Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home ভুয়া সনদে ৮ বছর ধরে শিক্ষকতা
    বরিশাল বিভাগীয় সংবাদ

    ভুয়া সনদে ৮ বছর ধরে শিক্ষকতা

    Shamim RezaSeptember 27, 20203 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক : বরিশালের মুলাদী উপজেলার নাজিরপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিবন্ধনের জাল সনদ দিয়ে আট বছর ধরে চাকরি করছেন সহকারী শিক্ষক মো. কবির হোসেন। এমপিওভুক্ত হয়ে ইতিমধ্যে ১২ লাখ টাকা বেতনও নিয়েছেন তিনি।

    এদিকে জাল সনদে চাকরি নেওয়ার বিষয়টি ধরা পড়ার পর কবির হোসেনকে উত্তোলন করা বেতনের টাকা সরকারি কোষাগারে ফেরতের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তবে ওই টাকা ফেরত না দিয়ে সম্প্রতি তিনি নিরুদ্দেশ হয়েছেন কর্মস্থল ও নিজ বাড়ি থেকে।

    সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, স্থানীয় একটি প্রভাবশালী মহল কবির হোসেনের পক্ষে রয়েছে। এ কারণেই তিনি পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়েছেন। মোটা অঙ্কের টাকার বিনিময়ে প্রভাবশালী ওই মহল কবির হোসেনকে নিয়োগ দিয়েছেন বলে অভিযোগ আছে। তাই জাল সনদ নিয়ে চাকরি করার বিষয়টি ধরা পড়ার পরও তাকে রক্ষার চেষ্টা করা হচ্ছে। অভিযুক্ত কবির হোসেন বরিশালের উজিরপুর উপজেলার বামরাইল গ্রামের আবদুর রহমান ব্যাপারীর ছেলে।

    নাজিরপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের একাধিক শিক্ষক জানান, কবির হোসেন ২০১০ সালে পাস দেখিয়ে একটি নিবন্ধন সনদ (বিজ্ঞান) তৈরি করেন। ওই জাল সনদ দিয়ে তিনি ২০১২ সালের ডিসেম্বর মাসে মুলাদী উপজেলার নাজিরপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে যোগদান করেন এবং অবৈধ উপায়ে এমপিওভুক্ত হন। দীর্ঘদিন ধরে চাকরি করলেও তার জাল সনদের বিষয়টি কেউ জানতে পারেননি।

    শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, মুলাদী উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নে অবস্থিত এই বিদ্যালয়টি ২০১৮ সালের ২৯ অক্টোবর পরিদর্শন ও নিরীক্ষা সম্পন্ন হয়। নিরীক্ষা অধিদপ্তরের তৎকালীন অডিট অফিসার মো. মোকলেছুর রহমান ওই বিদ্যালয় পরিদর্শন ও নিরীক্ষার সময় বিজ্ঞানের শিক্ষক মো. কবির হোসেনের সনদের বিষয়ে তার সন্দেহ হয়। তিনি বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ) কার্যালয়ে যাচাইয়ের জন্য সেটি প্রেরণ করেন। ২০১৯ সালের ২৫ নভেম্বর এনটিআরসিএ’র সহকারী পরিচালক ফারজানা রসুলের স্বাক্ষরিত পত্রে মো. কবির হোসেনের সনদটি নকল বলে জানানো হয়।

    ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিদ্যালয়ের বিজ্ঞান বিভাগের সহকারী শিক্ষক মো. কবির হোসেনের (৩০৩০০০৪৫৬) নিবন্ধন সনদটি সঠিক নয়। ২০১২ সালের ২৫ ডিসেম্বর তিনি এমপিওভুক্ত হন। ফলে ওই দিন থেকে ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত তিনি সরকারি কোষাগার থেকে মোট ১০ লাখ ৭৭ হাজার ২৫০ টাকা গ্রহণ করেছেন, যা ফেরতযোগ্য। তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতেও বলা হয়।

    তবে এ নির্দেশনা উপেক্ষা করে বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ২০২০ সালের জুন মাস পর্যন্ত তাকে বেতন ও উৎসব ভাতা দেওয়ায় কবির হোসেন ১২ লাখের বেশি টাকা সরকারি কোষাগার থেকে উত্তোলন করেন। কিন্তু এখন পর্যন্ত এই অপরাধে তার বিরুদ্ধে বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ আইনানুগ ব্যবস্থা না নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে।

