Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home পেশা বদলাচ্ছেন গাজীপুরের কারখানা শ্রমিকরা
    গাজীপুর ঢাকা বিভাগীয় সংবাদ

    পেশা বদলাচ্ছেন গাজীপুরের কারখানা শ্রমিকরা

    rskaligonjnewsMay 3, 20253 Mins Read

    নিজস্ব প্রতিবেদক, গাজীপুর: আনোয়ার হোসেনের বাড়ি ময়মনসিংহ। দীর্ঘ ১৩ বছর তিনি চাকরি করেছেন কেয়া কসমেটিকস লিমিটেডে। প্রতিষ্ঠানটির কারখানা গাজীপুরে। বাজারে চলমান চ্যালেঞ্জের কারণ দেখিয়ে গত ২৩ জানুয়ারি স্থায়ীভাবে কারখানা বন্ধের ঘোষণা দেয় কর্তৃপক্ষ। ঘোষণার কিছুদিনের মধ্যেই চকরিচ্যুত হন আনোয়ার হোসেন। এ ঘটনায় দিশেহারা হয়ে পড়েন তিনি। দুই সন্তানের লেখাপড়া, সংসার খরচ চালাতে বাধ্য হয়ে সামান্য যা সঞ্চয় করেছিলেন তাই দিয়ে মুদি দোকান দেন তিনি।

    Advertisement

    2505010850

    শিল্পঅধ্যুষিত জেলা গাজীপুরে নানা কারণে বিভিন্ন সময় প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যাওয়ায় আনোয়ার হোসেনের মতো অনেকেই বিপাকে পড়ছেন। অনেকে বেকারজীবনের দুর্বিষহ যাতনা দূর করতে কর্মসংস্থানের চেষ্টা করছেন। অনেকে আগের পেশায় ফিরতে না পেরে পেশা বদলাতে বাধ্য হচ্ছেন। তাতেও সমস্যার পুরোপুরি সমাধান হচ্ছে না। কারণ নতুন পেশায় আগের মতো আয় তারা করতে পারছেন না।

    গাজীপুরের কালিয়াকৈরে অবস্থিত ‘মাহমুদ জিন্স লিমিটেড’র কারখানা গত বছর নভেম্বরে বন্ধ হয়ে যায়। ওই কারখানার শ্রমিক আতাউর এখন অটোরিকশা চালক। আতাউর বলেন, ‘‘চাকরি হারিয়ে ৩ মাস চাকরির জন্য চেষ্টা করেছি, না পেয়ে অটো ভাড়া নিয়ে চালাচ্ছি। সংসার তো চালাতে হবে।’’

    সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, গাজীপুরে ছোট-বড় মিলিয়ে মোট নিবন্ধিত কারখানা ২১৭৬টি। এর মধ্যে তৈরি পোশাক কারখানার সংখ্যা ১১৫৪টি। গেল বছর নভেম্বর মাস থেকে ৩৫টি তৈরি পোশাক কারখানা কর্মীদের বেতন দিতে পারেনি, যা মোট কারখানার ২ শতাংশ। এই মুহূর্তে গাজীপুরে ৫ শতাংশ কারখানায় শ্রমিক অসন্তোষ রয়েছে। ৯ শতাংশ কারখানায় ইনক্রিমেন্ট নিয়ে জটিলতা চলছে। এমন বাস্তবতায় বেশ কিছু কারখানা স্থায়ী এবং অস্থায়ীভাবে বন্ধ রয়েছে।

    বন্ধ হয়ে যাওয়া এসব কারখানায় কর্মরত অর্ধলক্ষাধিক শ্রমিক বেকার মানবেতর দিনযাপন করছেন। শ্রমিকদের কারখানা খুলে দেয়া এবং বকেয়া বেতন পরিশোধের দাবিতে রাস্তায় নেমে আন্দোলন করতেও দেখা গেছে। এতে প্রায়ই বন্ধ থাকছে গাজীপুরের মহাসড়ক। গণমাধ্যমে প্রায় সময়ই এ সংক্রান্ত সংবাদ দেখা যাচ্ছে।

    বন্ধ হয়ে যাওয়া কারখানাগুলোর মধ্যে মহানগরীর সারাবো এলাকার বেক্সিমকো ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক, টঙ্গীর সাতাইশের টিএমএস অ্যাপারেলস, চন্দ্রা এলাকার নায়াগ্রা টেক্সটাইল ও মাহমুদ জিনস, কাশিমপুরের জরুন কেয়া গ্রুপের চারটি কারখানা অন্যতম। প্রধানত ব্যাংকিং ও আর্থিক জটিলতায় এসব কারখানা বন্ধ হওয়ায় বিপাকে পড়েছেন সেখানকার শ্রমিকেরা। কর্মসংস্থান হারিয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছেন তারা।

