Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home রমজানে কঠিন সংকটের শঙ্কা বিশ্লেষকদের
    অর্থনীতি-ব্যবসা

    রমজানে কঠিন সংকটের শঙ্কা বিশ্লেষকদের

    Soumo SakibNovember 24, 20246 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক : গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার পতনের পর দেশের রাজনৈতিক পট পরিবর্তন হলেও ব্যবসাবাণিজ্যের অনুকূল পরিবেশ তৈরি হয়নি। এর মধ্যে রাজনৈতিক অস্থিরতাসহ স্থানীয় শিল্পে স্থবিরতা ও নানা জটিলতায় আমদানি কমে যাওয়ায় বাড়তি চাহিদার বিপরীতে পণ্য সরবরাহ অনিশ্চিয়তা তৈরি হয়েছে। কালের কণ্ঠের করা প্রতিবেদন থেকে বিস্তারিত-

    ফলে ব্যবসাবাণিজ্য ধরে রাখতে হিমশিম খাচ্ছেন উদ্যোক্তরা। শিগগিরই এমন পরিস্থিতি না বদলালে আসন্ন রমজানে দেশ কঠিন সংকটে পড়তে পারে বলে আশঙ্কা করছেন শিল্পবাণিজ্যবিষয়ক বিশ্লেষকরা।

    সেজন্য ব্যবসাবাণিজ্যে গতি ফেরাতে সবরকম ভীতি কাটিয়ে উদ্যোক্তদের উৎসাহিত করতে বাস্তবসম্মত পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি বলে মত দিয়েছেন তারা।

    ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই)-এর সাবেক সভাপতি আবুল কাসেম খান বলেন, ‘দেশের সব রকম ব্যবসাবাণিজ্যে রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের প্রভাব পড়েছে। ব্যবসায়ীদের মধ্যে অস্বস্তি বিরাজ করছে। এমন পরিস্থিতিতে দেশে ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ সৃষ্টির জন্য সরকারকে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে সম্পৃক্ততা বাড়াতে হবে। ঘন ঘন আলোচনার সুযোগ তৈরি করতে হবে।’

    বিভিন্ন পর্যায়ের ব্যবসায়ীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বেশ কয়েক বছর ধরেই দেশের ব্যবসাবাণিজ্যে শ্লথগতি বিরাজ করছে। করোনা মহামারির পর রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে বিশ্ব অর্থনীতিতে নেমে আসা মন্দা বাংলাদেশকেও প্রভাবিত করে। জ্বালানি, খাদ্যপণ্য, শিল্পের কাঁচামাল, যন্ত্রপাতিসহ সব ধরনের পণ্যের আমদানি ব্যয় বৃদ্ধি, ডলারের বিপরীতে টাকার দ্রুত অবমূল্যায়ন, ডলারের অভাবে অনেক ব্যাংক ঋণপত্র (এলসি) খুলতে না পারাসহ বিভিন্ন কারণে ব্যবসাবাণিজ্য চরমভাবে ব্যাহত হয়।

    পাশাপাশি সরকারের ঋণ বৃদ্ধি ও ব্যাংক খাতে নজিরবিহীন লুটপাটের কারণে প্রকৃত ব্যবসায়ীরা চাহিদা অনুযায়ী ঋণ পাননি। আবার বড় অঙ্কের বিনিয়োগ করে শিল্প স্থাপন করেও গ্যাস সংযোগ না পাওয়া এবং জ্বালানি ও বিদ্যুৎ সরবরাহে অনিশ্চয়তার কারণে উৎপাদন শুরু করা যায়নি। এ কারণে বর্ধিত চাহিদার সঙ্গে তাল মিলিয়ে দেশে খাদ্য ও অন্যান্য পণ্যের উৎপাদন বাড়েনি।

    উদ্যোক্তারা বলছেন, ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার পতনের মধ্য দিয়ে রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পরও ব্যবসাবাণিজ্যের অনুকূল পরিবেশ নিশ্চিত হয়নি। উল্টো ব্যবসায়ী ও শিল্পোদ্যোক্তাদের ওপর নানামুখী চাপ অব্যাহত থাকায় নতুন বিনিয়োগ অনেকটা স্থবির হয়ে আছে।

