Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home বাংলাদেশের হাতে ১০ ধরনের বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র
    জাতীয়

    বাংলাদেশের হাতে ১০ ধরনের বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র

    ronyJuly 20, 20203 Mins Read
    প্রতীকী ছবি

    জুমবাংলা ডেস্ক : আধুনিক বিশ্বে প্রায় সকল দেশ নিজ নিজ প্রতিরক্ষা খাতকে শক্তিশালী করেছে। এর ধারাবাহিকতায় পিছিয়ে নেই বাংলাদেশ। অত্যাধুনিক নানা যুদ্ধাস্ত্রে সজ্জিত রয়েছে দেশের প্রতিরক্ষা বাহিনী। বিশ্বে সমরাস্ত্রে এগিয়ে থাকা দেশগুলোর সবচেয়ে বড় শক্তি হচ্ছে মিসাইল বা ক্ষেপণাস্ত্র। বাংলাদেশের হাতেও রয়েছে এই অস্ত্র। বাংলাদেশের হাতে এখনো পর্যন্ত ১০ ধরণের ক্ষেপণাস্ত্র রয়েছে।

    Advertisement

    যুদ্ধ ক্ষেত্রে কয়েকশ কিলোমিটার দূরে বসেই যুদ্ধের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়ার কাজ করে ক্ষেপণাস্ত্র। বর্তমানে বাংলাদেশ সেনা, নৌ এবং বিমানবাহিনী বেশ কয়েক ধরনের ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করে। এর মধ্যে রয়েছে, এন্টিশিপ মিসাইল বা ASHM, সার্ফেস টু এয়ার মিসাইল বা SAM, এয়ার টু এয়ার মিসাইল বা AA মিসাইল এবং ATGM ও ম্যানপেড ঘরানার ক্ষেপণাস্ত্র। তবে বাংলাদেশের সামরিক বহরে এখনো যুক্ত হয়নি এয়ার টু গ্রাউন্ড  মিসাইল।

    তিন বাহিনীর মধ্য থেকে সবচেয়ে বেশী রেঞ্জ, কার্যকরী এবং সংখ্যার দিক থেকে মিসাইল ব্যবহারকারী ফোর্স হিসেবে বাংলাদেশ নৌবাহিনী এগিয়ে। বাংলাদেশের হাতে থাকা সর্বোচ্চ রেঞ্জের ক্ষেপণাস্ত্রের (২১০ কি.মি) অধিকারী এই বাহিনী।

    বাংলাদেশের হাতে থাকা ক্ষেপণাস্ত্রগুলোর মধ্যে রয়েছেঃ

    ১. OTOMAT_MKII_BLOCK_IV:
    ইতালির কাছ থেকে ক্রয় করা এই অত্যাধুনিক ক্ষেপণাস্ত্র বর্তমানে বানৌজা-বঙ্গবন্ধু ফ্রিগেটে ব্যবহার হচ্ছে। এই ফ্রিগেট রেডি টু ফায়ার মুডে ৪টি ক্ষেপণাস্ত্র বহন করে। এবং আরো কিছু ক্ষেপণাস্ত্র জাহাজে স্টোর করা থাকে, যা পরবর্তীতে ম্যানুয়ালি লোড করতে হয়। এই ক্ষেপণাস্ত্রের সর্বোচ্চ রেঞ্জ ২১০ কিঃমি পর্যন্ত। এবং এটিই বাংলাদেশের হাতে সর্বোচ্চ রেন্জের ক্ষেপণাস্ত্র।

    অটোমেট এমকে২ ব্লক৫:
    ২. C802A: নৌবাহিনীর বহরে থাকা C802A দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রেঞ্জের ক্ষেপণাস্ত্র। সংখ্যার বিচারে বাংলাদেশের বহরে থাকা সর্বাধিক ক্ষেপণাস্ত্র এটি। চীনের তৈরী এই মিসাইলটি দেশে তৈরী যুদ্ধ জাহাজ থেকে শুরু করে অন্য দেশ থেকে আমাদানিকৃত যুদ্ধ জাহাজে ব্যাপকহারে ব্যবহার হচ্ছে। প্রায় প্রত্যেকটি ফ্রিগেট এবং স্বাধীনতা ক্লাস কর্ভেটে মিসাইলটি ইনস্টল করা আছে। C802A এর রেঞ্জ ১৯০ কি.মি পর্যন্ত। যেহেতু প্রতিবছরই নৌবাহিনী নতুন যুদ্ধ জাহাজ সংগ্রহ করে সে হিসেবে প্রতিবছরই নতুন করে C802A ক্ষেপণাস্ত্রও বহরে যুক্ত হচ্ছে।

    ৩. সি৮০২এ এবং মেনপ্যাড:
    C704 এন্টিশীপ ক্ষেপণাস্ত্রটিও চীনের তৈরী। এই ক্ষেপণাস্ত্রটি দেশে তৈরী দূর্জয় ক্লাস লার্জ পেট্রোল ক্রাফট, ক্যাসল ক্লঅস কর্ভেট এবং মিসাইল বোটে ব্যবহার হচ্ছে। এই ক্ষেপণাস্ত্রটি সর্বোচ্চ রেঞ্জ ৩৭ কি.মি।

