জুমবাংলা ডেস্ক : বৃষ্টির কারণে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের গাজীপুর-টঙ্গী থেকে আব্দুল্লাহপুর-উত্তরা-বিমানবন্দর পর্যন্ত সড়কে সৃষ্টি হয় অসহনীয় যানজট আর ভোগান্তি।বৃষ্টিতে সড়কের পাশে সৃষ্টি হয় জলাবদ্ধতা, আরও পুরো সড়ক হয়ে যায় কর্দমাক্ত। এতে পায়ে হেঁটে গন্তব্যের দিকে ছুটে চলা মানুষজনকেও বিপাকে পড়তে হয়।
এমন পরিস্থিতিতে চরম বিপাকে পড়ে যায় পুলিশের ট্রাফিক বিভাগের সদস্যরা। পরে তারা বাধ্য হয়ে শ্যালো মেশিন দিয়ে সড়কে জমে থাকা পানি সেচতে শুরু করে।
রোববার (০২ অক্টোবর) দুপুর থেকে বিকেল পর্যন্ত উত্তরা ট্রাফিক বিভাগ ও ক্রাইম বিভাগের পুলিশ সদস্যরা সড়কে জমাটবাধা পানি সেচে ফেলে যানচলাচল অনেকটা স্বাভাবিক পর্যায়ে নিয়ে এসেছে।
ভুক্তভোগী স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, যদিও গাজীপুর থেকে বিমানবন্দর পর্যন্ত সড়কে বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) প্রকল্পের কাজ বিগত ১০ বছরের বেশি সময় ধরে তিনটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে চলছে। কিন্তু ২০২২ সালেও কাজের ৭০ শতাংশ শেষ হয়নি। এতে বছরের পর বছর ভোগান্তি পোহাচ্ছেন এই অঞ্চলের বসবাসকারীরা।
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) ট্রাফিক উত্তরা বিভাগের উপ-কমিশনার (ডিসি) নাবিদ কামাল শৈবাল সাংবাদিকদের বলেন, বৃষ্টির কারণে সড়কের বেশ কিছু জায়গা পানিতে ডুবে গেছে। বিআরটি প্রকল্পের কাজের কারণে সড়কে খানাখন্দ, গর্ত তৈরি হয়েছে। বৃষ্টিতে এই খানাখন্দে পানি জমাট বাঁধে। এতে গাড়ি চলাচলে বিঘ্ন ঘটে। তাই সড়কে যানচলাচল স্বাভাবিক করতে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের সহযোগিতায় শ্যালো মেশিন বসিয়েছি।
সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্টকারীদের দমনে পুলিশ বদ্ধপরিকর: আইজিপি
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।