Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home ফোন রিস্টার্ট নাকি পাওয়ার অফ কোনটি ভালো?
    Tips & Tricks বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি

    ফোন রিস্টার্ট নাকি পাওয়ার অফ কোনটি ভালো?

    April 26, 20242 Mins Read

    বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ডেস্ক : ফোন নতুন অবস্থায় ব্যবহার করা খুবই আরামের। কিন্তু কিছুদিন যেতেই দেখা যায় ফোন স্লো হয়ে গেছে এবং আরও নানান সমস্যা। ফোনে এমন কিছু সমস্যা আসতে শুরু করে যার কারণে ফোন হ্যাং হয়ে যায়। এর সমস্যা সমাধানের জন্য আমরা সঙ্গে সঙ্গে ডিভাইসটি বন্ধ করে দিই এবং আবার চালু করি, যাতে ফোনটি সঠিক ভাবে কাজ করা শুরু করে।

    ফোনে আমাদের পাওয়ার অফ এবং রিস্টার্ট উভয় অপশন দেওয়া হয়। পাওয়ার বন্ধ করলে ফোনটি বন্ধ হয়ে যায় এবং এটি আবার অন করতে হয়। রিস্টার্ট করা হলে, ফোন স্বয়ংক্রিয় ভাবে বন্ধ এবং চালু হয়।

    কিন্তু অনেকেই হয়তো ভেবে দেখেননি যে, দুটি অপশনের একই কাজ, তা সত্ত্বেও ফোনে এই দুটি অপশন দেওয়ার প্রয়োজন কী। প্রতি সপ্তাহে ফোন রিস্টার্ট করলে তা মেমোরি লিক প্রতিরোধেও সাহায্য করে। ব্যাটারি প্লাস দ্বারা প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে, যখন একটি অ্যাপের কাজ করার জন্য প্রচুর পরিমাণে মেমোরির প্রয়োজন হয় তখন মেমোরি লিক হয়, কিন্তু অ্যাপ ব্যবহার না হলে মেমোরি লিক হয় না।

    এক্ষেত্রে ফোন রিস্টার্ট করা কানেক্টিভিটি সমস্যায় সাহায্য করতে পারে। পুরনো স্মার্টফোনগুলো কখনো কখনো ডাটা এবং ওয়াই-ফাইয়ের সঙ্গে সংযোগ করতে অক্ষম হলে ফোন পুনরায় চালু করা যেতে পারে। ফোনের পাওয়ার অফ করলে এটি ক্যাশে ডাটা সাফ করতে সাহায্য করবে, যাতে আমাদের ফোন আরও দক্ষতার সঙ্গে কাজ করতে পারে।

    ফোন বন্ধ এবং রিস্টার্ট করা ছাড়াও, আমাদের ফোনের ব্যাকগ্রাউন্ডে চলমান অ্যাপগুলো পরিষ্কার করা উচিত। এটি ফোন চলাকালীন ব্যাটারির স্বাস্থ্যের উপর চাপ সৃষ্টি করতে পারে।

    ফোন সাধারণত তখনই রিস্টার্ট করা যখন ফোন হ্যাং হয়ে যায় বা অ্যাপগুলো সঠিকভাবে চলে না বা সফটওয়্যারের সমস্যা দেখা দেয়। তবে এটিও একটি ভালো অভ্যাস, এর কারণে ফোনটি মসৃণভাবে চলতে থাকে।

    সূত্র: মেক ইউজ অব

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    tips tricks অফ কোনটি নাকি পাওয়া’র প্রভা প্রযুক্তি ফোন বিজ্ঞান ভালো রিস্টার্ট
    Related Posts
    Samsung Galaxy Z Fold 7

    শীঘ্রই লঞ্চ হচ্ছে Samsung Galaxy Z Fold 7, জানুন বিস্তারিত

    June 7, 2025
    Nothing Phone (3)

    Nothing Phone (3) এর সম্ভাব্য স্পেসিফিকেশন ও পারফরম্যান্স

    June 6, 2025
    Vivo T4 Ultra

    লঞ্চ হতে চলেছে Vivo T4 Ultra স্মার্টফোন, জানুন ফিচার্স

    June 6, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Jhoor

    রাতে যেসব জেলায় ঝড় বইতে পারে

    ওয়েব সিরিজ

    প্রয়োজনের চেয়েও বেশী সাহসী, নতুন ওয়েব সিরিজে ঝড় তুললেন আয়েশা কাপুর!

    Buy

    অনলাইন কেনাকাটায় ভুলেও যা করবেন না

    ওয়েব সিরিজ

    রোমাঞ্চে ভরপুর নতুন ওয়েব সিরিজ, দেখার জন্য প্রস্তুত!

