পাখির নাম ‘হোমা’। কেউ কেউ বলে থাকেন ‘রেসিং হোমা’। এই নামের পাখি ঘিরে কত গল্পই না আছে। অনেকেই বলেন, হোমা পাখির অদ্ভূত এক বৈশিষ্ট্য আছে।
এই পাখি ডিম নিয়ে শূন্যে উড়ে যায়, তারপর উঁচু থেকে ডিম ফেলে দেয়। নিচে পড়ার আগেই ডিম ফেটে বাচ্চা বের হয়। ছোট্ট পাখির ছানা আবার উড়ে যায় মায়ের কাছেই। হোমা পাখির ডিমের খোলা মাটির উর্বরতা বাড়ায়। শোনা যায়, এই পাখি হলো ফিনিক্স পাখির মতো। এগুলো কয়েকশো বছর পরে আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে যায়। আর সেই ছাই থেকেই জন্ম নেয় নতুন হোমা পাখি। এ হলো ভাগ্যের পাখি। এই পাখিকে যে মারে ৪০ দিনের মধ্যে তারও মৃত্যু হয়!
হোমা পাখি নিয়ে ভারতবর্ষে এমন গল্প প্রচলিত থাকলেও কেউ এই পাখি দেখেছে বলে দাবি করে না।
ভারতীয় পাখি বিসারদ কণাদ বৈদ্যের মতে, ‘এই পাখি বাস্তবে এক পৌরাণিক চরিত্র। এই পাখি সম্পর্কে যে বর্ণনা দেওয়া হয় বাস্তবের সঙ্গে তার কোনো মিল নেই। তবে বাস্তবেও বাসা না বেঁধে সমুদ্রের পাড়ে বা মাটিতে ডিম পাড়ে এমন অনেক পাখি রয়েছে।’
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।