Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home মুসলিম নিধন-যজ্ঞ চালিয়েছে উত্তর প্রদেশের পুলিশ: তদন্ত রিপোর্ট
    আন্তর্জাতিক স্লাইডার

    মুসলিম নিধন-যজ্ঞ চালিয়েছে উত্তর প্রদেশের পুলিশ: তদন্ত রিপোর্ট

    জুমবাংলা নিউজ ডেস্কJanuary 22, 2020Updated:January 22, 20203 Mins Read
    Advertisement

    শুভজ্যোতি ঘোষ, বিবিসি বাংলা (দিল্লি): ভারতে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছাত্ররা মিলে তাদের একটি যৌথ প্রতিবেদনে উত্তরপ্রদেশ রাজ্যের পুলিশের বিরুদ্ধে গরিব মুসলিমদের ‘নির্বিচারে হত্যা করার’ অভিযোগ এনেছে।

    দেশের প্রায় ৩০টি শীর্ষস্থানীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এই ছাত্রছাত্রীরা গত সপ্তাহে উত্তরপ্রদেশের ১৫টি শহর ও জনপদে ঘুরে ঘুরে এই রিপোর্ট প্রস্তুত করেছে।

    ওই রাজ্যে নাগরিকত্ব আইন বিরোধী প্রতিবাদ ও বিক্ষোভে ইতিমধ্যেই অন্তত ২৩জন মারা গেছেন।

    বুধবার দিল্লিতে ওই রিপোর্ট প্রকাশ করার সময় ওই ছাত্রছাত্রীরা বলেন, পুলিশের গুলিচালনার সময় ইচ্ছাকৃতভাবে নিশানা করা হয়েছে প্রান্তিক মুসলিম জনগোষ্ঠীকে – অনেক ক্ষেত্রে নাবালকদেরও।

    “এখনও সেখানে ব্যাপক ধরপাকড় চলছে, মানুষ ভয়ে সিঁটিয়ে আছেন” বলেও তারা জানিয়েছেন।

    বস্তুত নাগরিকত্ব আইনের বিরুদ্ধে ভারতে যে তীব্র প্রতিবাদ চলছে, তা সবচেয়ে রক্তক্ষয়ী চেহারা নিয়েছে উত্তরপ্রদেশেই।

    ওই রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ গত ১৯ ডিসেম্বর বিক্ষোভকারীদের বিরুদ্ধে ‘বদলা’ নেওয়ার কথা ঘোষণা করেছিলেন।

    তার পর দিন থেকেই তার রাজ্যের পুলিশ বেছে বেছে মুসলিমদের ওপর হামলা চালাতে শুরু করে বলে ওই রাজ্যে সরেজমিনে তদন্তে যাওয়া ছাত্রছাত্রীরা দাবি করছেন।

    মীরাট-মুজফফরপুর-আলিগড়ে যে দলটি গিয়েছিল, তাতে ছিলেন দিল্লি ইউনিভার্সিটির ছাত্রী থৃতি দাস।

    থৃতি বিবিসিকে বলছিলেন, “আমরা চারটে দলে ভাগ হয়ে মোট পনেরোটা জায়গায় ঘুরেছি, আর সবাই কিন্তু এই হামলাগুলোর মধ্যে একটা ‘কমন প্যাটার্ন’ লক্ষ্য করেছি।”

    “প্রায় প্রতিটা হামলাই হয়েছে ২০শে ডিসেম্বর, অর্থাৎ মুখ্যমন্ত্রীর হুঙ্কারের ঠিক পরদিন – আর সবগুলোই বেলা তিনটে থেকে চারটের মধ্যে।”

    “সে সময় মানুষ সদ্য দুপুরের নামাজ সেরে মসজিদ থেকে বেরিয়েছেন। তারা কেউ কেউ হয়তো সংগঠিত কোনও পদযাত্রায় সামিল হচ্ছিলেন, অথবা শান্তিপূর্ণ মিছিল করে এগোচ্ছিলেন।”

    “তখনই পুলিশ তাদের বাধা দিয়ে চুপচাপ বসতে বলে। এরপরই শুরু হয়ে যায় বিনা প্ররোচনায় লাঠিচার্জ।”

    “যদিও পুলিশ দাবি করেছে তারা ফায়ারিং করেনি, আমাদের হাতে আসা ভিডিওতে তাদের গুলি চালাতেও দেখা গেছে।”

    “আমি তো বলব উত্তরপ্রদেশের পুলিশ নির্দিষ্টভাবে মুসলিম জনগোষ্ঠীকে নিশানা করে গুলি চালিয়েছে!”

