Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home ভাড়া কারসাজিতে ১১ এয়ারলাইন্স
    জাতীয়

    ভাড়া কারসাজিতে ১১ এয়ারলাইন্স

    Tomal NurullahMarch 28, 20258 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক : ঢাকা থেকে রিয়াদগামী জাজিরা এয়ারলাইন্সে গত নভেম্বরে জনপ্রতি ভাড়া ছিল ৫০ থেকে ৫৫ হাজার টাকা। ফেব্রুয়ারিতে সেই ভাড়া গিয়ে ঠেকেছে ৯৪ হাজার টাকায়। একইভাবে নভেম্বরে ঢাকা-জেদ্দা-মদিনা-ঢাকা পথে আসা-যাওয়া করা গেছে ৭১ হাজার ৩৪০ টাকায়। চলতি মার্চে একই পথের ভাড়া গুনতে হচ্ছে ১ লাখ ২৪ হাজার ২৪৫ টাকা।

    গেল কয়েক মাসে উড়োজাহাজের টিকিটের অবিশ্বাস্য উল্লম্ফন নিয়ে শুরু হয় নানামুখী আলোচনা। এর কারণ খুঁজতে তদন্তে নেমে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় ভাড়া জালিয়াতির তথ্য পায়।

    সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের তদন্ত বলছে, উড়োজাহাজের টিকিটের অস্বাভাবিক দর বাড়ার পেছনে হাত রয়েছে ১১ এয়ারলাইন্স ও ৩০ ট্রাভেল এজেন্সির। এ পটভূমিতে এয়ারলাইন্স কর্তৃপক্ষ ও ট্রাভেল এজেন্সি পরস্পরকে দুষছে।

    স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব নাসিমুল গনির নেতৃত্বে ৯ সদস্যের কমিটি গত মঙ্গলবার বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয়।
    প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকায় প্রতিবেদনটি তাঁর কার্যালয়েও দেওয়া হয়েছে। বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় তদন্ত কমিটি করেছিল গত ১১ ফেব্রুয়ারি। একই দিনে টিকিটের চড়া দাম রোধে সার্বক্ষণিক তদারকির জন্য ১৪ সদস্যের একটি টাস্কফোর্সও গঠন করা হয়।

    টিকিট সিন্ডিকেটে এয়ারলাইন্সের যেসব জেনারেল সেলস এজেন্ট (জিএসএ) এবং এজেন্সি মালিক জড়িত, তাদের আর্থিক অনিয়মের তদন্তও শুরু হয়েছে। তাদের লেনদেনে স্বচ্ছতা আছে কিনা, তা খুঁজতে মার্চের শুরুতে সংশ্লিষ্টদের ব্যাংক হিসাব ও যাবতীয় আর্থিক হিসাবের তথ্য চেয়ে সব ব্যাংকে চিঠি দেওয়া হয়। টিকিট সিন্ডিকেট ভাঙতে প্রবাসীকল্যাণ মন্ত্রণালয়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পাশাপাশি আয়কর গোয়েন্দারা মাঠে কাজ করছেন। এরই মধ্যে করফাঁকির তথ্য গোয়েন্দারা খুঁজে পেয়েছেন। এ প্রেক্ষাপটে এক জিএসএ এবং এক এজেন্সি মালিকের ব্যাংক হিসাব জব্দ করা হয়েছে।
    সংশ্লিষ্টরা বলছেন, যেসব জিএসএ ও এজেন্সি করফাঁকি দিয়েছে, তাদের জরিমানা গুনতে হবে। জরিমানা না দিলে আয়কর আইন অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে মামলা করবে আয়কর গোয়েন্দা ও তদন্ত ইউনিট।
    সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এয়ারলাইন্সগুলোকে শুধু ব্যবসাকেন্দ্রিক না হয়ে সেবাও দিতে হবে। বাড়াতে হবে বাংলাদেশ বিমানের সক্ষমতা, যেন তারা ৫০ শতাংশ যাত্রী বহন করতে পারে। বিভিন্ন রুটের ভাড়াও ঠিক করে দিতে হবে। যারা টিকিটের দর বাড়িয়েছে, তাদের শাস্তির আওতায় আনতে হবে।

