Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home মহাকাশ গবেষণা: সৌরজগতের বাইরের জগৎ সম্পর্কে কী জানা যায়
    বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি

    মহাকাশ গবেষণা: সৌরজগতের বাইরের জগৎ সম্পর্কে কী জানা যায়

    Mohammad Al AminSeptember 14, 20215 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক: সৌরজগতের বাইরে নতুন কিছু গ্রহের সন্ধান পেয়েছেন জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা যেখানে জীবনের উপযোগী পরিবেশ থাকতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। খবর বিবিসি বাংলার।

    যুক্তরাজ্যে কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা খুব সম্প্রতি পৃথিবী থেকে বহু আলোক-বর্ষ দূরের এসব গ্রহের খোঁজ পেয়েছেন।

    সদ্য আবিষ্কৃত এসব গ্রহকে বলা হয় ‘হাইসিয়ান এক্সোপ্ল্যানেট’। সৌরজগতের বাইরে অন্যান্য নক্ষত্রকে কেন্দ্র করে যেসব গ্রহ আবর্তিত হচ্ছে সেগুলোকে বলা হয় এক্সোপ্ল্যানেট।

    আর হাইসিয়ান কথাটি এসেছে হাইড্রোজেন এবং ওশান- এই শব্দ দুটোর সংমিশ্রণে। অর্থাৎ যেসব গ্রহে হাইড্রোজেন ও সমুদ্র আছে সেসব গ্রহকে বলা হয় হাইসিয়ান প্ল্যানেট।

    যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার হিসেব অনুসারে এখনও পর্যন্ত চার হাজারের মতো এক্সোপ্ল্যানেটের সন্ধান পাওয়া গেছে।

    নাসার বিজ্ঞানী ড. অমিতাভ ঘোষ বলেন, প্রত্যেকটা সৌরমণ্ডলে প্রায় এক ট্রিলিয়ন সূর্য আছে। আর এই বিশ্বব্রহ্মাণ্ডে সৌরজগৎ আছে প্রায় এক ট্রিলিয়ন। ফলে এই মহাবিশ্বে এক ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়নের মতো সূর্য আছে। অংকের হিসেবে এটা লিখতে গেলে ১ লিখে তার পাশে ২৪টি শূন্য বসাতে হবে। ফলে এই বিশ্বব্রহ্মাণ্ড কতো বৃহৎ সেটা সহজেই অনুমান করা যাচ্ছে।

    এসব সূর্যকে ঘিরে আবর্তিত হচ্ছে আরও অগণিত গ্রহ। এগুলোকে বলা হয় এক্সোপ্ল্যানেট।

    সৌরজগতের বাইরের এসব গ্রহ সম্পর্কে এখনও খুব বেশি কিছু জানা সম্ভব হয়নি। হাবল টেলিস্কোপ দিয়ে কিছু কিছু এক্সোপ্ল্যানেট শুধু দেখা যায়।

    কোনও গ্রহ যখন সূর্যের সামনে দিয়ে যায় তখনই সেগুলোর অস্তিত্ব সম্পর্কে জানা যায়। আরও হয়তো জানা যায় যে এসব গ্রহ কতো দূরে অবস্থান করছে।

    জ্যোতির্বিজ্ঞানে এধরনের গ্রহ নিয়ে ১৯৯০-এর দশক থেকে গবেষণা শুরু হয়েছে।

    ড. ঘোষ বলেন, আমাদের সৌরজগতে যেসব গ্রহ আছে সেগুলোতে হয় মিশন পাঠানো হয়েছে, কিম্বা সেগুলোর পাশ দিয়ে আমরা উড়ে গেছি। তাই এগুলো সম্পর্কে কিছুটা হলেও জানা সম্ভব হয়েছে। কিন্তু এক্সোপ্ল্যানেট সম্পর্কে খুব কমই জানা যায়। তবে এসব গ্রহ কী দিয়ে তৈরি, সেখানে কী ধরনের উপাদান আছে- এসব বিষয়ে ধারণা করা যেতে পারে। তা না হলে শুধু ভিজ্যুয়ালি দেখা যাবে যে একটা কিছু আছে।

    কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা বলছেন, তাদের খোঁজ পাওয়া এসব গ্রহ হচ্ছে হাইসিয়ান প্ল্যানেট অর্থাৎ এসব গ্রহ সমুদ্র দিয়ে পরিবেষ্টিত এবং সেখানকার বায়ুমণ্ডলে প্রচুর পরিমাণে হাইড্রোজেনের উপস্থিতি রয়েছে।

    যেহেতু এসব গ্রহে সমুদ্র আছে সেকারণে কি সেখানে জীবনের সম্ভাবনা আছে?

