Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home মহাকাশে অত্যন্ত ব্যয়বহুল নতুন এ অভিযান কতটা সফল হবে?
    বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি

    মহাকাশে অত্যন্ত ব্যয়বহুল নতুন এ অভিযান কতটা সফল হবে?

    January 18, 20237 Mins Read

    মহাকাশে নতুন অভিযান কি সফল হবে?

    বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ডেস্ক : মহাকাশে তৈরি হচ্ছে শক্তির নতুন এক বিন্যাস – আমেরিকা ও চীনের মধ্যে প্রতিযোগিতা। কিন্তু মহাকাশ অন্বেষণের যে চাহিদা তৈরি হয়েছে, এই দুটি পরাক্রমশালী দেশও নিজেরা এককভাবে এই কাজ করতে পারবে না।

    মহাকাশে অত্যন্ত ব্যয়বহুল নতুন এ অভিযান কতটা সফল হবে?
    চীনের মহাকাশ স্টেশন থেকে কয়েকজন ক্রু ভিডিও লিঙ্কে কথা বলছেন – ছবি – বিবিসি

    এর আগে প্রযুক্তিগতভাবে চ্যালেঞ্জিং এবং অত্যন্ত ব্যয়বহুল নানা লক্ষ্য তুলে ধরা হয়েছে, বলা হয়েছে আগামী ১০ বছরের মধ্যে অন্য গ্রহে মানুষের বসবাস এবং কাজ করার কথাও। কিন্তু বিভাজিত এই বিশ্বে, যেখানে আন্তর্জাতিক সদিচ্ছার অভাব রয়েছে, সেখানে এই স্বপ্ন কি বাস্তবসম্মত?

    আর্টেমিস কর্মসূচির মধ্য দিয়ে নাসার চাঁদে প্রত্যাবর্তনের অভিযান শুরু হয়েছে।

    এর তিনটি মিশনের প্রথমটি শুরু হয়েছে সফলভাবে। মানববিহীন এই ফ্লাইট দেখিয়ে দিয়েছে রকেট এবং প্রযুক্তি ঠিকভাবেই কাজ করছে।

    দ্বিতীয় মিশনটি মানুষকে মহাকাশের আরো গভীরে নিয়ে যাবে। এতটা দূরে সে আগে কখনো যায়নি।

    আর তৃতীয় মিশনে নভোচারীরা চাঁদে যাবেন এক সপ্তাহের জন্য। সেখানে তারা পরীক্ষা নিরীক্ষা চালাবেন।

    দীর্ঘ মেয়াদে এই আর্টেমিস মিশনের লক্ষ্য হচ্ছে চাঁদকে মহাকাশের এমন একটি স্থান হিসেবে ব্যবহার করা যেখান থেকে মঙ্গল গ্রহে অভিযান চালানো যাবে।

    কিন্তু এই কর্মসূচির পেছনে খরচ পড়বে প্রায় নয় হাজার তিন শ’ কোটি ডলার। এজন্য আমেরিকার করদাতাদের প্রচুর মূল্য দিতে হবে, যারা ইতোমধ্যেই অর্থনৈতিক চাপ অনুভব করছে।

    গত বছর যুক্তরাষ্ট্রের অডিটর জেনারেলের অফিস থেকে কংগ্রেসের কাছে একটি রিপোর্ট দেয়া হয়েছিল। তাতে ‘অবাস্তব উন্নয়ন কর্মসূচির’ ব্যাপারে সতর্ক করে দেয়া হয়েছে। এছাড়াও তারা খরচের হিসাবের ব্যাপারে নাসাকে ‘আরো বেশি নির্ভরযোগ্য এবং স্বচ্ছ’ হতে বলেছে।

    যদিও নাসা যত অর্থ চেয়েছে ২০২৩ সালে তার চেয়েও কম অর্থ পাবে, তবে কংগ্রেস এখনো নাসার মহাকাশ অভিযানের পরিকল্পনাগুলোকে সমর্থন দিচ্ছে।

    চীনের মহাকাশ স্টেশন তিয়ানগং তাদের নির্ধারিত সময়সূচির মধ্যেই কক্ষপথে পুরোপুরি কাজ করতে শুরু করেছে।

