Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home যে কারণে কমে যাচ্ছে পুরুষদের বীর্যে শুক্রাণুর মান
    অন্যরকম খবর

    যে কারণে কমে যাচ্ছে পুরুষদের বীর্যে শুক্রাণুর মান

    rskaligonjnewsMay 17, 20236 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক: বিয়ের কয়েক বছর পেরিয়ে গেলেও অনেক দম্পতি সন্তানের মুখ দেখেন না। এ নিয়ে হতাশায় ভোগেন তারা। এতে তাদের মধ্যে শুরু হয় মনোমালিন্য। সেটা ছড়িয়ে পড়ে বউ-শাশুড়িতেও। পরিবারের অনেকেই তখন স্ত্রীকে খোটা দিতে শুরু করেন এবং বলতে থাকেন যে তিনি বন্ধ্যা!

    শুক্রাণু

    কিন্তু সম্প্রতি এমন একটি বিষয় বিজ্ঞানীরা সামনে এনেছেন যা দেখে যে কারো চোখ কপালে ওঠার মতো অবস্থা। বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছে, সারাবিশ্বেই পুরুষদের বীর্যে শুক্রাণুর মান কমে যাচ্ছে। কিন্তু দম্পতিদের সন্তান না হওয়ার পেছনে এটি এমন একটি কারণ- যা নিয়ে আলোচনা হয় খুবই কম।

    তবে পুরুষদের এ সমস্যা ঠিক কেন হয়, তা এখন বিজ্ঞানীরা চিহ্নিত করতে শুরু করেছে।

    জেনিফার হ্যানিংটনকে ডাক্তার বলেন, ‘আপনার সমস্যাটা সমাধান করা যাবে। চিন্তা করবেন না, আপনাকে আমরা সাহায্য করতে পারব।’ এরপর জেনিফারের স্বামী কিয়ারানের দিকে ফিরে তিনি বলেন, ‘আপনার জন্য আমরা খুব বেশি কিছু করতে পারবো না’।

    ইংল্যান্ডের ইয়র্কশায়ারের বাসিন্দা এই দম্পতি দু’বছরের বেশি সময় ধরে সন্তান নেয়ার চেষ্টা করছেন।

    তারা জানতেন যে এটা কঠিন হবে। কারণ জেনিফারের ‘পলিসিস্টিক ওভেরিয়ান সিনড্রোম’ নামে একটি সমস্যা আছে। যা তার উর্বরতার ওপর প্রভাব ফেলতে পারে। কিন্তু তারা যার জন্য তৈরি ছিলেন না, তা হলো- কিয়ারানেরও একটি সমস্যা আছে।

    পরীক্ষায় দেখা গেছে, কিয়ারানের বীর্যে শুক্রাণুর সংখ্যা কম এবং যা আছে সেগুলোরও নড়াচড়া করার ক্ষমতা কম। আরো খারাপ খবর হলো যে এর চিকিৎসা করা জেনিফারের সমস্যাটার চাইতেও কঠিন, হয়ত অসম্ভব।

    জেনিফারের এখনো মনে আছে, এ কথা শোনার পর তার স্বামীর প্রতিক্রিয়ার কথা।

    জেনিফার বলেন, ‘সে স্তম্ভিত, শোকাহত হয়ে পড়ল। আমি কিছুতেই ব্যাপারটা মানতে পারছিলাম না। আমার মনে হচ্ছিল, ডাক্তারই ভুল করেছে’।

    মানসিক বিপর্যয়
    কিয়ারান সবসময়ই চাইতেন সন্তানের বাবা হতে। তিনি বলেন, ‘আমার মনে হলো আমিই আমার স্ত্রীকে ডুবিয়েছি’।

    পরের কয়েক বছরে কিয়ারানের মানসিক স্বাস্থ্যের অবনতি হতে লাগল। তিনি একা একা অনেক বেশি সময় কাটাতে শুরু করলেন। তিনি বিছানায় শুয়ে থাকতেন। শান্তি খুঁজতে শুরু করলেন অ্যালকোহলের মধ্যে।

    তারপর একসময় শুরু হলো ‘প্যানিক অ্যাটাক’ হওয়া। যার লক্ষণ- হঠাৎ শরীর কাঁপতে থাকা, বুক ধড়ফড় করা, মুখ শুকিয়ে যাওয়া, ঘাম হওয়া, মাথা ঘোরানো।

    কিয়ারান বলেন, ‘সেটা ছিল এক গভীর সঙ্কটকাল, মনে হলো আমি যেন একটা অন্ধকার গহ্বরে তলিয়ে যাচ্ছি’।

