প্রক্রিয়ার ফলে পায়ে ক্ষত সৃষ্টি, গ্যাংগ্রিন ও পক্ষাঘাতগ্রস্তের মতো বিভিন্ন স্বাস্থ্যগত সমস্যার সম্মুখীন হতেন নারীরা। এমনকি কারও কারও মৃত্যুও হতো। যদিও এ কারণে মৃত্যুর সংখ্যা কমই ছিল।

    এই ধরনের অনুশীলনের সঠিক উৎস অজানা। তবে অনেকের মতে, সৌন্দর্য ও নারীত্ব নিয়ে চীনার সংস্কৃতির প্রচলিত ধারণা থেকেই ফুটবাইন্ডিং অনুশীলন করা হতো। ছোট ও আবদ্ধ পা আকর্ষণীয় এবং কামোত্তেজক বলে বিবেচিত হতো। বাঁকানো ছোট পায়ের নারীদের বিবাহযোগ্য ও সামাজিক মর্যাদায় অভিজাত হিসেবে দেখা হতো।

    সে সময় উচ্চবিত্তদের ফুটবাইন্ডিং শুরু হলেও তা সমাজের অন্যান্য শ্রেণির মধ্যেও দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। যেসব দরিদ্র পরিবারের ব্যান্ডেজ কেনার ও পা বাধার পর যত্ন নেওয়ার সামর্থ্য ছিল না, তাদের মেয়েদের পা বাঁধার জন্য বড় হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করা হতো। কারণ, বড়রা এই যন্ত্রণা তুলনামূলক সহ্য করতে পারত। এর মধ্যে যত্ন নেওয়ার উপযুক্ত উপাদানগুলো সংগ্রহ করত পরিবার। বিয়ে হওয়ার পর নারীরা ব্যান্ডেজ খুলে ফেলত।

    পায়ের এই বাঁধনকে অল্পবয়সী মেয়েদের বয়ঃসন্ধি, ঋতুচক্র ও প্রসবের প্রস্তুতি বলে মনে করা হতো। এই প্রক্রিয়াকে মেয়ের আনুগত্যের প্রতীক হিসেবে বিবেচনা করা হতো। এই ফুটবাইন্ডিং নারীদের চলাফেরা ও ক্ষমতাকে সীমিত করে ও নারীকে পুরুষের অধীনস্থ করে লিঙ্গবৈষম্য তৈরি করেছিল।

    এটি পুরুষতান্ত্রিক চীনা সংস্কৃতিতে এই ধরনের পায়ের মেয়েদের বিবাহযোগ্য বলে মনে করা হতো। ফুটবাইন্ডিংকে উর্বরতার প্রতীক হিসেবে দেখা হতো। অবশ্য পায়ের ব্যান্ডেজ বাঁধার মাধ্যমে কন্যা, মা ও দাদি-নানিদের মধ্যে সম্পর্ক দৃঢ় হওয়ার একটি উপলক্ষও ছিল এই সংস্কৃতি।

    কিং রাজবংশের সময় সম্রাট কাংজি (১৬৬১–১৭২২) ১৬৬২ সালে পা বাঁধা নিষিদ্ধ করেন। কিন্তু ১৬৬৮ সালে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করে নেন। কারণ, অনেকেই তখনো ফুটবাইন্ডিং অনুশীলন চালিয়ে যায়। পরবর্তী সময় খ্রিষ্টান মিশনারিরা এটিকে নিষ্ঠুর প্রক্রিয়া হিসেবে অভিহিত করে চীনের নাগরিকদের দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করার চেষ্টা করেন। সে সময় মিশনারিরা চীনের নাগরিকদের জানান যে বাকি বিশ্ব এই প্রক্রিয়াকে অবজ্ঞার চোখে দেখছে। তাই আরও ব্যাপকভাবে এই অনুশীলনের বিরোধিতা শুরু হয়।

    যে শহরে নতুন হোটেল নির্মাণ নিষিদ্ধ

    ১৯১১ সালে চীনে জাতীয়তাবাদী বিপ্লবের পর ১৯১২ সালে ফুটবাইন্ডিং নিষিদ্ধ করা হয়। তবে ১৯৪৯ সালে গণপ্রজাতন্ত্রী চীনের জন্মের আগে পর্যন্ত ফুটবাইন্ডিংয়ের অনুশীলন চলছিল।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ‘পায়ের অন্যরকম আকর্ষণ আকার করত খবর চোখে জন্য ধরে নারীরা পুরুষের পুরুষের চোখে বিকৃত যৌ.ন রাখার
    Related Posts
    অপটিক্যাল ইলিউশনের ছবি

    ছবিটি জুম করে দেখুন, এটি বলে দেবে আপনি কতটা অলস

    May 11, 2025
    ইলুউশন

    চোখ স্থির রেখে ছবিটির দিকে তাকান আর দেখুন কি ঘটে আপনার সঙ্গে

    May 11, 2025
    মা

    আজ বিশ্ব ‘মা’ দিবস

    May 11, 2025
    সর্বশেষ সংবাদ
    রাফাল ভূপাতিতের সত্যতা
    রাফাল ভূপাতিতের সত্যতা নিয়ে ভারতীয় বিমানবাহিনীর অবস্থান
    মোদি
    ওপার থেকে গুলি চললে এপার থেকে গোলা চলবে: মোদি
    শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্ত
    শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন জমা আজ
    ভারতীয় সেনাবাহিনীর
    ভারতীয় সেনাবাহিনীর ক্ষয়ক্ষতির হিসাব প্রকাশ
    আজ আন্তর্জাতিক নার্স
    আজ আন্তর্জাতিক নার্স দিবস, পিছিয়ে পড়ছে নার্সিং পেশা
    গেজেট পাওয়ার পর আ.লীগের
    আ.লীগের বিষয়ে সিদ্ধান্ত গেজেট প্রকাশের পর: সিইসি
    মহেশপুরে অবৈধ পারাপারের
    মহেশপুরে অবৈধ পারাপারের সময় নারী-শিশুসহ ২২ জন আটক
    Apple MacBook Pro M2
    Apple MacBook Pro M2: Price in Bangladesh & India
    চট্টগ্রামে রেলওয়ে হাসপাতাল
    চট্টগ্রামে রেলওয়ে হাসপাতাল উন্মুক্ত, নাগরিকদের জন্য নতুন সুযোগ
    সিভিল সার্জন সম্মেলন উদ্বোধন
    সিভিল সার্জন সম্মেলন আজ: উদ্বোধন করবেন প্রধান উপদেষ্টা
    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.