    এদিকে এলাকার প্রভাবশালী একটি মহল কবির হেসেনের পক্ষ নিয়ে বিষয়টি ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করেন। এরপরও বিষয়টি এলাকায় জানাজানি হলে কবির হোসেন সম্প্রতি এলাকা ছেড়ে পালিয়ে যান।

    এ বিষয়ে অভিযুক্ত শিক্ষক কবির হোসেনের বক্তব্য নেওয়ার জন্য যোগাযোগের চেষ্টা করলে তার মুঠোফোন বন্ধ পাওয়া যায়।

    তবে তার এক ঘনিষ্ঠজন জানান, কবির হোসেন তার সনদ ঠিকঠাক করে নেওয়ার জন্য বিভিন্ন জায়গায় চেষ্টা করছেন। সনদ ঠিক করে তিনি ফিরবেন।

    নাজিরপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শামিমা আক্তার জানান, মন্ত্রণালয়ের পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের প্রতিবেদনের ভিত্তিতে গত জুলাই মাস থেকে সহকারী শিক্ষক মো. কবির হোসেনের বেতনভাতা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটি না থাকায় অভিযুক্ত শিক্ষকের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহনে বিলম্ব হচ্ছে।

    মুলাদী উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. শহীদুল ইসলাম জানান, সরকারের টাকা ফেরত দেওয়ার জন্য মো. কবির হোসেনকে মৌখিকভাবে বলা হয়েছে। এরপর লিখিত নির্দেশনা দেওয়া হবে। তিনি টাকা ফেরত দিতে অস্বীকৃতি জানালে প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে তার বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা করা হবে। সনদ জালিয়াতি একটি ফৌজদারি অপরাধ।

    বরিশাল জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. আনোয়ার হোসেন জানান, জাল সনদে ৮ বছর সরকারের টাকা আত্মসাতকারী শিক্ষককে টাকা ফেরত দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। অসদুপায়ে চাকরি করায় ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে তার বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ‘ভুয়া ৮ ধরে বছর বরিশাল বিভাগীয় শিক্ষকতা সনদে সংবাদ
    Related Posts
    Savar

    আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতির প্রতিবাদে ঢাকা জেলা যুবদলের বিক্ষোভ মিছিল

    July 17, 2025
    কিশোরীকে দলবদ্ধ ধর্ষণের

    কিশোরীকে দলবদ্ধ ধর্ষণের মামলায় স্বেচ্ছাসেবক দল নেতাসহ গ্রেফতার ৪

    July 17, 2025
    cap

    ভাইরাল সেই ছিনতাইয়ের ঘটনায় চাপাতিসহ গ্রেফতার ৩

    July 17, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Taka

    দ্রুত মুনাফা পাওয়ার ১০,০০০ টাকার সেরা বিনিয়োগের আইডিয়া!

    সোহেল তাজ

    প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তাজউদ্দীন পরিবারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

    BNP

    এনসিপির ওপর হামলা পরিকল্পিত : বিএনপি

    আবাসিক হোটেল

    আবাসিক হোটেলে উঠে ভুলেও যেসব কাজ করবেন না

    বিড়ম্বনাহীন চাকরি খোঁজার কৌশল

    বিড়ম্বনাহীন চাকরি খোঁজার কৌশল: সফলতার সূত্র

    ওয়েব সিরিজ হট

    উল্লুর নতুন ওয়েব সিরিজে কাঁপাচ্ছে নেট দুনিয়া, একা দেখাই ভাল!

    Islami Bank

    ইসলামী ব্যাংক চেয়ারম্যানের পদত্যাগ

    শিক্ষার্থীদের জন্য স্মার্ট পড়ার কৌশল

    শিক্ষার্থীদের জন্য স্মার্ট পড়ার কৌশল: সফলতার চাবিকাঠি

    BRAC BANK

    ব্র্যাক ব্যাংকে কত মাসের এফডিআরে সুদের হার কত

    পানির ট্যাংক

    ১ মিনিটে পানির ট্যাংক পরিষ্কারের দুর্দান্ত উপায়

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.