স্পোর্টস ডেস্ক : ইনিংসটা হয়তো টি-টোয়েন্টিসুলভ ছিল না। তবে দলের প্রয়োজনে কিংবা পরিস্থিতি বিচারে তামিম ইকবালের দায়িত্বশীল ব্যাটিংটা ম্যাচ শেষে গোনায় আনার দরকার পড়তেও পারে, যদি লাহোর কালান্দার্স ম্যাচটা জেতে। আগের দুই ম্যাচে লাহোরের জয়েও অবদান ছিল তামিমের।
ফাইনালের মতো গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে যে ফাখর জামানকে সঙ্গে নিয়ে লাহোরকে উদ্বোধনী জুটিতে ৬৮ রান তুলে দিয়েছেন টাইগার ওপেনার। রানরেট ছিল সাড়ে ছয়ের মতো।
করাচির উইকেটটায় খুব সহজেই বল ব্যাটে আসছে না। তামিম-ফাখর দুজনই ওপেনিংয়ে বেশ ধুঁকেছেন। করাচি কিংসের বোলারদের অনেক ডেলিভারিই প্যাড-প্যাডের ফাঁক গলে কিংবা ব্যাটের ওপর নিচ দিয়ে চলে গেছে তাদের।
এর মাঝে খারাপ বল পেলে মেরেছেন তামিম। শেষ পর্যন্ত ইনিংসের ১১তম ওভারে উমাইদ আসিফকে তুলে মারতে গিয়ে বাউন্ডারিতে ক্যাচ হয়েছেন বাঁহাতি এই ওপেনার। ৩৮ বলে তামিমের উইলো থেকে আসে ৩৫ রান, যে ইনিংসে ৪টি চারের সঙ্গে একটি ছক্কা হাঁকান তিনি।
তামিম যে ওভারে আউট হয়েছেন, তার দুই বল পর আউট হয়েছেন তার সঙ্গী ফাখরও। তিনিও উইকেটে খুব বেশি স্বচ্ছন্দ্য ছিলেন না। ২৪ বলে ৪ বাউন্ডারিতে করেন ২৭ রান।
এই রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত ১১ ওভার শেষে লাহোর কালান্দার্সের সংগ্রহ ২ উইকেটে ৭০ রান। মোহাম্মদ হাফিজ ২ আর বেন ডাঙ্ক শূন্য রানে ব্যাটিংয়ে আছেন।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।