Close Menu
Bangla news
  • Home
  • Bangladesh
  • Business
  • International
  • Entertainment
  • Sports
  • বাংলা
Facebook X (Twitter) Instagram
Bangla news
  • Home
  • Bangladesh
  • Business
  • International
  • Entertainment
  • Sports
  • বাংলা
Bangla news
Home পণ্য পরিবহনে মংলা বন্দরকে যেভাবে ব্যবহার করবে ভারত
অর্থনীতি-ব্যবসা

পণ্য পরিবহনে মংলা বন্দরকে যেভাবে ব্যবহার করবে ভারত

Sibbir OsmanAugust 9, 20224 Mins Read
Advertisement

জুমবাংলা ডেস্ক: বাংলাদেশের দু’টি বন্দর ব্যবহার করে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের প্রদেশগুলোতে পণ্য পরিবহনের বিষয়ে দু’দেশের মধ্যে একটি চুক্তি সই হওয়ার তিন বছর পর এই প্রথমবারের মতো একটি ভারতীয় জাহাজ মংলা বন্দরে এসে পৌঁছেছে।

মংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল মোহাম্মদ মুসা জানিয়েছেন, এম ভি রিশাদ রায়হান নামের জাহাজটি থেকে ইতোমধ্যেই মালামাল নামানো হয়েছে। জাহাজটিতে দু’টি কন্টেইনার রয়েছে, যার একটি স্থলপথে বাংলাদেশের সিলেট হয়ে ভারতের মেঘালয় যাবে। অন্যটি যাবে কুমিল্লা হয়ে আসাম।

বাংলাদেশের দু’টি স্থলবন্দরও সেক্ষেত্রে ব্যবহার করতে হবে এই পণ্য ভারতে নিতে। দু’টি কন্টেইনারের একটিতে রয়েছে ১৬ টনের মতো লোহার পাইপ। আর অন্যটিতে রয়েছে আট টনের মতো প্লাস্টিক বানানোর উপকরণ।

মুসা জানান, জাহাজটি কলকাতা বন্দর থেকে রওয়ানা দেবার পর ছয় দিন লেগেছে বাংলাদেশের মংলা বন্দর পর্যন্ত পৌঁছাতে।

রিয়ার অ্যাডমিরাল মোহাম্মদ মুসা জানান, ‘এই জাহাজটি একটি পরীক্ষার অংশ। ভারতের বন্দর থেকে মংলা পর্যন্ত জাহাজে পণ্য পরিবহনের অভিজ্ঞতা যাচাই করার অংশ হিসেবে এটি এসেছে। আসতে কত সময় লাগে, পণ্য পরিবহনে কি ধরনের প্রতিবন্ধকতা রয়েছে, বন্দরের ব্যবস্থাপনা কেমন- এসব বিষয় দেখা হবে। এরকম আরো তিনটি ট্রায়াল জাহাজ আসবে মংলা বন্দরে। যার ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে রেগুলার পণ্য পরিবহনের ব্যাপারে পরবর্তী সিদ্ধান্ত আসবে।’

গত অর্থবছরে মংলা বন্দরে ৮৮৬টি এবং তার আগের বছর ৯৭০টি বিদেশী জাহাজ এসেছে।

মুসা জানান, মংলা বন্দর ব্যবহার করে ভারতীয় পণ্য আনা-নেয়া করা হলে বন্দর কর্তৃপক্ষকে বাংলাদেশের সরকার নির্ধারিত নানা ধরনের ফি দেবে ভারত। যেমন জাহাজ বন্দরে কয়দিন থাকলো সেটির ফি, জাহাজ থেকে মালামাল বন্দর পর্যন্ত নিয়ে আসা, সেজন্য যেসব যন্ত্র ব্যবহার করতে হবে তার ভাড়া, জাহাজটিতে কত টন পণ্য এসেছে- তার উপরে নির্ভর করবে এসব ফি কেমন হবে। এরকম নানা রকম অর্থ বন্দর কর্তৃপক্ষকে ভারত পরিশোধ করবে। বাংলাদেশের ভেতরে পরিবহন ব্যবহারের খরচও বহন করবে।
পণ্য
চুক্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশের কাস্টমস কর্তৃপক্ষ সাত ধরনের মাশুল আদায় করবে। সব মিলিয়ে কন্টেইনার প্রতি মাশুলের পরিমাণ ওই সময় ধরা হয়েছিল ৪৮ ডলারের মতো।

