জুমবাংলা ডেস্ক: ইসলামের পঞ্চম স্তম্ভ হজের বার্ষিক আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম রবিবার থেকে শুরু হবে। সারা বিশ্বের ২০ লাখের বেশি ধর্মপ্রাণ মুসলমান এই হজ অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
করোনাভাইরাস মহামারী সৌদি কর্তৃপক্ষকে এই হজ আয়োজনের আকার কমাতে বাধ্য করার পর থেকে এটিই হবে সবচেয়ে বড় হজ অনুষ্ঠান।
সরকারী পরিসংখ্যান অনুসারে, ২০২২ সালে ৯,২৬,০০০ এরও বেশি লোক হজ পালন করেছে। এর আগের বছর প্রায় ৫৯,০০০ জন হজ পালন করেছেন। করোনা মহামারির আগে ২০১৯ সালে প্রায় ২৫ লাখ লোক হজ পালন করেছে।
কোভিড-১৯ বিধিনিষেধ সম্পূর্ণভাবে তুলে নেয়া হয়েছে এবং বয়সের সীমা বাতিল করা হয়েছে। এতে এবারের হজ অনুষ্ঠানে ২০ লাখের বেশী ধর্মপ্রাণ মুসলিম হজ পালনে মক্কায় সমবেত হবেন বলে অশা করা হচ্ছে।
সব মুসলমান জীবনে একবার মক্কায় হজ পালনের আকাক্সক্ষা লালন করেন এবং সামর্থবানদের অবশ্যই জীবনে একবার এই হজ পালনের বিধান রয়েছে। তবে অমুসলিমদের এই অনুষ্ঠানে যোগ দেয়া কঠোরভাবে নিষিদ্ধ।
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা চলে ৫ দিন ধরে। তার মধ্যে আরাফাতের দিবসকে ধরা হয় মূল হজ হিসেবে। মিনা থেকে শুক্রবার ভোর থেকেই হজযাত্রীরা লাব্বাইক আল্লাহুমা লাব্বাইক ধ্বনিতে আরাফাতের ময়দানে সমবেত হবেন। তাদের সমস্বরে উচ্চারিত ‘লাব্বাইক আল্লাহুমা লাব্বাইক’ ধ্বনিতে মুখরিত হবে আরাফাতের আকাশ বাতাস। দুপুরে হজের খুৎবা শুনবেন। তারপর এক আযানে হবে জুমা ও আসরের নামাজ। সূর্যাস্তের পর হজযাত্রীরা আরাফাতের ময়দান ত্যাগ করে যাত্রা করবেন মুজদালিফার উদ্দেশ্যে। সেখানে আবার তারা এক আযানে আদায় করবেন মাগরিব ও এশার নামাজ।
তারপর পাথর সংগ্রহ করবেন জামারায় প্রতীকী শয়তানকে নিক্ষেপের জন্য। এদিন রাতে খোলা আকাশের নিচে অবস্থান করবেন তারা। তারপর শনিবার সকালে সূর্যোদয়ের পর পাথর নিক্ষেপ করবেন হজযাত্রীরা। এরপর আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য পশু কোরবানি করবেন। কোরবানি করে মাথা মুণ্ডন করবেন। এহরাম খুলে পরবেন সাধারণ পোশাক। আবার কাবাঘর তাওয়াফ করবেন। সাফা-মারওয়ায় সাতবার সাঈ ( চক্কর) দেবেন। এরপর আবার ফিরে যাবেন মিনায়।পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা চলে ৫ দিন ধরে। তার মধ্যে আরাফাতের দিবসকে ধরা হয় মূল হজ হিসেবে। মিনা থেকে শুক্রবার ভোর থেকেই হজযাত্রীরা লাব্বাইক আল্লাহুমা লাব্বাইক ধ্বনিতে আরাফাতের ময়দানে সমবেত হবেন। তাদের সমস্বরে উচ্চারিত ‘লাব্বাইক আল্লাহুমা লাব্বাইক’ ধ্বনিতে মুখরিত হবে আরাফাতের আকাশ বাতাস। দুপুরে হজের খুৎবা শুনবেন। তারপর এক আযানে হবে জুমা ও আসরের নামাজ। সূর্যাস্তের পর হজযাত্রীরা আরাফাতের ময়দান ত্যাগ করে যাত্রা করবেন মুজদালিফার উদ্দেশ্যে। সেখানে আবার তারা এক আযানে আদায় করবেন মাগরিব ও এশার নামাজ।
তারপর পাথর সংগ্রহ করবেন জামারায় প্রতীকী শয়তানকে নিক্ষেপের জন্য। এদিন রাতে খোলা আকাশের নিচে অবস্থান করবেন তারা। তারপর শনিবার সকালে সূর্যোদয়ের পর পাথর নিক্ষেপ করবেন হজযাত্রীরা। এরপর আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য পশু কোরবানি করবেন। কোরবানি করে মাথা মুণ্ডন করবেন। এহরাম খুলে পরবেন সাধারণ পোশাক। আবার কাবাঘর তাওয়াফ করবেন। সাফা-মারওয়ায় সাতবার সাঈ ( চক্কর) দেবেন। এরপর আবার ফিরে যাবেন মিনায়।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।