Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home প্রাণবন্ত পুরুষ অধ্যাপক ড. গাজী সালেহ উদ্দিন স্মরণে
    মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার

    প্রাণবন্ত পুরুষ অধ্যাপক ড. গাজী সালেহ উদ্দিন স্মরণে

    জুমবাংলা নিউজ ডেস্কAugust 9, 2021Updated:August 9, 20218 Mins Read

    মোহীত উল আলম: গাজী ভাই ছিলেন প্রাণবন্ত মানুষ। একদিন আমাকে আড্ডার সময় বললেন, মোহীত, আপনি কিন্তু একটা কথা রাখেন নি। আমি অবাক হয়ে বললাম, কী কথা, গাজী ভাই।

    তিনি বললেন, আপনি বহুদিন আগে বলেছিলেন, আপনি কোনদিন উপন্যাস লিখলে আমাকে নায়ক বানাবেন। আপনি উপন্যাস লিখেছেন, অথচ আমাকে নায়ক বানান নি।

    Advertisement

    আমার মনে পড়ছিলোনা, কবে এরকম কথা হয়েছিলো। গাজী ভাই যেহেতু বললেন, আমি স্বীকার করলাম যে এরকম কথা নিশ্চয় হয়েছিলো। তখন বললাম, আপনার জীবনের একটা ফিরিস্তি দিয়েন, লিখে ফেলবো। তখন করোনা ঢুকে গেল, আমাদের প্রজেক্টটা থেমে গেল।

    গাজী ভাইকে আমি প্রায় বলতাম, গাজী ভাই, আপনি যদি আমেরিকায় জন্মাতেন, তা হলে আপনার বিচিত্রমুখী প্রতিভার বিকাশ ঘটাতে পারতেন। গাজী ভাই বললেন, ইন হতানা ওবা। নোয়াখাইল্যে ফুয়া মেডিত ফইল্লি লোয়া।

    গাজী ভাই সত্যিই আশ্চর্য প্রতিভার অধিকারী ছিলেন। যেখানে সূঁচ ঢুকতোনা, সেখানে গাজী ভাই নির্বিবাদে উট চালিয়ে দিতে পারতেন। তাঁর প্রতিভার লাইনগুলি ছিলো প্রায়োগিক। একবার ছাত্রছাত্রী নিয়ে স্টাডি ট্যুরে গেছেন। হাওড়া স্টেশনে কী একটা গন্ডগোল হলো, বিদেশী বলে তাঁদেরকে না নিয়ে ট্রেন ছেড়ে দেবে। গাজী ভাই সটান কিছু ছাত্রকে নিয়ে ট্রেনের ট্র্যাকে শুয়ে পড়লেন। পশ্চিমবঙ্গের যোগাযোগ মন্ত্রী স্বয়ং ছুটে এলেন। ট্রেন তাঁদেরকে নিতে বাধ্য হলো। এ গল্পটা তাঁর মুখে শুনেছি।

    আরেকবার গাজী ভাইয়ের পেটের কী একটা সমস্যা হলো। চট্টগ্রাম আর ঢাকায় চিকিৎসা নিলেন। ডাক্তাররা বললেন, তাঁর যকৃতের জটিল সমস্যা, এবং খারাপ ইঙ্গিতও দিলেন। ‘আওয়ার ম্যান গাজী ভাই’ (এভাবেই আমি তাঁকে অনেক সময় সম্বোধন করতাম।) একদম দমে গেলেন না। কোন কিছুতে দমে যাওয়া উনার স্বভাবের মধ্যে ছিলো না। ভাবীকে নিয়ে চিকিৎসা করতে ভেলোর চলে গেলেন। এই ঘটনাটা যখন হচ্ছে, তখন বাংলাদেশের চিকিৎসার খুব বদনাম ছিলো, লোকজন যে কোন ছুতোয় ভারতে চলে যেতো। ভেলোরের ডাক্তাররা অবাক হয়ে বললেন, আপনাকে ওরা তিনবার জন্ডিস ডাইগনোসিস করলো, অথচ আপনার হয়েছে গ্যাসের উৎপাত। তাঁরা সামান্য দু’একটা ট্যাবলেট দিয়ে গাজী ভাইকে ছেড়ে দিলেন। গাজী ভাইয়ের সাথে করে নেওয়া সব টাকা বেঁচে গেছে, তিনি ভাবীকে নিয়ে উটি পাহাড়ে ঘুরে বেড়িয়ে নিশ্চিন্ত মনে দেশে ফিরলেন। আমি বললাম, ইন হতা না ওবা, ভাবীরে লই হানিমুন গরিবেল্লে এতো ফলিটিক্স গরন ফরে না। (বলে রাখি, গাজী ভাইয়ের সঙ্গে সব কথাবার্তা আমার চাঁগাঁইয়াতেই হতো।)