    ব্যাংক ঋণের উচ্চ সুদহার, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সংকট, আইনশৃঙ্খলায় অস্বস্তিসহ নানা কারণে উৎপাদনে গতি ফেরেনি। বরং কারখানায় হামলা, হয়রানিমূলক মামলা, ব্যাংক হিসাব জব্দ, বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা আরোপ এবং ভিত্তিহীন নানা প্রচারে ব্যবসায়ী ও শিল্পোদ্যোক্তারা ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে পড়েছেন। বাস্তব পরিস্থিতি বিবেচনায় না নিয়ে ব্যাংক ঋণের বেশ কিছু নিয়ম পরিবর্তন করায় প্রকৃত ব্যবসায়ীরা বিপাকে পড়েছেন। দীর্ঘদিন ব্যবসা করেও যারা কখনো খেলাপি হননি, নতুন নিয়মের ফাঁদে পড়ে তারাও এখন খেলাপির তালিকায় যুক্ত হচ্ছেন।
    কোনো শিল্প গ্রুপের আওতাভুক্ত একটি কম্পানি খেলাপি হলে পুরো গ্রুপের নতুন ঋণসুবিধা বন্ধের নিয়ম করায় অনেক ভালো প্রতিষ্ঠান বিপাকে পড়ছে। একটি কম্পানি খারাপ হলে পুরো গ্রুপের সিআইবি রিপোর্ট খারাপ দেখানো হচ্ছে। এর ভিত্তিতে ওই গ্রুপকে খেলাপি গণ্য করে ব্যাংকসুবিধা বন্ধ করে দেওয়া হয়। এ নিয়মের কারণে পণ্য আমদানির জন্য এলসি খুলতে সমস্যা হচ্ছে।

    অন্যদিকে বিদেশ থেকে পণ্য আমদানিতেও ব্যবসায়ীরা নানা সমস্যায় পড়ছেন বলে জানা গেছে। আমদানিকারকরা সাধারণত ইউপাস এলসি সুবিধায় শিল্পের কাঁচামালসহ বিভিন্ন পণ্য আমদানি করেন। এ ক্ষেত্রে আমদানি করা পণ্যের মূল্য পরিশোধে ২৭০ দিন সময় থাকে। এ সময়ের মধ্যেই একজন আমদানিকারক পণ্য প্রক্রিয়াজাত করে বাজারে বিক্রি করেন। সেখান থেকে আসা আয় দিয়ে সরবরাহকারীর পাওনা পরিশোধের পর উদ্বৃত্ত অর্থ মুনাফা হিসেবে থাকে।

    আমদানিকারকরা জানান, দেশে ইস্পাত, সিমেন্ট, বস্ত্রের মতো ভারী শিল্প ছাড়াও ভোজ্য তেল, চিনি, আটাসহ বিভিন্ন ভোগ্যপণ্যের কাঁচামাল ইউপাস এলসির মাধ্যমে আমদানি করা হয়। এরপর সেগুলো শিল্পকারখানায় প্রক্রিয়াজাত করে ব্যবহারোপযোগী পণ্য উৎপাদন ও বাজারজাত করা হয়। এভাবে মূল্য সংযোজন (ভ্যালু অ্যাড) করে আমদানিকারক পণ্যের আমদানি ব্যয় তুলে নেন। এ প্রক্রিয়ায় কমপক্ষে ১৮০ দিন লাগে। এরপর একজন আমদানিকারক ব্যাংকের মাধ্যমে সরবরাহকারীর পাওনা পরিশোধ করেন। কিন্তু গত এক বছরে ডলারের বিনিময় হার ব্যাপক মাত্রায় বেড়ে যাওয়ায় সরবরাহকারীর পাওনা পরিশোধে জটিলতা তৈরি হয়েছে। ব্যবসায়ীরা চাইছেন ইউপাস এলসি খোলার সময় যে চুক্তি করা হয়েছিল সে অনুযায়ী অর্থ পরিশোধ করতে। কিন্তু ব্যাংকগুলো ডলারের বর্তমান বাজারমূল্য অনুযায়ী হিসাব করছে। ব্যাংকের দাবি মানতে গেলে আমদানিকারকদের ২০ শতাংশ পর্যন্ত লোকসানে পড়তে হচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে ইউপাস এলসিকে দীর্ঘমেয়াদি ঋণে রূপান্তরের সুযোগ দেওয়া হলে ব্যবসায়ীদের সমস্যা কিছুটা হলেও লাঘব হবে। তা না হলে এসব এলসি খেলাপিতে পরিণত হবে। এতে ব্যাংক খাতের মোট খেলাপি ঋণের পরিমাণ দ্বিগুণ হয়ে যেতে পারে।