ভারতের পণ্য মংলা বন্দরের কাস্টমস পার হয়ে যাবে। পণ্য পরিবহনে যেভাবে প্রয়োজন সেই অনুযায়ী ভারত বাংলাদেশের নদীপথ ও স্থল বন্দর ব্যাবহার করবে। বাংলাদেশ-ভারত চুক্তির আর্টিকেল ফাইভের পোর্ট অ্যান্ড আদার ফ্যাসিটিলিজ অংশে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ থেকে অন্যান্য আমদানি রফতানির তুলনায় ভারতীয় পণ্যকে কম সুযোগ-সুবিধা দেয়া যাবে না।

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ২০১৫ সালের ঢাকা সফরের সময় দু’দেশের মধ্যে চট্টগ্রাম ও মংলা সমুদ্র বন্দর ব্যবহার করে বাংলাদেশের ভেতর হয়ে ভারতের উত্তরপূর্বাঞ্চলের প্রদেশগুলোতে ভারতের পণ্য পরিবহনের বিষয়ে একটি সমঝোতাপত্র সই হয়।

বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে দু’দেশের ভেতরে নদীপথ ও বন্দর ব্যাবহার বিষয়ক ‘প্রটোকল অন ইনল্যান্ড ওয়াটার ট্রানজিট অ্যান্ড ট্রেড’ তৈরি হয়েছে। এরপর ২০১৯ সালে এই দু’টি বন্দর ব্যবহারের বিষয়ে একটি চুক্তি হয় দু’দেশের মধ্যে। তারই অংশ হিসেবে প্রথম কোনো জাহাজ বাংলাদেশে এলো।

বাংলাদেশের বন্দর ব্যবহার করলে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যে পণ্য পরিবহন ভারতের জন্য অনেক সহজ ও সাশ্রয়ী হবে।

বাংলাদেশকেও কলকাতা ও হলদিয়া বন্দর ব্যবহারের প্রস্তাব দেয়া হয়েছে। বাংলাদেশ সরকারের তরফ থেকে সবসময় বলা হয়েছে, ভারত বাংলাদেশের বন্দর ব্যবহার করে এতগুলো রাজ্যে পণ্য পরিবহন করলে দেশের বন্দর কর্তৃপক্ষ এবং রাজস্ব বিভাগ বাড়তি অর্থ আয় করতে পারবে।

প্রটোকলে একে অপরের নদীপথ ও বন্দর ব্যবহার করে পণ্য পরিবহনের কথা বলা হলেও ভারতের উত্তরপূর্বাঞ্চলের প্রদেশগুলোতে বাংলাদেশ হয়ে পণ্য পরিবহনের বিষয়টিই সবসময় সামনে এসেছে বেশি। এক্ষেত্রে বাংলাদেশ শুধু ট্রানজিটের পথ হয়েই থাকবে কি না- সেই প্রশ্নও উঠেছে।

ভারত যখন ওই ১৯৯০-এর দশকে প্রথম বাংলাদেশের কাছে ট্রানজিট প্রসঙ্গটি তুলেছিল- তখন অর্থনীতিবিদ এম এম আকাশ তা নিয়ে গবেষণা করেছিলেন।

