পুঁজিবাজার কয়েকদিন ধরে পতনের মধ্যে ছিল। সেখান থেকে তারা এখন ঊর্ধ্বমুখী অবস্থায় পৌঁছে যাচ্ছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ এর কথা বলতে হলে তাদের সূচক এবং লেনদেন যথেষ্ট বৃদ্ধি পেয়েছে। ঢাকার পুঁজিবাজার আগের সপ্তাহের সাথে তুলনা করলে যথেষ্ট উর্ধ্বমুখী অবস্থা দেখা গেছে।
ব্যাংক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানের গত মাসে পতন অবস্থা থাকলেও তারা এখন ভালো অবস্থায় পৌঁছে গেছে। তবে দুশ্চিন্তা শুরু হয়েছে পর্যটন, পাট এবং প্রযুক্তি খাতের লেনদেন নিয়ে। জানুয়ারি মাস ছিল পুঁজিবাজারের জন্য উত্থান পতনের মাস। তবে দ্বিতীয় মাসে তারা স্থিতিশীল অবস্থা বজায় রাখতে সক্ষম হয়েছে।
মূল্য সূচকসহ বেশ কিছু প্রতিষ্ঠানের শেয়ার বৃদ্ধি পেয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ এর সূচক ৬৬ পয়েন্ট পর্যন্ত বৃদ্ধি পেয়েছে। তাই বর্তমানে বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ কোটি টাকারও বেশি।
এদিকে, টানা পতন দেখা বেশ কিছু খাতে লেনদেন বেড়েছে। ব্যাংক খাতে ৬৪ দশমিক ৮, আর্থিক প্রতিষ্ঠানে ৭৫ দশমিক ৩৬, খাদ্যে ৬৪ দশমিক ৪৪, করপোরেট বন্ডে ২২৬ দশমিক ১ ও জীবন বীমা খাতে বেড়েছে ১৩৯ দশমিক ৬ শতাংশ। তবে কমেছে প্রযুক্তি, পাট ও পর্যটন খাতসহ ৫টি খাতের লেনদেন।
গত সপ্তাহে দাম বাড়ার তালিকায় শীর্ষ ৫ এ জায়গা পায়নি ‘এ’ ক্যাটাগরির কোন প্রতিষ্ঠান। ১ম অবস্থানে রয়েছে এনার্জিপ্যাক। বাকি প্রতিষ্ঠানগুলো হলো- প্রিমিয়ার লিজিং, ফনিক্স ফাইন্যান্স, নিউ লাইন ক্লথিং ও আলিফ ম্যানুফেকচারিং।
দর কমতির তালিকায় শীর্ষ ৫ প্রতিষ্ঠান হলো- রেনউইক যজ্ঞেশ্বর, মার্কেন্টাইল ও এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্স, গ্লোবাল হেভি ক্যামিকেলস এবং পেপার প্রোসেসিং অ্যান্ড প্যাকেজিং লিমিটেড।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।