    যা আছে তদন্ত প্রতিবেদনে
    সৌদিয়া এয়ারলাইন্স, এয়ার অ্যারাবিয়া, ফ্লাই দুবাই, সালাম এয়ার, জাজিরা এয়ার, বাটিক এয়ার, এয়ার এশিয়া, গালফ এয়ারসহ ১১ এয়ারলাইন্স টিকিট জালিয়াতিতে যুক্ত। এয়ারলাইন্সগুলো ট্রাভেল এজেন্সির জন্য ৭ শতাংশ কমিশন রেখে বিমান ভাড়া নির্ধারণ করে। আদতে দেখা যায়, এয়ারলাইন্সের নির্ধারিত দামে যাত্রীকে টিকিট না দিয়ে এজেন্সি নিজেদের মতো দর নির্ধারণ করে। কিছু এজেন্সি গ্রুপ বুকিংয়ের নামে প্রকৃত চাহিদার অতিরিক্ত সংখ্যক টিকিট কিনে অন্য এজেন্সির মাধ্যমে বেশি দামে বিক্রি করে। এ ছাড়া প্রবাসী কর্মীরা যে রুটে বেশি ভ্রমণ করেন, সেই পথে ফ্লাইট সংখ্যা কম রয়েছে। অনেকে শেষ মুহূর্তে টিকিট কেনেন। এতে টিকিটের বেশি চাহিদা থাকায় অসাধু ব্যবসায়ীরা দাম বাড়ানোর সুযোগ তৈরি করেন।

    এ ছাড়া আশপাশের দেশের চেয়ে এখানে কর ও সারচার্জ, জ্বালানির উচ্চদর এবং ডলারের দামে বড় তারতম্য রয়েছে। তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়, টিকিটের দামে এর প্রভাব পড়ছে।

    প্রাথমিকভাবে ৩০ এজেন্সিকে গ্রুপ বুকিংয়ের নামে যাত্রীর পাসপোর্ট ছাড়াই টিকিট ব্লক করার পরে তা উচ্চ দরে বিক্রির অভিযোগে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়। এসব এজেন্সির মধ্যে যারা ব্লক করা টিকিট বিভিন্ন হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে বিক্রি করেছে বলে প্রমাণ পাওয়া যায়, এমন ১২ এজেন্সির মালিক শুনানিতে ডাকা হয়। এর মধ্যে কাজী এয়ার ইন্টারন্যাশনাল, সিটিকম ইন্টারন্যাশনাল, কিং এয়ার এভিয়েশন, আরবিসি ইন্টারন্যাশনাল, মেগা ইন্টারন্যাশনাল, মাদার লাভ এয়ার ট্রাভেলস, জেএস ট্রাভেলস অ্যান্ড ট্যুরস, সাদিয়া ট্রাভেলস, মেসার্স এনএমএসএস ইন্টারন্যাশনাল, হাশেম এয়ার ইন্টারন্যাশনাল, বিপ্লব ইন্টারন্যাশনাল ও ফোর ট্রিপ লিমিটেড ব্লক করে রাখা টিকিট নিজেরা বা সাব-এজেন্টের মাধ্যমে হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে বিজ্ঞাপন দিয়ে বিক্রি করেছে।

    এসব এজেন্সি সৌদিয়া এয়ারলাইন্স, ফ্লাই দুবাই, সালাম ও জাজিরা এয়ারের বেশির ভাগ টিকিট বিক্রি করেছে। সৌদিয়া এয়ারলাইন্স, সালাম ও জাজিরা এয়ারের জিএসএ হলেন এয়ার গ্যালাক্সি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। তিনি কাতার এবং ওমান এয়ারেরও জিএসএ।