    পুরুষের অনুর্বরতা নিয়ে কেউ কথা বলতে চান না
    দম্পতিদের সন্তান না হওয়ার যত ঘটনা ঘটে, তার প্রায় অর্ধেকই ঘটে পুরুষের অনুর্বরতার কারণে।

    কিন্তু নারীদের অনুর্বরতা নিয়ে যত আলোচনা হয়, তার তুলনায় পুরুষদের অনুর্বরতা নিয়ে আলোচনা হয় খুবই কম। এর একটা কারণ হলো যে এ সমস্যাটিকে ঘিরে নানারকম সামাজিক ও সাংস্কৃতিক প্রশ্ন আছে, যেন এটা নিয়ে কথা বলাই নিষেধ।

    যেসব পুরুষদের উর্বরতার সমস্যা আছে তাদের অধিকাংশের ক্ষেত্রেই এর কারণ কী তার কোনো ব্যাখ্যা পাওয়া যায় না।

    তার ওপর যেহেতু পুরুষদের অনুর্বরতা নিয়ে সমাজে নেতিবাচক ধারণা আছে, তাই অনেককে এ জন্য এক নীরব মানসিক যন্ত্রণায় ভুগতে হয়। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা যাচ্ছে যে এ সমস্যা সম্ভবত বাড়ছে।

    এতে দেখা যায়, দূষণসহ বিভিন্ন কারণ পুরুষের উর্বরতার ওপর প্রভাব ফেলে। বিশেষ করে বিরূপ প্রতিক্রিয়া হয় বীর্যে শুক্রাণুর মানের ওপর। স্বভাবতই ব্যক্তি স্তরে এবং পুরো সমাজের জন্যই এর পরিণাম অত্যন্ত ব্যাপক।

    এক গোপন ‘উর্বরতা সঙ্কট?’
    গত এক শতাব্দীতে সারা বিশ্বে জনসংখ্যা নাটকীয়ভাবে বেড়েছে। মাত্র ৭০ বছর আগেও পৃথিবীর জনসংখ্যা ছিল ২৫০ কোটি। কিন্তু ২০২২ সালে পৃথিবীতে মানুষের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৮০০ কোটি।

    তবে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার এখন কমে আসছে, যার পেছনে প্রধান কারণগুলো সামাজিক ও অর্থনৈতিক।

    বিশ্বজুড়ে শিশু জন্মের হার রেকর্ড পরিমাণ কমে গেছে। পৃথিবীর ৫০ ভাগ মানুষই এখন এমন দেশগুলোতে বাস করে, যেখানে উর্বরতার হার নারীপ্রতি দু’টি শিশুরও নিচে। এর ফলে বিভিন্ন জনগোষ্ঠীর সংখ্যাই এক সময় কমে আসবে, যদি অভিবাসন না হয়।

    জন্মহার কমার কিছু ইতিবাচক কারণ আছে। নারীদের অর্থনৈতিক স্বাধীনতা এবং প্রজনন স্বাস্থ্যের ওপর নিয়ন্ত্রণ এখন অনেক বেড়েছে।

    নিম্ন উর্বরতার হারের কিছু দেশ আছে, যেগুলোতে অনেক দম্পতিই তাদের যতগুলো সন্তান আছে তার চেয়ে বেশি নিতে চায়, কিন্তু সামাজিক ও অর্থনৈতিক কারণে পারে না।

    এরই পাশাপাশি রয়েছে আরো অনেক কারণ। একজন ব্যক্তির সন্তান জন্মদানের শারীরিক সক্ষমতাকে বলা হয় ফিকান্ডিটি। এখন মনে করা হচ্ছে যে এই ফিকান্ডিটির হার বর্তমানে হয়ত কমে যাচ্ছে।

    কিছু গবেষণায় আভাস পাওয়া যাচ্ছে যে বিশেষ করে পুরুষদের মধ্যে প্রজনন-সংক্রান্ত সমস্যার পরিমাণ বেড়ে যাচ্ছে। এর মধ্যে আছে বীর্যে শুক্রাণুর সংখ্যা কমে যাওয়া, দেহে টেস্টোস্টেরন নামে হরমোনের মাত্রা কমে যাওয়া, পুরুষাঙ্গের উত্থানজনিত সমস্যা বেড়ে যাওয়া এবং অণ্ডকোষের ক্যান্সার।

    দূষণ ঘটাচ্ছে প্লাস্টিক ও অন্য রাসায়নিক পদার্থ
    মানুষের ঘরের ভেতরে ব্যবহৃত হয় এমন কিছু রাসায়নিক পদার্থ পুরুষের প্রজনন স্বাস্থ্যের ওপর কী প্রভাব ফেলছে, তা নিয়ে গবেষণা করছেন যুক্তরাজ্যের নটিংহ্যাম বিশ্ববিদ্যালয়ের রেবেকা ব্ল্যানচার্ড।

