পরে করোনায় আক্রান্ত হন বিএনপির এই সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব। দীর্ঘদিন করোনায় ভোগেন এই নেতা।
শারীরিকভাবে অসুস্থ হয়ে চলতি বছরের এপ্রিল মাসে রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন। এরপর থেকে টানা প্রায় চার মাস তিনি রাজনৈতিক কর্মসূচি থেকে দূরে ছিলেন।
এমনকি এই সময়ের মধ্যে তাকে প্রকাশ্যে কোথাও দেখা যায়নি। মূলত হাসপাতাল আর বাসাতেই সময় কেটেছে তার।
অবশেষে প্রায় চার মাস সোমবার বিএনপির এই জ্যেষ্ঠ নেতা প্রকাশ্যে এলেন। রাজধানীর মোহাম্মদপুরে একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন তিনি।
জানা গেছে, ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত মোহাম্মদপুর থানা ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এস এম ছানাউল্লাহ ছানার মেয়ের বিয়েতে বিএনপির পক্ষ থেকে উপহার দিতেই সেখানে গিয়েছিলেন রিজভী।
মহানগর পশ্চিমের সাবেক ছাত্রদল নেতাদের উদ্যোগে প্রয়াত নেতার মেয়ের বিয়েতে একটি আলমারি উপহার দেয়া হয়। এস এম ছানাউল্লাহর আদাবরের বাসভবনে গিয়ে তার স্ত্রীর হাতেএ উপহার হস্তান্তর করেন রিজভী।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন ছাত্রদল ঢাকা মহানগর পশ্চিমের সাবেক সভাপতি মো. কামরুজ্জামান জুয়েল, মোহাম্মদপুর থানা ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মাজহারুল ইসলাম মারুফী, ছাত্রদল ঢাকা মহানগর পশ্চিমের সাবেক সহ-সাধারণ সম্পাদক সালাউদ্দিন সজিব, আদাবর থানা ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আল আমিন আহমেদ প্রমুখ।
২০১৫ সালে পুলিশের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত হন ছানাউল্লাহ।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।