    একবার রোজার সময় ইফতারের পরে আমরা কাজীর দেউড়ি ক্লাবে জমায়েৎ হয়েছি। গাজী ভাই হঠাৎ এসে আমাদের সবাইকে চমকে দিয়ে বললেন, স্যার (আড্ডার তখনকার দিনের মধ্যমণি অনুপম দা’কে (উপাচার্য অনুপম সেন, গাজী ভাইয়ের পিএইচডির সুপারভাইজার ও সরাসরি শিক্ষক ), আমার মা ‘তো নিজে নিজে নেপাল চলে গেছে। আমরা অবাক হয়ে বললাম, মানে! তখন গাজী ভাই রূপকথার গল্প বলার মতো মৌজ করে বললেন, তাঁর এক ভাই দুবাই (বা মধ্যপ্রাচ্যের কোন শহরে) থাকেন, সেখানে যাবার জন্য তাঁর মাকে তাঁরা প্লেনে তুলে দেন। করাচিতে সম্ভবত প্লেন বদলানোর কথা ছিলো। গাজী ভাইয়ের মা প্লেন বদলালেন ঠিকই, কিন্তু উঠলেন পি আই এর করাচি-কাটমান্ডু প্লেনে। কেউ বুঝতে পারে নাই । কাটমান্ডু নামার পর প্লেন কর্তৃপক্ষ তাদের ভুল বুঝতে পারে। এদিকে দুবাই-বাংলাদেশ ভাইয়ে ভাইয়ে প্রচুর ল্যান্ডফোনে যোগাযোগ চলছে—তাঁদের মা কোথায় গেলেন? অনেক ঘন্টা পরে তাঁরা জানতে পারলেন যে তাঁদের মাকে কাটমান্ডুর একটি হোটেলে প্রচুর পানসমেত রাখা হয়েছে। চিন্তার কোন কারণ নেই, তারপরের দিন ঠিক প্লেনে দুবাই পাঠিয়ে দেওয়া হবে। পান কেন? কারণ গাজী ভাইয়ের মা নাকি বলেছিলেন, তিনি শুধু পান খেয়ে সময় কাটাতে পারবেন।

    আরেকবার কাজীর দেউড়িস্থ চবি শহর ক্লাবে শীতকালে দুর্দান্ত ব্যাডমিন্টন প্রতিযোগিতা চলছে। মিক্সড ডাবলস। একটা রাউন্ডে গাজী ভাই আর তাঁর ফিমেল পার্টনার (অর্থাৎ ভাবী) জুটি আর অন্য দিকে হায়াৎ ভাই (অধ্যাপক হায়াৎ হোসেন) আর পদার্থ বিজ্ঞানের অধ্যাপক হামিদা বানুর জুটি। খেলা চলছে। ভাবী মোটেও জুৎ করতে পারছিলেন না। পয়েন্ট সব বের হয়ে যাচ্ছে। আওয়ার ম্যান গাজী ভাই তখন করলেন কি, ভাবীকে থার্ড কোর্টের বাইরে দাঁড় করিয়ে বললেন, তুমি শুধু সার্ভ করবে, তারপর এখানে দাঁড়িয়ে থাকবে, বাকি খেলাটা আমি খেলবো। হাসাহাসির রোল পড়ে গেল।