    এই প্রভাব বোঝার জন্য তিনি কাজে লাগাচ্ছেন গৃহপালিত কুকুরকে। গৃহপালিত প্রাণি হিসেবে সেই কুকুর একই বাড়িতে থাকছে এবং একই দূষণকারী রাসায়নিক পদার্থের সংস্পর্শে আসছে।

    রেবেকা গবেষণা করছেন প্লাস্টিক, আগুনরোধী রাসায়নিক ও ঘরের অন্য নিত্যব্যবহার্য সামগ্রী নিয়ে। এসব রাসায়নিক পদার্থের কিছু কিছু নিষিদ্ধ, কিন্তু পরিবেশে ও পুরোনো জিনিসপত্রের মধ্যে তার অবশেষ রয়ে গেছে।

    তার গবেষণায় দেখা গেছে, এসব রাসায়নিক পদার্থ আমাদের হরমোন সিস্টেমকে বিঘ্নিত করতে পারে এবং মানুষ ও কুকুর উভয়ের ক্ষেত্রেই উর্বরতা কমিয়ে দিতে পারে।

    রেবেকা ব্ল্যানচার্ড বলছেন, ‘আমরা মানুষ ও কুকুর উভয়েরই শুক্রাণুর নড়াচড়ার ক্ষমতা কমে যাওয়ার তথ্য পেয়েছি। তাছাড়া তার ডিএনএ ভেঙে যাওয়ার পরিমাণ বেড়ে যেতে দেখেছি।

    ডিএনএ ভেঙে যাওয়া বলতে তিনি বোঝাচ্ছেন, যেসব জিনগত-সামগ্রী দিয়ে শুক্রাণু তৈরি, তা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া বা ভেঙে যাওয়া। এর ফলে গর্ভধারণের পরও নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে।

    রেবেকা ব্ল্যানচার্ড বলছেন, ডিএনএ ভেঙে যাওয়ার পরিমাণ যদি বেড়ে যায়, তাহলে গর্ভধারণের প্রথম কয়েক মাসের মধ্যে ‘মিসক্যারেজ’ বা ভ্রুণ নষ্ট হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।

    তার এ তথ্যের সঙ্গে অন্য গবেষণায় প্রাপ্ত তথ্যের মিল রয়েছে। ওই গবেষণাগুলোতে দেখা গেছে যে প্লাস্টিক, বিভিন্ন সাধারণ ওষুধ, খাদ্য ও বাতাসে উপস্থিত রাসায়নিক পদার্থ উর্বরতার ক্ষতি ঘটাতে পারে। এগুলো শুধু পুরুষ নয়, নারী ও শিশুদের দেহেও বিরূপ প্রভাব ফেলছে।

    কার্বন ও কখনোই নষ্ট হয় না এমন কিছু রাসায়নিক পদার্থের অস্তিত্ব গর্ভস্থ শিশুর দেহেও পাওয়া গেছে।

    জলবায়ু পরিবর্তন ও পুরুষের উর্বরতা
    জলবায়ু পরিবর্তনও পুরুষের উর্বরতার ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। বেশ কিছু প্রাণির ওপর চালানো জরিপে আভাস পাওয়া যাচ্ছে যে বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধি বিশেষ করে শুক্রাণুর ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলতে পারে।

    দেখা গিয়েছে যে তাপপ্রবাহ কীটপতঙ্গ ও মানুষের শুক্রাণুর ক্ষতি করে।

    ২০২২ সালের একটি জরিপে দেখা গেছে বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধির ফলে গরম পরিবেশে বা উচ্চ তাপমাত্রায় কাজ করলে শুক্রাণুর মানের ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে।

    নিম্নমানের খাদ্য, মানসিক চাপ ও অ্যালকোহল
    পরিবেশগত বিভিন্ন কারণের পাশপাশি ব্যক্তিগত নানা সমস্যাও পুরুষদের উর্বরতা কমিয়ে দিতে পারে। এর মধ্যে রয়েছে নিম্নমানের খাদ্য, দীর্ঘ সময় ধরে বসে থাকতে হয় এমন জীবনযাপন, মানসিক চাপ, অ্যালকোহল পান ও মাদকসেবন। বর্তমানে অনেক দম্পতিই অপেক্ষাকৃত বেশি বয়সে সন্তানের মা-বাবা হচ্ছে।

