Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home যে ৫টি পেশার চাহিদা বাড়ছে, সফল হতে যে সব দক্ষতার প্রয়োজন
    লাইফস্টাইল

    যে ৫টি পেশার চাহিদা বাড়ছে, সফল হতে যে সব দক্ষতার প্রয়োজন

    Tarek HasanSeptember 11, 20247 Mins Read
    Advertisement

    লাইফস্টাইল ডেস্ক : বিশ্বে চাকরির বাজার আগের চেয়ে অনেক দ্রুত বদলে যাচ্ছে এবং এখনকার অনেক চাকরির অস্তিত্ব শিগগিরই অদৃশ্য হয়ে যাবে।

    নতুন প্রযুক্তি অদূর ভবিষ্যতের জন্য সবচেয়ে প্রতিশ্রুতিশীল খাতগুলির মধ্যে একটি – ছবি – বিবিসি

    এই পরিবর্তনের পেছনে প্রধান দু’টি কারণের কথা ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের সাম্প্রতিক সমীক্ষায় উঠে এসেছে।

    কারণ দু’টি হলো নতুন প্রযুক্তির উত্থান বা অটোমেশন এবং সবুজ ও টেঁকসই অর্থনীতির দিকে এগিয়ে যাওয়া।

    বিগ ডেটা, ক্লাউড কম্পিউটিং এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার মতো নতুন নতুন প্রযুক্তির দ্রুত অগ্রগতি শ্রমবাজারে আমূল পরিবর্তন আনবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

    ভালো খবর হল, নতুন প্রযুক্তি সার্বিক অর্থনৈতিক উন্নয়নে সাহায্য করবে। এতে একদিকে যেমন অনেক কর্মসংস্থানের খাত তৈরি হবে, তেমন অনেক কর্মসংস্থান ধ্বংসও হয়ে যাবে।

    সর্বোপরি, যখন একটি প্রতিষ্ঠান অল্প কর্মসংস্থানে বেশি অর্জন করতে পারে, তখন সেটা স্বাভাবিকভাবেই বেশি প্রসারিত হয়।

    ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের গবেষকরা বলছেন, আগামী পাঁচ বছরে বর্তমান চাকরির বাজার প্রায় এক-চতুর্থাংশ বদলে যাবে।

    সুতরাং একটি ক্রমবর্ধমান প্রতিযোগিতামূলক চাকরির বাজারে সফল হতে প্রতিনিয়ত নতুন দক্ষতা শিখে সক্ষমতা বাড়ানোর কোনো বিকল্প নেই।

    প্রধান দক্ষতা
    কারিগরি জ্ঞান হলো এমন এক প্রধান দক্ষতা যা নতুন চাকরির প্রতিযোগিতামূলক বাজারে টিঁকে থাকার জন্য অবশ্যই অর্জন করতে হবে।

    এর অর্থ এই নয় যে প্রত্যেকেরই প্রোগ্রামিং ভাষা জানতে হবে বা মেশিন লার্নিং এর আদ্যোপান্ত সব বুঝতে হবে।

    কিন্তু ভবিষ্যতে ‘স্টেম’ চাকরির চাহিদা আরো বেশি হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

    ইংরেজি বর্ণমালার চারটি অক্ষর এস, টি, ই, এম- অর্থাৎ ‘স্টেম’ এর পূর্ণ অর্থ হলো সায়েন্স বা বিজ্ঞান, টেকনোলজি বা প্রযুক্তি, ইঞ্জিনিয়ারিং বা প্রকৌশল এবং ম্যাথম্যাটিকস বা গণিত।

    স্টেম শব্দটি মূলত এই চারটি স্বতন্ত্র কিন্তু একে অপরের সাথে প্রযুক্তিগতভাবে সম্পর্কিত শাখাগুলোকে একত্রে বোঝাতে ব্যবহৃত হয়।

    সুতরাং আপনি যদি ভাবেন আপনার সন্তানের স্কুলে কোন বিষয়গুলোয় ফোকাস করা উচিত, তাহলে এর উত্তর হবে- গণিত, কম্পিউটার সায়েন্স এবং ন্যাচারাল সায়েন্সেস।

    ন্যাচারাল সায়েন্সেসের আওতায় পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, জীববিজ্ঞান, জৈব রসায়ন, সমুদ্র বিজ্ঞান, জ্যোতির্বিদ্যা, ভূগোল, ভূ-বিজ্ঞান এই সব বিষয়গুলো অন্তর্ভুক্ত হবে।