    এই ভাবীকে গাজী ভাই খুব ভালোবাসতেন। জামালপুরের মেয়ে, তাঁকে বিয়ে করতে যেয়ে গাজী ভাইয়ের সেখানে বহু রকমের পরীক্ষা দিতে হয়েছিলো। সেগুলি গাজী ভাই এত রস করে বলতে পারতেন যে ‘হিউমার এ্যাট দ্য কস্ট অব হিমসেল্ফ’ বা নিজেকে নিয়ে তিনি খুব মজা করতে পারতেন। ভাবী অধ্যাপিকা ছিলেন সরকারি কলেজের, কিন্তু হঠাৎ একদিন হার্ট এটাক করে মারা যান। গাজী ভাই ভাবীর মৃত্যুর দিনটি আসলেই ফেইসবুকে একটি ছবি প্রায় আপলোড করতেন। ভাবী রিকশায় বসা যাত্রী হিসেবে, আর গাজী ভাই লুঙ্গি পরে রিকশাওয়ালা সেজে রিকশা চালাচ্ছেন। গাজী ভাইয়ের চেহারা আর ফিগার হিন্দী ছবির নায়কদের মতো ছিলো, আর ভাবীও খুব সুন্দরী ছিলেন। ঐ ছবিটা তাই খুব জীবন্ত ছিলো।

    গাজী ভাইয়ের হাঁটাচলায়, পোশাক-পরিচ্ছদে যেন চোরাকাঁটার মতো আনন্দ লেগে থাকতো। তিনি যেখানে যেতেন আনন্দের একটা হাওয়া বইয়ে যেতো। মন খারাপ করা, মুখ ব্যাজার করা এগুলি তাঁর ত্রিসীমনায় ঘেঁষতে পারতো না।

    গাড়ি কেনার আগে তাঁর একটা বিরাট স্কুটার ছিলো। তাঁর চুল বাবড়ি আর লম্বা ছিলো। বাইক চালিয়ে তিনি কাজীর দেউড়ির চবি শহর ক্লাবে ঢুকলে আড্ডার পর যে কাজটি হতো, সেটা হলো গাজী ভাইয়ের পেছনে উঠে আমরা এ্যাটেন্ড করতাম কোন একটা বিয়ে বাড়ি। প্রায় গাজী ভাইয়ের পুরোনো ছাত্র-ছাত্রীদের বিয়ের দাওয়াৎ থাকতো, আর আমি যেতাম আ-দাওয়াতি। কিন্তু ব্যাপারটা ছিলো, চট্টগ্রামের বিয়ের প্রায় মেসিয়া বা ওয়েটাররা ছিলো কাজীর দেউড়ি এলাকার, আর আমি যেহেতু ঐ এলাকার ছেলে ছিলাম, বিয়ে খেতে বসলেই আমি আর আমার সঙ্গী গাজী ভাই একস্ট্রা খাতির পেতাম। তখন আমাদের সে বয়স ছিলো, যখন মুরগির ডাবল পিস খেতে কোন অসুবিধা হতো না। আমি আর গাজী ভাই এই স্কুটারের সঙ্গী হয়ে বহু বিয়ে যেমন খেয়েছি, তেমনি করেছি বহু ইলেকশন ক্যাম্পেইন। তখন চবিতে ’৭৩ এ্যাক্ট অনুযায়ী নানা রকমের ইলেকশন লেগে থাকতো সারা বছর। শিক্ষকেরাও লেখাপড়া বাদ দিয়ে ক্যাম্পেইন নিয়ে মেতে থাকতেন। আমি আর গাজী ভাই নীল দল করতাম।

    একবার আমি আর উনি কোন একটা ইলেকশন একত্রে করছি। গাজী ভাই আমাকে মোটর সাইকেলের পেছনে করে ক্যাম্পেইন করে যাচ্ছেন। তো সেরকম এক বাসায় প্রচার শেষ করে আরেক ক্যাম্পেইনে যাবো। রাস্তায় উঠে গাজী ভাই তাঁর বাইক স্টার্ট করে মাত্র টান দিলেন। আমি মাত্র উঠছি, দেখি যে আমার পাছার তলায় স্কুটার নাই, আমি মাটিতে ধপাস করে পড়ে গেলাম। পরে আমি বললাম, কেন গাজী ভাই, আপনি টের পান নাই যে আমি পেছনে নাই। গাজী ভাই বললেন, একটু হালকা মনে হয়েছিলো, তবে বুঝি নাই যে আপনি ওঠেন নি।

