স্পোর্টস ডেস্ক : ব্যক্তিজীবন ও পেশাদার জগত দুই জায়গাতেই অশান্তিতে রয়েছেন ভারতীয় তারকা ক্রিকেটার হার্দিক পান্ডিয়া। আইপিএলে দলের বাজে পারফরম্যান্সের পর সম্প্রতি তার স্ত্রী নাতাশা স্ট্যানকোভিচের সাথে ডিভোর্সের আলোচনায় সয়লাব সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম থেকে শুরু করে দেশটির প্রথম সারির গণমাধ্যমও। এরইমধ্যে নতুন করে তার সম্পদ নিয়ে শুরু হয়েছে আলোচনা। কিন্তু কেন?
শোনা যাচ্ছিলো, যদি হার্দিকের সাথে তার স্ত্রীর ডিভোর্স হয় তাহলে তার সম্পত্তির শতকরা ৭০ ভাগ পাবে নাতাশা। নেটিজেনরা এই টপিক নিয়ে বিস্তর আলোচনা করেছে। কেউ ট্রল করে ভিডিও বানিয়েছে। এমনকি এই ‘শতকরা ৭০ ভাগ সম্পত্তি’ নিয়ে ভারতের প্রথম সারির গণমাধ্যম সংবাদও প্রচার করেছে। কেউ আবার ‘রিউমর স্ক্যান’ বা সত্যের সন্ধানে নেমেছে আসলেই এটি সত্য কি না? কেউ এটিকে মিথ্যা বলেও উড়িয়ে দিয়েছে।
তবে নতুন করে আরেকটি খবর আলোচনায় এসেছে। এতে বলা হয়েছে হার্দিকের বড় বড় সম্পদের মালিকানা তার মায়ের নামে। হার্দিকের এমন একটি পুরাতন ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ঘুরতে দেখা যাচ্ছে। যেখানে হার্দিককে নিজেই বলতে শোনা যাচ্ছে, তার সম্পদের বেশিরভাগ অংশে তার মায়ের নামের মালিকানা রয়েছে। হার্দিকের এই ভিডিও নতুন করে ধোঁয়াশা সৃষ্টি করেছে। এতোদিন ধরে চলে আসা নাতাশার সম্পদ পাওয়ার পুরো আলোচনাই ছিলো ‘অনর্থক’, এমনও শোনা যাচ্ছে। তবে পান্ডিয়ার মায়ের নামে করা তার সম্পদ- এই ইস্যু নিয়ে তেমন কোনো বিশ্বস্ত বা বড় গণমাধ্যম সংবাদ প্রচার করেনি। শুধুমাত্র সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমই (ফেসবুক, ইউটিউব, ইনস্টাগ্রাম) এসব নিয়ে ভিডিও বানাচ্ছে ক্রিয়েটররা। কারণ হার্দিকের ভিডিওটি সাম্প্রতিক না, বেশ কয়েক বছর আগের।
উল্লেখ্য, ২০২০ সালে সার্বিয়ান মডেল নাতাশা স্ট্যানকোভিচের সাথে বিয়ের পিঁড়িতে বসেন হার্দিক। এক সন্তানও রয়েছে এই দম্পতির।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।