    এক কথায় ভৌত জগতের সাথে সম্পর্কিত বিজ্ঞানের শাখাই হলো ন্যাচারাল সায়েন্সেস।

    এরপর যে বিষয়ে দক্ষতা অর্জনে মনোযোগ দিতে হবে, তা হলো অ্যানালিটিকাল থিংকিং বা বিশ্লেষণধর্মী চিন্তাভাবনা।

    বিশ্লেষণধর্মী চিন্তাভাবনা বিকাশের জন্য, আপনাকে আপনার জ্ঞানার্জনের ক্ষমতাকে ঘষেমেজে উন্নত করতে হবে।

    যেন আপনার মন এবং মনন একটি বিষয়ের ভিন্ন ভিন্ন প্যাটার্ন বা বিভিন্ন ব্যাখ্যা লক্ষ্য করতে পারে।

    বিভিন্ন ঘটনা বা বিষয়বস্তু একটার সাথে আরেকটির সংযোগ স্থাপন করতে পারে এবং এমন এক সিদ্ধান্তে উপনীত হতে পারে যেখানে আবেগ বা ব্যক্তিগত পছন্দের কোনো প্রভাব নেই।

    এভাবে নিজের জ্ঞান আহরণের ক্ষমতাকে আরো শাণিত করতে হবে।

    এই সক্ষমতা অর্জনের জন্য কোনো একটি বিষয়ে মনোযোগ এবং একাগ্রতা ধরে রাখার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। এজন্য মনকে প্রশিক্ষিত করা প্রয়োজন। কারণ আজকাল বিভিন্ন গ্যাজেট, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম, অনলাইন গেম এবং বিজ্ঞাপনের কারণে আমাদের মনোযোগ ধরে রাখাই বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

    কেন না এসব বিষয়ে সংযুক্ত না থাকলে আমাদের মধ্যে হারিয়ে যাওয়ার ভয় সৃষ্টি হয়। যাকে অনেকে বলেন ‘ফিয়ার অফ মিসিং আউট’।

    অ্যানালিটিকাল স্কিলস বা বিশ্লেষণধর্মী দক্ষতার মধ্যে রয়েছে কৌতূহল এবং প্রতিনিয়ত নিজেকে স্ব-শিক্ষিত করে তোলার বিষয়টি।

    এভাবে ক্রমাগত নিজেকে উন্নত করতে এবং শিখতে, আপনাকে একটি নির্দিষ্ট লক্ষ্যের দিকে ফোকাস ধরে রাখা আয়ত্ত করতে হবে।

    উচ্চ স্তরের ইংরেজি ভাষা শেখাও অত্যন্ত মূল্যবান একটি দক্ষতা।

    এছাড়া সৃজনশীলতাও বেশ জরুরি। বিজ্ঞান, প্রকৌশল, নকশা বা শিল্পে, যে ব্যক্তি প্রযুক্তিগত দক্ষতার সাথে সৃজনশীলতাকে এক করতে পারবেন তারই পদোন্নতি পাওয়ার সুযোগ বেশি।

    কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার এই যুগে যোগাযোগ এবং সহানুভূতি অত্যন্ত মূল্যবান দু’টি দক্ষতা।

    যন্ত্র যত দ্রুত বিকাশ লাভ করুক না কেন, মানুষের সব সময়েই আরেকজন মানুষের প্রয়োজন হবে এবং মানুষের প্রতি মানুষের মনোযোগ, সবাই মিলে কাজ করা, একজন আরেকজনের কথা মনোযোগ দিয়ে শোনা, গল্প করা, পাশে থাকা এবং সহানুভূতির মূল্য দিন দিন বাড়তেই থাকবে।

    ২০২০ সালে প্রকাশিত লিঙ্কড-ইনের একটি প্রতিবেদন অনুসারে, যোগাযোগ ইতোমধ্যেই আজকের চাকরির বাজারে সবচেয়ে চাহিদাসম্পন্ন দক্ষতা হয়ে উঠেছে।

    ‘কর্মক্ষেত্রে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) এবং রোবটিক্সের ব্যবহার, রিমোট ওয়ার্কফোর্স বা দূরবর্তী চাকরিজীবীদের হার বেড়ে যাওয়া এবং প্রযুক্তির ক্রমবিকাশ হওয়ার সাথে সাথে আমরা সারাবিশ্বের মানুষের সাথে সংযোগ স্থাপন করতে পারছি।’