    মহাকাশ বিজ্ঞানী অমিতাভ ঘোষ বলছেন, জীবনের জন্য জলের প্রয়োজন, জল ছাড়া জীবন হয় না- এটা আমাদের একটা হাইপোথেসিস। কিন্তু এই হাইপোথেসিস ভুলও হতে পারে। কারণ আমরা একটা জীবনের বাইরে অন্য কোনো জীবন দেখিনি।

    তিনি বলেন, যেহেতু ওসব গ্রহে জল আছে, আমরা বলতে পারি যে সেখানে বসবাসের উপযোগী পরিবেশ আছে। অর্থাৎ যদি জীবন থাকে সেটা বাঁচতে পারবে। মারা যাবে না।

    বিজ্ঞানীরা বলছেন, পৃথিবীতে জীবনের বেশিরভাগই ছিল সমুদ্রে। ৪০০ মিলিয়ন বছর আগে সমুদ্র থেকে এই জীবন ডাঙায় উঠে আসে।

    “সমুদ্রের তলদেশে যেখানে সূর্যের আলো গিয়ে পৌঁছায় না সেখানেও জীবন থাকতে পারে। সেখানে ফটো-সিনথেটিক জীবনের উপযোগী পরিবেশ নেই। কিন্তু আরেক রকমের জীবন থাকতে পারে যারা রাসায়নিক বিক্রিয়া থেকে জীবনের শক্তি অর্জন করতে পারে।”

    জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা বলছেন, তাদের আবিষ্কৃত বেশিরভাগ গ্রহই আকারে পৃথিবীর চেয়ে বড় এবং আরও বেশি উষ্ণ।

    এই বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, এসব গ্রহের কোনো কোনোটির একপাশে স্থায়ীভাবে অন্ধকার। সেখানে কখনো দিন হয় না। কিন্তু অন্যপাশে স্থায়ীভাবে আলোকিত। অর্থাৎ গ্রহটির ওই অংশে কখনো রাত হয় না। এর পেছনে কারণ হচ্ছে- এসব গ্রহ পৃথিবী যেমন নিজেই নিজের চারদিকে ঘোরে, সেরকম ঘোরে না।

    কিন্তু এই দুটো অংশ বাদে যে অংশটি ছায়া ছায়া, অর্থাৎ যেখানে আলো এবং অন্ধকার দুটোই আছে, সেখানে জীবনের সন্ধান পাওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি। কারণ, এগুলো তাদের যে নক্ষত্রের চার পাশে আবর্তিত হয়, তার খুব কাছাকাছি।

    কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের এই গবেষণায় নেতৃত্ব দিয়েছেন জ্যোতির্বিজ্ঞানী ড. নিক্কু মধুসুধান। তিনি বলেছেন, তাদের এই আবিষ্কারের ফলে মহাকাশের অন্যত্রও যে জীবন থাকতে পারে সেবিষয়ে নতুন এক সম্ভাবনার দ্বার উন্মুক্ত হয়েছে।

    এর আগে সৌরজগতের বাইরে আরো যেসব গ্রহ বা এক্সোপ্ল্যানেটের সন্ধান পাওয়া গেছে সেগুলোতে হাইড্রোজেন-সমৃদ্ধ বায়ুমণ্ডলে চাপ এবং তাপমাত্রা খুব বেশি বলে ধারণা করা হয়। ফলে সেখানে প্রাণের অস্তিত্ব থাকা কঠিন। কিন্তু সম্প্রতি যেসব গ্রহের সন্ধান পাওয়া গেছে, বিজ্ঞানীরা বলছেন, সেগুলোতে যে ধরনের পরিবেশ রয়েছে সেটা জীবনের উপযোগী।

    গবেষকরা বলছেন, এসব গ্রহ পৃথিবীর চেয়ে আড়াই গুণ বড় এবং এসবের তাপমাত্রা ২০০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মতো। তবে সেসব গ্রহে যেসব সমুদ্র আছে তার পরিবেশ অনেকটা পৃথিবীর সমুদ্রের মতোই। তাই যেসব এক্সোপ্ল্যানেটে সমুদ্র আছে সেগুলোতে প্রাণের অস্তিত্ব থাকার সম্ভাবনা অস্বীকার করা যাবে না।

    কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে এসব এক্সোপ্ল্যানেট কতো দূরে?

