Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home মহাবিশ্বের অশান্ত রূপ: গ্যালাক্সির সংঘর্ষ ও তার রহস্য
    বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি

    মহাবিশ্বের অশান্ত রূপ: গ্যালাক্সির সংঘর্ষ ও তার রহস্য

    Yousuf ParvezDecember 9, 20243 Mins Read
    Advertisement

    মহাবিশ্বের কেউই যেন শান্তিতে নেই। অস্থিরতার চিহ্ন সর্বত্র। আকাশের দিকে তাকালে আপাতদৃষ্টে মনে হয় বিশ্বব্রহ্মাণ্ড শান্ত, শাশ্বত। কিন্তু সত্যিই কি তাই? একটু তলিয়ে দেখলেই বেরিয়ে পড়ে তার প্রকৃত চেহারা। আধুনিক বিজ্ঞানীদের গবেষণায় ধীরে ধীরে ফুটে উঠছে মহাবিশ্বের অশান্ত রূপ। নক্ষত্রের বিস্ফোরণ থেকে শুরু করে কৃষ্ণগহ্বরের কাছে পদার্থের চরম অবস্থার গবেষণায় এসব তথ্য জানা গেছে। যেমন গ্যালাক্সিগুলোর মধ্যে সংঘর্ষ।

    গ্যালাক্সির সংঘর্ষ

    মহাবিশ্বের গ্যালাক্সিগুলো একে অন্যের থেকে অনেক দূরে থাকলে কী হবে, সেগুলোর মধ্যেও সংঘর্ষ হয়। আমাদের গ্যালাক্সিতেও অতীতের নানা ঘাত–প্রতিঘাতের চিহ্ন রয়েছে। প্রত্নতত্ত্বে যেমন উৎখনন করে প্রাচীনকালের ইতিহাস খুঁজে পাওয়া যায়, তেমনি নক্ষত্রগুলোর সূক্ষ্ম পর্যবেক্ষণ থেকে ছায়াপথের অতীতে ভয়ংকর যুগের কথা জানা গেছে।

    গ্রীষ্মকালে সন্ধ্যার আকাশে একটি আলোর ফিতা দেখা যায়। পূর্ব দিক থেকে পশ্চিমে বিস্তৃত। শহর থেকে পরিষ্কার দেখা না গেলেও যেখানে আলোর দূষণ কম, সে রকম কোনো জায়গা থেকে দেখতে অসুবিধা হয় না। এই আলোর ফিতার নাম ‘আকাশগঙ্গা’ বা ‘ছায়াপথ’। এই হলো আমাদের গ্যালাক্সি। আজ থেকে প্রায় ১০০ বছর আগে বিজ্ঞানীরা প্রথম বুঝতে পেরেছিলেন যে আমরা রাতের আকাশে যেসব তারা দেখি, সেগুলো অনন্তবিস্তৃত নয়। এই তারার রাজ্যের সীমান্ত আছে। এক জায়গায় গিয়ে সেই রাজ্য শেষ হয়ে গেছে এবং তার অনেক দূরে রয়েছে অন্য তারার রাজ্যগুলো। এগুলো যেন মহাশূন্যে ভাসমান একেকটি দ্বীপ। নক্ষত্রময় দ্বীপ। এই তারার রাজ্যগুলোর নাম দেওয়া হয়েছে ‘গ্যালাক্সি’।

    উল্লেখ্য, গণ্ডিভুক্ত নক্ষত্রের রাজ্যের এই ধারণা একেবারেই নতুন। খুবই আধুনিক। প্রাচীনকালে, এমনকি ১৫০ বছর আগেও জানা ছিল না। তাই তারার রাজ্যগুলোকে এক নতুন নামে গ্যালাক্সি বলে অভিহিত করাটাই সমীচীন। প্রাচীনকালে আকাশের আলোর ফিতা দেখে যে আকাশগঙ্গা বা ছায়াপথ নাম রাখা হয়েছিল, সেটি শুধু আমাদের গ্যালাক্সির জন্যই রেখে দেওয়া উচিত। এতেই ভুল–বোঝাবুঝির আশঙ্কা কম থাকে। হোক না ‘গ্যালাক্সি’ ইংরেজি শব্দ। ধারণাটি যেহেতু নতুন, তাই নতুন শব্দ আমদানি করতে বাধা নেই। বহু বছর আগে ‘গ্যাস’ শব্দটি বাংলায় ব্যবহার করা উচিত কি না, এ নিয়েও আলোচনা হয়েছিল। প্রাচীনকালে একটি গ্যাসই জানা ছিল, ‘বায়ু’।

    তাই অনেকে গ্যাস আর বায়ু একই অর্থে ব্যবহার করতেন। সেটা যে বিভ্রান্তিমূলক এবং এর জন্য যে ‘air is a gas’-এর বাংলা অনুবাদ করতে হতে পারে ‘বায়ু একধরনের বায়ু’, সেটা বোঝার পর থেকে গ্যাস শব্দটিই সাধারণ ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়ে আসছে। ইংরেজি শব্দ হলেও। এ ক্ষেত্রেও আমরা যদি গ্যালাক্সির বদলে নক্ষত্ররাজ্যের সাধারণ নাম দিই ছায়াপথ, তাহলে ‘আমাদের ছায়াপথের নাম ছায়াপথ’—এমন বাক্যের সম্মুখীন হতে হবে। তাই গ্যালাক্সি শব্দটি ব্যবহার করাই শ্রেয়।

