Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home ভোটের অধিকার জনগণের হাতে ফিরিয়ে দিয়েছি আমরা: প্রধানমন্ত্রী
    জাতীয় স্লাইডার

    ভোটের অধিকার জনগণের হাতে ফিরিয়ে দিয়েছি আমরা: প্রধানমন্ত্রী

    December 17, 20238 Mins Read

    জুমবাংলা ডেস্ক: আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগুন সন্ত্রাসী ও মানুষ হত্যাকারীদের প্রতিহত করার জন্য দেশবাসীর প্রতি তাঁর আহ্বান পুনর্ব্যক্ত করে বলেছেন, সন্ত্রাস ও হত্যাকান্ড দিয়ে মানুষের মন জয় করা যায় না।

    তিনি বলেন, ‘অগ্নিসন্ত্রাস-খুন করে জনগণের হৃদয় জয় করা যায় না। এটা তাদের (বিএনপি-জামায়াত) জানা উচিত এবং তাদের সে অনুযায়ী কাজ করা উচিত।’

    প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা আজ বিকেলে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় সভাপতির ভাষণে এ কথা বলেন।

    তিনি বলেন, জনগণের ভোট ও ভাতের অধিকার আন্দোলন সংগ্রাম করে আমরা প্রতিষ্ঠা করেছি। আজকে নির্বাচনী সংস্কার আমরা করেছি। আজকের জনগণের ভোটের অধিকার জনগণের হাতে ফিরিয়ে দিয়েছি। জনগণই সিদ্ধান্ত নেবে কাকে তারা নির্বাচিত করবে। কে সরকারে আসবে। অগ্নিসন্ত্রাস-খুন করে জনগণের হৃদয় জয় করা যায় না। এটা তাদের জানা উচিত।

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, তারা আন্দোলনের নামে মানুষ পোড়ায়, আন্দোলনের নামে রেল গাড়িতে যাতে দূর্ঘটনা হয় সেজন্য মৃত্যুর ফাঁদ তৈরি করে রাখে। মানুষ হত্যা করে, মানুষকে পুড়িয়ে মারে। জিয়াউর রহমান যেমন মানুষ হত্যা করেছে, খালেদা জিয়া এসেও একই কা- করেছে। ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা, কোটালিপাড়া বোমা রেখে দেয়ার মত বহু ঘটনা তারা ঘটিয়েছে। ঠিক একই ভাবে আজকে লন্ডনে বসে হুকুম দেয়া হচ্ছে। ওখান থেকে হুকুম দেয়া হয় আর এখন থেকে তাদের দল আগুন দেয়। এই যে আগুন নিয়ে খেলা এই খেলা ভালো নয়। বাংলাদেশের মানুষ এটা কখনো মেনে নেবে না।

    তিনি বলেন, বাংলাদেশের মানুষকে আহ্বান জানোবো যারা অগ্নি সন্ত্রাসী তাদের বিরুদ্ধে সকলকে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। ওরা হরতাল দিয়ে লুকিয়ে থাকে। ঘরে বসে থাকে। তাঁর সরকার ডিজিটাল বাংলাদেশ করেছে সে সুযোগ নিয়ে গুপ্তস্থান থেকে তারা হরতাল-অবরোধের কর্মসূচি দেয় আর মানুষ হত্যার নির্দেশ দেয়।

    বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের প্রতি ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, লন্ডনে বসে সে এসবের হুকুমদাতা।

    শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশের মানুষ জানে তাদের কিসে ভালো কিসে মন্দ। আর কোন দল ক্ষমতায় থাকলে তাদের কল্যাণ হয়।

    ‘আজকে বাংলাদেশের সকল মানুষকে আমি এটাই আহ্বান করবো এই দুর্বৃত্ত অগ্নিসন্ত্রাসী, খুনী, যারা মানুষ খুন করার জন্য রেল লাইনের পাত ফেলে দেয়, রেল লাইন কেটে রাখে আর আগুন দিয়ে মানুষ পোড়ায় এদের বিরুদ্ধে সমগ্র দেশের মানুষকে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। আর রেল লাইন থেকে শুরু করে সব জায়গায় পাহারা দিতে হবে। যারা রেললাইন কাটতে যাবে, আগুন লাগাতে যাবে তাদের ধরিয়ে দিন, উপযুক্ত শিক্ষা দিন। এদের ধ্বংসত্মক কাজ এদেশে চলতে পারে না,’ যোগ করেন তিনি।