    চীনের মহাকাশ কর্মসূচিতে চাঁদে ও মঙ্গল গ্রহে মহাকাশ যান পাঠানো হয়েছে। তাদের লক্ষ্য ২০২৫ সালের মধ্যে চাঁদে মনুষ্যবিহীন একটি গবেষণা স্টেশন প্রতিষ্ঠা করা। এর পরে ২০৩০ সালের মধ্যে তারা চাঁদের বুকে নভোচারী পাঠাবে।

    এর আগেও নভোচারীরা চাঁদে গেছেন। কিন্তু এর পরের ধাপ মঙ্গল গ্রহে মানুষ পাঠানো। এই কাজটি অনেক বেশি কঠিন।

    মঙ্গলগ্রহ চাঁদের চেয়েও ২৫০ গুণ বেশি দূরে এবং এই লাল গ্রহটিতে মানুষ পাঠাতে সক্ষম এ রকম কোনো মহাকাশযান এখনো পর্যন্ত তৈরি হয়নি।

    এমনকি বিজ্ঞানীরা যদি সেখানে একটি জ্বালানি-ভর্তি রকেট প্রেরণ করা এবং সেই রকেট পাতলা বায়ুমণ্ডলের ওই গ্রহটিতে অবতরণ করানোর জন্য নিরাপদ উপায় খুঁজে বের করতে পারেন, তার পরেও কয়েক মাস মহাকাশে অবস্থানের পর নভোচারীদের নিরাপদে পৃথিবীতে ফিরে আসার ব্যাপারে বড় ধরনের চ্যালেঞ্জ রয়ে গেছে।

    ঐতিহাসিকভাবে দেখা গেছে, পরাশক্তি দেশগুলো পৃথিবীর বাইরে আধিপত্য বিস্তারের জন্য প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হয়েছে। ১৯৫০ ও ১৯৬০-এর দশকে আধিপত্য প্রতিষ্ঠার এই প্রতিযোগিতা ছিল আমেরিকা ও রাশিয়ার মধ্যে।

    রাশিয়া প্রথম পৃথিবীর কক্ষপথে মানুষ পাঠিয়েছিল। এর কয়েক বছর পর আমেরিকা চাঁদে তাদের নভোচারী পাঠায়, যিনি সেখানে মার্কিন পতাকা পুঁতে আসেন।

    আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন বা আইএসএস নির্মাণের মধ্য দিয়ে সহযোগিতার এক সুবর্ণ যুগের সূচনা ঘটে ১৯৭০-এর দশকে। এটি শুরু হয় ১৯৯৮ সালে।

    আরো ১৩টি সহযোগী দেশকে সাথে নিয়ে এই দুটি শক্তিধর দেশ এ স্টেশনটি নির্মাণ করে যা আজকের দিনে মহাকাশে সর্ববৃহৎ কোনো কাঠামো।

    এর মালিকানা কোনো দেশের একার নয়। স্টেশনটি পরিচালনার জন্য একটি দেশ আরেকটি দেশের ওপর নির্ভরশীল।

    বিভিন্ন দেশ তাদের মতভেদ দূরে সরিয়ে রেখে একসাথে কাজ করলে মানবজাতি কী অর্জন করতে পারে– এই আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন তার একটি প্রতীক।

    কিন্তু বাস্তবতা ছিল কিছুটা ভিন্ন। উল্লেখ্য যে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে চীনের অংশীদার হওয়াতে বাধা দিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র। ফলে চীন তাদের নিজেদের পথে অগ্রসর হয়।

    অতি সম্প্রতি, ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হওয়ার কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই, বিভিন্ন দেশ রাশিয়ার সাথে কাজ করা বন্ধ করে দেয়। চাঁদে ইউরোপীয় মহাকাশ সংস্থা ও রাশিয়ার দুটো যৌথ মিশন বাতিল করা হয়। মঙ্গল গ্রহে প্রাণের সন্ধানে তাদের একটি যৌথ কর্মসূচিও রয়েছে।

    এর পরেও আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের ব্যাপারে সহযোগিতা অব্যাহত রয়েছে। স্টেশনটিকে কক্ষপথে পরিচালনার জন্য পশ্চিমা দেশগুলোকে রাশিয়ার সাথে কাজ করতে হবে। আমেরিকান ও ইউরোপীয়রা এখনো মস্কোতে রাশিয়ার মহাকাশ বিষয়ক সদরদফতর স্টার সিটিতে প্রশিক্ষণ দিয়ে যাচ্ছে।

    কিন্তু ২০৩০ সালে আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশনের আয়ু শেষ হয়ে যাওয়ার পর কী হবে?