    যাহোক, আমরা যদিও ছায়াপথকে ফিতার আকারে দেখি, তার আসল চেহারা কিন্তু অন্য রকম। এর কারণ, আমরা ছায়াপথকে অন্দরমহল থেকে দেখি। বাড়ির ভেতর থেকে দেখলে একটি বাড়ির প্রকৃত রূপ বোঝা যায় না। এখানেও তা–ই। আসলে আমাদের গ্যালাক্সিটি একটি চ্যাপ্টা থালার মতো। অথবা তুলনা করা যেতে পারে একটি চাকতির সঙ্গে। আর আমরা তার কেন্দ্রে নয়, সেখান থেকে দূরে থালার প্রান্তের দিকে এক অঞ্চলে রয়েছি। যেহেতু থালাটি চ্যাপ্টা, তাই আমাদের আকাশে তাকে একটি ফিতার মতো দেখায়।

    এই গ্যালাক্সিগুলোর মধ্যে সংঘর্ষ লেগেই থাকে। নিজেদের গতিপথে একে অন্যের কাছে এলেই এ রকম ঘটনা ঘটে। সংঘর্ষের ফল কী দাঁড়াবে, সেটা অবশ্য নির্ভর করে সেগুলো কত ভারী, তার ওপর। যখন দুটি গাড়ির মধ্যে ধাক্কা লাগে, তখন তার ফলাফল নির্ভর করে দুটি গাড়ির ভরের অনুপাতের ওপর। একটি বিশাল ট্রাকের সঙ্গে ছোট মোটরগাড়ির ধাক্কা লাগলে ট্রাকটির বিশেষ ক্ষতি হওয়ার কথা নয়, বরং ছোট গাড়িটি দুমড়েমুচড়ে যেতে পারে।

    আবার দুটি গাড়ি সমান ওজনের হলে, দুটিরই সমানভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে। গ্যালাক্সির ক্ষেত্রেও তা–ই। যদি এমন হয় যে একটি গ্যালাক্সির ভর অন্যটির তুলনায় খুব কম, তাহলে বড় গ্যালাক্সিটি ছোটটিকে আত্মসাৎ করে নিতে পারে। ছোট গ্যালাক্সিটি বড়টির মহাকর্ষের টানে তার চারদিকে কয়েকবার ঘোরার চেষ্টা করবে। ধীরে ধীরে মহাকর্ষ তাকে বড়টির কাছে টেনে নিয়ে এসে একসময় তার পেটের ভেতর পুরে ফেলবে।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ‘ও অশান্ত গ্যালাক্সির গ্যালাক্সির সংঘর্ষ তার প্রযুক্তি বিজ্ঞান মহাবিশ্বের রহস্য রূপ সংঘর্ষ
    Related Posts
    স্মার্টফোন

    স্মার্টফোনের কার্যক্ষমতা ভালো রাখার ৭টি উপায়

    August 15, 2025
    স্মার্টফোন

    ২০২৫ সালে সেরা Lava স্মার্টফোন : বাজেটের মধ্যে সেরা ৫টি মডেল

    August 15, 2025
    Asus Zenfone 13 Ultra বাংলাদেশে ও ভারতে দাম

    Asus Zenfone 13 Ultra বাংলাদেশে ও ভারতে দাম বিস্তারিত স্পেসিফিকেশনসহ

    August 15, 2025
    সর্বশেষ খবর
    ওয়েব সিরিজ

    উল্লুতে আসলো শরীর গরম করে দেবার মত ওয়েব সিরিজ, ভুলেও কারও সামনে দেখবেন না!

    Bazar

    ফের লাগামহীন নিত্যপণ্যের বাজার

    Road repair in Bachila, Mohammadpur

    মোহাম্মদপুরে বছিলা সড়ক সংস্কারের দাবি এলাকাবাসীর

    Land

    সম্পত্তি বেদখল হলে বা দখল করার চেষ্টা করলে যা করবেন

    শরীর

    শরীরের ৭টি জায়গায় ভুলেও ছোঁবেন না

    Tarique Rahman

    তফসিল ঘোষণার পরই দেশে ফিরে ভোটার হবেন তারেক রহমান

    পোশাকের সাইজ

    পোশাকের সাইজ XL বা XXL এর মধ্যে ‘X’—র অর্থ কী? ৯০% মানুষের অজানা

    স্মার্টফোন

    স্মার্টফোনের কার্যক্ষমতা ভালো রাখার ৭টি উপায়

    Baba

    মৃত বাবাকে চেয়ারে বসিয়ে সম্পত্তি লিখে নেওয়ার ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

    বিদেশ

    পৃথিবীর কোন দেশের মানুষরা বিদেশে যেতে পারে না

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.