Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home বায়িং হাউসের নামে মাদকের ল্যাব
    অপরাধ-দুর্নীতি স্লাইডার

    বায়িং হাউসের নামে মাদকের ল্যাব

    Zoombangla News DeskJune 18, 20213 Mins Read
    Advertisement

    রাজধানীতে ভয়ঙ্কর মাদক ক্রিস্টাল আইসসহ নানা ধরনের মাদক ব্যবসা পরিচালনার অভিযোগে একটি চক্রের মূলহোতাসহ ৬ জনকে আটক করেছে র‌্যাব। আটকরা হলেন- মূলহোতা মো. তৌফিক হোসাইন (৩৫), মো. জামিরুল চৌধুরী ওরফে জুবেইন (৩৭), মো. আরাফাত আবেদীন ওরফে রুদ্র (৩৫), মো. রাকিব বাসার খান (৩০), মো. সাইফুল ইসলাম ওরফে সবুজ (২৭), মো. খালেদ ইকবাল (৩৫)।

    র‌্যাব জানায়, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে বৃহস্পতিবার রাতে উত্তরা পশ্চিম থানা এলাকা থেকে এই ছয়জনকে আটক করা হয়। তাদের কাছ থেকে আইস, ইয়াবা, বিদেশি মদ, গাঁজা এবং ১৩টি বিদেশি অস্ত্র, রেপলিকা অস্ত্র ও ইলেকট্রিক শক যন্ত্র, মাদক সেবনের সরঞ্জাম ও ল্যাবরেটরির সরঞ্জামাদি উদ্ধার করা হয়।

    র‌্যাবের দাবি, তারা উত্তরা এলাকায় বায়িং হাউসের নামে অফিস ভাড়া নিয়ে ওই অফিসকে মাদক প্রক্রিয়াজাতকরণের ‘মেথ ল্যাব’ হিসেবে ব্যবহার করছিল। সেখানে মাদক আইসের সঙ্গে বিভিন্ন কেমিক্যাল মিশিয়ে পরিমাণ বাড়ানো, ইয়াবার রং পরিবর্তন কিংবা ইয়াবা-আইস-ঘুমের ওষুধের সমন্বয়ে ঝাক্কি বা ককটেল বানানো হতো। শুধু মাদক প্রক্রিয়াজাতকরণই নয়; কথিত ওই ল্যাবে নিয়মিত আনাগোনা ছিল মাদকসেবী তরুণ-তরুণীদের। তারা সেখানে মাদক সেবন এবং পরবর্তিতে বিভিন্ন অনৈতিক কাজে লিপ্ত হতো। চক্রটি কৌশলে সেসব কার্যকলাপ ভিডিও করে রাখত। যা দিয়ে পরবর্তিতে তাদের করা হতো ব্ল্যাকমেইলিং। এ চক্রে ১০ থেকে ১৫ জন সদস্য রয়েছে। তারা মাদক আইস ও ঝাক্কি সেবন-কেনাবেচায় জড়িত। এর বাইরেও ৪০ থেকে ৫০ জন রয়েছেন, যারা নিয়মিত এই চক্রের মাদকের ক্রেতা।

    র‌্যাব জানিয়েছে, চক্রের মূলহোতা ও সমন্বয়কারী তৌফিক। অর্থ যোগানদাতা জুবেইন ও খালেদ। রুদ্র কেমিস্ট হিসেবে ‘মেথ ল্যাব’ পরিচালনা করতেন। আর সবুজ মাদক সংগ্রহ ও সরবরাহকারী এবং বাকিরা মাদক বিপণনের সঙ্গে জড়িত। রুদ্রের নামে তিনটি মাদক মামলা রয়েছে এবং জুবেইনের নামে একটি হত্যাচেষ্টা মামলা রয়েছে। এদের মধ্যে জুবেইন লন্ডন থেকে বিবিএ, তৌফিক বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিবিএ, খালেদ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ এবং রুদ্র ও সাইফুল এইচএসসি পাস।