    লন্ডনে গবেষণা প্রতিষ্ঠান রয়্যাল ইউনাইটেড সার্ভিসেস ইন্সটিটিউটের মহাকাশ নীতি বিষয়ক বিশ্লেষক জুলিয়ানা সুয়েস বলছেন, রাশিয়ার প্রযুক্তি সেকেলে হওয়ার কারণে তারা অংশীদার দেশগুলোকে আগের মতো সহযোগিতা করতে পারে না।

    তিনি বলেন, যে দেশটি প্রথম মহাকাশে গিয়েছিল, সেটি মহাকাশ থেকে প্রথম ছিটকে পড়ার সম্ভাবনাও রয়েছে।

    ‘আন্তর্জাতিক স্টেশনটিকে নামিয়ে আনার আগে রাশিয়া যদি বিকল্প কোনো ব্যবস্থা করতে না পারে, অথবা তারা যদি নিজেদের মহাকাশ স্টেশন তৈরি না করে, বর্তমান পরিস্থিতিতে ও নিষেধাজ্ঞার কারণে, তাদের হয়তো কোনো মানব-মহাকাশ মিশন না-ও থাকতে পারে,’ তিনি বলেন।

    রাশিয়ার এই দুর্দশা এমন এক সময়ে তৈরি হয়েছে যখন চীনের মহাকাশ কর্মসূচি খুব দ্রুত অগ্রসর হচ্ছে। গত ১০ বছরে তারা দুই শ’টিরও বেশি রকেট উৎক্ষেপণ করেছে। যদিও মহাকাশ কর্মসূচির পেছনে যুক্তরাষ্ট্র যতো অর্থ খরচ করে তার তুলনায় চীনের খরচের পরিমাণ অনেক কম।

    প্রযুক্তিগত সহযোগিতা এবং অর্থের ব্যাপারে চীন সচেতন। যেসব দেশকে আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশনে নিষিদ্ধ করা হয়েছে, চীন সেসব দেশের প্রতি আহবান জানিয়েছে তাদের সাথে যোগ দেয়ার জন্য। একই সাথে চীন এসব দেশের সাথে বৈজ্ঞানিক পরীক্ষা নিরীক্ষারও আহবান জানিয়েছে।

    বর্তমানে ৭২টি দেশের নিজস্ব মহাকাশ কর্মসূচি রয়েছে। কারণ তারা আর পেছনে পড়ে থাকতে চায় না, যার ফলে মহাকাশকে কেন্দ্র করে নতুন এক প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছে।

    ধনকুবের মহাকাশযাত্রী
    আমাদের দৈনন্দিন জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ মহাকাশ। আবহাওয়ার পূর্বাভাস, যোগাযোগ, ব্যাঙ্কে লেনদেনের মতো বিষয়ের জন্য আমরা স্যাটেলাইটের ওপর নির্ভর করি। বিভিন্ন দেশ তাদের গুরুত্বপূর্ণ নজরদারি কর্মসূচির জন্যও এর ওপর নির্ভরশীল।

    এর ফলে মহাকাশ ক্রমশই আরো বেশি ব্যস্ত হয়ে পড়ছে। ২০২১ সালে প্রায় পাঁচ হাজার স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করা হয়েছিল।

    কিন্তু ২০ বছর পেছনে গেলে দেখা যাবে যে প্রতি বছর আট শ’টির মতো স্যাটেলাইট মহাকাশে পাঠানো হতো।

    মহাকাশে কোনো কর্মসূচি চালানো প্রযুক্তিগত দিক থেকে কঠিন এবং ব্যয়বহুল বিষয়। কোনো দেশই তা এককভাবে চালাতে পারে না। ফলে নতুন নতুন অংশীদারত্ব গড়ে ওঠছে, বিশেষ করে বিত্তশালী ব্যক্তিদের সাথে।

    ইলন মাস্কের কোম্পানি, স্পেস এক্স, ইতোমধ্যেই যাত্রীদের মহাকাশে নিয়ে যাচ্ছে। পুনরায় ব্যবহার করা যায় এমন রকেট তৈরির মাধ্যমে বিত্তশালী এই ব্যবসায়ী মহাকাশ ভ্রমণের খরচ কমিয়ে আনার চেষ্টা করছেন।