    তিনি বলেন, করোনা মহামারী থেকে যখন আমরা কেবল উঠে আসছি তখন আসলো ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ, স্যাংশন-কাউন্টার স্যাংশন-সেটাকেও মোকাবিলা করে আমরা যখন সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি, উন্নয়নের পথে এগিয়ে যাচ্ছি এই সময় তাদের অগ্নিসন্ত্রাস, হরতাল-অবরোধ। বাংলাদেশের মানুষের ভাগ্য নিয়ে আবার ছিনিমিনি খেলার চেষ্টা করছে।

    তিনি বলেন, বাংলাদেশের মানুষ এটা মেনে নিবে না। এই বার্তাটা সকলকে পৌঁছে দিতে হবে। যে এরা মানুষের কল্যাণ চায় না, লুটপাটের রাজত্ব চায়। এরা ভোটে যেতে সাহস পায় না। কারণ, তারা জানে ঐ অগ্নি সন্ত্রাসী, খুনী, এদেরকে বাংলাদেশের মানুষ ভোট দেবে না। সেই জন্যই তারা ঐ নির্বাচন বানচাল করতে চায়। সরকার উৎখাত করতে চায়।

    তিনি আরও বলেন, ‘আওয়ামী লীগ কোন অবৈধ ক্ষমতা দখলকারীর পকেট থেকে উঠে আসেনি। আওয়ামী লীগ এদেশের মাটি মানুষের সংগঠন। অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করে এই সংগঠন গড়ে উঠেছে। কাজেই এই সংগঠনের শিকড় অনেক গভীরে প্রোথিত। আওয়ামী লীগকে এভাবে তারা কোনদিনই উৎখাতও করতে পারবে না, দাবাতেও পারবে না।’

    আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন।

    কুয়েতের আমিরের মৃত্যুতে আগামীকাল বাংলাদেশ একদিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা করায় আগামীকাল অনুষ্ঠেয় আওয়ামী লীগের বিজয় র‌্যালিটি পরের দিন ১৯ ডিসেম্বর অপরাহ্নে অনুষ্ঠিত হবে। বেলা আড়াইটায় বাংলাদেশ ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন থেকে শুরু হয়ে ধানমন্ডী ৩২ এর বঙ্গবন্ধু ভবনে গিয়ে শেষ হবে বলে ওবায়দুল কাদের অনুষ্ঠানে ঘোষণা দেন।

    সভায় বক্তৃতা করেন, আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য এবং কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক, সাংগঠনিক সম্পাদক বি এম মোজাম্মেল হক ও সুজীত রায় নন্দী, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা আমিরুল আলম মিলন এমপি, কেন্দ্রীয় নেত্রী মেরিনা জাহান কবিতা, এমপি, কেন্দ্রীয় সদস্য আনোয়ার হোসেন, ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক শেখ বজলুর রহমান ও হুমায়ুন কবির প্রমুখ।

    আলোচনা সভাটি সঞ্চালনা করেন আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. আবদুস সোবহান গোলাপ এমপি এবং সহপ্রচার সম্পাদক সৈয়দ আব্দুল আউয়াল শামীম।