    শুক্রবার বিকালে রাজধানীর কারওয়ানবাজারে র‌্যাব মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে র‌্যাবের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন বলেন, তাদের মেথ ল্যাবটি মূল কেমিস্ট এইচএসসি পাস রুদ্র ও তার কয়েকজন সহযোগীরা পরিচালনা করতেন। তারা আইস ও ইয়াবার পরীক্ষামূলক বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করছিল। বাজার থেকে বিভিন্ন ওষুধ ও কেমিক্যাল আইসের সঙ্গে মিশিয়ে পরিমাণ বাড়িয়ে বিক্রি করতেন। এছাড়া আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর চোখ ফাঁকি দিতে ইয়াবার রং পরিবর্তন এবং ঝাক্কি তৈরি করতেন। ঝাক্কি তৈরিতে তারা তরল পানীয়র সঙ্গে ইয়াবা, ঘুমের ওষুধ ও অন্যান্য নেশাজাতীয় ওষুধ মেশাতেন। এই ঝাক্কি ইয়াবার চেয়েও শক্তিশালী।

    র‌্যাব ককর্মকর্তা খন্দকার আল মঈন বলেন, তারা দীর্ঘদিন ধরে প্রতিনিয়ত ইয়াবা সেবনে চরম আসক্তির পর্যায়ে পৌঁছায়। পরবর্তীতে আসক্তির মাত্রা বাড়াতে বিগত কয়েক বছর ধরে তারা আইস গ্রহণ শুরু করে। তারা বিভিন্ন সময়ে উঠতি বয়সী তরুণ-তরুণীদের নেশায় উদ্বুদ্ধ করত। তিনি বলেন, ক্রিস্টাল আইস মাদকটি দামি হওয়ায় সাধারণত বেশিরভাগ ক্রেতাই উচ্চবিত্ত পরিবারের সন্তান এবং বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী।

    তিনি আরও বলেন, তৌফিককে আমরা চক্রের মূল সমন্বয়ক হিসেবে পেয়েছি। আগে তারা ইয়াবা কারবারে জড়িত ছিল। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে দুই বছর ধরে নতুন মাদক ক্রিস্টাল আইস নিয়ে কাজ শুরু করে। সময়ের প্রয়োজনে এখন ঝাক্কি প্রস্তুত করছিল তারা। চক্রটি টেকনাফ, মিরপুর, গুলশান-বনানীর বিভিন্ন ব্যক্তির কাছ থেকে ক্রিস্টাল আইস সংগ্রহ করে সেগুলো তাদের সার্কেলে সরবরাহ করত। এই একটি গ্রুপের বাইরে আরও কয়েকটি ক্লোজ গ্রুপ রয়েছে বলে জানা গেছে। তাদের গ্রেফতারে গোয়েন্দা কার্যক্রম অব্যাহত হয়েছে।

    অস্ত্রের ব্যবহার প্রসঙ্গে র‌্যাবের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন বলেন, আটক জুবেইনের এইম গেমিংয়ের নেশা ছিল। মাদক সেবনের পর তারা এই অস্ত্র দিয়ে এইম গেমিংয়ের নামে জুয়াও খেলত। এ ছাড়া যারা মাদক গ্রহণের জন্য আসত তাদের ভয়ভীতি পরিদর্শনের জন্য ব্যবহার করা হতো।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    Related Posts
    Chief adviser

    ফেব্রুয়ারিতেই হবে জাতীয় সংসদ নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা

    October 15, 2025
    fkhrul

    বিভাজন না করে দেশ বাচাঁনোর আহ্বান মির্জা ফখরুলের

    October 15, 2025
    উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস

    রোম সফর শেষে দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস

    October 15, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Chief adviser

    ফেব্রুয়ারিতেই হবে জাতীয় সংসদ নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা

    fkhrul

    বিভাজন না করে দেশ বাচাঁনোর আহ্বান মির্জা ফখরুলের

    উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস

    রোম সফর শেষে দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস

    উঠান বৈঠক

    তারেক রহমানের ৩১ দফা নিয়ে টেকনাফে উঠান বৈঠক, নারীর অধিকার নিশ্চিতের অঙ্গীকার

    চাকসুতে ভোট আজ

    ৩৫ বছর পর চাকসু নির্বাচন আজ

    নতুন ট্যারিফ

    চট্টগ্রাম বন্দরের নতুন ট্যারিফ আজ থেকে কার্যকর

    সুষ্ঠ নির্বাচনে ডেনমার্কের কারিগরি সহায়তা চান জামায়াত আমির

    মির্জা ফখরুল

    জাতীয় নির্বাচনেই নির্ধারিত হবে দেশের ভবিষ্যৎ: মির্জা ফখরুল

    Mirpur

    মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

    গভীর সমুদ্রে মৎস্য আহরণ

    গভীর সমুদ্রে মৎস্য আহরণ ও ফল রপ্তানিতে বাংলাদেশকে সহায়তার আশ্বাস

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.