ছবি-সংগৃহীত
হংকং সরকারের পক্ষ থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করে বলা হয়, ভিনদেশী আইনপ্রণেতাদের হংকং এর অভ্যন্তরীণ বিষয়ে কোনরূপ হস্তক্ষেপ করা উচিৎ নয়।
গত সপ্তাহেই হংকং সরকার প্রবল গণআন্দলনের মুখে প্রত্যার্পণ বিল তুলে নেয়। কিন্তু সরাসরি নির্বাচন ও পুলিশের নিপীড়নের সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে এখনও মাঠে আছে গণতন্ত্রপন্থীরা।
এদিকে আজ সোমবার হংকং এর হাজারো স্কুল শিক্ষার্থী সংকট নিরসনে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সাহায্য চেয়ে রাস্তায় মানববন্ধন করে। তারা ট্রাম্পের প্রতি হংকং এর পাশে দাঁড়ানোর আহবান করেন। একইসাথে তারা মার্কিন কংগ্রেসের প্রতি হংকং ও চীনের এর অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা আরোপসংক্রান্ত বিল পাশের অনুরোধ জানান।
হংকং বলছে, ১৯৯৭ এ ব্রিটেন থেকে স্বাধীনতা লাভের পর চীনের সাথে জোট বেঁধে ‘এক দেশ দুই নীতি’ তে হংকং ভালো আছে। নিজেদের স্বায়ত্ত্বশাসন তারা কিভাবে বজায় রাখবে এটা একমাত্র তাদের ব্যাপার।
যুক্তরাষ্ট্রের স্পিকার ন্যান্সি পলিসি জনগণের উপর পুলিশি নিপীড়িন বন্ধের আহবান জানিয়ে বলেন, হংকং এর জনগণ সত্যিকারের স্বায়ত্ত্বশাসন ও সার্বভৌমত্বের দাবি রাখে।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।