    ‘এতো মানুষের সাথে কথা বলতে বা তাদের কথা শুনতে জানা এবং তাদের সাথে সংযোগ তৈরি করার চেয়ে কখনই কোনো কিছু গুরুত্বপূর্ণ ছিল না’, বলেছেন প্রতিভা এবং কর্মক্ষেত্রে সংযোগ স্থাপন বিশেষজ্ঞ ড্যান নেগ্রোনি।

    ১. নতুন প্রযুক্তি
    এতে অবাক হওয়ার কিছু নেই যে তথ্য প্রযুক্তি এবং নতুন প্রযুক্তি অদূর ভবিষ্যতে সবচেয়ে প্রতিশ্রুতিশীল খাতগুলির মধ্যে একটি।

    কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বিকাশের পাশাপাশি মেশিন লার্নিং-দক্ষতা অনেক আকর্ষণীয় সব সুযোগ তৈরি করবে।

    এক্ষেত্রে সবচেয়ে প্রতিশ্রুতিশীল পেশাগুলোর মধ্যে একটি হলো প্রম্পট ইঞ্জিনিয়ারিং। এরা মূলত যোগাযোগ বিশেষজ্ঞ যারা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার মডেলগুলোর সাহায্যে এই যোগাযোগের কাজটি করে থাকে।

    তারা সঠিকভাবে গ্রাহকদের অনুরোধগুলো সঠিকভাবে প্রণয়ন করতে সাহায্য করে এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এবং মানুষের মধ্যে এক ধরনের মধ্যস্থতাকারী হিসাবে কাজ করে৷

    এআই সম্পর্কিত অন্যান্য সম্ভাব্য চাকরির মধ্যে রয়েছে এথিসিস্ট বা নীতিবিদ, সিকিউরিটি ইঞ্জিনিয়ার বা নিরাপত্তা প্রকৌশলী এবং ডেভেলপার্স যারা মানুষ এবং যন্ত্রের মধ্যে সংযোগ স্থাপনের জন্য ইউজার ফ্রেন্ডলি ইন্টারফেস তৈরি করে।

    সাধারণভাবে যখন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রসঙ্গ আসে, তখন বিভিন্ন পেশার মানুষদের পরামর্শ দেয়া হয় যে তারা যেন এই প্রযুক্তিকে তাদের প্রতিযোগী হিসেবে নয়, বরং একটি অংশীদার হিসেবে দেখে।

    এবং নতুন এই প্রযুক্তির সাথে কিভাবে তাল মিলিয়ে চলা যায় সে বিষয়ে জানার চেষ্টা করে।

    সম্ভাবনার আরেকটি ক্ষেত্র হলো অ্যানালাইসিস অব বিগ ডেটা অর্থাৎ বড় বড় তথ্য উপাত্তের বিশ্লেষণ।

    নেটফ্লিক্সের মতো অনলাইন প্ল্যাটফর্ম থেকে শুরু করে হ্যাড্রন কোলাইডার বা কন্ট্রোল সিস্টেমের মতো বিভিন্ন ধরনের বিশাল বিশাল তথ্য বিশ্লেষণের দক্ষতা অর্জন বেশ জরুরি।

    সাইবার নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞদের জন্য অবশ্যই কাজের কোনো অভাব হবে না। কারণ প্রতিনিয়ত সংবেদনশীল তথ্যের হার বাড়তেই থাকবে। সে জন্য নিরাপত্তার প্রয়োজনও বাড়বে।

    এ কারণে আর্থিক প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ, বিজনেস অ্যানালিস্ট বা ব্যবসা বিশ্লেষক এবং ব্লকচেইন সিস্টেম ডেভেলপারদেরও প্রয়োজন হবে।

    ২. ‘সবুজ’ চাকরি
    ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের ফিউচার অফ জবস রিপোর্ট ২০২৩ অনুসারে, সব ধরনের খাত এবং শিল্পে ‘সবুজ’ চাকরির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে।

    প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘সবুজ রূপান্তরের কারণে ২০৩০ সালের মধ্যে বিশ্বব্যাপী তিন কোটি কর্মসংস্থান তৈরি হতে পারে। এবং এই কর্মসংস্থান তৈরি হবে নবায়নযোগ্য জ্বালানি, অল্প শক্তি ব্যবহার করে বেশি উৎপাদন এবং কম নির্গমন প্রযুক্তি এই তিনটি খাতে।’

    সবুজ শক্তি এবং টেঁকসই উন্নয়নে নতুন চাকরির সুযোগের ক্ষেত্রে আপাতত যে সব দেশ সবচেয়ে বেশি এগিয়ে রয়েছে, তাদের মধ্যে রয়েছে পশ্চিমা দেশ এবং জাপান। অবশ্য চীনও ক্রমশ এগিয়ে যাচ্ছে।

