জুম বাংলা ডেস্ক: মানিকগঞ্জে শীতকালীন সবজি চাষে ব্যস্ত সময় পার করছেন চাষিরা। গত বছরের তুলনায় সার ও কীটনাশকের বাড়তি দাম থাকায় উৎপাদন খরচ বেড়েছে। তবে বাজার দর ভালো থাকায় লাভের আশা করছেন তারা।
মানিকগঞ্জের সব উপজেলাতেই কম বেশি সবজির চাষ হয়ে থাকে। তবে শীত মৌসুমে এ জেলায় সবজির আবাদ বাড়ে কয়েকগুন। বর্তমানে জেলা সদর, সাটুরিয়া ও সিংগাইর উপজেলার বেশিরভাগ জমিতেই কৃষকরা শিম,বেগুন, লাউ, ফুলকপি, বাঁধাকপি, করলাসহ নানা প্রকার সবজি চাষে ব্যস্ত সময় পার করছেন। এছাড়া ঢাকার সঙ্গে সহজ যোগাযোগ মাধ্যম থাকায় এ তিন উপজেলার চাষিরা সবজি চাষে ঝুঁকেছেন।
এ জেলার উৎপাদিত সবজি স্থানীয় বাজারের চাহিদা মিটিয়ে সাভার, আশুলিয়া, বাইপাইল, রাধজানী ঢাকার কাওরানবাজার ও যাত্রাবাড়িসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তে যাচ্ছে।
মানিকগঞ্জ কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তর জানায়, চলতি বছর জেলায় ৯ হাজার ২১০ হেক্টর জমিতে শীতকালীন সবজির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারন করা হয়। জেলায় এখন পর্যন্ত ৫ হাজার হেক্টর জমিতে সবজির আবাদ হয়েছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে সবজি চাষের লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাবে। তবে গত কয়েকদিন বৈরী আবহাওয়া থাকলেও চাষাবাদে এর তেমন প্রভাব পড়েনি।
এ জেলার উৎপাদিত সবজি স্থানীয় বাজারের চাহিদা মিটিয়ে সাভার, আশুলিয়া, বাইপাইল, রাধজানী ঢাকার কাওরানবাজার ও যাত্রাবাড়িসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তে যাচ্ছে।
মানিকগঞ্জ কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তর জানায়, চলতি বছর জেলায় ৯ হাজার ২১০ হেক্টর জমিতে শীতকালীন সবজির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারন করা হয়। জেলায় এখন পর্যন্ত ৫ হাজার হেক্টর জমিতে সবজির আবাদ হয়েছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে সবজি চাষের লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাবে। তবে গত কয়েকদিন বৈরী আবহাওয়া থাকলেও চাষাবাদে এর তেমন প্রভাব পড়েনি।
মানিকগঞ্জ কৃষি সম্প্রসারন অধিপ্তরের উপ-পরিচালক কৃষিবিদ আবু মো. এনায়েত উল্লাহ বলেন, ‘সবজি চাষিদের রাসায়নিক সারের পরিবর্তে জৈব্য সার ব্যহারের পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। মাঠ পর্যায়ে কৃষি কর্মকর্তারা এ বিষয়ে চাষিদের পরামর্শ দিচ্ছেন। সারের দাম খুব সামান্য বৃদ্ধি পেয়েছে। এছাড়া সারের উপর চাষিদের ভর্তুকি দেওয়া হয়েছে। ফলে সবজি চাষিরা লাভবান হচ্ছেন।’
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।