    তবে নারীদেরকে তাদের জীবনের সবচেয়ে উর্বর সময়কাল বা বায়োলজিকাল ক্লকের কথা যতটা মনে করিয়ে দেওয়া হয়, তার বিপরীতে পুরুষদের উর্বরতার ক্ষেত্রে বয়স কোনো ব্যাপার নয়- এমনটাই আগে মনে করা হতো। কিন্তু সেই ধারণার এখন পরিবর্তন হচ্ছে।

    বেশি বয়সে মা-বাবা হওয়ার ক্ষেত্রে শুক্রাণুর সংখ্যা ও উর্বরতা কমে যাওয়ার সম্পর্ক দেখা যাচ্ছে।

    এখন বলা হচ্ছে যে পুরুষদের অনুর্বরতাকে আরো ভালোভাবে বুঝতে হবে এবং এ সমস্যা নিরুপণ, প্রতিরোধ ও চিকিৎসার ক্ষেত্রে নতুন দৃষ্টিভঙ্গী দরকার। একইসঙ্গে দূষণ রোধের জরুরি প্রয়োজনের ব্যাপারে সচেতন হতেও বলা হচ্ছে।

    রেবেকা ব্ল্যানচার্ড বলছেন, স্বাস্থ্যসম্মত খাবার ও ব্যায়াম দিয়ে শুরু করাটা ভালো, কারণ এর সঙ্গে শুক্রাণুর মান উন্নত হওয়ার সম্পর্ক দেখা গেছে।

    তিনি আরো বলছেন, অরগ্যানিক খাবার খাওয়া ও বাইফেনল-এ বা বিপিএ-বিহীন প্লাস্টিক ব্যবহার করার কথা। এই বিপিএ’র সঙ্গে নারী ও পুরুষ উভয়েরই অনুর্বরতার সম্পর্ক রয়েছে।

    হ্যানিংটন দম্পতি শেষ পর্যন্ত ইন-ভিট্রো ফার্টিলাইজেশন (আইভিএফ) পদ্ধতিতে দু’টি সন্তানের মা-বাবা হয়েছেন।

    কিয়ারান হ্যানিংটন বলেন, ‘আমি প্রতিদিনই আমার সন্তান দু’টির জন্য কৃতজ্ঞতা বোধ করি। অতীত দিনগুলোর কথা আমি ভুলিনি’।

    সূত্র: বিবিসি

    সুখি দেশের মানুষ ভুলে গেছে হাসতে, বিশেষজ্ঞদের শরণাপন্ন

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    অন্যরকম কমে কারণে খবর পুরুষদের বীর্যে মান যাচ্ছে শুক্রাণুর
    Related Posts
    flamingo

    ছবিটি জুম করে দেখুন, এটি আপনার মস্তিষ্ক নিয়ে খেলবে

    July 18, 2025
    উট

    ছবিটি ভালভাবে দেখুন মরুভূমির মধ্যে একটি ভুল রয়েছে, খুঁজে বের করুন

    July 18, 2025
    ছবি

    ছবিটি জুম করে দেখুন কি দেখতে পাচ্ছেন, উত্তরই বলে দেবে আপনার মানসিকতা

    July 18, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Girls

    মেয়েরা কোন জিনিসটা মুখে নিলে ছেলেরা খুশি হয়

    iPhone 13 Pro Max

    iPhone 13 Pro Max: এখনও কি কিনতে পারি? বিশদ স্পেসিফিকেশনসহ পূর্ণাঙ্গ রিভিউ

    Keyboard

    কীবোর্ড A, B, C নয়, Q, W, E দিয়ে কেন শুরু হয়? রইল অবাক করা তথ্য

    নাটকের কাহিনী বিশ্লেষণ

    নাটকের কাহিনী বিশ্লেষণ: আবেগের স্তরসমূহ

    গোপালগঞ্জ

    গোপালগঞ্জে কারফিউর সময় ফের বাড়ল

    নারায়ণগঞ্জ

    ‘নারায়ণগঞ্জে খেলার নিয়ম এখনো বদলায়নি, তাই খেলার নিয়ম বদলাতে হবে’

    হার্ট অ্যাটাক

    অল্প বয়সে মানুষ কেন হার্ট অ্যাটাক করে? জানা গেল কারণ

    টিভি সিরিয়ালের ট্রেন্ডিং পর্ব

    টিভি সিরিয়ালের ট্রেন্ডিং পর্ব:দর্শকদের প্রিয় মুহূর্ত!

    স্মার্টফোন

    ১০ হাজার টাকার মধ্যে সেরা ৫টি স্মার্টফোন

    ফোন

    ফোন হারিয়ে গেলে করণীয়: আতঙ্ক নয়, সঠিক পদক্ষেপেই ফিরে পেতে পারেন আপনার প্রিয় ডিভাইস

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.