Close Menu
Bangla news
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • অর্থনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • শিক্ষা
  • আরও
    • লাইফস্টাইল
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • বিভাগীয় সংবাদ
    • স্বাস্থ্য
    • অন্যরকম খবর
    • অপরাধ-দুর্নীতি
    • পজিটিভ বাংলাদেশ
    • আইন-আদালত
    • ট্র্যাভেল
    • প্রশ্ন ও উত্তর
    • প্রবাসী খবর
    • আজকের রাশিফল
    • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
    • ইতিহাস
    • ক্যাম্পাস
    • ক্যারিয়ার ভাবনা
    • Jobs
    • লাইফ হ্যাকস
    • জমিজমা সংক্রান্ত
Facebook X (Twitter) Instagram
Bangla news
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • অর্থনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • শিক্ষা
  • আরও
    • লাইফস্টাইল
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • বিভাগীয় সংবাদ
    • স্বাস্থ্য
    • অন্যরকম খবর
    • অপরাধ-দুর্নীতি
    • পজিটিভ বাংলাদেশ
    • আইন-আদালত
    • ট্র্যাভেল
    • প্রশ্ন ও উত্তর
    • প্রবাসী খবর
    • আজকের রাশিফল
    • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
    • ইতিহাস
    • ক্যাম্পাস
    • ক্যারিয়ার ভাবনা
    • Jobs
    • লাইফ হ্যাকস
    • জমিজমা সংক্রান্ত
Bangla news
Home পৃথিবী ছিটকে পড়ে যায় না যে কারণে
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি

পৃথিবী ছিটকে পড়ে যায় না যে কারণে

Yousuf ParvezAugust 16, 20245 Mins Read
Advertisement

পৃথিবীতে সব কিছুই কিছু না কিছু অবলম্বন করে থাকে। যদি অবলম্বনের কিছু না থাকে তাহলে নিচে পড়ে যায়। গ্যাস-বেলুন অথবা হালকা ফেঁসো তো মাটিতে নাও পড়তে পারে? ঠিক কথা। শুধু তা-ই নয়, তারা ওপরেও উঠতে পারে। কিন্তু তার একমাত্র কারণ এই যে গ্যাস-বেলুন ও ফেঁসো বাতাসে ভর দিয়ে থাকতে পারে।

পৃথিবী

তারা এতই হালকা যে বাতাসে ভাসে, যেমন কাঠের টুকরো পানি ভর্তি একটা পাত্রে ভাসতে পারে। পাত্র থেকে পানি ফেলেই দেখো না, কাঠের টুকরোটাও সঙ্গে সঙ্গে তলায় এসে ঠেকবে। বাতাসের ক্ষেত্রেও তাই। পৃথিবী থেকে সব বাতাস যদি সরিয়ে নেওয়া সম্ভব হতো তাহলে যে সব বস্তু বাতাসে ভাসে, সেগুলো সব এসে ঠেকত বায়ুসমুদ্রের তলদেশে। সোজা ভাষায় পৃথিবীর বুকে। গ্যাস-বেলুন, ফেঁসো সবই নিচে এসে পড়ত। পাখিরা উড়তে পারত না, অ্যারোপ্লেনও পারত না। এর কারণ তারাও বাতাসে ভর করে আছে।

ভর দেওয়ার মতো কিছু না থাকলে পৃথিবীর যেকোনো জিনিস নিচে পড়ে যায়। কিন্তু মহাকাশে কোনো অবলম্বন নেই। মহাকাশ শূন্য। ভূমণ্ডল সেখানে শায়িত থাকতে পারে না, ভেসে বেড়াতেও পারে না। কী করে আমাদের পৃথিবীর মতো, চন্দ্র-সূর্য-তারার মতো এত বিশাল ভারী জিনিস কোনো কিছুকে অবলম্বন না করে শূন্যে থাকতে পারে?

আসল কথা তো এখানেই! পৃথিবী আমাদের নিয়ে সবসময় পড়ছে, উড়ছে, উড়তে উড়তে গিয়ে নেমে যাচ্ছে একটা অতল খাদের ভেতরে। কিন্তু এ কী রকম কথা? কোথাও পড়ে যাচ্ছে এমন একটা গোলকের ওপর বসে থাকা তো ভয়ের কথা। পড়ে যাওয়া মানেই শেষ পর্যন্ত কিছু একটার গায়ে আছাড় খাওয়া।

পৃথিবী তাহলে কোথায় পড়ে? কোথায় গিয়ে তার আছড়ে পড়ার কথা? এসো ভেবে দেখা যাক, মোটের ওপর সব জিনিস কোথায় গিয়ে পড়ে। কোথায় আবার? নিচে! আর নিচ কোথায়? এ আবার কী অদ্ভুত প্রশ্ন! নিচে, মানে নিচে।

পৃথিবী কি গোলক? হ্যাঁ, গোলক। এই গোলকটার ওপর সর্বত্র লোকজনের বাস? তা বৈকি। এখন আমরাও সব দিক থেকে ভূমণ্ডলের ওপর আঁকলাম চারটি ছেলে। ওদের চারজনের প্রত্যেকেরই বল পৃথিবীর বুকে এসে পড়বে। ওরা চারজনই বলবে যে ওদের বল নিচে পড়েছে।