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিএনপি’র চরিত্র বদলায়নি। ২০০৮ এর নির্বাচনে জনগণ তাদের প্রত্যাখ্যান করেছিল। সে নির্বাচনে আওয়ামী লীগ এককভাবে ২৩৩টি সিটে বিজয়ী হয়। আর বিএনপি বিজয়ী হয় মাত্র ৩০ টি সিটে। ২০১৪ সালের নির্বাচনের আগে ২০১৩ সাল থেকে তারা নির্বাচন ঠেকানোর নামে জ্বালাও পোড়াও শুরু করে। মানুষকে পুড়িয়ে মারা, জীবন্ত মানুষের গায়ে পেট্রোল বোমা মেরে তাদেরকে হত্যা করা- এটাই তাদের আন্দোলন। বাসে, গাড়িতে, লঞ্চে ও ট্রেনে সব জায়গায় তারা অগ্নি সংযোগ করে। গাছ কেটে ফেলা, রাস্তা কেটে ফেলা, আর আগুন দেওয়া। তাদের সেই অগ্নি সন্ত্রাসের শিকার হয়ে এখনো পোড়া শরীর নিয়ে কত মানুষ মানবেতর জীবনযাপন করছে, কত মানুষ তাদের আপনজন হারিয়েছে। তারা নির্বাচন ঠেকাতে চেয়েছিল কিন্তু পারেনি জনগণ পাশে থাকলে পারা যায় না।

    তিনি বলেন, ২০১৪ নির্বাচনে জনগণের সমর্থন নিয়ে আমরা ক্ষমতায় আসি এরপর ২০১৮ এর নির্বাচন-সে সময় তিনি টেলিফোন করে সংলাপের আহ্বান জানানোর সময় খালেদা জিয়ার দুর্ব্যবহার করার কথাও উল্লেখ করেন।

    এ সময় তিনি জাতির পিতার মধ্যস্থতায় জিয়াউর রহমানের খালেদা জিয়াকে ঘরে তুলে নেওয়ার স্মৃতিচারণ করেন। তিনি বলেন, যে সময় তিনি (খালেদা জিয়া) দিনের পর দিন তাদের ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের বাসায় এসে দেন দরবার করেছেন। জাতির পিতা জিয়াউর রহমানের জন্য ও সামরিক বাহিনীর উপ-প্রধানের একটি পদ সৃষ্টি করে তাকে সেই পদ দেন। যাতে খালেদা জিয়াকে সে নিজের ঘরে তুলে নেয়। মানুষ এগুলো কিভাবে ভুলে যায়? সে প্রশ্নও তোলেন তিনি।

    শেখ হাসিনা বলেন, এরা কখনো জনগণের কথা চিন্তা করে না। এরা শুধু নিজেদেরটাই ভালো বোঝে। এরা যখনই ক্ষমতায় এসেছে জনগণের ভোট চুরি করা, অর্থ সম্পদ বানানো, বিদেশে পাচার করা, মানি লন্ডারিং করা এবং এতিমের অর্থ আত্মসাৎ করা-এগুলোই তারা করেছে। আর তাদের কাছ থেকে বড় বড় কথা এবং গণতন্ত্রের কথা আজকে শুনতে হয়, এটাই বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় দুর্ভাগ্য।

    ২০১৮ সালে বিএনপি নির্বাচনে এলেও তাদের মনোনয়ন বাণিজ্যের কারণে ভরাডুবি, সে কথার উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী। কারণ, সকালে-বিকালে তারা মনোনয়ন বদল করেছে। গুলশান, পল্টন ও লন্ডন থেকে নমিনেশন দেওয়া হয়েছে।

    তিনি বলেন, দেখা যায় যখন লন্ডন থেকে নমিনেশন দেওয়া হয়, তখন পল্টন থেকে আবার আরেক জনকে দেওয়া হয়। সেই আসনেই আবার গুলশান থেকে একজনকে মনোনয়ন দেওয়া হয়। লন্ডনেরটা আসলে পল্টনেরটা বাদ পল্টনেরটা আসলে আবার গুলশান থেকে মনোনয়ন বাদ, এভাবেই চলেছে। শেষকালে লন্ডনও গেল, পল্টনও গেল আর গুলশানও গেল, এই ছিল তাদের নির্বাচন। এরপরও তারা যে কয়টি আসন পেয়ে সংসদে গিয়েছিল এবং সংখ্যায় কম হলেও তাদের কথা বলার জন্য সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা দেয়া হয়েছিল। যদিও সংসদে বিরোধী দলে থাকার সময় বিরোধীদলীয় নেতা হিসেবেও তিনি মাইক পেতেন না এমন নজিরও রয়েছে। এমনকি ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার পর জাতীয় সংসদে একবারের জন্য এ নিয়ে কথা বলতে দেয়া হয়নি। গণতন্ত্রের চর্চা হিসেবে সম্পূর্ণ সুযোগ সুবিধা দেওয়ার পরেও একসময় একদশ সংসদ থেকে বিএনপি’র এমপিরা পদত্যাগ করলেন, যার কারণটা তাঁর অজানা।