    বিজ্ঞানীরা বলছেন, এগুলোর অবস্থান আমাদের এই পৃথিবী থেকে ৩৫ থেকে ১৫০ আলোক-বর্ষ দূরে।

    শত শত বছর ধরে মানুষ যে প্রশ্নটির উত্তর খুঁজছে তা হলো- এই মহাবিশ্বে আমরাই কি একমাত্র মানুষ, নাকি অন্য কোনও গ্রহে আমাদের মতো আরও কেউ আছে!

    থাকার সম্ভাবনা উড়িয়ে দেওয়া যায় না। যদি কেউ না থাকে তাহলে বলতে হবে এই পৃথিবীতে মানুষের আবির্ভাব হচ্ছে মহাজাগতিক এক দুর্ঘটনা। কিন্তু যদি কেউ থাকে তাহলে প্রশ্ন হচ্ছে তাদের সঙ্গে আমাদের কখনও দেখা হয়নি কেন!

    নাসার বিজ্ঞানী ড. অমিতাভ ঘোষ বলছেন, মহাকাশ যানের সীমাবদ্ধতা এবং মানুষের আয়ু এর একটা বড় কারণ। আমরা যেসব মহাকাশ যান তৈরি করেছি সেগুলো এই বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের আকারের তুলনায় খুবই ধীর গতির। ১৯৭৬ সালে ভয়েজারের যাত্রা শুরু হয়। এটি এখন সৌরজগতের কিছুটা বাইরে যেতে পেরেছে। তবে সৌরজগতের শেষ কোথায় তার সংজ্ঞা নিয়েও বিতর্ক রয়েছে। গত ৪৫ বছরে সেখানে যেতে আমাদের সময় লেগেছে এক আলোক-দিবস। কিন্তু সবচেয়ে কাছের সূর্য হচ্ছে চার আলোক-বর্ষ দূরে।

    ড. ঘোষের প্রশ্ন, ভেবে দেখুন যে সেখানে যেতে আমাদের লাখ লাখ বছর লাগবে। এটা আমাদের মিল্কি ওয়ের ভেতরেই। কিন্তু আপনি যদি অন্য কোনও সৌরজগতে যেতে চান সেটি তো কোটি কোটি আলোক-বর্ষ দূরে। আমরা কি এতো বছর বেঁচে থাকবো?।

    তিনি বলেন, সৌরজগতের বাইরের কোনও গ্রহে যেতে হয়তো দু’কোটি বছর লাগবে। এতো লম্বা সময় তো মানবজাতি নাও বাঁচতে পারে।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    Related Posts
    OnePlus-Nord-CE-5

    বাজেটের মধ্যে সেরা ৫টি স্মার্টফোন, OnePlus থেকে iQOO

    August 7, 2025
    google-gemini-photo-to-video

    এবার ছবি থেকেই ভিডিও বানাবে গুগল জেমিনি – যুক্ত হলো ‘Veo 3’ ফিচার

    August 7, 2025
    Lava

    ২০২৫ সালে সেরা Lava স্মার্টফোন : বাজেটের মধ্যে সেরা ৫টি মডেল

    August 7, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Reserves

    বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বেড়ে ৩০.৮ বিলিয়ন ডলার

    trump 401k executive order

    Trump Executive Order Opens 401(k)s to Private Equity, Real Estate, and Crypto Investments

    Tuhin

    লেখো না, দেখো না, চুপ থাকো— নয়তো তোমার পরিণতি হবে তুহিনের মতো!

    chatgpt 5

    How to Use ChatGPT‑5 for Free: Expert Guide to Access OpenAI GPT‑5

    আজকের টাকার রেট

    আজকের টাকার রেট: ০৮ আগস্ট, ২০২৫

    Chatgpt

    ChatGPT-5 Launches: OpenAI Unleashes “Superpower on Demand” GPT-5 AI Model with Unmatched Coding and Reasoning Abilities

    নামাজের সময়সূচি ২০২৫

    নামাজের সময়সূচি: ০৮আগস্ট, ২০২৫

    আজকের সোনার দাম

    ২২ ক্যারেট স্বর্ণের দাম: ভরি প্রতি আজকের সোনার মূল্য কত?

    iPhone 17 Pro Max, iPhone 17 Air

    iPhone 17 Series: Apple’s Boldest Lineup Yet with iPhone 17 Pro Max, iPhone 17 Air & More Revealing Game-Changing Upgrades

    shohidul

    শহিদুল আলমের মামলা বাতিল করলো হাইকোর্ট

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.