    তদন্ত কমিটির কাছে একাধিক এজেন্সির মালিক জানান, গ্রুপ তৈরি করার বিষয়টি এয়ারলাইন্সের এখতিয়ার। এয়ারলাইন্সগুলোই গ্রুপ তৈরি করে সেই ভিত্তিতে টিকিট কিনতে তাদের উদ্বুদ্ধ করে। এজেন্সিগুলো অনেক ক্ষেত্রে সাব-এজেন্ট হিসেবেও কাজ করে। বিপরীতে জিএসএদের দাবি, তারা টিকিট বিতরণ ও বিক্রির জন্য ট্রাভেল এজেন্ট নিয়োগ করলেও তাদের দায়দায়িত্ব নেননি।
    আরবিসি ইন্টারন্যাশনাল তদন্ত কমিটির কাছে লিখিত জবাবে স্বীকার করে, তারা টিকিট সাব-এজেন্টদের কাছে হস্তান্তর করে। প্রতি টিকিট এক থেকে দুই হাজার টাকা বাড়িয়ে সাব-এজেন্টদের কাছে বিক্রি করে। ফোর ট্রিপ লিমিটেডের মালিক তদন্ত কমিটিকে জানান, তারা শুধু সৌদি অ্যারাবিয়ান এয়ারলাইন্সের গ্রুপ টিকিট ইস্যু করেন এবং প্রতি টিকিটে ১ হাজার ৬০০ টাকা লাভ করেন। বিপ্লব ইন্টারন্যাশনাল নিজেরা সাব-এজেন্ট হিসেবে টিকিট বিক্রির কথা স্বীকার করে এবং প্রতি টিকিটে ৫০০ থেকে ১০০০ টাকা লাভ করে।

    বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের তদন্ত প্রতিবেদন সূত্রে জানা যায়, তদন্ত কমিটি মধ্যপ্রাচ্য ও মালয়েশিয়া যাওয়ার উড়োজাহাজের টিকিটের দর বাড়ার ব্যাপারে বিশদ অনুসন্ধান করে। এর সঙ্গে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের জড়িত থাকার প্রমাণ পাওয়া যায়। অন্য এয়ারলাইন্সের মতো ইউএস-বাংলাও চড়া দামে টিকিট বিক্রি করেছে। এ কারণে ইউএস-বাংলার প্রতিনিধিকে শুনানিতে উপস্থিত থাকার পাশাপাশি আলাদা একটি প্রশ্নপত্রের জবাব দিতে বলা হয়। ইউএস-বাংলা তাদের জবাবে বলেছে, তারা নিয়মের মধ্যেই টিকিট বিক্রি করেছে।
    বিমান মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট এক কর্মকর্তা গতকাল সমকালকে বলেন, ইউএস-বাংলার বিরুদ্ধে গ্রুপ বুকিং ও হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপের মাধ্যমে টিকিট বিক্রির প্রমাণ পাওয়া গেছে।
    এয়ারলাইন্সটির মহাব্যবস্থাপক কামরুল ইসলাম গতকাল সমকালকে বলেন, ‘আমরা আন্তর্জাতিক পদ্ধতিতে টিকিট বিক্রি করেছি। এ বিষয়ে কিছু জানতে হলে বিমান মন্ত্রণালয় থেকে জানতে হবে। মন্ত্রণালয়কে আমরা তথ্য দিয়েছি। তাই পাবলিকলি বলার সুযোগ নেই।’

    কিছু সুপারিশ
    তদন্ত কমিটি স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি কিছু সুপারিশ করেছে। এর মধ্যে রয়েছে বেসরকারি বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষকে (বেবিচক) জিএসএদের তদারকি করতে বলা হয়েছে। এ ছাড়া টিকিট ব্লক করে রাখাকে আচরণবিধির পরিপন্থি কাজ হিসেবে চিহ্নিত করা প্রয়োজন বলে মনে করে তদন্ত কমিটি। এয়ারলাইন্স যাতে তাদের নির্ধারিত ভাড়া নিয়মিতভাবে বেবিচকের চেয়ারম্যানকে জানাতে বাধ্য হয়, সে বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়ার ওপর জোর দেওয়া হয়েছে। টিকিটের উচ্চমূল্য রোধে টাস্কফোর্সকে নিয়মিত তদারকির পরামর্শও এসেছে তাদের সুপারিশে।

