জুমবাংলা ডেস্ক : বরগুনার পুলিশ সুপার মারুফ হোসেনের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিলো রিফাত হ*ত্যা মামলায় রিমান্ডে থাকা আয়েশা সিদ্দিকা মিন্নির স্বীকারোক্তির প্রসঙ্গে।
মিন্নি রিমান্ডে থাকার সময় পুলিশের কাছে স্বীকার করেছেন, তার স্বামী রিফাত হ*ত্যার সঙ্গে তিনি জড়িত ছিলেন- এমন সংবাদের প্রেক্ষিতে বরগুনার এসপির কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিলো, মিন্নি তার জড়িত থাকার বিষয়ে ঠিক কী স্বীকার করেছেন? উত্তরে পুলিশ সুপার বলেন, “একটা মামলা হয়েছে এবং সেই মামলার তদন্ত চলছে। সেই হ*ত্যার সঙ্গে মিন্নির সংশ্লিষ্টতার বিষয়ে প্রাথমিকভাবে আমাদের কাছে প্রতীয়মান হয়েছে।”
“অন্যান্য আসামি যারা তারাও স্বীকার করেছে বিষয়টি” উল্লেখ করে তিনি আরো বলেন, “এবং মিন্নি সেটার সত্যতা আছে বলে আমাদের জানিয়েছেন।”
কিন্তু, মামলার তদন্ত চলাকালে কী এরকম কথা বলে দেওয়া যায়?
“তদন্তকালে বলা ঠিক না”- যোগ করেন এসপি।
আপনি এ কথা বলার পরে মিন্নিকে কী আর রিমান্ডে রাখার দরকার আছে?
উত্তরে তিনি বলেন, “সেগুলো তো আমরা আপনাদের বলতে পারি না। তদন্তকালে এসব বিষয়ে ফরমালি কথা বলতে পারি না।”
আসলে মিন্নি কী স্বীকার করেছেন?
“প্রাথমিক সংশ্লিষ্টতার আছে সেটি বলেছেন।”
পরিকল্পনা বা এধরনের কিছু?
“হ্যাঁ, এগুলোর সঙ্গে সে ছিলো।”
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।