ভিপিএন ব্যবহার করার প্রধান উদ্দেশ্য হচ্ছে আপনার মূল আইপি এড্রেসকে গোপন রাখা যাতে আপনাকে অনলাইনে ট্র্যাক করার না যায়। তবে এটা একমাত্র উদ্দেশ্য নয়। ভিপিএন ব্যবহার করার সময় যেসব বিষয় খেয়াল রাখতে হবে তা আজ আলোচনা করা হবে।
প্রত্যেক দেশেই অনলাইনে অনেক কিছু ব্লক করা থাকে। আপনি যে সার্ভিস ব্যবহার করার জন্য ভিপিএন ব্যবহার করছেন সেটা সব দেশে অ্যাভেলেবেল নাও থাকতে পারে। ধরুন আপনি ভিপিএন এ তুরস্ক রেজিওন নির্বাচন করলেন। কিন্তু যে ওয়েবসাইট বা সার্ভিস ব্যবহার করতে চান সেটা তুরস্কে ব্লক করা আছে। তাহলে আপনি কাঙ্খিত সার্ভিস পাবেন না।
আপনার দেশে কোন স্ট্রিমিং সার্ভিস ব্লক করা থাকলে ভিপিএন ব্যবহার করে তা সমাধান করা সম্ভব হবে। ভিপিএন এ এমন রেজিয়ন নির্বাচন করুন যেখানে ওই স্ট্রিমিং সার্ভিস ব্লক করা নেই।
যদি আপনি এমন সাইটে প্রবেশ করতে চান যারা অনলাইন নীতিমালা কঠোরভাবে অনুসরণ করে, তাহলে আপনাকে খুব শক্তিশালী ও ভালো মানের ভিপিএন ব্যবহার করতে হবে। কেননা যদি তারা সনাক্ত করতে পারে তাহলে আপনার আইপি এড্রেস এবং ইমেইল স্থায়ীভাবে ব্লক করা হবে।
সবথেকে ভালো হবে আপনি যে দেশের সার্ভিস ব্যবহার করতে চান ভিপিএন সফটওয়্যারে ওই রেজিওন নির্বাচন করা। পাশাপাশি আপনি যে দেশে বাস করেন তার কাছাকাছি কোন রেজিওন নির্বাচন করলে কিছু সুবিধা পাওয়া যাবে।
প্রথম সুবিধা যেটা পাওয়া যাবে সেটা হচ্ছে ডাউনলোড ও আপলোড স্পিড বেশি থাকবে। দূরের রেজিওন নির্বাচন করলে স্পিড কমে যাবে। সে ক্ষেত্রে স্ট্রিমিং ও ডাউনলোড করার গতি কমে যাবে।
একই দেশের অনেক অঞ্চল ভিপিএন এ উল্লেখ করা থাকে। আপনাকে আগে জানতে হবে কোন অঞ্চল আপনার জন্য সবথেকে উপযুক্ত হবে। ভিপিএন ব্যবহার করার সময় এসব বিষয় খেয়াল রাখলে আপনি উপকৃত হবেন।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।