নিজের প্রথম তিন ম্যাচে দুর্দান্ত বোলিং করেছিলেন রিশাদ হোসেন। প্রথম দুই ম্যাচে তিনটি করে আর তৃতীয় ম্যাচে দুটি সবমিলিয়ে তিন ম্যাচে শিকার করেছিলেন ৮ উইকেট। তবে নিজের চতুর্থ ম্যাচে এসে প্রথমবার কোনো উইকেটের দেখা পেলেন না এই লেগ স্পিনার।
নিজের প্রথম ওভার তুলনামূলক ভালোই করেছিলেন। এক বাউন্ডারিতে ৭ রান দিয়েছিলেন। তবে নিজের দ্বিতীয় ওভার করতে এসে বেশ কিছু রান দিয়েছেন। লো স্কোরিং ম্যাচেও এদিন দুই ওভারে ১৮ রান দিয়েছেন রিশাদ। কিন্তু কোনো উইকেটের দেখা পাননি।
তাতে হেরেছে রিশাদের দলও। ১২৯ রানের পুঁজি নিয়ে শুরুর দিকে ভালোই লড়াই করেছে লাহোর কালান্দার্স। বিশেষ করে পেসাররা দুর্দান্ত শুরু করেছিলেন। ৪০ রানের মধ্যে টপ অর্ডারের ৩ ব্যাটারকে ফিরিয়ে ম্যাচে ফিরেছিল তারা। তবে সেই ধারবাহিকতা ধরে রাখতে পারেনি।
শেষ পর্যন্ত ১৬ ওভার ৪ বলে জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় পেশোয়ার জালমি। তাদের হয়ে সর্বোচ্চ অপরাজিত ৫৬ রান করেন বাবর আজম। তাছাড়া ফিফটি পেয়েছেন হোসাইন তালাত।
এর আগে ব্যাটিংয়ে নেমে বেশ ধুঁকেছে লাহোর। ৪৪ রানের মধ্যেই ৬ উইকেট হারায় তারা। এরপর উইকেটে আসেন রিশাদ হোসেন। সিকান্দার রাজার সঙ্গে তার জুটি হয়েছিল ২৩ রানের। যেখানে রিশাদ করেন ১৩ বলে ১৩ রান। একটি ছক্কা ও একটি চার মেরেছেন তিনি।
ভারত-পাকিস্তানকে ‘সর্বোচ্চ ধৈর্য’ ধরার আহ্বান জাতিসংঘ মহাসচিবের
রিশাদের বিদায়ের পর রাজা একাই টেনেছেন দলকে। ৩৭ বলে ৫২ রান করেন এই রোডেশিয়ান ব্যাটার। এ ছাড়া শেষের দিকে হারিস রউফ করেছেন ১০ রান।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।