    যে কারণে বেড়েছে জালিয়াতি
    অ্যাসোসিয়েশন অব ট্রাভেল এজেন্টস অব বাংলাদেশের (আটাব) সভাপতি আবদুস সালাম আরেফ গতকাল সমকালকে বলেন, বিশ্বের কোনো দেশে জিএসএ বাধ্যতামূলক করা নেই। ২০১৭ সালে আইন সংশোধন করে বাংলাদেশে বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। কারণ, আওয়ামী লীগ সরকার চেয়েছিল, তাদের দলীয় কিছু ব্যক্তির নিয়ন্ত্রণে থাকবে এ ব্যবসা। এর পর থেকে বাংলাদেশে টিকিট জালিয়াতি বাড়ে।
    বেসামরিক বিমান পরিবহন মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, বেসামরিক বিমান চলাচল আইন, ২০১৭-এর অধীন জিএসএ কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণে কোনো বিধিমালা নেই। তবে বেবিচক জিএসএদের কার্যক্রম তদারকি করতে পারে। এর পরও এখনও কোনো জিএসএর কার্যক্রমে আনুষ্ঠানিক তদারকিতে যুক্ত হয়নি বেবিচক। টিকিট ব্লক করে রাখা বা কৃত্রিমভাবে সংকট তৈরি করাকে অপরাধ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়নি। এদিকে বাংলাদেশ বিমান মোটযাত্রীর মাত্র ২০ শতাংশ পরিবহন করতে পারে। বাকি ৮০ শতাংশ পরিবহন করেন অন্যান্য এয়ারলাইন্স। এ সুযোগে ইচ্ছামতো ভাড়া আদায় করছে এয়ারলাইন্স ও এজেন্সিগুলো।

    আটাবের সাধারণ সম্পাদক আফসিয়া জান্নাত সালেহ বুধবার সমকালকে বলেন, এয়ারলাইন্সগুলো সব এজেন্সিকে টিকিট বিক্রির অনুমতি দেয় না। তাদের পছন্দের এজেন্সিকে টিকিট বিক্রির অনুমতি দেয়। অনেক এজেন্সি ব্যাংক গ্যারান্টি দেওয়ার পরও টিকিটিং অথরিটি পায় না। এয়ারলাইন্সগুলো সব এজেন্সির জন্য টিকিট উন্মুক্ত করে না বলে একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রণ করতে পারে।

    এর আগে উড়োজাহাজের টিকিটের অস্বাভাবিক দর বৃদ্ধি ও মজুতদারি বন্ধের দাবিতে গত ২৬ জানুয়ারি সংবাদ সম্মেলন করে আটাব। সংগঠনটির দাবি, সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশের বেসামরিক বিমান পরিবহন খাতের বড় সমস্যা টিকিটের অতিরিক্ত দাম। এর প্রধান কারণ একসঙ্গে অনেক নাম ছাড়া টিকিট বুকিং দিয়ে রাখা।
    এদিকে ২০১৮ সালে কাজী ও হাশেম এয়ার ইন্টারন্যাশনালকে টিকিটের দাম অস্বাভাবিক বাড়ানোর কারণে জরিমানা করেছিল র‍্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালত।

    কারা কী বলছেন
    আয়কর গোয়েন্দা ও তদন্ত ইউনিটের কর কমিশনার মোহাম্মদ আবদুর রকিব গতকাল সমকালকে বলেন, ‘যেসব জিএসএ ও ট্রাভেল এজেন্সির বিরুদ্ধে করফাঁকির তথ্য পাওয়া যাচ্ছে, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছি। এরই মধ্যে সৌদিয়া এয়ারলাইন্সের জিএসএ ও গ্যালাক্সি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ এবং তাঁর স্ত্রী মেরিনা আহমেদের ব্যাংক হিসাব জব্দ করা হয়েছে। সাদিয়া ট্রাভেলসের মালিকের এফডিআর হিসাব জব্দ করা হয়েছে। ইউএস-বাংলা যদি জড়িত থাকে, তাহলে পরে তাদের বিষয়েও করফাঁকির তদন্ত হবে।’ তিনি বলেন, দেশটাকে যারা টিকিয়ে রাখছে, সেই রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের সঙ্গে প্রতারণা করা হয়েছে। ৫০ হাজার টাকার টিকিট কোনো কোনো ক্ষেত্রে ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা নেওয়া হয়েছে। এভাবে বিপুল টাকা লাভ করার পরও অনেকে কর ফাঁকি দিয়েছেন। এই প্রতারকদের ছাড় দেওয়া হবে না।