    উল্লেখ করা প্রয়োজন যে আমাজনের জেফ বেজোসও কক্ষপথে একটি বাণিজ্যিক স্টেশন গড়ে তুলতে আগ্রহী। এই স্টেশনের নাম দেয়া হয়েছে অরবিটাল রিফ।

    ১৯৯১ সালে সোভিয়েত মহাকাশ স্টেশন ‘মিরে’ যুক্তরাজ্যের প্রথম নভোচারী ছিলেন হেলেন শারম্যান। তিনি বিশ্বাস করেন বেসরকারি খাতে যে উদ্যোগ দেখা যাচ্ছে তার ফলে বর্তমান আন্তর্জাতিক প্রতিদ্বন্দ্বিতা ঢাকা পড়ে যেতে পারে।

    ‘সত্যিকার অর্থেই এমন বাণিজ্যিকীকরণ ঘটবে যা বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন কোম্পানিকে একত্রিত করবে। এসব কোম্পানি কোথায় নিবন্ধিত সে ব্যাপারে আমরা খুব বেশি চিন্তা করবো না। মূল বিষয় হচ্ছে বিশ্বের উপকারের জন্য তারা কী করছে সেটা,’ বলেন তিনি।

    আর্থিক লাভের সম্ভাবনা এবং বৈজ্ঞানিক আবিষ্কার সহযোগিতার পথ তৈরি করে। বেসরকারি কোম্পানিগুলো হয়তো মহাকাশে নতুন এক সহযোগিতা তৈরি করবে। কিন্তু এসব কোম্পানিকে তাদের দেশের আইন মেনে চলতে হবে।

    ২০২২ সালে বিভিন্ন দেশ যখন রাশিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে তখন এসব কোম্পানি রাশিয়ার সাথে তাদের চুক্তি বাতিল করতে বাধ্য হয়।

    ইউরোপীয় মহাকাশ সংস্থার প্রধান ড. জোসেফ আশবাখার ইউরোপকে নতুন এই মহাকাশ প্রতিযোগিতায় রাখতে বদ্ধপরিকর। ইউরোপের বিভিন্ন দেশের সরকারের আর্থিক সঙ্কোচনের পরেও, সম্প্রতি তিনি তার সংস্থার তহবিলের পরিমাণ প্রায় ২৪০ কোটি ডলার বৃদ্ধি করেছেন।

    ‘মহাকাশ হচ্ছে এমন একটি খাত যা খুব দ্রুত সম্প্রসারিত হচ্ছে। এবং গত কয়েক দশকের তুলনায় এখন এটি আরো দ্রুত গতিতে হচ্ছে। এখানে আমরা হেরে যেতে পারি না,’ বিবিসিকে বলেন তিনি।

    ‘এই খাতে আমাদের আরো জোরালোভাবে অংশ নিতে হবে। কারণ আমাদের সদস্য দেশগুলোর বিভিন্ন কোম্পানির জন্য আমি ব্যবসার নতুন সুযোগ তৈরি করতে চাই, যাতে তারা এগুলোতে অংশ নিতে পারে।’

    ভবিষ্যতে মহাকাশ গবেষণায় বিভিন্ন দেশই নেতৃত্ব দেবে। কিন্তু এজন্য যেসব চ্যালেঞ্জ রয়েছে তার মধ্যে আছে একক ‘গ্রুপ’ অথবা ‘ব্লক’ হিসেবে তাদের একত্রিত হওয়া যাতে তারা নিজেদের মধ্যে তথ্য বিনিময় এবং অন্যান্য ব্লকের সাথে প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হতে পারে।

    এ কাজটিই ইউরোপীয় মহাকাশ সংস্থা বহু বছর ধরে সফলভাবে করে আসছে।

    মহাকাশের জন্য নতুন আইন
    তবে অন্যান্য গ্রহের ব্যাপারে এর পরের বড় উদ্যোগকে সম্ভবত যা আটকে রাখতে পারে তা হচ্ছে মহাকাশ সংক্রান্ত আন্তর্জাতিক আইন। ১৯৬৭ সালে যুক্তরাষ্ট্র ও সোভিয়েত ইউনিয়নসহ ৩১টি দেশের মধ্যে স্বাক্ষরিত এই ‘আউটার স্পেস ট্রিটি’ আইনটি আর আপডেট করা হয়নি।