আবার পৃষ্ঠাটাকে উল্টে দিলে চতুর্থজনের বল পড়বে নিচে, আর প্রথমজনেরটা উড়ে যাবে ওপরে। তার মানে ‘নিচ’ হতে পারে নিচ থেকে, পাশ থেকে, ওপর থেকে—যেখানে খুশি। ‘নিচ’ অর্থ পৃথিবী, ভূমণ্ডল।

চুম্বক যেমন লোহার পেরেক আকর্ষণ করে ভূমণ্ডলও তেমনি চারপাশের সবকিছু আকর্ষণ করে নিজের দিকে। সত্যি বলতে, কেবল ভূমণ্ডলই যে এমন লোলুপস্বভাবের তা বলা যায় না। বস্তুমাত্রেই পরস্পরকে আকর্ষণ করে। কিন্তু তাদের শক্তি বড়ই কম।

ভূমণ্ডলে আকর্ষণশক্তি এদের সবকিছুর চেয়ে বেশি, এদের সবকিছুকে সে এত জোরে আকর্ষণ করে যে সঙ্গে সঙ্গে লক্ষ না করে পারা যায় না। ভূমণ্ডল আলমারিকে এত জোরে টেনে ধরে রেখেছে যে আলমারি এক জায়গা আরেক জায়গায় সরানোর চেষ্টা করেই দেখো না কেন! তোমরা বলবে ভারী—তাই তো? আর ‘ভারী’—এর অর্থই হলো ‘পৃথিবী জোরে টেনে রেখেছে’।

এবারে ফিরে আসা যাক সেই প্রশ্নে, মহাকাশে পৃথিবী নিজে কোথায় পড়ছে? সূর্য হলো একটা অগ্নিপিণ্ড। এর অর্থ, আমাদের পৃথিবী শিগগিরই সূর্যের গায়ে আছড়ে পড়বে, আগুনের সমুদ্রে ডুবে যাবে? আমরা চুল্লির মধ্যে পুড়ে মরব? ভয় পেয়ো না। পড়া মানেই কিছুর গায়ে আছড়ে পড়া নয়। পাশ কাটিয়েও পড়া যায়।

খুঁটির মাথায় ঘুরন্ত চক্রের সঙ্গে বাঁধা দড়ি ধরে দৌড়ানোর এক রকম খেলা আছে। খেলেছ কি? যদি খেলে থাকো তাহলে নিশ্চয়ই জানো যে খুঁটি থেকে খানিকটা দূরে সরে গিয়ে স্রেফ যদি এক জায়গায় দাঁড়িয়ে দুই পা গোটাতে যাও তাহলে কী হবে? ছিটকে গিয়ে সোজা পড়বে খুঁটির গায়ে, যেন খুঁটি তোমাকে টানছে। কিন্তু প্রথমে যদি ছুটে একপাশে সরে গিয়ে তারপর দুই পা গুটাও? তাহলে খুঁটির পাশ কাটিয়ে উড়ে যাবে।

ওভাবে যদি ভন ভন করে ঘুরতে থাকো তোমার কেবলই মনে হতে থাকবে যেন খুঁটিটা তোমাকে তার দিকে টানছে। এই কারণে তোমার ওড়াটা সরলরেখায় হয় না, তুমি বারবার খুঁটির দিকে বাঁক নাও, তার দিকে এসে পড়ো। কিন্তু যেহেতু দ্রুত উড়তে থাকো, তাই বাঁকটা আকস্মিক না হয়ে গড়ানে হয়। সেই কারণেই কখনও খুঁটির গায়ে গিয়ে পড়ো না, তার পাশ কাটিয়ে উড়ে যাও, তাকে প্রদক্ষিণ করে তার চারপাশে ঘুরতে থাকো।

পৃথিবী এক জায়গায় দাঁড়িয়ে থাকে না। পৃথিবী এক পাশে ছুটে যায় ঠিক যেন গতিবেগ অর্জনের উদ্দেশ্যে, যাতে সূর্যের পাশ কাটিয়ে দূরে কোথাও চলে যাওয়া যায়। সূর্য তাকে নিজের দিকে টানে। পৃথিবীও সূর্যের দিকে ঘোরে। কিন্তু ঘোরে আস্তে আস্তে গড়ানোর ভঙ্গিতে, যেহেতু ওড়ে খুব দ্রুত। এই কারণেই সূর্যের কাছাকাছি আসে না, স্রেফ তাকে প্রদক্ষিণ করে তার চারপাশ দিয়ে ঘুরে যায়। ঠিক ওই খুঁটির চারপাশে দড়ি ধরে ঘোরার মতো।

