Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home মহাকাশের ভূমি-প্রকৃতি কেন এতটা বৈচিত্র্যময়?
    বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি

    মহাকাশের ভূমি-প্রকৃতি কেন এতটা বৈচিত্র্যময়?

    Yousuf ParvezNovember 11, 20243 Mins Read
    Advertisement

    মহাকাশেও আছে পৃথিবীর মতো ভূমি। তবে সেগুলো বৈচিত্র্যময়। একেকটা পাথুরে গ্রহ একেক রকম। অনেক উপগ্রহ আছে পাথুরে, সেগুলোতেও ভূমি আলাদা ধরনের। বরফের আগ্নেয়গিরি, ধুলোর পুকুর, বড় খাদ, বাঘের ডোরাকাটা, বরফের সমভূমি ইত্যাদি নানা ধরনের ভূমি রয়েছে।

    ভূমি-প্রকৃতি

    •  বরফের বালিয়াড়ি
    •  বরফের সমভূমি
    • টাইগার স্ট্রাইপস বা বাঘের ডোরাকাটা
    • ডাস্টপন্ট বা ধুলোর পুকুর
    • ইমপ্যাক্ট ক্রেটার বা সংঘর্ষে সৃষ্ট খাদ

     বরফের বালিয়াড়ি

    সৌরজগতের বিভিন্ন গ্রহ-উপগ্রহে রয়েছে প্রচুর বালু। এসব বালুতে প্রচুর পরিমাণে হাইড্রোকার্বন (কার্বন ও হাইড্রোজেন দিয়ে গঠিত জৈব যৌগ, যেমন মিথেন) মিশ্রিত থাকে। এগুলো কফি পাউডারের বিশাল স্তুপের মতো জমে থাকে। এগুলো বরফের বালিয়াড়ি নামে পরিচিত। বালির দানা বা মিথেনের বরফকণার ব্যাস প্রায় ২০০ থেকে ৩০০ মাইক্রোমিটার হতে পারে। বালিয়াড়ির সর্বোচ্চ উচ্চতা ১০০ মিটার।

    এর কাছেই দেখা যায় হাইড্রোকার্বনের সাগর, আগ্নেয়গিরি, ক্ষয়জাত ভূমি ইত্যাদি। নাসার নিউ হরাইজন নভোযান এ ধরনের বরফের বালিয়াড়ির ছবি তুলেছে। প্লুটোর স্পুটনিক প্ল্যান্টিয়া নামে একটি সমভূমি অঞ্চল এবং টাইটানের বিষুবরেখার কাছে জানাডু (Xanadu) অঞ্চলে রয়েছে রয়েছে এ রকম বালিয়াড়ি। বিজ্ঞানীদের ধারণা, মঙ্গল, শুক্র ও ধূমকেতু ই৬৭-তেও এ রকম বালিয়াড়ি রয়েছে।

     বরফের সমভূমি

    সৌরজগতের বেশির ভাগ উপগ্রহের পৃষ্ঠ বরফ দিয়ে গঠিত। তাই এসব উপগ্রহের পৃষ্ঠকে বলা হয় বরফে ঢাকা সমতল ভূমি। এই বরফগুলো মূলত বিভিন্ন হিমায়িত গ্যাস—যেমন মিথেন, অ্যামোনিয়া ও তরল নাইট্রজেন এবং নানা রকম উদ্বায়ী পদার্থ—যেমন হাইড্রোজেন, কার্বন মনোক্সাইড ও মিথেন দিয়ে তৈরি। বৃহস্পতির চাঁদ ইউরোপা, শনির চাঁদ এনসেলাডাস, নেপচুনের চাঁদ ট্রাইটন ও বামন গ্রহ প্লুটোয় এ ধরনের বরফের সমভূমির দেখা মেলে।

    টাইগার স্ট্রাইপস বা বাঘের ডোরাকাটা

    সৌরজগতে বিভিন্ন গ্রহ-উপগ্রহে রয়েছে শৈলশিরা। এগুলো দেখতে অনেকটা বাঘের ডোরাকাটার মতো। সে জন্য এগুলোকে বলা হয় টাইগার স্ট্রাইপস বা বাঘের ডোরাকাটা। এই ডোরাকাটা ঘিরে থাকা শিলাগুলো প্রায়ই মোটা দানাযুক্ত, স্ফটিক জলের বরফে ঢাকা থাকে। নীল-সবুজ রঙের হয়।

    প্রতিটি বাঘের ডোরা প্রায় ১৩০ কিলোমিটার দীর্ঘ, ২ কিলোমিটার প্রশস্ত এবং ৫০০ মিটার পর্যন্ত গভীর হতে পারে। আশপাশের শিলাগুলো গড়ে ১০০ মিটারের মতো লম্বা হয়, পাশে হয় ২-৪ কিলোমিটার চওড়া। যেমন শনির চাঁদ এনসেলাডাসের দক্ষিণ মেরু, গ্যানিমেড এবং মঙ্গলগ্রহের পৃষ্ঠে এ ধরনের ডোরাকাটা শৈলশিরা দেখা যায়।