    আগের ইউপাস এলসি নিয়ে জটিলতা এবং এ প্রক্রিয়ায় আনা পণ্য বিক্রি করে লোকসান হওয়ায় অনেকেই নতুন করে কাঁচামাল আনতে পারছেন না। এ কারণে রোজার মাসে অনেক পণ্য চাহিদা অনুযায়ী বাজারে সরবরাহ নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে। বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশনও (বিটিটিসি) ইতোমধ্যে এমন শঙ্কার কথা জানিয়েছে।

    বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে পাঠানো বিটিটিসির প্রতিবেদনের তথ্যানুযায়ী, ২০২৩ সালের জুলাই-অক্টোবরের তুলনায় চলতি বছরের একই সময়ে অপরিশোধিত চিনি আমদানির ৩ লাখ ৬৭ হাজার ৫৯১ টন কমেছে। একই সময়ে পাম তেলের এলসি কমেছে ৭৭ হাজার ৯৩০ টন। আর পাম তেল আমদানি কম হয়েছে ১ লাখ ৭৪ হাজার ৩৮৬ টন। একইভাবে সয়াবিন বীজ আমদানি আগের বছরের তুলনায় কম হয়েছে প্রায় ৩৩ হাজার টন কম। এ ছাড়া পরিশোধিত ভোজ্য তেল, চিনি ও পিঁয়াজ আমদানিও আগের বছরের তুলনায় কমেছে। বাজারে এসব পণ্যের পর্যাপ্ত সরবরাহ নিশ্চিত করতে যে পরিমাণ এলসি খোলা দরকার ছিল, তার চেয়ে অনেক কম হয়েছে। ফলে এখন থেকে বাস্তবসম্মত উদ্যোগ নেওয়া না হলে আগামী মার্চে পবিত্র রমজানে বাজারে পণ্যের সংকট দেখা দিতে পারে।

    এমন পরিস্থিতিতে নিত্যপণ্য আমদানিতে ব্যাংক ঋণের সুদহার কমানোর সাত দফা সুপারিশ করেছে ট্যারিফ কমিশন। সেই সঙ্গে ভোজ্য তেল, চিনি ও ডালের মিলে নিরবচ্ছিন্ন গ্যাস ও বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে জ্বালানি মন্ত্রণালয়কে অনুরোধ করার সুপারিশ করেছে সংস্থাটি।

    জানা গেছে, অনেক ব্যবসায়ী বিপুল বিনিয়োগে ভোগ্যপণ্যসহ বিভিন্ন শিল্পকারখানা গড়ে তুললেও শুধু গ্যাসের সরবরাহ না পাওয়ায় উৎপাদনে যেতে পারছেন না। এর মধ্যে বৃহৎ একটি শিল্প গ্রুপ দৈনিক ১ হাজার মেট্রিক টন উৎপাদন ক্ষমতাসম্পন্ন সয়াবিন তেলের মিল স্থাপন করলেও গ্যাস না পাওয়ায় উৎপাদন করতে পারছে না। ইতোমধ্যে তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন পিএলসি যথাসময়ে প্রয়োজনীয় টাকা জমা নিলেও এখন পর্যন্ত গ্যাস দেয়নি। পরিকল্পনামতো উৎপাদন শুরু করতে না পারায় একদিকে প্রতিষ্ঠানটির বিপুল পরিমাণ বিনিয়োগ আটকে পড়েছে, অন্যদিকে বাজারে ভোজ্য তেলের সরবরাহ বাড়ানোর সুযোগ কাজে লাগানো যাচ্ছে না।

    এভাবে অনেক ব্যবসায়ী বিপুল পরিমাণ বিনিয়োগ করে কারখানা স্থাপন করলেও গ্যাস-বিদ্যুতের অভাবে সময়মতো উৎপাদনে যেতে পারেনি। অনেকেই ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে নতুন প্রকল্প করলেও সময়মতো পণ্য বাজারজাত করতে পারছে না। নতুন কারখানা থেকে কোনো আয় না হলেও ব্যাংক ঋণের কিস্তি দিতে হচ্ছে। আবার গ্যাসের দাম তিন গুণ করার কারণেও পণ্য উৎপাদন ব্যয় ব্যাপক মাত্রায় বেড়ে গেছে। এসব কারণে তৈরি পোশাকসহ বিভিন্ন খাতের কয়েক শ কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। এতে অনেক ব্যবসায়ী অনিচ্ছা সত্ত্বেও ঋণখেলাপিতে পরিণত হয়েছেন।