কেবল মাঝে মাঝে তোমাকে দুই পায়ে নিচের জমিতে ঠেলা মারতে হবে, যাতে গতি থেমে না যায়। তার কারণ এই যে খুঁটির ওপরকার চাকাটা ভালোমতো ঘোরে না, ঘষটা খায়। মুখে বাতাসের ঝাপটা লাগে, তোমাকে থামিয়ে দেয়। কিন্তু মহাকাশে পৃথিবীর গতি রুদ্ধ করার মতো কিছু নেই।

ওই একইভাবে চাঁদও ঘুরছে মহাকাশে। তবে সে সূর্যের চারধারে ঘুরছে না, ঘুরছে পৃথিবীর চারধারে। পৃথিবী চাঁদের চেয়ে অনেক বড়। তাই চাঁদও পড়ছে তার চেয়ে বড় আমাদের এই পৃথিবীর দিকে, কিন্তু পড়তে পড়তেও পড়ছে না, কেবলই তার পাশ দিয়ে উড়ে যাচ্ছে।

কারণ এই যে চাঁদও দ্রুত এক পাশে ছুটে চলে যায়, তাই তার পক্ষেও আকস্মিক বাঁক নেওয়া কঠিন। তাহলে দাঁড়াচ্ছে এই যে মহাকাশে চন্দ্র-সূর্য-গ্রহ-তারা কারোরই কোনো অবলম্বন নেই, সবই কোথাও না কোথাও পড়তে যাচ্ছে, কিন্তু পড়েছে পাশ কাটিয়ে। আর এই কারণে তারা সবাই ঘুরছে, ঘুরছে তো ঘুরছেই। চাঁদ ঘুরছে পৃথিবীর চারপাশে। আর পৃথিবী ঘুরছে সূর্যের চারপাশে।

কিন্তু পৃথিবী ও চাঁদের মতো সূর্যও এক জায়গায় দাঁড়িয়ে থাকে না। সূর্য তারাদের মধ্য দিয়ে অতল গহ্বরের মধ্যে কোথাও গিয়ে পড়তে যাচ্ছে। এদিকে তারারা নিজেরাও ভাসছে শূন্যতার মধ্যে। না, মহাকাশে এমন কোনো জ্যোতিষ্কমণ্ডলী নেই, যে এক জায়গায় দাঁড়িয়ে আছে। সকলেই কোথাও না কোথাও ছুটছে। ভাগ্য ভালো বলতে হবে যে মহাকাশে জায়গার কোনো অভাব নেই।

জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
কারণে ছিটকে না পড়ে? পৃথিবী প্রযুক্তি বিজ্ঞান যায়!
Related Posts
2025-vivo-best-smartphone

২০২৫ বাজেটে Vivo-র সেরা ৫টি স্মার্টফোন, বাজেটের মধ্যে সেরা অপশন!

December 1, 2025
গাড়ি

৫ লাখের মধ্যে সেরা গাড়ি, দেখে নিন সাশ্রয়ী মডেল ও ফিচার

December 1, 2025
ফেসবুক

ফেসবুক থেকে এই তথ্যগুলো এখনি সরিয়ে ফেলুন

December 1, 2025
Latest News
2025-vivo-best-smartphone

২০২৫ বাজেটে Vivo-র সেরা ৫টি স্মার্টফোন, বাজেটের মধ্যে সেরা অপশন!

গাড়ি

৫ লাখের মধ্যে সেরা গাড়ি, দেখে নিন সাশ্রয়ী মডেল ও ফিচার

ফেসবুক

ফেসবুক থেকে এই তথ্যগুলো এখনি সরিয়ে ফেলুন

৫জি স্মার্টফোন

১০ হাজার টাকার নিচে সেরা কিছু ৫জি স্মার্টফোন!

চ্যাটজিপিটি

চ্যাটজিপিটি থেকে ভালো আউটপুট পাওয়ার ৫টি কার্যকর কৌশল

সূর্যগ্রহণ

২০২৭ সালে আসছে শতাব্দীর দীর্ঘতম সূর্যগ্রহণ, পৃথিবী অন্ধকার থাকবে ৬ মিনিট!

whatsapp

হোয়াটসঅ্যাপে শুধু বার্তা নয় পাঠানো যাবে টাকাও!

Password

Password এর বাংলা অর্থ জানেন? অনেকেই জানেন না

Bajaj CT110

Bajaj CT110 : একবার তেল ভরলেই চলবে সারামাস

Smartphone

Smartphone এর ৫টি গোপন ফিচার, যা অনেকেই জানেন না

  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • অর্থনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • শিক্ষা
  • আরও
    • লাইফস্টাইল
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • বিভাগীয় সংবাদ
    • স্বাস্থ্য
    • অন্যরকম খবর
    • অপরাধ-দুর্নীতি
    • পজিটিভ বাংলাদেশ
    • আইন-আদালত
    • ট্র্যাভেল
    • প্রশ্ন ও উত্তর
    • প্রবাসী খবর
    • আজকের রাশিফল
    • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
    • ইতিহাস
    • ক্যাম্পাস
    • ক্যারিয়ার ভাবনা
    • Jobs
    • লাইফ হ্যাকস
    • জমিজমা সংক্রান্ত
© 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.