জুমবাংলা ডেস্ক: পরিক্ষামূলক চাষে প্রথমেই বাম্পার ফলন পান কৃষকরা। পাশাপাশি রঙিন ফুলকপির চাহিদা ও বাজারদর ভালো থাকায় কৃষকরা খুশি। আগামীতে আরো বেশি জমিতে রঙিন ফুলকপি চাষের পরিকল্পনা করছেন। চট্টগ্রামের সীতাকুন্ডে প্রথমবারের মতো রঙিন ফুলকপি চাষে সফল হয়েছেন কৃষকরা।
সীতাকুন্ডের ফৌজদারহাট সাঙ্গু এলাকায় ১২ শতাংশ জমিতে পরীক্ষামূলকভাবে ১ হাজার ২০০ টি হলুদ ও বেগুনি রঙের ফুলকপির চারা লাগানো হয়। ১৫ চাষি রঙিন ফুলকপি চাষ করেছেন। চারা লাগানোর ৬০-৭০ দিনের মধ্যেই বিক্রির উপযোগী হয়ে উঠে কপিগুলো। ফুলকপি গুলো দেখলে মনে হবে যেন কেই সাদা কপির উপরে হলুদ রঙ করে দিয়েছে।
এই ফুলকপি চাষের পদ্ধতি সাদা ফুলকপির মতোই। তবে সাদা ফুলকপির তুলনায় দাম বেশি। চাষাবাদ বাড়ানো গেলে দামও হাতের নাগালে এসে যাবে। কৃষকরা এই রঙিন ফুলকপি চাষে আগ্রহী হচ্ছেন। প্রতি রঙিন ফুলকপি চাষে কৃষক স্বাভাবিকের চেয়ে ১৫-২০ টাকা বেশি পাবেন।
কৃষক জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ২ শতাংশ জমিতে ২৫০টি চারা লাগিয়েছি। রং হলুদ হওয়ায় দেখতে সুন্দর দেখায়। সাদা ও রঙিন ফুলকপি পাশাপাশি দেখলে রঙিন ফুলকপির দিকে মানুষের চোখ আটকে যায়।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. হাবিবুল্লাহ বলেন, চলতি বছর প্রথমাবারের মতো এই উপজেলায় হলুদ ও বেগুনি রঙের ফুলকপির চাষ করা হয়। পরিক্ষামূলক চাষে আমারা সফল হয়েছি। বাণিজ্যিকভাবে রঙিন ফুলকপির চাষ বাড়ানো হলে কৃষকরা আর্থিকভাবে আর বেশি লাভবান হবে। আগামীতে ব্যাপক আকারে এর চাষ করা হবে।
শখের বশে শুরু করলেও এখন ইঁদুর বিক্রি করে মামুনের মাসে আয় ৬০ হাজার টাকা
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।