    লাইফস্টাইল ডেস্ক : পুরুষদের ব্রেস্ট গ্যান্ড বড় হয়ে যাওয়াকে গাইনেকোমাস্টিয়া বলে। এটি এমন একটি অবস্থা, যখন পুরুষদের স্তনের কোষ ফুলে যায়। শরীরের বিশেষ দুটি হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট হয়ে গেলে এ অবস্থা হতে পারে। তবে যদি শুধু চর্বি জমার কারণে স্তন বড় হয়ে থাকে, তা হলে তা গাইনেকোমাস্টিয়া নয়। তখন তা পরিচিত হয় সিউডোগাইনেকোমাস্টিয়া নামে। গাইনেকোমাস্টিয়া নবজাতক, বয়ঃসন্ধিকাল ও বয়স্ক পুরুষের মধ্যে বেশি দেখা যায়। এর মধ্যে বয়ঃসন্ধিকালীন গাইনেকোমাস্টিয়া বেশি উদ্বেগের কারণ। সাধারণভাবে ৭৫ শতাংশ পুরুষের বয়ঃসন্ধিকালে খুব অল্প সময়ের জন্য স্তন বড় হওয়ার মতো পরিস্থিতি দেখা দিতে পারে। কারও কারও ক্ষেত্রে ১০ বছর বয়সে দেখা গেলেও মূলত ১৩ থেকে ১৪ বছর বয়সে এটি বেশিসংখ্যক ছেলের মধ্যে দেখা যায়। বয়ঃসন্ধিকালীন হরমোনজনিত পরিবর্তনের কারণে এমনটা হয়। এ অবস্থা সাধারণত দুই বছরের মধ্যে কমে যায়। কারণ জন্মগত ও পারিবারিক কিছু কারণও গাইনেকোমাস্টিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি তৈরি করে। পাশাপাশি যেসব রোগ শরীরে ইস্ট্রোজেন হরমোনের মাত্রা বাড়িয়ে দেয় বা অ্যান্ড্রোজেন হরমোনের মাত্রা কমিয়ে দেয়, বিশেষ করে অণ্ডকোষ, অ্যাড্রিনাল গ্রন্থি, ফুসফুস বা লিভারের রোগে আক্রান্ত হলে এবং কিছু ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় গাইনেকোমাস্টিয়া দেখা দিতে পারে। পুরুষদের ব্রেস্ট গ্যান্ড বড় হওয়ার পেছনে ইস্ট্রোজেন নামক মেয়েলি হরমোনের আধিক্যকে বড় কারণ হিসেবে ধরা হয়। কিছু ওষুধ খেলেও গাইনেকোমাস্টিয়া হতে পারে, যেমন কেটকেনাজোল, সিমেটিডিন। এ ছাড়া কুষ্ঠ রোগ, লিভারের সমস্যা, কিডনির সমস্যা, ফাস্ট ফুড, অতিরিক্ত ওজন, হরমোনের সমস্যা বয়ঃসন্ধি গাইনেকোমাস্টিয়ার উল্লেখযোগ্য কারণ হিসেবে ধরা হয়। চিকিৎসা হরমোনের সমস্যা থাকলে হরমোন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। অনেকে বলেন ওষুধের মাধ্যমে স্তন ছোট করা যায়। কিন্তু আজ পর্যন্ত কোনো রোগীর স্তন ওষুধের মাধ্যমে ছোট হতে দেখা যায়নি। স্তন ছোট করতে চাইলে অপারেশন ছাড়া অন্য কোনো উপায় নেই। নিয়মিত ফাস্ট ফুড খাবার কারণে চর্বি জমে যাদের স্তন বড় হয়েছে, তারা ফাস্ট ফুড খাওয়া বন্ধ করলে এবং ওজন কমালে স্তন কিছুটা ছোট হয়। নিয়মিত ব্যায়ামের মাধ্যমেও বড় স্তন কিছুটা ছোট করা সম্ভব কিছু রোগীর ক্ষেত্রে। কিন্তু পুরোপুরি তা কমবে না। পুরুষালি বুক চাইলে অপারেশন প্রয়োজন। ডা. এস এম বখতিয়ার কামাল, সহকারী অধ্যাপক, ঢাকা মেডিকেল কলেজ

    কিছু পুরুষদের বুক মেয়েদের মত কেন বড় হয়? অনেকেই জানেন না

    ওয়েব সিরিজ

    নেট দুনিয়ায় ঝড় তুললো এই ওয়েব সিরিজ, ভক্তদের জন্য নতুন চমক!

    Elon

    ট্রাম্পের সঙ্গে বাবার বিরোধ নিয়ে মাস্ক-কন্যার ব্যঙ্গ

    Land Documents

    চলতি জুনেই চিরতরে বাতিল হচ্ছে যেসব জমির দলিল

    নারীদের-ভুল

    নারীদের এই ৩টি ভুলে সম্পর্কে ভাঙন ধরতে পারে

    ওয়েব সিরিজ

    বিশ্বের সবচেয়ে সাহসী ওয়েব সিরিজ এটি, একা দেখাই নিরাপদ!

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.