    এরপর গাজী ভাই গাড়ি কিনলেন। করোনা ঢোকার আগে আমি বর্তমান চবি শিক্ষক ক্লাব আর্ট কলেজের ওখানে গেলাম আড্ডা দিতে। গাজী ভাইও ছিলেন। তখন হঠাৎ আমার স্ত্রী ফোন করে বললেন যে তার ভাই খুব অসুস্থ হয়ে পড়েছে, তাকে দেখতে যেতে হবে। গাজী ভাই ফোনের কথাবার্তা শুনে বললেন, আপনি গাড়ি পাঠিয়ে দেন, আমি আপনাকে নামিয়ে দেব। আড্ডা শেষে আমি গাজী ভাইয়ের গাড়িতে উঠতে বাঁদিকের ফ্রন্ট ডোর খুলব বলে দাঁড়িয়েছি। গাজী ভাই আমাকে হেসে বললেন, আপনি ড্রাইভিং সিটের দরজা দিয়ে ঢোকেন। আমি বললাম, কেন? গাজী ভাই বললেন, কী একটা নষ্ট হয়েছে মনে হয়, ঐ দরজাটা খোলে না। আমি ঢোকার পর তিনি বসলেন ড্রাইভিং সিটে। আমি হেসে বললাম , ইন হতানা ওবা। দু’জনে প্রচুর হাসলাম।

    আমি ত্রিশালে থাকার সময় ফেইসবুকে একদিন দেখি গাজী ভাই সাউথ আফ্রিকা, জিম্বাবুয়ে, কেনিয়া এইসব দেশে সাফারি করে বেড়াচ্ছেন—প্রচুর সিংহ, জিরাফ, চিতা বাঘ দেখছেন। আমি খুব পুলকিত হলাম। আরেকবার দেখি ছবি দিলেন তিনি নেপাল বা ভূটানে গিয়ে স্কাই ডাইভিং করছেন। সাত হাজার ফুট ওপর থেকে। সাথে অবশ্য একজন রেসকুয়ার থাকে। তারপরও প্রচুর সাহসের দরকার। কিন্তু গাজী ভাই ছিলেন কুচ পরোয়া মাত করো টাইপের। তাঁর এই এ্যাডভান্চিরিজমকে এতো পছন্দ হতো আমার! সত্যিই আমি তাঁকে খুব পছন্দ করতাম।

    গাজী ভাই রেলওয়ে কলোনির লোক। তাঁর বাবাকে বিহারিরা (নাকি পাঞ্জাবি সৈন্যরা?) জবাই করে মেরে ফেলে। গাজী ভাই সে জন্য পাহাড়তলী বধ্যভূমি সহ বিভিন্ন বধ্যভূমির উদ্ধার ও সংরক্ষণ করার মিশনে নামেন। তাঁর এই চরিত্রটা অদ্ভুত বৈপ্লবিক ছিলো। তাঁর এই ভূমিকায় থাকা কয়েকটা ভিডিও দেখার আমার সৌভাগ্য হয়েছে। গাজী ভাই মুক্তিযোদ্ধাও ছিলেন।

    সমাজকে বিশ্লেষণ করার তাঁর নিজস্ব একটা দৃষ্টিভঙ্গি ছিলো। তাঁর অনেক মতের সঙ্গে আমার মিলতোনা, কিন্তু সমাজকে দেখার তাঁর মৌলিক চোখটিকে আমি খুব শ্রদ্ধা করতাম। ফেইসবুকে তাঁর বিভিন্ন স্ট্যাটাসে তাঁর এই বিদ্রোহী মনের আভাস পাওয়া যেতো।

    সমাজ বিশ্লেষণের সাথে সাথে তাঁর ইতিহাস অনুসন্ধানের প্রচেষ্টার দিকে আমাদের নজর যায়। তিনি গত বছর দুয়েক ধরে তাঁর বংশধরের পূর্ব-পুরুষ শমসের গাজীর ওপর গবেষণা করে একটি পুস্তক লেখেন। তিনি সেটিতে বলেছেন যে শমসের গাজীতো ডাকাত ছিলেনই না, ছিলেন বরঞ্চ ঐ সময়ে একমাত্র স্বাধীন শাসক। (এ প্রসঙ্গে আমার বাবার চট্টগ্রামের ইতিহাস গ্রন্থের উল্লেখ করে আমাকে হেসে হেসে বলতেন, আপনার বাবাতো উনাকে ডাকাত হিসেবে কথিত করেছেন।)

    আমি যখন এগারো বছর (২০০৭-২০১৭) চট্টগ্রামের বাইরে থেকে আবার ফিরে আসি তখন লক্ষ করলাম গাজী ভাইয়ের চুল অনেক শাদা হয়ে গেছে, চেহারায় প্রৌঢ়ত্বের ছাপ, বিপত্নীক জীবনের ক্লান্তি যেন উনাকে ঘিরে ধরেছে। দেখতে কোন কোন এ্যাঙগেল থেকে একেবারে ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি এ পি জে আব্দুল কালামের মতো লাগতে শুরু করলো। আর কথাবার্তায় আগের চটুলতার বদলে একটা সিরিয়াস ডাইমেনশন দেখা গেল।