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, আজকে ফিলিস্তিনে ইসরাইলের আগ্রাসনে বিরুদ্ধে সংসদে রেজুলেশন গ্রহণ করা হলেও এ নিয়ে কথা বলে না বিএনপি।

    তিনি একটি ঘটনা উল্লেখ করে বলেন, বিএনপি ক্ষমতায় থাকার সময় হেবরনে ৬০ জন মুসল্লীকে একটি মসজিদে ইসরাইলিরা হত্যা করে। আওয়ামী লীগ সেটার প্রতিবাদ করেছিল এবং সংসদে একটি রেজুলেশন আনার জন্য চেষ্টা করেছিল এবং সরকারি দলকে আহ্বান জানিয়েছিল আপনারা এটার প্রতিবাদ করেন। তারা সে প্রতিবাদ করেনি এমনকি আওয়ামী লীগ যে প্রতিবাদ করবে সেটাও করতে দিবে না। সেদিন তারা সংসদ থেকে বের হয়ে যান এবং পদত্যাগ করেন।

    আওয়ামী লীগ একটা নীতি নিয়ে চলে এবং সব সময় ফিলিস্তিনের জনগণের পক্ষে, নির্যাতিত মানুষের পক্ষে থাকে। আর ওদের চরিত্র হচ্ছে সাধারণ মানুষকে নির্যাতন করা। সেটাই প্রমাণ করে যাচ্ছে তারা।

    বিএনপি’র নেতৃত্ব শূন্যতার উল্লেখ করে আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, এখন যখন নির্বাচন এসেছে তারা আবার নির্বাচন করবে না বলে ফ্যাকরা ধরেছে। আসলে তারা নির্বাচনটা করবে কিভাবে? তাদের নেতা কে? একটা মুন্ডবিহীন দল, যার শুধু ধর আছে। তিনি বলেন, তাঁর সরকার যে ডিজিটাল বাংলাদেশ করেছে তার সুযোগ নিয়ে অন্ধকার জায়গা থেকে হরতাল অবরোধ এগুলোর নির্দেশ দেয় তারা।

    রেল লাইনের বগি ফেলে দিয়ে, রেলের ফিসপ্লেট উপড়ে ফেলে রেলকে লাইনচ্যুত করাকে সরাসরি মানুষ হত্যার সঙ্গে তুলনা করেন প্রধানমন্ত্রী।

    এ সময় ভোট কারচুপির অভিযোগে বিএনপি ও খালেদা জিয়ার দু’ দুবার জনগণ দ্বারা ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার উল্লেখ করেন তিনি।

    ’৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি ভোটারবিহীন ও ভোট কারচুপির কারচুপি নির্বাচন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, সে সময় জনগণের আন্দোলনের কারণে খালেদা জিয়া মাত্র দেড় মাসের মাথায় পদত্যাগ করতে বাধ্য হয়। এটাও সবাইকে মনে রাখতে হবে। ভোট চুরির অপরাধ মাথায় নিয়ে খালেদা জিয়া বিদায় নেয়। তাই, আজকে খুব অবাক লাগে যখন বিএনপি গণতন্ত্রের কথা বলে আর জনগণের ভোটাধিকারের কথা বলে। আসলে ভোটের অধিকার কেড়ে নেওয়া, ভোট কারচুপি করা, সিল মেরে বাক্স ভরা, হ্যাঁ না ভোটের নামে ‘না’ ভোটের বাক্স খুঁজে না পাওয়া- এগুলো কে করেছে?