তিনি বলেন, ‘মংলা বন্দর থেকে ভারত যদি ট্রানজিট সুবিধা নেয়, বাংলাদেশকেও বাংলাবান্ধা দিয়ে নেপালে বা অন্য কোনো জায়গা দিয়ে ভুটানে যাওয়ার ট্রানজিট সুবিধা ভারতকে দিতে হবে। এটা নিয়ে বাংলাদেশের বার্গেইন করা উচিৎ। যাতে এটা মাল্টিল্যাটারাল (বহুপাক্ষিক) হয়। সেই সুযোগ বাংলাদেশের আছে। এমন না হলে দুটো সার্বভৌম দেশের মধ্যে একটা সমতার সম্পর্ক হলো না।

বাংলাদেশের সাথে নেপালের সরাসরি সীমান্ত না থাকায় বাংলাদেশ বাংলাবান্ধা সীমান্ত থেকে ভারতের জলপাইগুড়ির ফুলবাড়ি হয়ে স্থলপথে নেপালের কাঁকরভিটা যাওয়ার ব্যাপারে বাংলাদেশ যথেষ্ট দরকষাকষি করেনি বলে মনে করেন তিনি। বাংলাবান্ধা সীমান্ত থেকে এই পথে স্থলপথে নেপালের কাঁকরভিটা যেতে এক ঘণ্টার মতো সময় লাগে।

এসব কারণে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যেকার এ চুক্তিকে ‘অসম’ বলে মনে করেন অধ্যাপক আকাশ।

সূত্র : বিবিসি

জ্বালানি তেলের পর এবার বাড়ছে গ্যাস ও বিদ্যুতের দাম

জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
অর্থনীতি-ব্যবসা করবে: পণ্য পরিবহনে বন্দরকে ব্যবহার ভারত মংলা যেভাবে
Related Posts
সোনার দাম

আজ দেশের বাজারে যে দামে বিক্রি হবে সোনা

December 15, 2025

বিকাশ অ্যাপের মাধ্যমে সিটি ব্যাংকের ৫ হাজার কোটি টাকার ডিজিটাল লোন বিতরণ

December 14, 2025
Bank

জামানত ছাড়াই ২ লক্ষ টাকা পর্যন্ত লোন, কিস্তি মাত্র ২,০৭৬ টাকা!

December 14, 2025
Latest News
সোনার দাম

আজ দেশের বাজারে যে দামে বিক্রি হবে সোনা

বিকাশ অ্যাপের মাধ্যমে সিটি ব্যাংকের ৫ হাজার কোটি টাকার ডিজিটাল লোন বিতরণ

Bank

জামানত ছাড়াই ২ লক্ষ টাকা পর্যন্ত লোন, কিস্তি মাত্র ২,০৭৬ টাকা!

Gold

দেশে সোনার দামে বড় লাফ, ভরিতে যত টাকা

Bank

সহজ শর্তে টাকা রাখার সুযোগ, সুদের হার নির্ভর করে সঞ্চয়ের ওপর

সঞ্চয়পত্র

সঞ্চয়পত্র কেনায় যে বিষয়গুলো বেশি গুরুত্বপূর্ণ – জেনে নিন পরিকল্পিত বিনিয়োগের কৌশল

দেশব্যাপী চলছে ওয়ালটনের ডিজিটাল ক্যাম্পেইন, উপহার পাচ্ছেন ক্রেতারা

ব্রাক ব্যাংকের হোম লোন

২ কোটি টাকা পর্যন্ত লোনের সুযোগ, ব্রাক ব্যাংকের হোম লোন নিতে করণীয়

কর্মসংস্থান ব্যাংকে ঋণ

কর্মসংস্থান ব্যাংকে ঋণ পেতে যেসব যোগ্যতা থাকতে হবে, জেনে নিন

Mutual Trust Bank PLC

এখনই আপনার বাড়ির জন্য টাকা নিন, চলছে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের সহজ হোম লোন সুবিধা

  • About Us
  • Contact Us
  • Career
  • Advertise
  • DMCA
  • Privacy Policy
  • Feed
  • Banglanews
© 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.