লাইফস্টাইল ডেস্ক: শীতের সকাল-বিকেল-সন্ধ্যা-রাত। বাতাসে ধোঁয়াশা। ভোরের কুয়াশা। গায়ে গরমের পোশাক। কিন্তু সকালে কম্বলের নিচ থেকে বেরোতেই উত্পাত শুরু। হেঁচেই চলেছেন, নাক বন্ধ। সঙ্গে কাশি। কী ভাবছেন? ঠান্ডা লেগেছে। ওষুধ খেলেই ঠিক হয়ে যাবে। নাহ্, এই সমাধান সাময়িক। কারণ, এই হাঁচি-কাশি অ্যালার্জির। সতর্ক না হলে ঘোর বিপদ। কোথায় লুকিয়ে বিপদ?
চিকিৎসকদের দাবি, আমাদের জীবনযাত্রাতেই লুকিয়ে রয়েছে সেই বিপদ। ঠান্ডা আটকাতে জানলা-দরজা বন্ধ। মশার উৎপাত আটকাতে মশার কয়েল। ঘর শুকনো। মশার কয়েলে ক্ষতিকর রাসায়নিক। এই দুই মিলিয়ে ঘোর বিপদ। নাক বন্ধ। বারবার হাঁচি। চোখ লাল। সারা বছর সর্দি।
ডিওডোরেন্টেও মারাত্মক বিপদ। এমনটাই দাবি চিকিৎসকদের। উগ্র গন্ধ আনতে ব্যবহার করা হয় একপ্রকার রাসায়নিক। নাকে ঢুকলেই ব্যস।
চাদরে থাকে ইচ মাইট নামক একপ্রকার মাইক্রোস্কপিক পোকা। যা অ্যালার্জির অন্যতম কারণ। ঠান্ডা জলে বিছানার চাদর কাচলে এই পোকা মরে না। ফলে দীর্ঘদিন চাদর না পাল্টালে এবং সপ্তাহে একদিন আধ ঘণ্টা থেকে এক ঘণ্টা গরম পানিতে চাদর ভিজিয়ে রেখে না কাচলে বিপদ।
সতর্ক না হলে হাঁপানি অনিবার্য। ব্লাড প্রেশার বাড়বে। রাতের ঘুম কমে যাবে। কমে যাবে কর্মক্ষমতা।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।