    ডাস্টপন্ট বা ধুলোর পুকুর

    ডাস্টপন্ট লাতিন শব্দ। এর অর্থ নোংরা বা ধুলো। আর পন্ড মানে পুকুর। অর্থাৎ ধুলোর পুকুর। সৌরজগতে বেশ কিছু মহাজাগতিক জ্যোতিষ্ক (বস্তু) রয়েছে, যেগুলোর পৃষ্ঠদেশে রয়েছে বহু বায়ুহীন গর্ত। এসব গর্ত বা পুকুরের কণাগুলো সিলিকেট পদার্থে সমৃদ্ধ। বিজ্ঞানীদের মতে, এ ধরনের ভূমি সাধারণত ইলেক্ট্রোস্ট্যাটিকের ফলে সৃষ্টি হয়। সূর্য থেকে আসা ইনফ্রারেড ও অতিবেগুনি রশ্মি গ্রহপৃষ্ঠে উপস্থিত ধূলিকণায় চার্জিত হয়ে ওপরে উঠে যায়। রাতে সৌরবায়ু থেকে ইলেকট্রন চার্জ হয়ে ধূলিকণাকে নিয়ে যায় আরও উঁচুতে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এগুলো চার্জ হারিয়ে মাটিতে পড়ে। গর্তগুলোর গভীরতা প্রায় ২০০ মিটার পর্যন্ত হয়। ইটোকাওয়া, ইরোস বা ভেস্তার পৃষ্ঠে এ ধরনের ভূমি দেখা যায়।

    ইমপ্যাক্ট ক্রেটার বা সংঘর্ষে সৃষ্ট খাদ

    কোনো পৃষ্ঠের ওপর মহাজাগতিক বিভিন্ন বস্তু, যেমন বড় উল্কা বা গ্রহাণু ছুটে এসে আঘাত করে প্রায়ই। এই মহাজাগতিক সংঘর্ষের ফলে সৃষ্ট গর্তকে বলে ইমপ্যাক্ট ক্রেটার বা খাদ। এর প্রভাবে আশপাশের অঞ্চলে ভূমিকম্প হয়। উল্কাপিণ্ডের গর্তগুলো শুধু চাঁদের মতো পাথুরে পৃষ্ঠে পড়ে না।

    ধূমকেতু বা বিভিন্ন গ্রহের বরফ-ঢাকা উপগ্রহপৃষ্ঠেও দেখা যায় এ ধরনের খাদ। দেখতে অনেকটা বৃত্তাকার হয়, যদিও আসল আকৃতি উপবৃত্তাকার। সংঘর্ষের ফলে সৃষ্ট এসব খাদ বিভিন্ন খনিজ পদার্থে সমৃদ্ধ। যেমন শনি গ্রহের চাঁদ আইপেটাসের ‘সারাগোসা টেরা’ একটি বড় খাদের নাম। মঙ্গল গ্রহেও রয়েছে এমন খাদ। যেমন নেস্টেড ক্রেটার।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    এতটা কেন প্রযুক্তি বিজ্ঞান বৈচিত্র্যময় ভূমি-প্রকৃতি মহাকাশের
    Related Posts
    nord-ce4-lite-01

    ২০ হাজার টাকার নিচে সেরা ৫টি স্মার্টফোন, OnePlus থেকে Realme

    July 11, 2025
    OPEN Ai

    গুগল ক্রোমকে টেক্কা দিতে নতুন ওয়েব ব্রাউজার আনছে ওপেন এআই

    July 11, 2025
    Galaxy Z Flip 7

    লঞ্চ Galaxy Z সিরিজের ৩ ফোন, জানুন দাম ও স্পেসিফিকেশন

    July 11, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Pori Moni

    পরীমণির নতুন ভিডিও ভাইরাল, নজর কেড়েছে নেটিজেনদের

    ওয়েব সিরিজ

    রোমান্স ও নাটকীয়তার গল্প নিয়ে উল্লুর নতুন ওয়েব সিরিজ, একা দেখুন!

    Actor

    পাকিস্তানি অভিনেত্রীর ময়নাতদন্তে উঠে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য

    মেয়েদের অঙ্গ

    মেয়েদের কোন অঙ্গের নাম উল্টে লিখলেও একই হবে

    ওয়েব সিরিজ

    ওয়েব সিরিজে সকল সীমা অতিক্রম করেছে এই অভিনেত্রীরা, একা দেখুন

    Police

    দায়িত্বরত অবস্থায় প্রাণ গেল পুলিশ কর্মকর্তার

    Rijve

    বিএনপি দীর্ঘদিন ধরে বৃহত্তর আদর্শের জন্য লড়াই করছে : রিজভী

    Gold

    স্বর্ণ, টাকা বা জমির পরিবর্তে আগামী ১০ বছরে সবচেয়ে মূল্যবান হবে যে জিনিস

    বাংলাদেশ

    বিশ্ব ঐতিহ্যের তালিকায় বাংলাদেশ: গর্বের মুহূর্ত, অহংকারের স্বাক্ষর

    ব্রেস্ট

    নিজের ব্রেস্ট বড় করতে যা করেছিলেন এই অভিনেত্রীরা

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.