    এসময় আমাকে একদিন বললেন, আপনি কালকে সকালে একবার আসেন, আমার “নৈতিক” স্কুলটা দেখে যান।

    তখনো করোনা ঢোকেনি, আমি গেলাম। গিয়েতো থ। গাজী ভাই বস্তিবাসীর ছেলেমেয়েদের জন্য একটা সুন্দর স্কুল তৈরি করেছেন। বুঝলাম, তাঁর অপার দেশপ্রেম মূর্ত হতে শুরু করেছে। করোনা ঢোকার পর তিনি যে মাঝে মধ্যে নৈতিক স্কুলের ছেলেমেয়েদের জন্য ত্রান বিতরণ করতে যেতেন, ওদের সঙ্গে মিশতেন, তাতেও কি কোন তাঁর ক্ষতি হয়ে গেল কীনা কী জানি। তবে তাঁর মৃত্যুর পর পত্রপত্রিকায় এসেছে যে তিনি যে সিআরবি আন্দোলনের জন্য মানববন্ধনে যোগ দিয়েছিলেন সেখান থেকে সংক্রমিত হতে পারেন।

    গাজী ভাইয়ের ছেলে তানভির এখন সরকারের সহ-সচিব, এবং মেয়ে মৌসুমী অবশ্য ঠিক কী করে আমি জানি না, কিন্তু এরা দুজনেই চবি ইংরেজি বিভাগের ছাত্রছা্ত্রী বিধায় আমারও সরাসরি ছাত্রছাত্রী।

    ওদের দু’জন এবং তাদের সংসার ভালো থাকুক, আল্লাহ্ র কাছে এই প্রার্থনা করি।

    আর গাজী ভাইয়ের রুহের মাগফিরাৎ কামনা করে বলছি আমরা সবাই উনাকে খুব ভালোবাসতাম। কিন্তু উনিতো চলে গেলেন।

    মোহিত উল আলম: প্রাক্তন অধ্যাপক, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    Related Posts
    নজরুল

    গত ১৭ বছরে তারেক রহমানের বিরুদ্ধে দুর্নীতি প্রমাণ করা যায়নি: নজরুল

    July 2, 2025
    সাংবাদিকতা ও লেখালেখি

    ‘কোনো রাজনৈতিক দলে যোগ নয়, সাংবাদিকতা ও লেখালেখির জগতে ফিরতে চাই’

    July 2, 2025
    সারজিস-হাসনাত

    ‘সারজিস-হাসনাতকে আমরা ১০০টা ফোন দিলেও তারা রিসিভ করে না’

    July 2, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Kaligonj-(1) copy

    কালীগঞ্জে মামলার পর হুমকি-ধমকিতে বিপাকে নির্যাতিত ছাত্রের বাবা

    Kapasia

    কাপাসিয়ায় গণপিটুনিতে চিহ্নিত মাদকসেবী নিহত

    Bose Smart Soundbar 900: Price in Bangladesh & India

    Bose Smart Soundbar 900: Price in Bangladesh & India with Full Specifications

    Dyson V12 Detect Slim: Price in Bangladesh & India

    Dyson V12 Detect Slim: Price in Bangladesh & India with Full Specifications

    LG WashTower Compact: Price in Bangladesh & India

    LG WashTower Compact: Price in Bangladesh & India with Full Specifications

    Honey-Trap-hot-web-series

    মুক্তি পেল নতুন রহস্যময় ওয়েব সিরিজ, না দেখলে চরম মিস!

    mark chen openai

    Mark Chen Vows Loyalty as OpenAI Faces Meta’s AI Talent Raids

    বিবাহিত মেয়ে

    কোন কাজ বিবাহিত মেয়েরা প্রতিদিন করে, কিন্তু অবিবাহিত মেয়েরা পারেনা

    Redmi Smart Fire TV 43: Price in Bangladesh & India

    Redmi Smart Fire TV 43: Price in Bangladesh & India with Full Specifications

    LPG

    এলপি গ্যাসের দাম নিয়ে বড় সুখবর

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.