    এই কাজগুলো ব্যবসা, বিজ্ঞান, রাজনীতি বা সরাসরি পরিবেশের সাথে সম্পর্কিত হতে পারে।

    তারা মূলত ওই পেশায় থেকেই পুনরায় নবায়নযোগ্য শক্তির ব্যবহার বা শক্তির নতুন উৎসের সন্ধান এবং ব্যাটারির উন্নয়নে কাজ করতে পারে, বিপন্ন জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ করতে পারে, ব্যবসায়িক পরামর্শ দিতে পারে।

    উদাহরণস্বরূপ, তারা আইনি সহায়তা দিতে পারে, আইনের সাথে সংশ্লিষ্ট হতে পারে এবং পরিবেশ সুরক্ষা আইনে পরিবর্তন আনতে পারে।

    এছাড়াও সামনের দিনগুলোয় স্মার্ট হোম প্ল্যানার, আর্কিটেক্ট (স্থাপত্য কৌশলী), ডিজাইনার এবং নির্মাতাদের প্রয়োজন হবে।

    ৩. স্বাস্থ্য পেশাজীবী
    বিশ্বে মানুষের গড় আয়ু যত বাড়ছে, ততই বাড়ছে বার্ধক্যে উপনীত জনসংখ্যার হার।

    এই বয়স্ক মানুষদের যত্ন এবং চিকিত্সার প্রয়োজন ক্রমেই বাড়বে।

    অতএব, অদূর ভবিষ্যতে স্বাস্থ্যসেবা পেশাদারদের কাজের চাহিদা অনেক বেশি থাকবে।

    বিশেষ করে সেই সব স্বাস্থ্যসেবা পেশাদার প্রয়োজনীয়তা বেশি বাড়বে, যারা রোগীদের শুধু ওষুধই নয় বরং নৈতিক সমর্থন দেয়ারও দক্ষতা রাখেন।

    চিকিৎসক এবং স্বাস্থ্যসেবা বিশেষজ্ঞদের ক্রমাগত শিখতে হবে।

    তাদের ডায়াগনোসিস বা স্বাস্থ্য পরীক্ষার নতুন নতুন পদ্ধতি এবং চিকিৎসায় নতুন উদ্ভাবিত পদ্ধতির সাথে খাপ খাইয়ে নিতে হবে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাও এক্ষেত্রে সাহায্য করতে পারে।

    এছাড়াও মানসিক রোগ বিশেষজ্ঞ বা সাইকোথেরাপিস্ট এবং পার্সোনাল ডেভেলপমেন্ট মেন্টরস বা বিভিন্ন ব্যক্তিগত উন্নয়ন পরামর্শদাতা বা আধ্যাত্মিক অনুশীলনের প্রশিক্ষকদের জন্যও কাজের ক্ষেত্রে তৈরি হবে।

    ৪. ‘ম্যানুয়াল’ কাজ
    আগামী বছরগুলোয়, মেকানিক, মেরামতকারী, ইলেকট্রিশিয়ান বা বিল্ডারদের মতো ম্যানুয়াল চাকরিতে পেশাদারদের প্রয়োজন বাড়বে।

    কিছু ছোট ছোট সুনির্দিষ্ট কাজ রয়েছে যা বিভিন্ন পরিস্থিতিতে বেশ প্রয়োজন। এক্ষেত্রে মানুষের কোনো বিকল্প নেই।

    কিন্তু সব সময় সবার চেয়ে এগিয়ে থাকতে এবং সবার চাহিদার মধ্যে থাকার জন্য, এই বিশেষজ্ঞদের ক্রমাগত তাদের প্রযুক্তিগত জ্ঞান উন্নত করতে হবে এবং নতুন স্মার্ট টুলগুলো ব্যবহারে দক্ষতা অর্জন করতে হবে।

    কৃষিতে নতুন পেশার চাহিদাও বাড়বে বলে আশা করা হচ্ছে। বিশ্বের জনসংখ্যা বাড়ছে এবং প্রত্যেকের বেঁচে থাকার জন্য খাবারের প্রয়োজন।

    তারপরও যদি তুলনা করা হয় কৃষক ও প্রকৌশলীর মধ্যে তাহলে এটা বলতেই হবে যে কৃষকদের চেয়ে দক্ষ প্রকৌশলীর চাহিদাই বেশি হবে।

