কাশ্মীরের শের-ই-কাশ্মীর ইউনিভার্সিটি অফ এগ্রিকালচারাল সায়েন্সেস অ্যান্ড টেকনোলজির তিন জন শিক্ষার্থীকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ম্যানহাটনের কানসাস স্টেট ইউনিভার্সিটিতে স্নাতকোত্তর প্রোগ্রামের জন্য গবেষণা ফেলোশিপ দেওয়া হয়েছে।
উদ্যানতত্ত্ব অনুষদ থেকে সাবরিনা আইয়ুব, কৃষি অনুষদ থেকে মিধাত জুলাফকার এবং বনবিদ্যা অনুষদ থেকে মুয়াজ্জামা মুশতাক ২০২৩ সালের গ্রীষ্মে বিশ্বের প্রথম পাবলিক ল্যান্ড গ্রান্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে তাদের স্নাতকোত্তর ডিগ্রিতে যোগ দিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে যাবেন।
সাবরিনা এবং মিধাত, বিশ্ববিদ্যালয়টির সাসটেইনেবল ইনটেনসিফিকেশন ইনোভেশন ল্যাবের পরিচালক প্রফেসর পিভি ভারা প্রসাদের মেন্টরশিপে কাজ করবেন। পাশাপাশি জিনোম-ওয়াইড অ্যাসোসিয়েশন স্টাডি এবং হার্বিসাইড টলারেন্সের প্ল্যান্ট ব্রিডিং এর অধ্যাপক ডক্টর রাম পেরুমাল এর অধীনেও তারা কাজ করবেন। মুয়াজ্জামা নোবেল বিজয়ী ডাঃ চক রাইস এর অধীনে কাজ করবেন। জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষেত্রে মাটির কার্বন গতিশীলতার প্রভাব নিয়ে স্টাডি করবেন তিনি।
শের-ই-কাশ্মীর ইউনিভার্সিটি অফ এগ্রিকালচারাল সায়েন্সেস অ্যান্ড টেকনোলজি এর ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর নাজির আহমেদ গানাই বলেন, এটি শের-ই-কাশ্মীর ইউনিভার্সিটি অফ এগ্রিকালচারাল সায়েন্সেস অ্যান্ড টেকনোলজি এবং কানসাস স্টেট ইউনিভার্সিটি এর মধ্যে NAHEP-এর অধীনে অনুষদ এবং শিক্ষার্থী বিনিময় কর্মসূচিতে দীর্ঘদিন পরিশ্রমের সাথে কাজ করার ফলাফল।
তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের খ্যাতি অর্জনের জন্য শিক্ষার্থীদের অভিনন্দন জানান। শের-ই-কাশ্মীর ইউনিভার্সিটি অফ এগ্রিকালচারাল সায়েন্সেস অ্যান্ড টেকনোলজি ও কানসাস স্টেট ইউনিভার্সিটি এর মধ্যে শিক্ষার্থী বিনিময় সহজতর করার জন্য এবং বিশ্বজুড়ে উচ্চতর শিক্ষার জন্য শিক্ষার্থীদের আরও ভাল জায়গা খুঁজে পেতে সহায়তা করার ক্ষেত্রে ইউনিভার্সিটির আন্তর্জাতিক প্রোগ্রামের সমন্বয়কারী ডঃ পারভেজ আহমেদ সোফির প্রচেষ্টার প্রশংসা করেন।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।