    ব্যবসায়ীরা বলছেন, সব দিক থেকেই তাদের হাত-পা বেঁধে ফেলা হচ্ছে। ফলে প্রকৃত উদ্যোক্তারা এখন ব্যবসাবাণিজ্য ধরে রাখতে হিমশিম খাচ্ছেন। তারা ক্রমে হতাশ হয়ে পড়ছেন। শিগগিরই পরিস্থিতি না বদলালে সার্বিক অর্থনীতিতে এর চরম নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। কারণ ব্যবসায়ীরা তাদের স্বাভাবিক কার্যক্রম চালাতে না পারলে কোটি কোটি মানুষের কর্মহীন হওয়ার ঝুঁকি তৈরি হবে। সেই সঙ্গে কমে যাবে সরকারের রাজস্ব।

    সার্বিক পরিস্থিতি সম্পর্কে জানতে চাইলে বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির সাবেক সভাপতি অধ্যাপক মইনুল ইসলাম বলেন, ‘সরকার বিনিয়োগকে যদি উৎসাহিত করতে পারে, তা হলেই দেশের অর্থনীতিতে গতিশীলতা ফিরে আসবে। কিন্তু সেজন্য কিছুটা সময় লাগবে। কারণ বিগত সরকার লুটপাট করে অর্থনীতি বরবাদ করে দিয়ে গেছে। দেশ থেকে কয়েক বিলিয়ন ডলার পাচার হয়ে গেছে। এগুলোর যে সম্মিলিত প্রভাব তা আরও বেশ কিছুদিন আমাদের ভোগ করতে হবে। এর কোনো সহজ সমাধান নেই।’

    আমাকে ‘স্যার’ বলার দরকার নেই, আমি আপনাদের ভাই : নাহিদ

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    অর্থনীতি-ব্যবসা কঠিন বিশ্লেষকদের রমজানে শঙ্কা সংকটের
    Related Posts
    Bangladesh Bank

    নগদকে পাঠানো চিঠি নিয়ে বিভ্রান্তি দূর করল বাংলাদেশ ব্যাংক

    August 14, 2025
    দ্রুত বেড়েছে ই-রিটার্ন দাখিল

    দ্রুত বেড়েছে ই-রিটার্ন দাখিল, ১০ দিনে প্রায় ১ লাখ করদাতা

    August 14, 2025
    চট্টগ্রামে তেজস্ক্রিয় সন্দেহে

    চট্টগ্রামে তেজস্ক্রিয় সন্দেহে কনটেইনার অপসারণে সমন্বয়হীনতা

    August 14, 2025
    সর্বশেষ খবর
    apple iphone 17 pro max

    iPhone 17 Pro Max Price in USA Revealed Ahead of Launch

    Trader arrested with drugs in BGB operation

    লালমনিরহাটে বিজিবির অভিযানে মাদকসহ কারবারি আটক

    Gaibandha

    ভুয়া জন্মসনদ তৈরি করে দুই সন্তানের বাবাকে শিশু দেখিয়ে জামিন

    India-USA

    ভারতীয় কৃষকদের মার্কিন পণ্য বয়কটের ডাক

    Snake Island

    Russian Su-30SM Fighter Likely Shot Down Near Snake Island in Latest Black Sea Clash, Ukrainian Navy Reports

    Idaho student murders

    Idaho Murders: Kohberger’s Silent Guilty Plea Divides Victims’ Families

    The Seven Husbands of Elizabeth Taylor

    Elizabeth Taylor’s Epic Love Life: The Seven Husbands Who Shaped Her Legacy

    Free Fire Naruto Collaboration

    Free Fire x Naruto Shippuden: Itachi’s Scattering Crows Arrival Animation Launches in Chapter 2 Event

    uk-mandatory-eye-tests-drivers

    UK Over-70s Face Mandatory Eye Tests in Road Safety Overhaul

    Shin Godzilla HBO Max

    Shin Godzilla Stomps Onto HBO Max in Landmark 4K Streaming Debut

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.