    যে সব চাকরির অস্তিত্ব সঙ্কটে
    এমন অনেক কাজ রয়েছে যা শিগগিরই শ্রমবাজার থেকে অদৃশ্য হতে শুরু করবে। এগুলো মূলত এসব সব কাজ, যা এখন স্বয়ংক্রিয়ভাবে অর্থাৎ প্রযুক্তির সাহায্যে সহজেই করা যাবে।

    নিচে এমন সম্ভাব্য সব কাজের একটি তালিকা করা রয়েছে যারা শিগগিরই শ্রম বাজার থেকে অদৃশ্য হয়ে যেতে পারে:

    – গ্রাহক পরিষেবা (ক্যাশিয়ার, বিক্রয়কর্মী, পরামর্শদাতা, ইত্যাদি)।
    – অফিস ব্যবস্থাপনা (দূরবর্তী কাজ বাড়ার কারণে)।
    – ডেটা এন্ট্রি (পরিসংখ্যানবিদ, আর্থিক পেশাদার, টাইপিস্ট, প্রযুক্তিগত অনুবাদক)।
    অ্যাকাউন্টিং।
    -কারখানার শ্রমিক যারা পুনরাবৃত্তিমূলক কাজ করেন।

    ‘আমাকে একটু হাসপাতালে নিয়ে যান ভাই, প্লিজ’— শোভনের শেষ কথা

    ৫. গল্প বলা
    আরেকটি পেশা, যার কথা খুব কমই উল্লেখ করা হয়েছে। কিন্তু নিঃসন্দেহে এই পেশাদারদের প্রয়োজন ভবিষ্যতে বাড়তে থাকবে- তা হলো গল্পকার।

    হাজার হাজার বছর আগে যেমন এই গল্পকারদের প্রয়োজন ছিল, তেমনি মানুষের অভিজ্ঞতার সাথে সম্পর্কিত যেকোনো সৃজনশীল কাজ অপরিহার্য হয়ে থাকবে।

    আমাদের লেখক, কবি, পরিচালক, অভিনেতা, কৌতুক অভিনেতা, শিল্পী এবং সঙ্গীতজ্ঞদের প্রয়োজনীয়তা অব্যাহত থাকবে।

    এমনকি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এই খাতে নতুন চ্যালেঞ্জ তৈরি করলেও এই পেশাদারদের প্রয়োজনীয়তা কমবে না।

    সূত্র : বিবিসি

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ৫টি চাকরির বাজার চাহিদা, দক্ষতার পেশার প্রয়োজন: বাড়ছে: লাইফস্টাইল সফল সব হতে
    Related Posts
    ছোট ব্যবসা শুরু করার উপায়

    ছোট ব্যবসা শুরু করার উপায়: সফলতার সহজ পদক্ষেপ

    July 4, 2025
    ঘরে বসে পড়াশোনা শেখার উপায়

    ঘরে বসে পড়াশোনা শেখার উপায়:সেরা কৌশল

    July 4, 2025
    Girls

    পুরুষের যেসব কথাগুলোতে দুর্বল হয়ে যায় মেয়েরা

    July 4, 2025
    সর্বশেষ খবর
    amir khan

    নতুন লুকে চমকে দিলেন আমির খান

    LAILA TRAILER

    রহস্য আর নাটকীয়তায় ভরপুর নতুন ওয়েব সিরিজ, একা দেখার জন্য সেরা!

    ছোট ব্যবসা শুরু করার উপায়

    ছোট ব্যবসা শুরু করার উপায়: সফলতার সহজ পদক্ষেপ

    FB

    ফেসবুকে টানা কতদিন না ঢুকলে চিরতরে বন্ধ হয়ে যেতে পারে অ্যাকাউন্ট

    kajol ajay

    অজয় ও আমার মাথা খুব তাড়াতাড়ি গরম হয়ে যায় : কাজল

    ঘরে বসে পড়াশোনা শেখার উপায়

    ঘরে বসে পড়াশোনা শেখার উপায়:সেরা কৌশল

    Girls

    পুরুষের যেসব কথাগুলোতে দুর্বল হয়ে যায় মেয়েরা

    Dance

    নাচের কারণেই কি কনের বিয়ে ভেঙে গেছে, যা জানা গেল

    ওয়েব সিরিজ

    রোমান্স ও নাটকীয়তার মিশেলে নতুন ওয়েব সিরিজ, একা দেখার জন্য সেরা!

    ইসলামে আত্মহত্যার শাস্তি

    ইসলামে আত্মহত্যার শাস্তি:ভয়াবহ পরিণতি জানুন

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.