    হারিজ নামে এক পোশাক শ্রমিক বলেন, ‘‘চাকরি হারিয়ে অন্তত ১০ কারখানায় চাকরির জন্য ঘুরছি কিন্তু হচ্ছে না। জমানো টাকা যা ছিল শেষ। সংসার কীভাবে চালাবো বুঝতে পারছি না। গ্রামেও জমি নাই। থাকলে না হয় কৃষিকাজ করতাম।’’

    মোখলেছুর রহমান নামে আরেক শ্রমিক বলেন, ‘‘গাজীপুরে আছি প্রায় ৮ বছর। কয়েকটি কারখানায় কাজ করেছি। কিন্তু এখন চাকরির বাজার খারাপ। কারখানাও বন্ধ। কিছুদিন চেষ্টা করবো, না হলে গ্রামে ফিরে যেতে হবে।’’

    এদিকে গত ১৫ ডিসেম্বর শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে বেক্সিমকোর শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলোর শ্রম ও ব্যবসায় পরিস্থিতি পর্যালোচনা–সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদের কমিটির সভার সিদ্ধান্তের পর বেক্সিমকো ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কের ১৬টি কারখানা বন্ধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ওই‌ কারখানাগুলো বন্ধ হয়ে যাওয়ায় বেকার হয়েছে ৪৩ হাজার শ্রমিক। কারখানা মালিকদের কৃতকর্মের দায় নিতে হচ্ছে শ্রমিকদের।

    অভ্যুত্থানকারী ছাত্র-শ্রমিক-জনতার আন্দোলনে গাজীপুরের সংগঠক আরমান হোসাইন বলেন, ‘‘২৪-এর অভ্যুত্থানের পর শ্রমিক অঞ্চলগুলোতে শ্রমিকেরা তাদের দাবি আদায়ে যেসব এলাকায় সোচ্চার হয়েছেন তার মধ্যে গাজীপুর অন্যতম। লাগাতার চলে আসছে এই আন্দোলন। পোশাক খাতে অসন্তোষের প্রধান কারণ বকেয়া বেতন ও শ্রমিকদের জীবন মানের অবনতি। বিষয়গুলো বারবার এড়িয়ে গিয়ে শ্রমিকদের উপরেই দায় দেওয়া হয়েছে। শ্রমিকদের কেন ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের সুযোগ থাকবে না, যার মাধ্যমে সে তার কারখানার মধ্যেই সমস্যার সমাধান পাবে। কিন্তু তা না করে মালিকরা কারখানা বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন।’’

    গাজীপুর শিল্প পুলিশ-২ এর পুলিশ সুপার এ কে এম জহিরুল ইসলাম বলেন, ‘‘ইতোমধ্যে অনেকগুলো কারখানা বিভিন্ন সময় বন্ধ হয়েছে। এসব কারখানা বন্ধের পেছনে নানাবিধ কারণ রয়েছে।’’

    গাজীপুরে সুতার কারখানা ও ঝুটের গুদামে আগুন

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    কারখানা গাজীপুর গাজীপুরের ঢাকা পেশা বদলাচ্ছেন বিভাগীয় শ্রমিকরা সংবাদ
    Related Posts
    BNP

    চাঁদা না পেয়ে বিএনপি নেতাকে হাতুড়িপেটা কর্মীর

    July 2, 2025
    Manikganj

    এলপিজি গ্যাসের দাম বেশি রাখায় ৪৫ হাজার টাকা জরিমানা

    July 2, 2025
    image

    জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শহিদ স্মৃতি শিক্ষাবৃত্তি

    July 1, 2025
    সর্বশেষ খবর
    নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে

    নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে সবাইকে এক হওয়ার আহবান বিএনপির

    জীবনে লক্ষ্য

    জীবনে লক্ষ্য নির্ধারণের ইসলামিক উপদেশ নিয়ে চিন্তা

    পরকীয়া

    নারায়ণগঞ্জে পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

    হালাল রিলেশনশিপের নিয়ম

    হালাল রিলেশনশিপের নিয়ম: সুখী সম্পর্কের জন্য গাইড

    গৃহিণীদের আয় করার সেরা উপায় জানুন

    গৃহিণীদের আয় করার সেরা উপায় জানুন

    বাচ্চার দাঁতের যত্ন

    বাচ্চার দাঁতের যত্ন: সঠিক পদ্ধতি জানুন

    ইসলামিকভাবে মানসিক শান্তি লাভের উপায়গুলি

    ইসলামিকভাবে মানসিক শান্তি লাভের উপায়গুলি

    ডিপ্রেশনের ইসলামিক চিকিৎসা

    ডিপ্রেশনের ইসলামিক চিকিৎসা: জীবনকে নতুনভাবে দেখা

    Nokia Magic Max

    Nokia Magic Max বাংলাদেশের বাজারে কীবোর্ড সুবিধা

    নুপুর

    বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাসার গেট ভাঙচুরের চেষ্টা অভিনেত্রী নুপুরের

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.