    ৪. FM90 সার্ফেস টু এয়ার মিসাইল। এটি দেশের তিন বাহিনীর হাতেই রয়েছে। এই সার্ফেস টু এয়ার মিসাইলের রেঞ্জ ১৫ কি.মি। এই রেঞ্জের মধ্যে বিমান, হেলিকপ্টার এবং মিসাইল ধ্বংস করতে পারে। এটি একটি শর্ট রেঞ্জ SAM সিস্টেম যার মুল কাজ গুরুত্বপূর্ণ স্হাপনা,যুদ্ধ জাহাজ,বিমানঘাঁটির পয়েন্ট ডিফেন্স সুরক্ষা প্রদান।

    ৫. FL3000N চীনের তৈরী এই SAM এর ব্যবহারকারী বাংলাদেশ নৌবাহিনী। এই ক্ষেপণাস্ত্রের রেঞ্জ ১০ কি.মি। এর বিশেষ বৈশিষ্ট্যের মধ্যে একটি হল, সুপারসনিক মিসাইল ঠেকিয়ে দেওয়ার ক্ষমতা। চীন থেকে নতুন ক্রয়কৃত Type056 কর্ভেটে এই ক্ষেপণাস্ত্রটি ব্যবহার করা হয়।

    ৬. R27 এয়ার টু এয়ার ক্ষেপণাস্ত্র। এটি বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর বহরে থাকা সর্বোচ্চ রেঞ্জের এয়ার টু এয়ার ক্ষেপণাস্ত্র। রাশিয়ার তৈরী এই ক্ষেপণাস্ত্রটি প্রধানত আমাদের MIG29 যুদ্ধবিমানে ব্যবহার করা হয়। এই ক্ষেপণাস্ত্রটি ৮০ কি.মি দূরে থাকা প্রতিপক্ষের যুদ্ধবিমান ধ্বংস করতে পারে।

    ৭. R73 এয়ার টু এয়ার মিসাইল। এটি রাশিয়ার তৈরী শর্ট রেঞ্জ ক্ষেপণাস্ত্রটি। এটি মূলত ৩০ কি.মি রেঞ্জের মধ্যে ডগ ফাইটে শত্রু বিমান ধ্বংস করার ক্ষমতা রাখে।

    ৮. PL5 এয়ার টু এয়ার মিসাইল। চীনের তৈরী এই ক্ষেপণাস্ত্রটিও শর্ট রেঞ্জের। ডগ ফাইটে ১৬-১৮ কি.মি এর মধ্যে প্রতিপক্ষের যুদ্ধবিমান ধ্বংস করার কাজে এটি ব্যবহৃত হয়।

    ৯. PL9C চীনের তৈরী শর্ট রেঞ্জ ক্ষেপণাস্ত্রও বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা বাহিনী ব্যবহার করে।

    ১০. এসব ক্ষেপণাস্ত্রের পাশাপাশি বাংলাদেশের হাতে বিভিন্ন ভ্যারিয়েন্টের এন্টি ট্যাংক ক্ষেপণাস্ত্র ও ম্যানপেড রয়েছে।

    সূত্র: ডিফেন্স রিসার্চ ফোরাম

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    Related Posts
    New committee

    বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটি

    July 2, 2025
    Credit card

    বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

    July 1, 2025
    Nurul

    আদালতে প্রহসন ভোটের দায় স্বীকার করলেন নুরুল হুদা

    July 1, 2025
    সর্বশেষ খবর
    সন্তানকে নামাজ শেখানো কৌশল

    সন্তানকে নামাজ শেখানোর কৌশল: খুঁজুন সেরা উপায়

    প্রযুক্তির ভালো ও খারাপ দিক

    প্রযুক্তির ভালো ও খারাপ দিক: আমাদের জীবনে প্রভাব

    বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ

    দেশে মোট বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার

    Govt. Edu

    শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অনুদানের টাকা ব্যয় সংক্রান্ত নতুন নির্দেশনা

    BNP

    চাঁদা না পেয়ে বিএনপি নেতাকে হাতুড়িপেটা কর্মীর

    best android phones 2025

    ২০২৫ সালের সেরা ৬টি অ্যান্ড্রয়েড ফোন

    New committee

    বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটি

    Hilleberg Camping Solutions: Innovating Tent Technology for Outdoor Expeditions

    Hilleberg Camping Solutions: Innovating Tent Technology for Outdoor Expeditions

    Laptop Buying Guide for Students 2025: Top Picks for Performance and Value

    Laptop Buying Guide for Students 2025: Top Picks for Performance and Value

    Petrol

    পাকিস্তানে আবারো বাড়ল পেট্রোল-ডিজেলের দাম

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.