স্পোর্টস ডেস্ক : চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে এমনিতেই রানের বন্যা বয়ে যায়; কিন্তু ডেভিড মালানের সেঞ্চুরি সত্ত্বেও ১৭০ রানের বেশি করতে পারেনি কুমিল্লা ওয়ারিয়র্স।
উইকেটের বিবেচনায় লক্ষ্যটা খুব বড় ছিল না। শেষ পর্যন্ত সেটাই হলো। তরুণ ব্যাটসম্যান আফিফ হোসেন ধ্রুবর ঝড়ো ব্যাটিংয়ের কাছে ম্লান হয়ে গেলো কুমিল্লার ডেভিড মালানের সেঞ্চুরি। ৫৩ বলে আফিফ খেললেন ৭৬ রানের ঝড়ো ইনিংস। তাতেই ১৩ বল এবং ৭ উইকেট হাতে রেখে জয় নিয়ে মাঠ ছাড়লো রাজশাহী রয়্যালস।
৫৪ বলে সেঞ্চুরি করেছিলেন ডেভিড মালান। ৫৩ বল খেলেছেন ধ্রুব। কিন্তু সেঞ্চুরি করতে না পারলেও তার ইনিংসটি হয়ে রইলো ম্যাচজয়ী। ৮টি বাউন্ডারির সঙ্গে ২টি ছক্কার মার মারেন তিনি।
আফিফ হোসেন ধ্রুব আউট হয়ে গেলেও ম্যাচ শেষ করে আসেন রাজশাহীর দুই অভিজ্ঞ বিদেশী রবি বোপারা এবং আন্দ্রে রাসেল। ২৩ বলে ৪১ রানের ইনিংস খেলে অপরাজিত থাকেন বোপারা। ৭ বলে ২০ রান করেন আন্দ্রে রাসেল।
কুমিল্লার হয়ে ২ উইকেট নেন আল আমিন হোসেন। ১ উইকেট নেন আফগান স্পিনার মুজিব-উর রহমান। তার আগে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে একমাত্র ডেভিড মালান ছাড়া কুমিল্লার ব্যাটসম্যানদের আর কেউ দাঁড়াতেই পারেনি। মালান সেঞ্চুরি করার ফলে ৮ উইকেট হারিয়ে ১৭০ রান করে কুমিল্লা ওয়ারিয়র্স।
এই জয়ের ফলে রাজশাহী রয়্যালস পয়েন্ট টেবিলে উঠে এলো দুই নম্বরে। ৫ ম্যাচ শেষে তাদের পয়েন্ট ৮। ৬ ম্যাচে ৮ পয়েন্ট নিয়ে রান রেটে পিছিয়ে থেকে তৃতীয় স্থানে ঢাকা প্লাটুন। ৭ ম্যাচে ১০ পয়েন্ট নিয়ে সবার শীর্ষে রয়েছে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।