    সৌদিয়া এয়ারলাইন্সের জিএসএ ও গ্যালাক্সি লিমিটেডের এমডি আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ বুধবার সমকালকে বলেন, কিছু ট্রাভেল এজেন্ট সুযোগ বুঝে লাভ করতে পারে। তবে এয়ারলাইন্সগুলো স্বচ্ছ উপায়ে টিকিট বিক্রি করেছে। গ্রুপ বুকিংয়ের নিয়ম সারাবিশ্বে রয়েছে। তিনি বলেন, টাকার অবমূল্যায়নের কারণে বিমান টিকিটের ভাড়া ডলারে একই রয়েছে, কিন্তু টাকাতে সেটা ৫০ শতাংশ বেড়ে গেছে। এ ছাড়া বিভিন্ন ধরনের কর ও ফি বেড়েছে। করফাঁকির তথ্য জানতে চাইলে তিনি বলেন, এখন মূলত একটি গ্রুপ বড় প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে।
    মেগা ইন্টারন্যাশনালের অ্যাকাউন্টস ম্যানেজার রাসেল বুধবার সমকালকে বলেন, ‘আমরা সালাম এয়ার, এয়ার অ্যারাবিয়া ও কাতার এয়ারের বেশির ভাগ টিকিট বিক্রি করি। এসব টিকিট আগে হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপের মাধ্যমেও বিক্রি করা হতো। ১১ ফেব্রুয়ারি টিকেটের চড়া দাম রোধে বিমান মন্ত্রণালয় থেকে একটি পরিপত্র জারি করা হয়েছে। এরপর থেকে গ্রাহকের চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতে এয়ারলাইন্সের সঙ্গে যোগাযোগ করে টিকিট বিক্রি করা হচ্ছে।’

    স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব নাসিমুল গনি বুধবার সমকালকে বলেন, ‘বাংলাদেশ থেকে মধ্যপ্রাচ্যে যারা যান, তাদের টিকিটের দাম অনেক বেশি পড়ে। এ বিষয়ে আইন আছে, বিধি আছে। কিছু প্রতিপালন হচ্ছে, কিছু হচ্ছে না। কিছু কিছু মানুষের দুর্বৃত্তপনা আছে। আমরা বিষয়টি তদন্ত করে উত্তরণের জন্য কিছু সুপারিশ করেছি।’

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ‘জাতীয় ১১ এয়ারলাইন্স, কারসাজিতে ভাড়া,
    Related Posts
    Flat

    সরকারি কর্মকর্তাদের ২৭০ ফ্ল্যাটের বরাদ্দ বাতিল

    August 23, 2025
    Heavy Rain

    টানা ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস

    August 23, 2025

    পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে কেউ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবে না : বদিউল আলম

    August 22, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Khosru

    ‘আপনি স্বাধীন খসরু নন, অশ্লীল খসরু’

    Flat

    সরকারি কর্মকর্তাদের ২৭০ ফ্ল্যাটের বরাদ্দ বাতিল

    Heavy Rain

    টানা ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস

    Nur

    ‘আ.লীগ এখন অচল মাল, তাদের দেশে ফেরার সুযোগ নেই’

    Shah Rukh

    প্ল্যাটিনাম মোড়ানো শাহরুখ খানের ঘড়ির দাম কত জানেন?

    fridge cigarette

    ফ্রিজ সিগারেটে ঝুঁকছে তরুণ প্রজন্ম, এতে ক্ষতি না’কি উপকার

    The Ninth Gate

    Unlock the Mystery: Why Roman Polanski’s ‘The Ninth Gate’ is a Cult Classic on Tubi

    Judge Kathleen Williams

    Judge Blocks Alligator Alcatraz From More Detainee Transfers

    Honor Magic V Flip2

    Honor Magic V Flip2 : 200MP ক্যামেরাসহ লঞ্চ হল নতুন ফোল্ডেবল স্মার্টফোন

    Green Card

    USCIS Updates Green Card Policy on Anti-American Activity

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.