    তিনি বলেন, এগুলো জিয়াউর রহমানই অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করে শুরু করেছিল। ক কজেই ওদের জন্মটাই অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারীর হাতে। ওদেরকে বাংলাদেশের জনগণ বিশ্বাস করবে কিভাবে?

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, সে সময় প্রত্যেকটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অস্ত্রেও ঝনঝনানি ছিল। সন্ত্রাস আর দুনীতির আখড়া হয়েছিল বাংলাদেশ। দেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনে তারা কিছুই করেনি শুধু নিজেদের ভাগ্য পরিবর্তন করেছে।

    তাঁর সরকার গত ১৫ বছরে দেশকে যখন একটি সম্মানজনক অবস্থানে তুলে এনেছে উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, আগামীর বাংলাদেশ হবে উন্নত সমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশ। এই সময় কেন যানবাহনে আগুন দেয়া হবে? কেন মানুষ স্বাধীনভাবে চলাফেরা করতে পারবে না? কেন বারবার তাদেরকে আগুনে পুড়িয়ে মারা হবে, সে প্রশ্ন উত্থাপন করে তিনি এবারের বিজয় দিবস স্বতস্ফূর্তভাবে সারাদেশে পালনের জন্য দেশবাসীকে ধন্যবাদ জানান।

    বাংলাদেশের মুক্তির সংগ্রামে সহযোগিতার জন্য বন্ধু রাষ্ট্রগুলো বিশেষ করে ভারত সরকার এবং এর জনগণসহ সকল রাজনৈতিক দল এবং সে সময়কার প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী এবং তাঁর সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন প্রধানমন্ত্রী।

    -বাসস

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ‘জাতীয় অধিকার আমরা জনগণের দিয়েছি, প্রধানমন্ত্রী ফিরিয়ে ভোটের স্লাইডার হাতে
    Related Posts
    কানাডার স্টার্জন লেক

    কানাডার স্টার্জন লেকে প্রাণ গেল বাংলাদেশি পাইলট ও বিজিএমইএ নেতার

    June 9, 2025
    নির্বাচন

    আগামী এপ্রিলে নির্বাচন আয়োজনে অন্তর্বর্তী সরকারের সামনে যত চ্যালেঞ্জ

    June 9, 2025

    সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদকে গ্রেপ্তার না করার কারণ জানালেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

    June 9, 2025
    সর্বশেষ খবর
    GarenaFreeFireMax

    Garena Free Fire Max Codes (June 9): Unlock Diamonds, Skins, and Bundles for Free

    Sacred Games

    ঘাম ঝরানো সেরা পাঁচটি ভারতীয় Web Series

    Notebook: দেখা হয়নি কখনো

    Notebook: দেখা হয়নি কখনো, তবুও প্রেমে পড়া সম্ভব, দেখলে মন গলে যাবে!

    Lust Stories: ভালোবাসা না শরীর

    Lust Stories: ভালোবাসা না শরীর? যে গল্পে প্রেমের অন্যরকম মানে!

    শিল্পা শেঠি

    জন্মদিন স্মরণীয় করে রাখতে মহাকাশ ভ্রমণে যাচ্ছেন শিল্পা শেঠি!

    Half Girlfriend: প্রেম, প্রত্যাখ্যানের গল্প

    Half Girlfriend: প্রেম, প্রত্যাখ্যানের গল্প ‘Half Girlfriend’ চোখ ভিজিয়ে দেবে!

    মণিপুর

    নতুন করে অশান্ত হয়ে উঠেছে ভারতের মণিপুর, সরকারি অফিসে আগুন

    জনি লিভারের মেয়ে জেমি লিভার

    “আমাকে দেখিয়ে হ.স্তমৈ.থুন করা শুরু করল সে…” — জনি লিভারের মেয়ে জেমি লিভার

    কানাডার স্টার্জন লেক

    কানাডার স্টার্জন লেকে প্রাণ গেল বাংলাদেশি পাইলট ও বিজিএমইএ নেতার

    আসামি ছিনতাই

    পুলিশের কাছ থেকে হ্যান্ডকাপ সহ আসামি ছিনতাই, দুই পুলিশ আহত

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.