    “যেখানে ভিক্টিমরা সবাই গরিব মহল্লার বাসিন্দা, বস্তিবাসী এবং দিন-এনে-দিন-খাওয়া মানুষজন!” বলছিলেন থৃতি।

    বিজনৌর-কানপুরে গিয়েছিলেন আর একটি দলের সদস্য আকাশ মিশ্রা, যিনি দিল্লিতে ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব মাস কমিউনিকেশনের ছাত্র।

    আকাশ বিবিসিকে বলছিলেন, “পুলিশ যেখানেই গুলি চালিয়েছে কোথাও কোমরের নিচে চালায়নি – সব জায়গায় নিশানা করেছে সোজা পেটে, মাথায় বা বুকে।”

    “সব জায়গাতেই তাদের সঙ্গে যোগ দিয়েছিল স্থানীয় বিজেপি বা সঙ্ঘ পরিবারের লোকজন।”

    “আর তারা এমনভাবে মুসলিমদের ভয় দেখিয়েছে যে গুলিতে আহতরাও কেউ সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য যেতে চাইছেন না – যদি আবার তাদের লাখ-দু’লাখ টাকার জরিমানার নোটিশ ধরিয়ে দেওয়া হয়!”

    বহু ক্ষেত্রে নিহতের পরিবারকে আজও পুলিশ পোস্ট মর্টেম রিপোর্ট দেয়নি।

    অনেক জায়গাতেই মরদেহ পুলিশের দেখিয়ে দেওয়া জায়গায় মাত্র এক ঘন্টার মধ্যে দাফন করে দিতে হয়েছে। আর এই জুলুম ও নির্যাতন এখনও চলছে অব্যাহতভাবে – মুসলিম মহল্লায় পুলিশ রাতবিরেতেও হানা দিচ্ছে।

    অনুসন্ধানী দলের সদস্য, দিল্লির ছাত্রী অনন্যা ভরদ্বাজ বলছিলেন, “মানুষ এতটাই ভয় পেয়েছে যে আহতদের পরিবার আমাদেরও দরজা খুলে দিতে চাইছিল না।”

    “অনেকেই তারা ভয়ে এলাকা ছেড়ে চলে গেছেন।”

    “পুলিশ এখনও মুসলিমদের বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ছাদ টপকে, দরজায় বাড়ি মেরে – এমন কী মধ্যরাতের পরেও। মানুষকে তারা ঘুমোতে পর্যন্ত দিচ্ছে না”, বলছিলেন অনন্যা।

    এই রিপোর্ট প্রকাশের অনুষ্ঠানে ছিলেন ভারতের নামী সাংবাদিক ও অ্যাক্টিভিস্ট পামেলা ফিলিপোস।

    তিনি বিবিসিকে বলছিলেন, “দেশের মূল ধারার গণমাধ্যমগুলো যখন এবিষয়ে সম্পূর্ণ নীরব, তখন এই ছাত্রছাত্রীরাই জাতির বিবেকের কাজটি করল।”

    “তারা দেখিয়ে দিল, উত্তরপ্রদেশ কীভাবে ভারতের ‘কিলিং ফিল্ডস’ বা বধ্যভূমিতে পরিণত হয়েছে – যেখানে ইচ্ছাকৃতভাবে নিশানা করা হচ্ছে দরিদ্র মুসলিম জনগোষ্ঠীকে, যাদের প্রতিবাদ করার কোনও শক্তিই নেই!”

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    Related Posts
    odisha-couple

    আত্মীয়কে বিয়ের ‘শাস্তি’: গরুর বদলে নবদম্পতিকে দিয়ে হাল চাষ

    July 13, 2025
    rhodium

    স্বর্ণের চেয়েও দামি ‘জাদুকর ধাতু’ রোডিয়াম, নিয়ন্ত্রণ করে দূষণও

    July 13, 2025
    ভিন্ন ধর্মের ছেলেকে বিয়ে

    ভিন্ন ধর্মের ছেলেকে বিয়ে, জীবিত মেয়েকে শ্মশানে ‘দাহ’ করলেন বাবা, হল শ্রাদ্ধ শান্তি

    July 13, 2025
    সর্বশেষ খবর
    রেমিট্যান্স

    ১২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৩ হাজার কোটি টাকা

    ওয়েব সিরিজ

    সাহসীকতার সমস্ত সীমা অতিক্রম অতিক্রম করলো এই ওয়েব সিরিজ

    Zenelia

    সিতারে জমিন পারের সাফল্যের পর যা বললেন জেনেলিয়া

    Gazipur-Sripur

    তুরাগে অজ্ঞাত লাশ, কালিয়াকৈরে চাঞ্চল্য

    Keyboard

    বদলে যাচ্ছে স্মার্টফোনে টাইপিংয়ের ধরন

    দলিল

    হেবা দলিলের সরকার নির্ধারিত রেজিস্ট্রি খরচ কত? কে কাকে হেবা দলিল করতে পারবে

    এম চিহ্ন

    ডান হাতে ‘এম’ চিহ্ন থাকলে যা হয়

    WhatsApp Image 2025-07-13 at 9.23.21 PM

    মিটফোর্ডের ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার প্রতিবাদে কালীগঞ্জে বিক্ষোভ মিছিল

    Gazipur-9

    টঙ্গীতে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী খুন: ছিনতাইচক্রের চার সদস্য গ্রেফতার

    Gagipur-(Srupur)

    চার হাজার গাছের চারা পেল শিক্ষার্থীরা

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.