    এই চুক্তিতে দেশগুলো মহাকাশে পারমাণবিক অস্ত্র স্থাপন না করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল।

    রয়্যাল ইউনাইটেড সার্ভিসেস ইন্সটিটিউটের জুলিয়ানা সুয়েসের মতে, লক্ষ্য পূরণের জন্য এই আইনটি এখন আর উপযোগী নয়।

    ‘এতে কোম্পানিগুলোর ব্যাপারে কিছু বলা হয়নি, বিত্তশালী ব্যক্তিদের বিষয়েও কিছু বলেনি,’ বলেন তিনি।

    ‘১৯৬৭ সালে মহাকাশ যা ছিল – আজকের দিনে তা একবারেই আলাদা।’

    জাতিসঙ্ঘের পক্ষ থেকে ১৯৭৯ সালে চাঁদ, মঙ্গল গ্রহ এবং এসবের বাইরেও বাণিজ্যিক অভিযান নিয়ন্ত্রণের জন্য নতুন আইন তৈরির উদ্যোগ নেয়া হয়েছিল। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র, চীন এবং রাশিয়া তারা সবাই এতে স্বাক্ষর করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে।

    ইউরোপীয় মহাকাশ সংস্থার জোসেফ আশবাখার বিশ্বাস করেন আউটার স্পেস অর্থাৎ পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে বাইরের জগতের বিষয়ে নতুন কোনো চুক্তি না হলে মহাকাশ সংক্রান্ত নতুন প্রতিযোগিতা বাধাগ্রস্ত হবে।

    ‘মহাকাশে স্যাটেলাইটের জন্য আমরা একই কক্ষপথ ব্যবহার করছি। চীন, যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপের জন্য চাঁদের পৃষ্ঠদেশও একই,’ তিনি বলেন।

    ‘সেখানে আমরা কিভাবে একসাথে কাজ করবো সেবিষয়ে একটি কর্মপদ্ধতি ও নিয়ম-কানুন তৈরি করতে হবে।’

    সূত্র : বিবিসি

    পড়াশোনার পাশাপাশি লিজা’র মাসে আয় চার লাখ টাকা

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    অত্যন্ত অভিযান এ কতটা নতুন প্রযুক্তি বিজ্ঞান ব্যয়বহুল মহাকাশে সফল হবে
    Related Posts

    ডার্ক ওয়েব আসলে কী? ইন্টারনেটে যেভাবে নিরাপদ থাকবেন

    May 21, 2025
    A5X

    ঈদুল আজহায় নতুন এ৫এক্স মোবাইলের আকর্ষণীয় অফার প্রবর্তন

    May 21, 2025
    রিয়েলমি ঈদ ক্যাম্পেইন

    রিয়েলমির ঈদ ক্যাম্পেইনে লাখ টাকা ক্যাশ এবং নিশ্চিত পুরস্কারের ঘোষণা

    May 21, 2025
    সর্বশেষ সংবাদ
    Gov
    আগামী মাসে ৩০ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছাবে রিজার্ভ : গভর্নর
    বাংলাদেশির শেনজেন ভিসা
    ২১ হাজার বাংলাদেশির শেনজেন ভিসা আবেদন প্রত্যাখ্যান
    Dell Alienware m18
    Dell Alienware m18: Price in Bangladesh & India with Full Specifications
    Buy Smartwatch for Kids with GPS Tracker
    Buy Smartwatch for Kids with GPS Tracker: Keep Your Child Safe
    Buy Portable Solar Panel for Camping
    Buy Portable Solar Panel for Camping: Stay Powered Anywhere
    LED Lights for YouTube Studio
    Buy LED Lights for YouTube Studio Setup: Look Professional On Camera
    hidden-desires-web-series
    গোপনীয়তার আবরণে মোড়ানো রোমান্সের গল্প নিয়ে সেরা ওয়েব সিরিজ!
    Buy Smartwatch for Blood Sugar Monitoring
    Buy Smartwatch for Blood Sugar Monitoring: Track Health in Real-Time
    ডার্ক ওয়েব আসলে কী? ইন্টারনেটে যেভাবে নিরাপদ থাকবেন
    Buy Fitness Band
    Buy Fitness Band with Heart Rate Monitor: Best Budget Picks
    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.